সিরাজগঞ্জ পল্লী বিদ্যুতের নতুন অফিস ভবন, রেস্ট হাউস, স্টোর রুম ও আবাসিক ভবন নির্মাণে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সিরাজগঞ্জ-২ এর পরিচালক জাকারিয়া হোসেন জানান, যখনই আমরা সাইটে গিয়ে প্রতিবাদ করি তখনই নিম্নমানের সামগ্রী সরিয়ে ফেলা হয়। আমরা চলে আসার পর পুনরায় নিম্নমানের সামগ্রী দিয়েই কাজ করা হয়। বিষয়টি নিয়ে একাধিকবার কাজের তদারকির দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তাদের জানালেও ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। কাজ তদারকির দায়িত্বে থাকা পল্লী বিদ্যুতের পরিদর্শন ও টেস্টিং পরিদফতরের তত্ত্বাবধায়ক অরুপ কুমার জানান, ভাল হোক মন্দ হোক কাজ চলছে-বিল্ডিংও নির্মাণ হচ্ছে। অনিয়ম হলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ দেখবে। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান এজেট অ্যান্ড আরটি’র (জেভি) সাইট ইঞ্জিনিয়ার আবির হোসেন জানান, কিছু নিম্নমানের ইট-খোয়া ছাদ ঢালাই ও ওয়ালে ব্যবহার করা হয়েছে। কিছু ইট-খোয়া ফেরতও গেছে। মূলত ইট-খোয়া সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান কৌশলে ভাল ইটের সঙ্গে খারাপ ইট মিশিয়ে দিয়েছেন।