আগামী নির্বাচনে জনগণ জামায়াতকে ভোট দিয়ে ক্ষমতায় পাঠালে দুর্নীতি, লুটপাট, চাঁদাবাজ ও দখলবাজ মুক্ত সুখী-সমৃদ্ধ ও বৈষম্যহীন নতুন বাংলাদেশ গড়ে তোলার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য সাইফুল আলম খান মিলন।
তিনি বলেন, জুলাই বিপ্লব এমনিতেই হয়নি বরং এজন্য প্রায় দু’হাজার মানুষকে প্রাণ দিতে হয়েছে। তাই এদেশের মানুষ আর অপশাসন-দুঃশাসন ও স্বৈরাচারি-ফ্যাসিবাদী শাসনে ফিরে যেতে চায় না। কারণ, তারা স্বাধীনতার পর সুশাসন ও জনগণের ভাগের পরিবর্তের নামে লুটেরাদের লুটপাট ও লাগামহীন জুলুমবাজী দেখছে। তাই তারা এখন পরিবর্তন চায়।
শুক্রবার রাজধানীর ফার্মগেইট মোড়ে ঢাকা-১২ সংসদীয় আসনের শের-ই-বাংলা নগর থানা দক্ষিণ আয়োজিত এক ছাত্র-যুব সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। মহানগরী মজলিসের শূরা সদস্য ও থানা আমীর আবু সাঈদ মন্ডলের সভাপতিত্বে ও থানা সেক্রেটারি তারিফুল ইসলামের পরিচালনায় সমাবেশে প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি জেনারেল নূরুল ইসলাম সাদ্দাম।
উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও হাতিরঝিল অঞ্চল পরিচালক হেমায়েত হোসেন, শের-ই-বাংলা নগর দক্ষিণ থানার সাবেক আমীর মৌলভীবাজার-১ আসনে জামায়াত মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী মাওলানা আমিনুল ইসলাম, মহানগরী কর্মপরিষদ সদস্য ও তেজগাঁও দক্ষিণ থানা আমীর ইঞ্জিনিয়ার নোমান আহমেদী, অঞ্চল টীম সদস্য ইউসুফ আলী মোল্লা, বাংলাদেশ কলেজ শিক্ষক পরিষদের জেনারেল সেক্রেটারি অধ্যাপক আ জ ম কামাল উদ্দিন ছাত্রশিবিরের ঢাকা মহানগরী পশ্চিমের সভাপতি হাফেজ আবু তাহের, মহানগরী উত্তরের সভাপতি রেজাউল করিম শাকিল, শিল্পাঞ্চল থানা আমীর কলিম উল্লাহ, জামায়াত নেতা এস এম মনির আহমেদ, মোহাম্মদ উল্লাহ ভূইয়া হারুন, রাশেদুল ইসলাম, ছাত্রশিবিরের তেজগাঁও কলেজ সভাপতি এজাজ আহমেদ, হাতিরঝিল সভাপতি সাজ্জাদ হোসেন, তেজগাঁও কলেজ সভাপতি মেহেদী হাসান, থানা শূরা-কর্মপরিষদের সদস্যবৃন্দসহ ওয়ার্ড দায়িত্বশীলবৃন্দ প্রমূখ।
বিডি প্রতিদিন/হিমেল