পাহাড়ি ঝরনাগুলো সংরক্ষণের বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানান, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (অতিরিক্ত সচিব) মো. জাবেদ আহমেদ। তিনি বলেন, পার্বত্যাঞ্চলে বহু প্রাকৃতিক ঝরনা রয়েছে। এসব ঝরনা পর্যটকদের আকর্ষণের মূল কেন্দ্র বিন্দু। পর্যটকদের কারণে এসব ঝরনা দেশে-বিদেশে পরিচিতি লাভ করেছে। এসব ঝরনাকে সংরক্ষণ করতে হবে। গেলে পর্যটকের জোয়ার বাড়বে পাহাড়ে।
পর্যটক আসলে এ অঞ্চলের জীবন মান বদলে যাবে। কর্মসংস্থান হবে। অর্থনৈতিক উন্নয়ন হবে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ধরে রাখতে হলে পাহাড়ের প্রতি যত্নবান হওয়ার আহ্বান জানান তিনি। গতকাল সকালে রাঙামাটির বিলাইছড়ি উপজেলার সদর ইউনিয়নের দুর্গম দোজড়ী পাড়ার গাছকাটা ছড়া-ঝরনা পরিদর্শন শেষে বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাবেদ আহমেদ এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাবেদ আহমেদ আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল একটি সুখী সুন্দর বাংলাদেশ। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন পূরণ করার জন্য সব জাতি গোষ্ঠীকে ঐক্যবদ্ধভাবে সম্প্রীতি বজায় রেখে কাজ করতে হবে। তিনি বলেন, পার্বত্যাঞ্চলের মানুষের উন্নয়নের জন্য সরকার ব্যাপক কাজ করছে। যার চিত্র এখন দৃশ্যমান। একটা সময় এসব অঞ্চলে আসার কথা চিন্তাও করা যেত না। কিন্তু সব মৌসুমে এখানে দেশি-বিদেশি পর্যটক আসছেন। পর্যটক আসার কারণে এখানে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কুটিরশিল্পগুলো বাণিজ্যিক রূপ পেয়েছে।
