করোনা ভাইরাসের মধ্যেই বগুড়ায় ঈদুল আজহার প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। একদিকে হাটে কেনাবেচা হচ্ছে পশু অন্যদিকে বগুড়া শহরে বিক্রি বেড়েছে ধারালো ছুরি ও রামদার। ব্যস্ততা বেড়েছে কামারশালায়ও। পুরাতন ছুরি যেমন শান দিয়ে ধার করে নেওয়া হচ্ছে তেমনি নতুন ছুরিরও চাহিদা বেড়েছে। জানা যায়, দেশীয়ভাবে তৈরি ছোট ছুরি ২০-৬০, একটু বড় ছুরি ৬০-১০০, রামদা ৩০০-৬০০ টাকা এবং বটি আঁকা ভেদে ৫০-৪০০, চাপাতি ২৫০-৪০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এর সঙ্গে বার্মিজ ও চীনের তৈরি সিলভার রঙের চাপাতি বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ থেকে ৫৫০ টাকা। ছোট ছুরি ১০০ টাকা, পশু জবাই করার ছুরি ৩০০-৬০০, দা ৩০০ থেকে বিভিন্ন দামে বিক্রি হচ্ছে। কোনো কোনো স্থানে আবার চীনের কথা বলে দাম বাড়িয়েও বিক্রি করছে। বগুড়া জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা. রফিকুল ইসলাম তালুকদার জানান, এ বছর কোরবানির জন্য চাহিদা ধরা হয়েছে তিন লাখ ২৫ হাজার গবাদি পশু। সেখানে জেলায় তিন লাখ ৭৬ হাজার গবাদি পশু প্রস্তুত রয়েছে। এর মধ্যে গরু আড়াই লাখ।