১৫ আগস্ট, ২০২০ ১৪:১৪

বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় শোক দিবস পালিত

অনলাইন ডেস্ক

বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় শোক দিবস পালিত

বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ড. মো. মহিউদ্দীনের নেতৃত্বে সীমিত পরিপরে কাজলা ভবনের সেমিনার কক্ষে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে দিনের কর্মসূচির শুরু হয়। এরপর তার এবং তার পরিবারের শহীদ সদস্যদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করা হয় এবং এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়। 

দ্বিতীয় পর্যায়ে বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের উপদেষ্টা ড. এম. সাইদুর রহমান খানের সভাপতিত্বে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে অনলাইন আলোচনা করা হয়। আলোচনায় অংশ নেন বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার ও অর্থনীতি বিভাগের সভাপতি প্রফেসর ড. তারিক সাইফুল ইসলাম, ভারপ্রাপ্ত উপ-উপাচার্য ও ইংরেজি বিভাগের প্রধান প্রফেসর শহিদুর রহমান, রেজিস্ট্রার ড. মো. মহিউদ্দীনসহ বিভিন্ন বিভাগের প্রধান, কো-অর্ডিনেটর ও শিক্ষকরা। 

অনুষ্ঠানে উপস্থিত অতিথিরা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন কর্মের ওপর আলোকপাত করে বক্তব্য দেন। ড. এম. সাইদুর রহমান খান তার বক্তব্যে বাঙালির আরও অনেক বিখ্যাত নেতাদের সাথে তুলনামূলক আলোচনায় বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন দুরন্ত, সাহসী এবং প্রতিবাদী। অন্যায়কে কখনোই তিনি প্রশ্রয় দিতেন না। তিনি ছিলেন একাধারে সাহসী, নিঃস্বার্থ, মানবতাবাদী, অসাম্প্রদায়িক, উদার ও জাতীয়তাবাদী। জাতির জনকের সাহসিকতার ওপর ভর করেই বাংলাদেশ আজ স্বাধীন হয়েছে। বিবিসির জরিপে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। 

অনুষ্ঠানে বিভিন্ন বক্তারা বলেন, বিশ্ব গণমাধ্যমের চোখে বঙ্গবন্ধু ক্ষণজন্মা পুরুষ। অনন্য সাধারণ এই নেতাকে  স্বাধীনতার প্রতীক  বা  রাজনীতির ছন্দকার  খেতাবেও আখ্যা দেওয়া হয়। বিদেশি ভক্ত, কট্টর সমালোচক এমনকি শত্রুরাও তাদের নিজ নিজ ভাষায় তার প্রশংসা করে থাকেন।

বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কর্মসূচির কথা জানানো হয়েছে।
 
বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর

সর্বশেষ খবর