চুয়াডাঙ্গায় জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২’র প্রশিক্ষণে খাবার প্রদানে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। পৌর এলাকার এক নম্বর জোনের জোনাল অফিসার আরিফুজ্জামানের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ। প্রতিদিন জনপ্রতি ৩০০ টাকা হারে খাবার বরাদ্দ থাকলেও সর্বোচ্চ ১৫০ টাকার খাবার দেওয়া হচ্ছে। প্রশিক্ষণে অংশ নেওয়া সুপারভাইজার ও গণনাকারীরা এ অভিযোগ করেন। জানা যায়, জোনাল অফিসার আরিফুজ্জামানের অধীনে ১৩০ জন সুপারভাইজার ও গণনাকারী প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন। প্রশিক্ষণের জন্য প্রতিদিন জনপ্রতি ৩০০ টাকা হারে খাবার বরাদ্দ থাকলেও সকালে দেওয়া হয়েছে ১০ থেকে ১৫ টাকার নাস্তা এবং দুপুরে সর্বোচ্চ ১৫০ টাকার খাবার।
এ ছাড়া প্রতিদিনের বিকালে নাস্তায় লেকসাস বিস্কুট, কলা ও চা দেয়ার নির্দেশনা থাকলেও জোনাল অফিসার আরিফুজ্জামান একদিনও বিকালের নাস্তা দেননি। এ বিষয়ে আরিফুজ্জামান বলেন, আমাকে সব দিক ম্যানেজ করেই এসব করতে হচ্ছে। এতে কিছুটা এদিক ওদিক হতে পারে। এ বিষয়ে উপজেলা শুমারি সমন্বয়কারী পুলক কুমার দত্ত বলেন, ‘আমার কাছে এ ধরনের কোনো অভিযোগ আসেনি। এখন জানার পর আমি বিষয়টি খোঁজখবর নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব। এ বিষয়ে জেলা শুমারি সমন্বয়কারী ও জেলা পরিসংখ্যানের উপ-পরিচালক মো. রাশিউল ইসলাম বলেন, ‘অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেলে অভিযুক্ত কর্মকর্তাকে শোকজসহ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’ ভোটার তালিকা হালনাগাদে রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম শুরু।