শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৩, রবিবার, ০২ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০৯:০৪, রবিবার, ০২ নভেম্বর, ২০২৫

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

দেশের ১৭ কোটির বেশি মানুষের বাংলাদেশে ডাক্তার আছেন দেড় লাখ। প্রতি এক হাজার ২০০ জনের জন্য ডাক্তার আছেন একজন। ফলে হাসপাতাল আর ডাক্তারের চেম্বারে অবধারিতভাবেই রোগীর লম্বা লাইন। এমন নয় যে রোগী গরিব হলেই ফ্রি চিকিৎসা দেন ডাক্তাররা! বরং ডাক্তারদের ফি এবং কারণে-অকারণে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার খরচও অনেক বেশি।

এমন খবরও গণমাধ্যমে দেখা যায়, দরিদ্র রোগী মারা যাওয়ার পর টাকা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় লাশও ফেরত দিতে গরিমসি করেন অনেক হাসপাতাল কিংবা ডাক্তার। মহৎ এ পেশাটিকে কোনো কোনো ডাক্তার টাকা কামাইয়ের মেশিনে পরিণত করেছেন। অথচ বিপুল অঙ্কের টাকা আয় করেও তাঁদের অনেকে সরকারকে কাঙ্ক্ষিত কর দেন না। বরং আয় ও সম্পদ লুকিয়ে বড় অঙ্কের কর ফাঁকি দিয়ে যাচ্ছেন বছরের পর বছর।

কর বিভাগের কাছে ধরা পড়ার পর কেউ কেউ জরিমানাসহ ফাঁকির টাকা জমা দিচ্ছেন। কিন্তু বেশির ভাগই ধরাছোঁয়ার বাইরে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, দেশে অন্তত ১০ হাজার ডাক্তার রয়েছেন, যাঁরা বেশি আয় করেও বছরে অন্তত ছয় হাজার ২৫০ কোটি টাকার কর ফাঁকি দেন।

তথ্য-উপাত্ত বলছে, চিকিৎসা খাতে দেশের মানুষ বছরে খরচ করে ৭৭ হাজার কোটি টাকা। এই টাকা যায় হাসপাতাল, ডাক্তার আর ওষুধের পেছনে, যার বেশির ভাগই যায় নামকরা ডাক্তারদের পকেটে। কোটি টাকার বেশি আয় করে তাঁরা কাটান বিলাসী জীবন। অন্যদিকে বিশাল আয়ের বিপরীতে কর দেওয়ার ক্ষেত্রে তাঁরা যথেষ্টই কৃপণ। আয়ের তথ্য গোপন করে দিচ্ছেন কয়েক হাজার কোটি টাকার কর ফাঁকি। অথচ সরকার কাঙ্ক্ষিত কর পেলে উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন কিংবা দেশ পরিচালনার জন্য সরকারকে বিদেশে হাত পাততে হয় না।

সরকারি তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা ও বিশেষ অনুসন্ধানে এসব অনিয়মের চিত্র ধরা পড়েছে। এক মাসের বেশি সময় নিয়ে রাজধানীর দুইজন শীর্ষ ডাক্তারকে নিয়ে অনুসন্ধান করা হয়েছে। তাদের মধ্যে একজন বাংলাদেশে নিউরো মেডিসিনের অন্যতম পথিকৃৎ বলে পরিচিত প্রফেসর ডা. কাজী দ্বীন মোহাম্মদ। তিনি চেম্বার করেন এসপিআরসি অ্যান্ড নিউরোলজি হাসপাতালে। এ ছাড়া গুরুতর রোগী ভর্তি হলে শমরিতা হাসপাতালে তাদের চিকিৎসা করেন। আরেকজন প্রফেসর ডা. এ কে এম মূসা। তিনি বারডেম জেনারেল হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের প্রধান। আলোক হেলথকেয়ারে সপ্তাহে ছয় দিন ও ল্যাবএইড হাসপাতালে সপ্তাহে চার দিন চেম্বার করেন তিনি।

