বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে টাঙ্গাইলে পুলিশের গুলিতে নিহত স্কুল শিক্ষার্থী মারুফ মিয়ার স্বজনদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন জেলা প্রশাসন, পুলিশ এবং সেনাবাহিনীর কর্মকর্তারা। গতকাল শহরের সাবালিয়া এলাকায় মারুফের বাড়িতে যান ও মা বোনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে সমবেদনা প্রকাশ করেন তারা।
মারুফের পরিবারের পক্ষ থেকে হত্যার বিচার দাবি ও শহরের কুমুদিনী কলেজ গেট থেকে স্টেশন সড়কটি মারুফের নামে করার দাবি জানানো হয়। জেলা প্রশাসক কায়ছারুল ইসলাম সমবেদনা প্রকাশ করে মারুফের মা বোনকে শান্ত্বনা দেন। পরিবারের নিরাপত্তা দেওয়াসহ সহযোগিতার আশ্বাস দেন। এ সময় অন্যদের মধ্যে পুলিশ সুপার গোলাম সবুর, সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন শাওন, সদর ইউএনও হাসান বিন মোহাম্মদ আলী, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারী আবদুল নুর তুষার, মো. আল আমিন, ইফফাত রাইসা নূহা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
প্রসঙ্গত, ৫ আগস্ট শহরের প্রধান সড়কে পুলিশের গুলিতে মারুফ নিহত হন। তিনি শহরের শাহীন স্কুলের দশম শ্রেণির ছাত্র ছিলেন।