গাজীপুরের টঙ্গী শহীদ আহসান উল্লাহ মাষ্টার জেনারেল হাসপাতাল অভ্যন্তরে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে পুলিশ দম্পতিকে মারধরের অভিযোগে পাওয়া গেছে। মারধরের শিকার ওই পুলিশ সদস্যের নাম মো. রিপন ও তার স্ত্রী সাদিয়া আক্তার। তিনি গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের গাছা থানায় কর্মরত রয়েছেন। এ ঘটনায় অভিযুক্ত স্থানীয় কাউন্সিলর ফারুক আহম্মেদের ছেলে সিফাত আহম্মেদকে (২০) গ্রেফতার করেছে পুলিশ। জানা যায়, ওই পুলিশ সদস্য তার স্ত্রীকে শারীরিক পরীক্ষা করাতে হাসপাতালে নিয়ে আসেন।
পরীক্ষা শেষে হাসপাতালের তৃতীয় তলার বারান্দায় প্রতিবেদনের জন্য দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করতে থাকেন। পাশেই চলছিল কভিট ১৯ এর টিকা কার্যক্রম। এ সময় হাসপাতালের এক পরিচ্ছন্নকর্মী পুলিশ দম্পতিকে জুতা রেখে বারান্দায় দাঁড়াতে বললে তাদের মধ্যে বাকবিতন্ডা হয়। এরই এক পর্যায়ে পাশে থাকা বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির কভিট-১৯ টিকাদান কর্মসূচিতে যোগ দেওয়া সেচ্ছাসেবক কাউন্সিলরের ছেলে সিফাত ও তার লোকজন ওই পুলিশ দম্পতিকে মারধর করে।