ডা. দ্বীন মোহাম্মদ কর অঞ্চল-২৩-এর করদাতা। আয়কর নথি অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ করবর্ষে তাঁর আয় সাত লাখ ৪৮ হাজার টাকা। সম্পদের পরিমাণ ৫৬ লাখ ৯০ হাজার টাকা। ২০২৪-২৫ করবর্ষে আয় সাত লাখ ৫৫ হাজার ৭৩০ টাকা। সম্পদ দেখিয়েছেন ৬২ লাখ ৮৭ হাজার টাকা। অথচ অনুসন্ধানে দেখা গেছে, তাঁর কাছে রোগীর সিরিয়াল পাওয়া অনেকটাই ভাগ্যের ব্যাপার! সিরিয়াল পাওয়া রোগী দেখা শুরু করেন বিকেল ৪টা থেকে। তবে রোগীর চাপ বিবেচনায় অনেক সময় রাত ১টা পর্যন্তও রোগী দেখেন।

এসপিআরসি হাসপাতালে শুক্র-শনিবার বাদে বাকি পাঁচ দিন রোগী দেখেন দ্বীন মোহাম্মদ। এ ছাড়া তাঁর চেম্বার বন্ধ থাকে সরকারি ছুটির দিনে। নাম-যশ ও খ্যাতির কারণে ঢাকা ও ঢাকার বাইরে থেকেও তাঁর চেম্বারে রোগীর ঢল থাকে। 

জানা যায়, দিনে কমপক্ষে ৫০ জন রোগী দেখেন তিনি। প্রতি রোগীর জন্য নির্ধারিত ফি এক হাজার ৫০০ টাকা। সে হিসাবে দিনে আয় ৭৫ হাজার টাকা। রোগীর অবস্থা মোটামুটি স্বাভাবিক থাকলে এই হাসপাতালেই চলে চিকিৎসা। তবে গুরুতর রোগী হলে তাঁর অধীনে ভর্তি হন শমরিতা হাসপাতালে। বিভিন্ন টেস্ট, ভর্তির খরচ, ছোটখাটো সার্জারি থেকে অন্যান্য খরচ বাবদ রোগীর পকেট থেকে চলে যায় লাখ টাকা। 

এই টাকার অন্তত ৬০ শতাংশ পর্যন্ত পান ডাক্তার। শুধু রোগীর ফি বাবদ মাসে ২২ দিন রোগী দেখলে তাঁর মাসিক আয় ১৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা। বিভিন্ন ধরনের উৎসব, ব্যক্তিগত ও পারিবারিক কাজ বাদ দিয়ে বছরে ২০০ দিন রোগী দেখলে তাঁর আয় এক কোটি ৫০ লাখ টাকা। এর সঙ্গে শমরিতায় ভর্তি হওয়া রোগীর চিকিৎসা, সার্জারি, টেস্টের কমিশন ও ওষুধ কম্পানির টাকা-উপহার যোগ করলে এর পরিমাণ অন্তত দ্বিগুণ হবে। অর্থাৎ বছরে আয় কমপক্ষে তিন কোটি টাকা। সে হিসাবে পুরো তিন কোটি টাকাই তিনি রাখছেন অপ্রদর্শিত। মানে এই টাকার ওপর কর পাচ্ছে না সরকার।

কর ফাঁকির বিষয়ে জানতে ডা. দ্বীন মোহাম্মদের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। পরে হোয়াটসঅ্যাপে আয়ের তথ্য গোপন করে কর ফাঁকির বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করে খুদেবার্তা পাঠালে তিনি দেখেও এর কোনো জবাব দেননি।

ডা. এ কে এম মূসা কর অঞ্চল-১০-এর করদাতা। তাঁর আয়কর নথি অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ করবর্ষে আয় ৩২ লাখ ৩৫ হাজার ৪৪৬ টাকা। সম্পদের পরিমাণ চার কোটি ১২ লাখ টাকা। ২০২৪-২৫ করবর্ষে আয় ৪৬ লাখ চার হাজার ৪৭০ টাকা। সম্পদ দেখিয়েছেন চার কোটি ৪১ লাখ টাকা। অথচ সরেজমিনে দেখা গেছে, তাঁর কাছে সিরিয়াল নিতে গেলে সরেজমিনে উপস্থিত হতে হয় ভোর সাড়ে ৬টায়। আলোক হেলথকেয়ারে সপ্তাহে ছয় দিন ও ল্যাবএইড হাসপাতালে সপ্তাহে চার দিন চেম্বার করেন তিনি।

আলোকে প্রতি সপ্তাহের বৃহস্পতিবার ছাড়া বাকি ছয় দিন বসেন সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত। রোগী দেখেন গড়ে ৩৫ জন। প্রথম ভিজিটে এক হাজার ২০০ টাকা, এক মাসের মধ্যে দ্বিতীয় ভিজিটে এক হাজার টাকা, রিপোর্ট দেখাতে ৩০০ টাকা চার্জ করেন ডা. মূসা। নতুন-পুরনো রোগীর সমন্বয়ে গড় ফি এক হাজার ১০০ টাকা হিসাব করলে প্রতিদিনের আয় ৩৮ হাজার ৫০০ টাকা। এই টাকার ৭০ শতাংশ ডাক্তারের, বাকি ৩০ শতাংশ হাসপাতালের। সে হিসাবে ডাক্তার পান ২৬ হাজার ৯৫০ টাকা।

অন্যদিকে ল্যাবএইডে প্রথম ভিজিটে এক হাজার ৫০০ টাকা, এক মাসের মধ্যে দ্বিতীয় ভিজিটে ৮০০ টাকা, প্রথম তিন দিনের মধ্যে রিপোর্ট দেখালে ৩০০ টাকা। নতুন-পুরনো রোগীর সমন্বয়ে প্রতিটি রোগীর গড় ফি এক হাজার ১৫০ টাকা হিসাব করলে প্রতিদিন আয় হয় ২৩ হাজার টাকা। এই টাকার ৭০ শতাংশ পান ডাক্তার, বাকি ৩০ শতাংশ পায় হাসপাতাল। সে হিসাবে ডাক্তার পান ১৬ হাজার ১০০ টাকা।

শুধু রোগী দেখে দুই হাসপাতালে চেম্বার থেকে ডা. মূসার আয় ৪৩ হাজার ৫০ টাকা। দুই হাসপাতালে বছরে ৩০০ দিন দেখলে সেই ফি বাবদ তাঁর আয় এক কোটি ২৯ লাখ ১৫ হাজার টাকা। এবার গড়ে ৫৫ জন রোগীর মধ্যে অন্তত ২৫ জন রোগীকে রক্ত পরীক্ষা, আল্ট্রাসাউন্ড, এক্স-রে, সিটিস্ক্যান, এমআরআইসহ বিভিন্ন ধরনের টেস্ট করানোর প্রেসক্রিপশন দেন। এই টেস্টে ক্ষেত্রবিশেষে ২০ থেকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত কমিশন পান ডাক্তার। হাসপাতালভেদে ডাক্তারদের টেস্টের একটি নির্দিষ্ট টার্গেটও থাকে। এ ছাড়া বিভিন্ন ওষুধ কম্পানির কাছ থেকে তাঁদের ব্র্যান্ডের ওষুধ প্রেসক্রিপশনে লিখে দেওয়ার বিনিময়ে থাকে মোটা অঙ্কের টাকা ও উপহার। এসব খাতে আয় রোগী দেখার ফির তুলনায় কয়েক গুণ বেশি।

অথচ ২০২৪-২৫ করবর্ষে দেখানো আয় অনুযায়ী, শুধু রোগীর ফি বাবদ আয় থেকেও তিনি তাঁর আয় কম দেখিয়েছেন অন্তত ৮৩ লাখ ১০ হাজার ৫৩০ টাকা। টেস্টের কমিশন ও ওষুধ কম্পানির টাকা যোগ করলে এই অঙ্ক অন্তত দুই কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে। আয়ের তথ্য গোপন করে কর ফাঁকির বিষয়ে জানতে মুঠোফোনে ডা. এ কে এম মূসার সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি পরিচয় নিশ্চিত হয়ে ‘রোগী দেখছি, পরে ফোন দেন’ বলে কেটে দেন। এরপর প্রতিবেদকের নাম্বার ব্লক করে রাখায় টানা কয়েক দিন ফোন দিয়েও তাঁকে পাওয়া যায়নি।

অথচ আয়কর নির্দেশিকা অনুযায়ী, একজন ডাক্তারের নতুন রোগী কিংবা পুরনো রোগী দেখার ফি, বার্ষিক মূল বেতন, বাড়িভাড়া ভাতা, উৎসব ভাতা, চিকিৎসা ভাতাসহ যেকোনো আয় তাঁর করনথিতে উল্লেখ করা বাধ্যতামূলক। তবে দেশের শীর্ষস্থানীয় এই দুই ডাক্তার তাঁদের আয়ের নামমাত্র অর্থই উল্লেখ করেছেন। পৃথক আয়কর রিটার্নে দুজনের আয় কম দেখানো হয়েছে বছরে পাঁচ কোটি টাকা। এই টাকার ওপর ২৫ শতাংশ হারে সরকার কর পেলে রাষ্ট্রীয় কোষাগারে যোগ হতো এক কোটি ২৫ লাখ টাকা। 
সে হিসাবে গড়ে কর ফাঁকির পরিমাণ ৬২ লাখ ৫০ টাকা। পাঁচ বছর এই হারে কর ফাঁকি দিলে গড়ে দুজনের এই ফাঁকির পরিমাণ দাঁড়ায় ছয় কোটি ২৫ লাখ টাকা। সঙ্গে জরিমানা যোগ করলে অঙ্কটা আরো বড় হবে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ বুলেটিনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশে নিবন্ধিত ডাক্তারের সংখ্যা এক লাখ ৪১ হাজার ৯৯৯। জনসংখ্যা (১৭ কোটি ১০ লাখ) বিবেচনায় প্রতি হাজার মানুষের জন্য ডাক্তার আছেন শূন্য দশমিক ৮৩ জন।

আয়কর কর্মকর্তা সূত্রে জানা গেছে, ডাক্তারদের বেশির ভাগই ঠিকমতো কর পরিশোধ করেন না। তাঁদের মধ্যে কোটি টাকা আয় করা ডাক্তারের সংখ্যা অন্তত ১০ হাজার। তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ ও আয়কর কর্মকর্তাদের দাবি অনুযায়ী, তাঁদের বেশির ভাগই প্রকৃত আয় গোপন করেন। অনুসন্ধানে দুই ডাক্তারের মতো গড়ে ৬২ লাখ ৫০ হাজার টাকা করে কর ফাঁকি দিলে সেই অঙ্ক দাঁড়ায় ছয় হাজার ২৫০ কোটি টাকা। পাঁচ বছর এই টাকা ফাঁকি দিলে তার পরিমাণ দাঁড়ায় ৩১ হাজার ২৫০ কোটি টাকা। 

দেশের সব ডাক্তারের কর ফাঁকির পরিমাণ নির্ধারণ করা সম্ভব না হলেও তা এই টাকার চেয়ে কয়েক গুণ বেশি হবে। ডাক্তারদের কর ফাঁকির টাকা দিয়ে নতুন একটি মেট্রো রেল নির্মাণের খরচ জোগাতে পারত সরকার। দেশের একমাত্র মেট্রো রেলের উত্তরা থেকে কমলাপুর পর্যন্ত সরকারের ব্যয় নির্ধারণ হয়েছে ৩৩ হাজার ৪৭২ কোটি টাকা। এর মধ্যে উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত নিয়মিত যাত্রীসেবা চলছে।

আয়কর আইন ২০২৩-এর ধারা ৩১২ অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি আয় গোপন করলে কিংবা সম্পত্তি, দায় ও ব্যয়ের মিথ্য তথ্য দিলে ইচ্ছাকৃতভাবে করদায় এড়িয়ে যাওয়া বলে গণ্য হবে। সে ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ছয় মাস থেকে পাঁচ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড, অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। 

নাম প্রকাশ না করার শর্তে আয়কর বিভাগের একাধিক কর্মকর্তা বলেন, রোগী দেখা থেকে শুরু করে অন্য হাসপাতালে রোগীকে রেফার করা, বিভিন্ন ধরনের টেস্ট, রোগী ভর্তি, কেবিনে নেওয়া, অপারেশন করা, ওষুধ কম্পানির কাছ থেকে সুবিধা পাওয়াসহ ডাক্তারের অনেক ধরনের আয় আছে। তবে এসব তাঁরা ব্যাংকের মাধ্যমে লেনদেন করেন না। তাঁরা এসব নগদ টাকায় নেন। কর ফাঁকি দেন জেনেও নানা রকম নির্দেশনা থাকায় তাঁদের ফাইলও অডিট করা যাচ্ছে না। এতে বিপুল রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার। বিভিন্ন ব্যাংকে তাঁদের নামে এফডিআর ও আলিশান ফ্ল্যাট থাকলেও তাঁরা সেই তথ্য রিটার্নে উল্লেখ করছেন না।

কর ফাঁকি প্রতিরোধে এনবিআর কোনো কাজ করছে কি না জানতে চাইলে সংস্থাটির কর প্রশাসন ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনার সদস্য জি এম আবুল কালাম কায়কোবাদ বলেন, প্রতিটি রাজস্ব সভায় কর কমিশনারদের এ বিষয়ে কাজ করতে বলা হয়েছে। গোয়েন্দা কার্যক্রম বেগবান করতে প্রতিটি কর অঞ্চলে গোয়েন্দা ও তদন্ত সেল (আইআইসি) স্থাপন করা হয়েছে। যাঁদের বিরুদ্ধে কর ফাঁকির অভিযোগ থাকবে তাঁদের নিয়ে কাজ করবে নিজ নিজ কর অঞ্চলের সংশ্লিষ্ট সেলগুলো।

সেরা করদাতার আড়ালে কর ফাঁকি : স্বাধীনতা পুরস্কারপ্রাপ্ত দেশের অন্যতম সেরা চিকিৎসকদের একজন ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত। নাক কান গলা বিভাগে পেশাগত দক্ষতা ও আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থাকায় শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত চিকিৎসকও ছিলেন তিনি। বড় অঙ্কের আয় থাকায় করও দিয়েছেন বেশি। টানা আটবার পেয়েছেন সেরা করদাতার খেতাব। তবে সেরা করদাতার আড়ালে তিনি ছিলেন একজন কর ফাঁকিবাজ। 

সম্প্রতি এনবিআরের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেলের (সিআইসি) অনুসন্ধানে তাঁর করনথিতে এফডিআরের তথ্য গোপনের চিত্র উঠে আসে। কর ফাঁকি প্রমাণিত হওয়ায় প্রাথমিকভাবে কর ফাঁকির এক কোটি ৭২ লাখ টাকা পরিশোধও করেন তিনি। এ বিষয়ে আরো অনুসন্ধান চলছে বলে জানা গেছে। বিরোধী দলের অংশগ্রহণ ছাড়া বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতা ও কারচুপির নির্বাচনে দুবার এমপি হয়েছিলেন প্রাণ গোপাল। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এনবিআরের সামনে চার লাখ ৯৯ হাজার কোটি টাকা লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে আয়কর খাতের লক্ষ্য ধরা হয়েছে এক লাখ ৮২ হাজার কোটি টাকা। সর্বশেষ হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে রাজস্ব ঘাটতি হয়েছে প্রায় ৯ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে আয়কর খাতেই ঘাটতির পরিমাণ ছয় হাজার ৫৪১ কোটি টাকা। এই ঘাটতির পেছনে অনেক কারণের মধ্যে বড় অঙ্কের কর ফাঁকি শীর্ষে।

সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সিনিয়র গবেষণা সহযোগী তামীম আহমেদ বলেন, ‘শুধু টপ প্রফেশনের না, সাধারণ মানুষ হিসেবে সবারই কর দেওয়ার বিষয়ে দায়িত্বশীল হওয়া উচিত। কর ব্যবস্থায় তদারকি দুর্বল থাকায় অনেকেই এই সুযোগটা নিচ্ছেন। যারা ফাইল দেখছেন ঘুরেফিরে বারবার একই ফাইল দেখছেন। এ ক্ষেত্রে একটা স্ট্রাকচার ফলো করলে কর ফাঁকি দেওয়ার চিন্তা কমে যেত। ইচ্ছাকৃতভাবে প্রকৃত আয় কমিয়ে দেখানো একটি ফৌজদারি অপরাধ। এই দণ্ডবিধির আওতায় কিছু ব্যক্তিকে শাস্তি দিলে তা উদাহরণ হয়ে থাকত। ধরা খাওয়ার ভয়ে কেউ কর ফাঁকি দিত না।’

সৌজন্যে- কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
শেষ হলো আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা
শেষ হলো আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা
স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলা থেকে মিনহাজ মান্নানকে অব্যাহতি
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলা থেকে মিনহাজ মান্নানকে অব্যাহতি
এসএমই খাতকে জাতীয় অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তিতে রূপান্তরের উদ্যোগ
এসএমই খাতকে জাতীয় অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তিতে রূপান্তরের উদ্যোগ
প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল
প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
৭ দফা দাবি না মানলে শনিবার থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ থাকবে
৭ দফা দাবি না মানলে শনিবার থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ থাকবে
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
সর্বশেষ খবর
ফেসবুক থেকে ভিডিও ডাউনলোডের কিছু নির্ভরযোগ্য অ্যাপ
ফেসবুক থেকে ভিডিও ডাউনলোডের কিছু নির্ভরযোগ্য অ্যাপ

২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ক্যারিবীয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগের’ নিন্দা রাশিয়ার
ক্যারিবীয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগের’ নিন্দা রাশিয়ার

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ক্যাম্পেইন শুরু
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ক্যাম্পেইন শুরু

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি

১৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

জ্বালানি ও জনবল সংকটে বন্ধ কুতুবদিয়ার ওয়াটার অ্যাম্বুলেন্স
জ্বালানি ও জনবল সংকটে বন্ধ কুতুবদিয়ার ওয়াটার অ্যাম্বুলেন্স

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের মধ্যেই সব নতুন বই পেয়ে যাবো: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
নভেম্বরের মধ্যেই সব নতুন বই পেয়ে যাবো: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

২৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীরা সঞ্চয়ে আগ্রহী হবেন যেভাবে
শিক্ষার্থীরা সঞ্চয়ে আগ্রহী হবেন যেভাবে

৩৬ মিনিট আগে | ক্যারিয়ার

মুকুট পুনরুদ্ধার থেকে এক জয় দূরে সিনার
মুকুট পুনরুদ্ধার থেকে এক জয় দূরে সিনার

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচল শুরু
মেট্রোরেল চলাচল শুরু

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সরকারের মধ্যে সব সময় একটা ‘শেকি’ ব্যাপার দেখা যায় : সারোয়ার তুষার
সরকারের মধ্যে সব সময় একটা ‘শেকি’ ব্যাপার দেখা যায় : সারোয়ার তুষার

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঝিনাইদহে কৃষককে হত্যা, দুজন গ্রেফতার
ঝিনাইদহে কৃষককে হত্যা, দুজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ও স্থিতিশীলতার ওপর গুরুত্বারোপ ঢাকার
মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ও স্থিতিশীলতার ওপর গুরুত্বারোপ ঢাকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার মার্কিন রাজধানী সফরে যাচ্ছেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
প্রথমবার মার্কিন রাজধানী সফরে যাচ্ছেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেনেভা ক্যাম্পে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে যৌথ পরিদর্শন
জেনেভা ক্যাম্পে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে যৌথ পরিদর্শন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলার হাতছানি স্মিথের
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলার হাতছানি স্মিথের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারের নিরাপত্তা হুমকির বিরুদ্ধে সংহতি পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের
কাতারের নিরাপত্তা হুমকির বিরুদ্ধে সংহতি পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুনমিং শিক্ষা সহযোগিতা সম্মেলনে আইইউবিএটির প্রতিনিধি দল
কুনমিং শিক্ষা সহযোগিতা সম্মেলনে আইইউবিএটির প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব
বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিইসির সঙ্গে এনসিপির বৈঠক বিকালে
সিইসির সঙ্গে এনসিপির বৈঠক বিকালে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এই মুহূর্তে ট্রাম্প-পুতিনের জরুরি বৈঠকের প্রয়োজন নেই: ক্রেমলিন
এই মুহূর্তে ট্রাম্প-পুতিনের জরুরি বৈঠকের প্রয়োজন নেই: ক্রেমলিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা
শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হানিফসহ চারজনের বিচার শুরু, গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
হানিফসহ চারজনের বিচার শুরু, গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কানাডায় এইম ইনিশিয়েটিভ ফাউন্ডেশনের সংবাদ সম্মেলন
কানাডায় এইম ইনিশিয়েটিভ ফাউন্ডেশনের সংবাদ সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!
পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা
১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব
হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের
এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে
তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে

নগর জীবন

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা