শুক্রবার, ১২ নভেম্বর, ২০২১ ০০:০০ টা
আজ ভয়াল ১২ নভেম্বর

বেড়িবাঁধের মানুষ এখনো ঝুঁকিতে

ভোলা প্রতিনিধি

আজ সেই ভয়াল ১২ নভেম্বর। ভোলাসহ উপকূলবাসীর বিভীষিকাময় এক দুঃস্বপ্নের দিন। অর্ধ শতাব্দী পেরিয়ে গেলেও আজও কান্না থামেনি স্বজনহারা মানুষের। রয়ে গেছে সেই ক্ষত। ১৯৭০ সালের এই দিনে ভোলার উপকূলীয় বিস্তীর্ণ এলাকা ধ্বংসলীলায় পরিণত হয়। মুহূর্তের মধ্যেই প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাস ক্ষতবিক্ষত করে দেয় স্থানীয় জনপদ। ওই ঝড়ে ভোলায় হারিয়ে যায় দেড় লক্ষাধিক প্রাণ। নিখোঁজ হয় সহস্রাধিক মানুষ। সেই দুঃসহ স্মৃতি আজও কাঁদায় দ্বীপবাসীকে। কিন্তু প্রলয়ঙ্ককরী সেই ঘূর্ণিঝড়ের কয়েক যুগ পরও দ্বীপজেলা ভোলার মূল ভূখন্ডের বেড়িবাঁধের উচ্চতা সময়োপযোগী বৃদ্ধি না হওয়ায় ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে নদীর তীরবর্তী উপকূলের কয়েক লাখ মানুষ। ভোলা পাউবো সূত্র জানায়, বর্তমানে বাঁধের উচ্চতা ৯ থেকে ১১ ফুট। জলবায়ু পরিবর্তনসহ বিভিন্ন কারণে অস্বাভাবিক জোয়ারে মেঘনা নদীর পানির উচ্চতা বৃদ্ধি পাওয়ায় বর্তমান বেড়িবাঁধের বিভিন্ন এলাকা দিয়ে পানি উপচে লোকালয়ে প্রবেশ করে।

সর্বশেষ খবর