বগুড়ার শেরপুরে করতোয়া নদী সংলগ্ন নার্সারির ভিতর থেকে খলিলুর রহমান (২০) নামে এক কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল সকালে উপজেলার বাংড়া গ্রামের একটি নার্সারি থেকে লাশটি উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়। খলিলুর রহমান শেরপুর উপজেলার গাড়ীদহ মধ্যপাড়া গ্রামের আজাহার আলীর ছেলে। তিনি শেরপুর সরকারি কলেজের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ছাত্র ছিলেন।
নিহতের পরিবারের দাবি, খলিলুর রহমানকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে। ঘাতকরা পরিকল্পিতভাবে অন্য কোথাও হত্যার পর লাশ এখানে ফেলে রেখে গেছেন। নিহতের চাচা সাইদুর রহমান বলেন, রবিবার সন্ধ্যায় খলিলুর রহমান বাড়ি থেকে বের হয়ে আর ফেরেনি। পরদিন করতোয়া নদী সংলগ্ন নার্সারিতে তার লাশ পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা। তার অভিযোগ, ভাতিজাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। খুনের সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার জন্য প্রশাসনের প্রতি দাবি জানান তিনি।
শেরপুর থানার ওসি শহিদুল ইসলাম বলেন, লাশের শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন নেই। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।