নোয়াখালীর সেনবাগে গৃহবধূকে গণধর্ষণের অভিযোগে মামলা হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে ১১ জনকে আসামি করে নির্যাতনের শিকার গৃহবধূ সেনবাগ থানায় মামলা করেন। রাতেই পুলিশ ইউপি সদস্যসহ পাঁচজনকে গ্রেফতার করেছে। গ্রেফতাররা হলেন- সেনবাগ উপজেলার বীজবাগ ইউনিয়নের ইউপি সদস্য ছিদ্দিক, স্থানীয় দিদার, গফুর ও সেলিম ও আলমগীর। থানা সূত্রে জানা যায়, ৭-৮ দিন আগে ওই গৃহবধূ পারিবারিক কলহের কারণে কোম্পানীগঞ্জে বাবার বাড়ি যান। গত ৫ সেপ্টেম্বর তার স্বামীর বন্ধু দিদারকে বিষয়টি জানাতে ফেনীতে যান ওই নারী। দিদার রাতে সেনবাগের স্বামীর বাড়িতে তাকে পৌঁছে দেওয়ার কথা বলে নিয়ে যান। তাকে স্বামীর বাড়িতে পৌঁছে না দিয়ে একটি নির্জন স্থানে দিদারসহ আরও তিনজন মিলে তাকে ধর্ষণ করেন। পরদিন তিনি বিষয়টি স্থানীয় ইউপি সদস্য ছিদ্দিককে জানান। ছিদ্দিক উল্টো ওই নারীকে খারাপ আখ্যা দিয়ে মারধর করে বাপের বাড়ি পাঠিয়ে দেন।
ধর্ষককে পুলিশে দিল এলাকাবাসী : মাগুরা প্রতিনিধি জানান, জেলা শহরের মোল্যা পাড়ায় বৃহস্পতিবার রাতে এক কিশোরী ধর্ষণের শিকার হয়েছে। এলাকাবাসী অভিযুক্ত টিটো কাজীকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে। এ ঘটনায় নির্যাতনের শিকার মেয়েটি সদর থানায় মামলা করেছেন। মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তা সদর থানার এসআই পরিষ্কার বিশ্বাস জানান, রাত ৮টার দিকে টিটো পাশের কক্ষে ভাড়া থাকা শারীরিক প্রতিবন্ধী কিশোরীর মুখ চেপে নিজ কক্ষে নিয়ে ধর্ষণ করে। এদিকে ভোলার মনপুরায় কিশোরীকে গণধর্ষণের দায়ে তিন যুবককে গতকাল গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গ্রেফতাররা হলেন সাকিল, করিম ও যুবায়ের। তাদের বাড়ি মনপুরা উপজেলার কুলাগাজীর তালুক গ্রামে। ধর্ষণের ঘটনাটি ঘটে গত ৭ সেপ্টেম্বর রাতে।
