শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

বাড়ির উঠানে মাছের ফ্যাক্টরি

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
বাড়ির উঠানে মাছের ফ্যাক্টরি

প্রিয় পাঠক! হাকিম আলীর কথা মনে আছে? হাকিম আলীর কথা আমি প্রায়ই বলি। কারণ আমাদের দেশে মাছ উৎপাদনের যে সাফল্য তাতে হাকিম আলীর ভূমিকা রয়েছে। সেই আশির দশকে বাংলাদেশ টেলিভিশনে প্রচারিত তথ্যচিত্র ‘হাকিম আলীর মৎস্য খামার’ সে সময়কার বেকার তরুণদের মাছ চাষে উদ্বুদ্ধ করেছিল। এখনো দেশের বিভিন্ন প্রান্তে কোনো কোনো মাছচাষি বলে যে হাকিম আলীই ছিল তাদের মাছ চাষের অনুপ্রেরণা, আশি-নব্বইয়ের দশকে যারা ছিল টগবগে তরুণ। তারা বলে, কড়াই ডোবা তেলে ভাজা মাছের মাথা যেন সমৃদ্ধির হাতছানি দিয়ে তাদের ডেকেছিল। তাতে সাড়া দিয়েই পুকুরের পর পুকুর ভরে তুলেছে রুপালি মাছে। জীবনে মিলেছে সচ্ছলতা, সাফল্য। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সবকিছুতেই লেগেছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ছোঁয়া। আধুনিক হাকিম আলীরা এখন আর পুকুরে নয়, বাড়ির উঠানেই গড়ে তুলছেন মাছ উৎপাদনের কারখানা। আরএএস (রিসার্কুলেটিং অ্যাকুয়া কালচার) বা বায়োফক প্রযুক্তির মাধ্যমে মাছ চাষের বিভিন্ন প্রতিবেদন চ্যানেল আইয়ের ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে তুলে ধরেছি। চ্যানেল আইয়ের কার্যালয়ে অসংখ্য ফোন, চিঠি এসেছে বায়োফক বা আরএএস সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে। আমার সহকর্মীরা তাদের যথাসাধ্য পরামর্শ দিয়ে সহযোগিতা করার চেষ্ট করেছেন। বিশেষ করে তুলনামূলক কম বিনিয়োগে বেশি উৎপাদন সম্ভব বলে তরুণরা বায়োফকের প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠছেন। কুমিল্লার সাজ্জাদ, রাজশাহীর ইমদাদুল, গাজীপুরের শহীদ ইতিমধ্যে বায়োফক পদ্ধতিতে মাছ চাষ শুরু করেছেন।

সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে দুই তরুণের বায়োফক পদ্ধতিতে মাছ চাষ দেখতে গিয়েছিলাম। জহিরুল হক ও মুস্তাফিজুর রহমান। সম্পর্কে তারা শালা-দুলাভাই। দুজনে মিলে শুরু করেছেন স্বপ্নের কারখানা। আড়াইহাজারের এ অঞ্চলটা গ্রাম আর শহরের মিশ্রণ যেন। আমাদের আর্থিক উন্নয়নের ছাপ স্পষ্ট হয়ে উঠছে গ্রামের প্রতিটি বাড়ির আঙিনায়, বাইরে থেকে দেখলেই পরিবর্তন বোঝা যায়, সচ্ছলতার একটা স্নিগ্ধ প্রভা যেন বাড়িগুলোয় প্রলেপ দিয়েছে। যাই হোক, সকালের রোদ সবে উঁকি দিয়েছে। আমরা গিয়ে পৌঁছাই জহিরুল হকের বাড়ির আঙিনায়। বাড়ির উঠানে রীতিমতো শিল্পকারখানার আবহ। বিশাল চৌবাচ্চায় পানির বুদবুদ উঠছে। যেন টগবগ করে পানি ফুটছে। আসলে এভাবে অক্সিজেন সরবরাহ করা হচ্ছে পানিতে। টানা ২৪ ঘণ্টা সক্রিয় এই চৌবাচ্চাগুলো। পর্যাপ্ত অক্সিজেন আর বিশেষ খাদ্য পেয়ে এর ভিতরেই বেড়ে উঠছে অসংখ্য মাছ। চৌবাচ্চার মধ্যে মাছ গিজগিজ করছে। এই বাড়ির উঠানের পুরোটাই দখল করেছে চৌবাচ্চার সারি। জহিরুল হক ও মুস্তাফিজুর রহমান শিক্ষাজীবন শেষ করে কর্মজীবনের মাঝামাঝিতে এসে যুক্ত হয়েছেন উৎপাদন খাতের সঙ্গে।

কথা হয় দুই তরুণের সঙ্গে। জহিরুল হক এমবিএ করেছেন। আর মুস্তাফিজুর রহমান উচ্চশিক্ষা নিয়েছেন পদার্থবিদ্যায়। কর্মরত ছিলেন মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে। কিন্তু মাছ চাষের নতুন প্রযুক্তি আর সম্ভাবনা তাদের চোখে বুনে দেয় অন্যরকম স্বপ্ন। সেই স্বপ্নকে ধরতেই চাকরি ছেড়ে মাঠে নেমেছেন তারা, বলা যায় উঠানে নেমেছেন। উঠান ভরে তুলেছেন মাছভর্তি চৌবাচ্চায়। তারা হিসাব করে দেখেছেন এর চেয়ে লাভজনক আর কিছু নেই। বায়োফক পদ্ধতির মাছ চাষ দিয়ে কৃষক বা খামারি হিসেবে তাদের যাত্রা। আর এই পথে আসতে বিজ্ঞানসম্মত জ্ঞান আর তথ্য মাথায় নিতে হয়েছে। কাজ করতে এসে দিনে দিনে যথেষ্টই অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা অর্জন করেছেন তারা। বায়োফক পদ্ধতির মাছ চাষের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হচ্ছে ‘ফক’ যেটি এক ধরনের জৈবকণা। এ চাষ পদ্ধতিতে অত্যন্ত কার্যকরভাবে মাছের খাদ্য হিসেবে জৈব উপাদান উৎপাদন হতে থাকে। সেটি উৎপাদন হয় মাছের বিষ্ঠা থেকে। এসব বিষয়ে এখন বিস্তর জানাশোনা জহিরুল হকের। পানির রংই বলে দিচ্ছে, এখানে মাছের জৈব খাদ্যের হার কেমন। তার পরও প্যারামিটারে জৈবকণা ও খাদ্যের পরিমাণ মেপে নিয়ে প্রয়োজনে দানাদার খাদ্য প্রয়োগ করেন তারা।

কেন বায়োফক পদ্ধতির মাছ চাষ এত বেশি আকর্ষণীয়? প্রধান কারণ দুটি। এক. অধিক ঘনত্বে মাছ উৎপাদন, দুই. স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে মাছের খাদ্য উৎপাদন প্রক্রিয়া। বেশি বর্ধনশীল মাছ চাষের ক্ষেত্রে এ পদ্ধতিতে পাওয়া যায় সবচেয়ে ভালো ফল। জেনে অবাক হবেন, এই একেকটি সাড়ে ১৭ হাজার লিটার পানির ট্যাংকে কী পরিমাণ মাছ রয়েছে। বলতে পারেন, এগুলো মাছ উৎপাদনের হিসাবে একেকটি বড় পুকুরের সমান। মুস্তাফিজুর রহমান হিসাব কষে বুঝিয়ে দেন সম্ভাব্য লাভের। পুকুর থেকে এই চৌবাচ্চা কেন লাভজনক তাও ভেঙে বলেন। এখানকার একেকটি ট্যাংকে যে পরিমাণ পানি আছে, তা পুকুর হলে আধা শতাংশ জমির পুকুর হতো। এ আয়তনের পুকুরে মাছের পোনা ছাড়া যেত ১০০টি। আর সম আয়তনের এই ট্যাংকের একেকটিতে চাষ হচ্ছে প্রায় ৩০০০ পোনার। ৩০ গুণ বেশি চাষ করা সম্ভব হচ্ছে। ৮টি ট্যাংক বসাতে অ্যারেটর, ব্লোয়ার ইত্যাদিসহ তাদের মোট খরচ হয়েছে সাড়ে ৪ লাখ টাকা। সে হিসেবে প্রতি ট্যাংকে খরচ ৪৫ হাজার টাকা। প্রতিটি ট্যাংক টিকবে কমপক্ষে পাঁচ বছর। বছরে চারবার মাছ তুলতে পারবে সে হিসেবে প্রতি ট্যাংক থেকে পাঁচ বছরে ২০ বার মাছ তুলবে। প্রতিবার ১টি ট্যাংক থেকে মিলবে ৯০ হাজার টাকার মাছ। হিসাবের এই অঙ্কে তেমন হেরফের হবে না, সাফল্য ধরা দেবেই- এই আত্মপ্রত্যয় ধরা পড়ছে তাদের চোখে-মুখে।

বায়োফক পদ্ধতির অনেক ইতিবাচক দিক রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে এখানে মাছের জন্য যে খাবার দেওয়া হয় তা খুব বেশি প্রোটিন-সমৃদ্ধ না হলেও চলে। কারণ, এখানে স্বয়ংক্রিয়ভাবে যে খাবারটি তৈরি হয়, তাতে প্রোটিনের মান অনেক বেশি থাকে। একই সঙ্গে খাদ্যের অপচয়ও হয় না। পানিতে সার্বক্ষণিক সঞ্চালন ব্যবস্থা চালু থাকায় অক্সিজেনের পরিমাণও থাকে যথেষ্ট অনুকূল। তরুণ উদ্যোক্তা জহিরুল ও মুস্তাফিজ জানা-বোঝার সঙ্গে এই প্রকল্পে যোগ করে চলেছেন নিজেদের কৌতূহল। তাই তারা দু-একটি হাউসে মিশ্র মাছের চাষ শুরু করেছেন। এ পর্যন্ত ফল ভালো। চৌবাচ্চা থেকে মাছ তুলে দেখলাম। মাছের আকার, রং ও অন্য গুণাবলি দেখে বেশ ভালো মনে হচ্ছে। উদ্যোক্তারা বলছেন, পুরোপুরি নিয়ন্ত্রিত পরিবেশের কারণেই এখানে উৎপাদিত মাছের মান বেশি উন্নত।

আশির দশকে বিটিভির ‘মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে একজন আদর্শ মাছ চাষির প্রতীক হিসেবে সামনে এনেছিলাম হাকিম আলীকে। দেশের বেকার তরুণরা হাকিম আলী হওয়ার জন্য দারুণ উজ্জীবিত হয়েছিলেন। সত্যিকার অর্থে তখন থেকে সারা দেশে জন্ম নেওয়া হাজার হাজার হাকিম আলীই দেশে মাছ উৎপাদনে বিশাল সাফল্যের পেছনে রেখে চলেছেন অসামান্য ভূমিকা। দেশে প্রাণিজ আমিষ ও কৃষি অর্থনীতিতে মাছ উৎপাদন খাত বয়ে এনেছে বিশাল সাফল্য। ঠিক এরই ধারাবাহিকতা আজকের জহিরুল ও মুস্তাফিজের মতো তরুণ। তারা জেনে-বুঝে চুলচেরা হিসাব করে মাছ চাষে নেমেছেন এবং চোখে দেখছেন বিশাল সম্ভাবনা। আর এরাই হচ্ছেন এই প্রজন্মের ডিজিটাল হাকিম আলী।

মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় ঝটিকা মিছিলে অংশ নেয়া কবিরহাট উপজেলা আ.লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকায় ঝটিকা মিছিলে অংশ নেয়া কবিরহাট উপজেলা আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

এই মাত্র | নগর জীবন

সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যা : ছেলের ৩ দিনের রিমান্ড
সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যা : ছেলের ৩ দিনের রিমান্ড

১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন প্রবাসীরা
জাতীয় নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন প্রবাসীরা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রেম না করে সরাসরি বিয়ে করব: দুরেফিশান
প্রেম না করে সরাসরি বিয়ে করব: দুরেফিশান

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার
৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

অনলাইনে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি শিক্ষার্থীদের নিবন্ধন শুরু
অনলাইনে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি শিক্ষার্থীদের নিবন্ধন শুরু

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঠাকুরগাঁওয়ে মৃৎশিল্প প্রদর্শনী ও পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত
ঠাকুরগাঁওয়ে মৃৎশিল্প প্রদর্শনী ও পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা দক্ষিণ সিটির নতুন প্রশাসক মাহমুদুল হাসান
ঢাকা দক্ষিণ সিটির নতুন প্রশাসক মাহমুদুল হাসান

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আবারও চোটে পড়লেন দিবালা
আবারও চোটে পড়লেন দিবালা

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি শিক্ষিকা মোনামির ছবি বিকৃতির ঘটনায় মামলা
ঢাবি শিক্ষিকা মোনামির ছবি বিকৃতির ঘটনায় মামলা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ২৪, আহত বহু
ভারতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ২৪, আহত বহু

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেজগাঁওয়ে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
তেজগাঁওয়ে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপি'র অনলাইন সদস্যপদ কার্যক্রমে আরব আমিরাতে স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ
বিএনপি'র অনলাইন সদস্যপদ কার্যক্রমে আরব আমিরাতে স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ

৩৩ মিনিট আগে | পরবাস

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
ছাত্রদলের দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিবিদ্ধ আরো একজনের মৃত্যু
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিবিদ্ধ আরো একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈঠকে বিএনপির স্থায়ী কমিটি
বৈঠকে বিএনপির স্থায়ী কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন বছরের ঘুমন্ত সন্তানের বুকে ছুরি চালিয়ে আত্মগোপনে বাবা
তিন বছরের ঘুমন্ত সন্তানের বুকে ছুরি চালিয়ে আত্মগোপনে বাবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট নগরীতে রিকশার প্রস্তাবিত ভাড়ার তালিকা প্রকাশ
সিলেট নগরীতে রিকশার প্রস্তাবিত ভাড়ার তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

লালমাটিয়া এলাকায় তীব্র পানির সংকট
লালমাটিয়া এলাকায় তীব্র পানির সংকট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কৃত্রিম নিউরন তৈরি করেছেন বিজ্ঞানীরা
কৃত্রিম নিউরন তৈরি করেছেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নতুন মামলায় গ্রেফতার নাসা গ্রুপের নজরুল ও দেশ টিভির আরিফ
নতুন মামলায় গ্রেফতার নাসা গ্রুপের নজরুল ও দেশ টিভির আরিফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের গণহত্যার দাবি প্রত্যাখ্যান নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের গণহত্যার দাবি প্রত্যাখ্যান নাইজেরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইমেন অব দ্য ওয়ার্ল্ড' গ্র্যান্টস ২০২৫–২০২৬ -এর আবেদন গ্রহণ শুরু
উইমেন অব দ্য ওয়ার্ল্ড' গ্র্যান্টস ২০২৫–২০২৬ -এর আবেদন গ্রহণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ২
টাঙ্গাইলে ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ শ্রমিকদের, তীব্র যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ শ্রমিকদের, তীব্র যানজট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় আওয়ামী লীগের ৬ নেতাকর্মী আটক
ঢাকায় আওয়ামী লীগের ৬ নেতাকর্মী আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা
জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন
পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি
১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প
কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনজিও কর্মীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বিএনপি নেতা বহিষ্কার
এনজিও কর্মীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বিএনপি নেতা বহিষ্কার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা