শিবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী (ইউএনও) কর্মকর্তার কার্যালয়ে চলতি বছর অন্তত পাঁচবার হামলা হয়েছে। একটি ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা না নেওয়ায় বেপরোয়া হয়ে উঠছে তারা। ফলে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। জানা যায়, গত ১০ জানুয়ারি এক অনুষ্ঠান চলাকালে শিবগঞ্জ উপজেলা চত্বরে আওয়ামী লীগের দুই পক্ষে সংঘর্ষ হয়। এতে আহত হন অন্তত ২০ নেতা-কর্মী। তখন পুলিশ গুলি ছুঁড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এরপর গত ৬ মার্চ উপজেলার হাট-বাজার ও ফেরিঘাট ইজারার দরপত্র দাখিলের সময় সংঘর্ষ হয়। দরপত্র জমাদানে বাধা দেওয়ায় সাধারণ ব্যবসায়ীদের সঙ্গে ছাত্রলীগ ও যুবলীগের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষ বাধে।