শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

ছাদবাগান ও ডেঙ্গু আতঙ্ক

অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
ছাদবাগান ও ডেঙ্গু আতঙ্ক

কিছুদিন আগে সংবাদপত্রের একটি লেখা দেখে বেশ অবাক হয়েছি। একজন রবীন্দ্রসংগীতশিল্পীর বাড়ির ছাদবাগান ধ্বংস করা হয়েছে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণের নামে। কারণ ছাদবাগানে ফুলের টব, ড্রাম বা অন্য পাত্রের জমা পানিতে এডিস মশা ডিম পাড়ে। এর থেকে মশার বংশবিস্তার ঘটে, আর ওই মশাগুলোর কামড়ে মানুষ ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়। তাই হয়তো বাড়ির কর্তাব্যক্তিরা আতঙ্কিত হয়ে ছাদবাগানটি ধ্বংস করা যথোপযুক্ত মনে করেছেন। বিষয়টি অনেকটা ‘মাথাব্যথা হলে মাথা কেটে ফেলার মতোই’ হয়েছে বলে মনে হয়।

নগর জীবনে ছাদবাগান কিংবা বারান্দা, সিঁড়ি, বসার ঘর এমনকি বেডরুমের কোণে, জানালার কার্নিসে ছোট ছোট টবে বা নান্দনিক পাত্রে একচিলতে বাগান শুধু প্রকৃতি-প্রেম কিংবা রুচিশীলতার পরিচয়ই বহন করে না, বরং তা স্বাস্থ্যসম্মত ও নির্মল জীবনযাপনে সহায়ক হয়। সবুজে ভরা গ্রাম বাংলায় বেড়ে ওঠা নাগরিক সমাজের একটা অংশ সবুজকে ধরে রাখতে চায় তার আবাসস্থলে। তাই কৃত্রিমতার এ যুগে ছাদের বাগানে শখের বসে বা বিনোদন হিসেবে বিভিন্ন ফুলের পাশাপাশি অনেকে চাষাবাদ করছেন বিভিন্ন ধরনের ফলমূল, শাক-সবজি ও ঔষধি গাছ, যেমন তুলসী, অ্যালোভেরা, বাসকপাতা ইত্যাদি। এগুলো কিন্তু বিজ্ঞানসম্মতভাবে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করছে। সময়ের সঙ্গে ছাদবাগানগুলো এখন আর শুধু শৌখিনতায় সীমাবদ্ধ নেই। ভেজাল ও ফরমালিনমুক্ত ফল ও শাক-সবজির জোগান দিয়ে পারিবারিক পুষ্টির চাহিদা পূরণ, বিনোদন এবং অবসর কাটানোর এক মিলনমেলায় পরিণত হয়েছে ছাদবাগানগুলো। এর মাঝে অনেকেই আবার আয় -উপার্জনের একটা পথ খুঁজে পেয়েছেন। শৌখিন মানুষরা তাদের ঘরবাড়িতে সবুজকে ধরে রাখার জন্য একান্ত নিজস্ব ভাবনা আর প্রচেষ্টায় বাড়ির ছাদে তৈরি করছেন ছাদবাগান। পৃথিবীর অনেক দেশেই এ ছাদবাগান বা ইনডোর গার্ডেনের প্রচলন রয়েছে। ছাদে বাগান কোনো নতুন ধারণা নয়। অতিপ্রাচীন সভ্যতায়ও ছাদবাগানের ইতিহাস চোখে পড়ে। খ্রিস্টের জন্মেরও আগে মেসোপটেমিয়া ও পারস্যের জুকুরাক নামীয় পিরামিড আকৃতির উঁচু পাথরের স্থাপনায় বাগান ও ছোট গাছ লাগানোর জন্য স্থান নির্ধারণ করার নিদর্শন পাওয়া যায়। এমনকি ধারণা করা হয়, ব্যাবিলনের ‘ঝুলন্ত উদ্যান’ও বিভিন্ন ছাদ ও বারান্দার সমন্বয়ে তৈরি।

এ তো গেল অতীতের কথা, বর্তমানেও মানুষ পরিবেশবান্ধব বাড়ি বানানোর দিকে ঝুঁকছে। শহরাঞ্চলে ফুল, ফল ও সবজির পারিবারিক বাগান এখন আর কেবলই শৌখিনতা বা পারিবারিক প্রয়োজন নয়। পরিবেশ রক্ষা আর নগরের তাপমাত্রা কমিয়ে আনতে অনেক দেশেই বাড়ির ছাদ, বারান্দা, গাড়িবারান্দা, ফুটপাথ, পার্ক, সরকারি খাসভূমিসহ প্রতিটি পর্যায়ে কৃষি উৎপাদন বিশেষ করে উদ্যান ফসল ও বাহারি ফুলের গাছের সমন্বয়ে তৈরি করা হচ্ছে সবুজ নগরায়ণ। এমনকি সরকারিভাবেও বিভিন্ন দেশে শুধু বাসাবাড়ি নয়, অফিস-আদালত, রাস্তাঘাট, এয়ারপোর্ট, বাসস্ট্যান্ড সর্বত্র সৌন্দর্যবর্ধনেও সবুজের সমারোহের প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। যেখানে যেভাবে সুযোগ আছে সেখানেই একটু সবুজের ছোঁয়া আনার জন্য মানুষকে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। তবে সম্প্রতি ডেঙ্গুর মতো মশাবাহিত রোগের প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধি পাওয়ায় আমাদের দেশে ছাদে চাষবাস ও বাগান নিয়ে অনেকের অনাগ্রহ তৈরি হয়েছে এবং অনেকে আতঙ্কগ্রস্ত হচ্ছেন বৈকি! কিন্তু সত্যি বলতে আমাদের এই যান্ত্রিক জীবনে বিশেষ করে ঢাকাসহ অন্য শহরে ছাদবাগান সময়ের তাগিদে একটি অপরিহার্য ও গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠছে। কারণ শহুরে জীবনে বিশেষ করে ঢাকার মতো ঘনবসতিপূর্ণ স্থানে চারদিকে সবুজের যে অভাব, তা অনেকাংশে দূর করতে পারে ছাদবাগান, ফিরিয়ে দিতে পারে বুকভরা নিঃশ্বাস আর পরিবেশের অক্সিজেনের পরিমিত মাত্রা। শুধু ডেঙ্গুজ্বরের বাহক এডিস মশার বংশবৃদ্ধির ভয়ে ছাদবাগান ধ্বংসের কোনো যুক্তি নেই। লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, শহরের অধিকাংশ ছাদে যেখানে বাগান নেই, সেখানেও বৃষ্টির পানি বা ট্যাংকের নিঃসরিত পানি জমে থাকে দিনের পর দিন। সেটি পরিষ্কার করার বিষয়ে বার বার সতর্ক করার পরও অধিকাংশ মানুষ কর্ণপাত করেন বলে মনে হয় না। এ জমা পানিও কিন্তু এডিস মশার উপযুক্ত প্রজননক্ষেত্র। সুতরাং ছাদে বাগান থাকুক বা না থাকুক সেটি মুখ্য নয়, আসল বিষয় হচ্ছে ছাদসহ বাড়ির আশপাশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার মানসিকতা ও সদিচ্ছা। অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে, যেন এসব জায়গায় কোনো পাত্র পরিত্যক্ত অবস্থায় না থাকে এবং সেখানে পরিষ্কার পানি না জমে, যা ডেঙ্গুর প্রজননক্ষেত্রে পরিণত হয়।

ছাদবাগান একদিকে যেমন আমাদের সময়ের দাবি এবং অপরিহার্য অংশ হিসেবে চিন্তা করা যায় তেমনি আবার বাগান করতে গিয়ে যেন মশার প্রজননক্ষেত্র বিশেষ করে ডেঙ্গুর প্রজননক্ষেত্র প্রস্তুত না হয় সেদিকে বিশেষভাবে খেয়াল রাখা এবং যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত। তাহলে ছাদবাগানও থাকবে, মশারও বংশবিস্তার বাড়বে না- দুই কুলই রক্ষা পাবে।

► সবসময় খেয়াল রাখতে হবে ছাদবাগানের গাছগুলোর টবে, পাত্রের নিচে যেন অতিরিক্ত পানি তিন থেকে পাঁচ দিনের বেশি জমে না থাকে। কারণ এ জমা পানিই ডেঙ্গুর প্রজননের মূল উৎস। বিশেষ করে বর্ষা মৌসুমে ডেঙ্গুর প্রকোপ বেড়ে যায়, এ সময়টাতেও ছাদবাগান পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা অতিজরুরি।

► যেহেতু গাছগুলোতে প্রতিদিন পানি দেওয়া হয়, তাই নিয়মিত পাত্রের নিচের ছিদ্র অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে পরীক্ষা করতে হবে, যেন ব্যবহৃত অতিরিক্ত পানি সহজে নিষ্কাশিত হয়।

► শুধু টবে বা গাছ লাগানোর পাত্রে নয়, অনেক সময় অতিরিক্ত পানি দেওয়ার ফলে বা বৃষ্টি থেকেও পানি ছাদে জমে থাকতে পারে এবং তা থেকেও  এডিস মশা বৃদ্ধি পেতে পারে। তাই সবসময় আপনার ছাদে তিন থেকে পাঁচ দিনের বেশি পানি জমতে দেবেন না।

► অনেকে ছাদবাগানে গাছ লাগানোর জন্য টায়ার বা ড্রাম ব্যবহার করেন। আবার বাগানের অব্যবহৃত ভাঙা টবের বা ছোটখাটো পাত্র কিংবা টায়ারের খোলে খুব সহজেই পানি জমে থাকে, যা অনেক সময় টের পাওয়া যায় না। এগুলো পরিষ্কার রাখতে হবে এবং অব্যবহৃতগুলো সরিয়ে ফেলতে হবে।

► নিজেরাই নিজেদের উদ্যোগে মাঝে মাঝে প্রয়োজনীয় কীটনাশক, ওষুধ বা অ্যারোসল স্প্রে করা যেতে পারে। তবে খেয়াল রাখতে হবে যাতে এগুলো গাছ, ফুল বা ফলের ক্ষতি না করে। আমাদের দেশেও হাঁটি হাঁটি পা পা করে ছাদবাগানের মাধ্যমে ব্যক্তিপর্যায়ে শহরে সবুজায়ন শুরু হয়েছে। প্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোগ নয় বরং একান্ত ব্যক্তিগত উদ্যোগেই এ দেশে ছাদবাগানের সূচনা। নানা প্রকার সবুজের সমারোহ দেখে আমরা প্রফুল্ল হয়ে উঠি। অসংখ্য শেডের সবুজ রং আমাদের একঘেয়েমিতে আক্রান্ত করে না, করে উৎফুল্ল। পরিবেশবিদরা বলছেন, এভাবে গাছ লাগানো গেলে শহরের তাপমাত্রা বহুলাংশে কমানো সম্ভব। শুধু সৌন্দর্য বৃদ্ধি নয়, শহরের পরিবেশ ও তাপমাত্রা যেভাবে সহনীয়তার মাত্রা হারাচ্ছে, সে ক্ষেত্রে ছাদে গাছ লাগানো গেলে তা পরিবেশের ভারসাম্য ধরে রাখতে কাজ করবে। এসব বাগান পরিবেশ সুরক্ষার পাশাপাশি শিশুদের মানসিক বিকাশেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। আসলে শহুরে জীবনে সবুজের অপরিহার্যতা, নান্দনিকতা যেমন দরকার তেমনি ডেঙ্গুজ্বর নিয়ে জনগণের আতঙ্ক দূর করাও প্রয়োজন। কারণ একজন সাধারণ মানুষের কাছে ডেঙ্গুর আতঙ্ক যে কত ভয়াবহ হতে পারে, তা এবারে অনেকেই উপলব্ধি করেছেন।

সুতরাং ছাদবাগান নিয়ে জনগণকে উদ্বুদ্ধ করার পাশাপাশি এডিস মশা নিয়ন্ত্রণের ব্যাপারেও সচেতন করতে হবে। মশক নিধনের ব্যবস্থা যথাযথভাবে করলে ছাদবাগান মশার ঘাঁটি নয়, বরং হয়ে উঠবে বিশুদ্ধ অক্সিজেনের ভান্ডার এবং পরিবেশ সুন্দরের সহায়ক। এ কথা যদি মানুষকে সঠিকভাবে বোঝানো যায়, তবে ধ্বংস নয় বরং নিজেদের উদ্যোগে সবাই ছাদবাগান করতে উৎসাহিত হবেন।

লেখক : ইউজিসি অধ্যাপক, মেডিসিন বিভাগ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম