শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

বাড়ির উঠানে মাছের ফ্যাক্টরি

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
বাড়ির উঠানে মাছের ফ্যাক্টরি

প্রিয় পাঠক! হাকিম আলীর কথা মনে আছে? হাকিম আলীর কথা আমি প্রায়ই বলি। কারণ আমাদের দেশে মাছ উৎপাদনের যে সাফল্য তাতে হাকিম আলীর ভূমিকা রয়েছে। সেই আশির দশকে বাংলাদেশ টেলিভিশনে প্রচারিত তথ্যচিত্র ‘হাকিম আলীর মৎস্য খামার’ সে সময়কার বেকার তরুণদের মাছ চাষে উদ্বুদ্ধ করেছিল। এখনো দেশের বিভিন্ন প্রান্তে কোনো কোনো মাছচাষি বলে যে হাকিম আলীই ছিল তাদের মাছ চাষের অনুপ্রেরণা, আশি-নব্বইয়ের দশকে যারা ছিল টগবগে তরুণ। তারা বলে, কড়াই ডোবা তেলে ভাজা মাছের মাথা যেন সমৃদ্ধির হাতছানি দিয়ে তাদের ডেকেছিল। তাতে সাড়া দিয়েই পুকুরের পর পুকুর ভরে তুলেছে রুপালি মাছে। জীবনে মিলেছে সচ্ছলতা, সাফল্য। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সবকিছুতেই লেগেছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ছোঁয়া। আধুনিক হাকিম আলীরা এখন আর পুকুরে নয়, বাড়ির উঠানেই গড়ে তুলছেন মাছ উৎপাদনের কারখানা। আরএএস (রিসার্কুলেটিং অ্যাকুয়া কালচার) বা বায়োফক প্রযুক্তির মাধ্যমে মাছ চাষের বিভিন্ন প্রতিবেদন চ্যানেল আইয়ের ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে তুলে ধরেছি। চ্যানেল আইয়ের কার্যালয়ে অসংখ্য ফোন, চিঠি এসেছে বায়োফক বা আরএএস সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে। আমার সহকর্মীরা তাদের যথাসাধ্য পরামর্শ দিয়ে সহযোগিতা করার চেষ্ট করেছেন। বিশেষ করে তুলনামূলক কম বিনিয়োগে বেশি উৎপাদন সম্ভব বলে তরুণরা বায়োফকের প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠছেন। কুমিল্লার সাজ্জাদ, রাজশাহীর ইমদাদুল, গাজীপুরের শহীদ ইতিমধ্যে বায়োফক পদ্ধতিতে মাছ চাষ শুরু করেছেন।

সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে দুই তরুণের বায়োফক পদ্ধতিতে মাছ চাষ দেখতে গিয়েছিলাম। জহিরুল হক ও মুস্তাফিজুর রহমান। সম্পর্কে তারা শালা-দুলাভাই। দুজনে মিলে শুরু করেছেন স্বপ্নের কারখানা। আড়াইহাজারের এ অঞ্চলটা গ্রাম আর শহরের মিশ্রণ যেন। আমাদের আর্থিক উন্নয়নের ছাপ স্পষ্ট হয়ে উঠছে গ্রামের প্রতিটি বাড়ির আঙিনায়, বাইরে থেকে দেখলেই পরিবর্তন বোঝা যায়, সচ্ছলতার একটা স্নিগ্ধ প্রভা যেন বাড়িগুলোয় প্রলেপ দিয়েছে। যাই হোক, সকালের রোদ সবে উঁকি দিয়েছে। আমরা গিয়ে পৌঁছাই জহিরুল হকের বাড়ির আঙিনায়। বাড়ির উঠানে রীতিমতো শিল্পকারখানার আবহ। বিশাল চৌবাচ্চায় পানির বুদবুদ উঠছে। যেন টগবগ করে পানি ফুটছে। আসলে এভাবে অক্সিজেন সরবরাহ করা হচ্ছে পানিতে। টানা ২৪ ঘণ্টা সক্রিয় এই চৌবাচ্চাগুলো। পর্যাপ্ত অক্সিজেন আর বিশেষ খাদ্য পেয়ে এর ভিতরেই বেড়ে উঠছে অসংখ্য মাছ। চৌবাচ্চার মধ্যে মাছ গিজগিজ করছে। এই বাড়ির উঠানের পুরোটাই দখল করেছে চৌবাচ্চার সারি। জহিরুল হক ও মুস্তাফিজুর রহমান শিক্ষাজীবন শেষ করে কর্মজীবনের মাঝামাঝিতে এসে যুক্ত হয়েছেন উৎপাদন খাতের সঙ্গে।

কথা হয় দুই তরুণের সঙ্গে। জহিরুল হক এমবিএ করেছেন। আর মুস্তাফিজুর রহমান উচ্চশিক্ষা নিয়েছেন পদার্থবিদ্যায়। কর্মরত ছিলেন মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে। কিন্তু মাছ চাষের নতুন প্রযুক্তি আর সম্ভাবনা তাদের চোখে বুনে দেয় অন্যরকম স্বপ্ন। সেই স্বপ্নকে ধরতেই চাকরি ছেড়ে মাঠে নেমেছেন তারা, বলা যায় উঠানে নেমেছেন। উঠান ভরে তুলেছেন মাছভর্তি চৌবাচ্চায়। তারা হিসাব করে দেখেছেন এর চেয়ে লাভজনক আর কিছু নেই। বায়োফক পদ্ধতির মাছ চাষ দিয়ে কৃষক বা খামারি হিসেবে তাদের যাত্রা। আর এই পথে আসতে বিজ্ঞানসম্মত জ্ঞান আর তথ্য মাথায় নিতে হয়েছে। কাজ করতে এসে দিনে দিনে যথেষ্টই অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা অর্জন করেছেন তারা। বায়োফক পদ্ধতির মাছ চাষের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হচ্ছে ‘ফক’ যেটি এক ধরনের জৈবকণা। এ চাষ পদ্ধতিতে অত্যন্ত কার্যকরভাবে মাছের খাদ্য হিসেবে জৈব উপাদান উৎপাদন হতে থাকে। সেটি উৎপাদন হয় মাছের বিষ্ঠা থেকে। এসব বিষয়ে এখন বিস্তর জানাশোনা জহিরুল হকের। পানির রংই বলে দিচ্ছে, এখানে মাছের জৈব খাদ্যের হার কেমন। তার পরও প্যারামিটারে জৈবকণা ও খাদ্যের পরিমাণ মেপে নিয়ে প্রয়োজনে দানাদার খাদ্য প্রয়োগ করেন তারা।

কেন বায়োফক পদ্ধতির মাছ চাষ এত বেশি আকর্ষণীয়? প্রধান কারণ দুটি। এক. অধিক ঘনত্বে মাছ উৎপাদন, দুই. স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে মাছের খাদ্য উৎপাদন প্রক্রিয়া। বেশি বর্ধনশীল মাছ চাষের ক্ষেত্রে এ পদ্ধতিতে পাওয়া যায় সবচেয়ে ভালো ফল। জেনে অবাক হবেন, এই একেকটি সাড়ে ১৭ হাজার লিটার পানির ট্যাংকে কী পরিমাণ মাছ রয়েছে। বলতে পারেন, এগুলো মাছ উৎপাদনের হিসাবে একেকটি বড় পুকুরের সমান। মুস্তাফিজুর রহমান হিসাব কষে বুঝিয়ে দেন সম্ভাব্য লাভের। পুকুর থেকে এই চৌবাচ্চা কেন লাভজনক তাও ভেঙে বলেন। এখানকার একেকটি ট্যাংকে যে পরিমাণ পানি আছে, তা পুকুর হলে আধা শতাংশ জমির পুকুর হতো। এ আয়তনের পুকুরে মাছের পোনা ছাড়া যেত ১০০টি। আর সম আয়তনের এই ট্যাংকের একেকটিতে চাষ হচ্ছে প্রায় ৩০০০ পোনার। ৩০ গুণ বেশি চাষ করা সম্ভব হচ্ছে। ৮টি ট্যাংক বসাতে অ্যারেটর, ব্লোয়ার ইত্যাদিসহ তাদের মোট খরচ হয়েছে সাড়ে ৪ লাখ টাকা। সে হিসেবে প্রতি ট্যাংকে খরচ ৪৫ হাজার টাকা। প্রতিটি ট্যাংক টিকবে কমপক্ষে পাঁচ বছর। বছরে চারবার মাছ তুলতে পারবে সে হিসেবে প্রতি ট্যাংক থেকে পাঁচ বছরে ২০ বার মাছ তুলবে। প্রতিবার ১টি ট্যাংক থেকে মিলবে ৯০ হাজার টাকার মাছ। হিসাবের এই অঙ্কে তেমন হেরফের হবে না, সাফল্য ধরা দেবেই- এই আত্মপ্রত্যয় ধরা পড়ছে তাদের চোখে-মুখে।

বায়োফক পদ্ধতির অনেক ইতিবাচক দিক রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে এখানে মাছের জন্য যে খাবার দেওয়া হয় তা খুব বেশি প্রোটিন-সমৃদ্ধ না হলেও চলে। কারণ, এখানে স্বয়ংক্রিয়ভাবে যে খাবারটি তৈরি হয়, তাতে প্রোটিনের মান অনেক বেশি থাকে। একই সঙ্গে খাদ্যের অপচয়ও হয় না। পানিতে সার্বক্ষণিক সঞ্চালন ব্যবস্থা চালু থাকায় অক্সিজেনের পরিমাণও থাকে যথেষ্ট অনুকূল। তরুণ উদ্যোক্তা জহিরুল ও মুস্তাফিজ জানা-বোঝার সঙ্গে এই প্রকল্পে যোগ করে চলেছেন নিজেদের কৌতূহল। তাই তারা দু-একটি হাউসে মিশ্র মাছের চাষ শুরু করেছেন। এ পর্যন্ত ফল ভালো। চৌবাচ্চা থেকে মাছ তুলে দেখলাম। মাছের আকার, রং ও অন্য গুণাবলি দেখে বেশ ভালো মনে হচ্ছে। উদ্যোক্তারা বলছেন, পুরোপুরি নিয়ন্ত্রিত পরিবেশের কারণেই এখানে উৎপাদিত মাছের মান বেশি উন্নত।

আশির দশকে বিটিভির ‘মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে একজন আদর্শ মাছ চাষির প্রতীক হিসেবে সামনে এনেছিলাম হাকিম আলীকে। দেশের বেকার তরুণরা হাকিম আলী হওয়ার জন্য দারুণ উজ্জীবিত হয়েছিলেন। সত্যিকার অর্থে তখন থেকে সারা দেশে জন্ম নেওয়া হাজার হাজার হাকিম আলীই দেশে মাছ উৎপাদনে বিশাল সাফল্যের পেছনে রেখে চলেছেন অসামান্য ভূমিকা। দেশে প্রাণিজ আমিষ ও কৃষি অর্থনীতিতে মাছ উৎপাদন খাত বয়ে এনেছে বিশাল সাফল্য। ঠিক এরই ধারাবাহিকতা আজকের জহিরুল ও মুস্তাফিজের মতো তরুণ। তারা জেনে-বুঝে চুলচেরা হিসাব করে মাছ চাষে নেমেছেন এবং চোখে দেখছেন বিশাল সম্ভাবনা। আর এরাই হচ্ছেন এই প্রজন্মের ডিজিটাল হাকিম আলী।

মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা
লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের
ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ
ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার
রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো
দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর
এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা
ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত
পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩
লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার
ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩
রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিসিবির নির্বাচন কোন পথে
বিসিবির নির্বাচন কোন পথে

মাঠে ময়দানে