শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২১

নীরব দর্শক হয়ে থাকার সুযোগ নেই

মেজর জেনারেল মোহাম্মাদ আলী শিকদার (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
নীরব দর্শক হয়ে থাকার সুযোগ নেই

গত ২৯ ডিসেম্বর নিউইয়র্ক টাইমস পত্রিকায় একটি চাঞ্চল্যকর প্রবন্ধ ছাপা হয়। প্রবন্ধটির শিরোনাম বাংলা করলে দাঁড়াবে, চরম ডানপন্থি সন্ত্রাসের সঙ্গে জড়িত ছদ্মবেশী শরণার্থী ফ্র্যাঙ্কোর গল্প। বিশাল বড় প্রবন্ধ। লিখেছেন কেটরিন বেনহোল্ড। প্রবন্ধটি আমার কাছে খুব ইন্টারেস্টিং লেগেছে বিধায় অনেক সময় নিয়ে মনোযোগ দিয়ে পড়েছি। জার্মান সেনাবাহিনীর একজন জুনিয়র অফিসার, যার নাম লেফটেন্যান্ট ফ্র্যাঙ্কো। তিনি বছরতিনেক আগে ছদ্মবেশে শরণার্থী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। তারপর গোপনে অস্ত্র গোলাবারুদ সংগ্রহ করেন এবং জার্মানিসহ ইউরোপের অন্য দেশে বড় ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের পরিকল্পনা ও প্রস্তুতি নেন। কর্মস্থল থেকে ছুটি নিয়ে এ ছদ্মবেশী কাজগুলো তিনি করতেন। ফ্র্যাঙ্কোর উদ্দেশ্য ছিল, এটা করতে পারলে নাশকতাসহ বড় আকারের হতাহতের দায় পড়বে মধ্যপ্রাচ্য থেকে আগত শরণার্থীদের ওপর। যার ফলে ইউরোপব্যাপী এশিয়া থেকে আগত মানুষের বিরুদ্ধে চরম ক্ষোভ, অসন্তোষ এবং বিদ্বেষ বৃদ্ধি পাবে। তাতে ইউরোপের সরকারগুলো শরণার্থী আশ্রয় দেওয়া বন্ধ করবে। কিন্তু পরিকল্পনা কার্যকর করার আগেই গোয়েন্দাদের কাছে ধরা পড়ে যায় লেফটেন্যান্ট ফ্র্যাঙ্কো।

হিটলারের পন্থা নকল করতে চেয়েছে ফ্র্যাঙ্কো। হিটলার ক্ষমতায় এসেই ইহুদি ও কমিউনিস্টদের শেষ করে দেওয়ার অজুহাত তৈরির জন্য নিজের গোয়েন্দা বাহিনীর দ্বারা জার্মানের পার্লামেন্ট (রাইখস্ট্যাগ) ভবনে ১৯৩৩ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি আগুন দেয় এবং ব্যাপক প্রচার চালায় এ কাজ করেছে কমিউনিস্টরা, যাদের সহায়তা করেছে ইহুদি সম্প্রদায়। তল্লাশি চালাতে গিয়ে ফ্র্যাঙ্কোর বাড়িতে পুলিশ হিটলারের মেইন ক্যাম্প গ্রন্থটি এবং নাজি দলের প্রতীক স্বস্তি¡কা মনোগ্রাম পায়। ফ্র্যাঙ্কোর কর্মকান্ড তদন্ত করতে গিয়ে জার্মানির বিশেষায়িত বাহিনী কেএসকে গ্রুপের একটা ইউনিটের ভিতর স্বস্তি¡কা মনোগ্রাম পাওয়ায় পুরো ইউনিট ডিসব্যান্ড করা হয়েছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ধ্বংস্তূপের দুঃস্বপ্নের মধ্যে যেন আর পড়তে না হয় তার জন্য জার্মানের বৃহত্তর মানুষ এখনো ঐক্যবদ্ধ এবং আর্য জাতির উগ্র শ্রেষ্ঠত্ববাদী উন্মাদনা থেকে রাষ্ট্রকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য আইনের কঠোর প্রয়োগে বদ্ধপরিকর। বিন্দুমাত্র শিথিলতা নেই। কারণ, উদার গণতান্ত্রিক, পরিপূর্ণ বর্ণবাদহীন আদর্শের ওপর দাঁড়িয়েই জার্মানি আজ ইউরোপের সর্ববৃহৎ অর্থনীতি এবং উন্নত, সমৃদ্ধ শক্তিশালী দেশ। উগ্রবাদ, সেটা ধর্মীয় বা জাতিগত, সব যুগে, সব সময়, সর্বত্র রাষ্ট্র ও বৃহত্তর মানুষের জন্য অমঙ্গল ডেকে এনেছে।

পবিত্র ইসলাম ধর্মের নামে উগ্রতা, জঙ্গিবাদ, অপধর্ম এবং প্রতারণার জন্য পাকিস্তান ও আফগানিস্তান আমাদের চোখের সামনে নিঃশেষ হয়ে যাচ্ছে। একাত্তরে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ধর্মের নামে বাংলাদেশের ৩০ লাখ মানুষকে হত্যা করল। ধর্ষণ, গণহত্যা, অগ্নিসংযোগ, লুটতরাজসহ ভয়াবহ মানবতাবিরোধী অপরাধ করল, অথচ ৫০ বছরে একবারও তারা দুঃখ প্রকাশ করেনি, অনুতপ্ত হয়নি। তারপরেও বাংলাদেশের একশ্রেণির মানুষের মধ্যে এখনো পাকিস্তানপ্রীতি দেখে অবাক না হয়ে পারা যায় না। একটা ঘটনা বলি। বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একজন অবসরপ্রাপ্ত গ্রুপ ক্যাপ্টেন পদবির অফিসার গত বছর করোনার মধ্যে স্বাভাবিক মৃত্যুবরণ করেন। এ অফিসার ১৯৬৫ সালের যুদ্ধে ভারতের বিরুদ্ধে অভিযানে অসাধারণ বীরত্ব ও দক্ষতা প্রদর্শনের জন্য পাকিস্তানের মর্যাদাশীল মিলিটারি খেতাব পান।

পাকিস্তান থেকে ১৯৭৪ সালে প্রত্যাবর্তনের পর বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে যথারীতি চাকরি সমাপ্ত করে স্বাভাবিক অবসরে যান।

বাংলাদেশে তার অসাধারণ কোনো অবদান নেই, অথবা বলা যায় সে রকম সুযোগও হয়তো তিনি পাননি। এ অফিসার গত বছর মারা গেলে শেষ বিদায় অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর পক্ষ থেকে বিশেষ মর্যাদা প্রদর্শনসহ ফ্লাইপাস্ট করা হয়। একজন মৃত মানুষের প্রতি সবার সম্মান প্রদর্শন করা উচিত। কিন্তু সংগত কারণেই সবাইকে বিশেষ সম্মান প্রদর্শন করা সম্ভব হয় না। তাই প্রশ্নটি অগ্রাধিকারের। ইতিপূর্বে বিমান বাহিনীর মৃত্যুবরণকারী মুক্তিযোদ্ধা এবং খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা অফিসার, কাউকেই এরকম বিশেষ সম্মান প্রদর্শন করা হয়নি। তাই সংগত কারণেই প্রশ্ন আসে, একজন খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধার চেয়ে অন্য কেউ বাংলাদেশে অগ্রাধিকার পাবে কিনা। সবকিছুই নির্ভর করে সামরিক-বেসামরিক প্রশাসনের সামষ্টিক মানসতন্ত্রের ওপর। জার্মানিতে স্বস্তি¡কা মনোগ্রাম রাখা এবং নাজি ফ্যাসিবাদের পক্ষে কথা বলাই গুরুতর শাস্তিযোগ্য অপরাধ। আর বাংলাদেশে জাতীয় পতাকা পুড়িয়ে, জাতির পিতার ম্যুরাল ভেঙে এবং পাকিস্তানি স্টাইলের ধর্মীয় উন্মাদনা ছড়িয়ে রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংস করার পরেও সব নাগরিক অধিকার ভোগ করা যায়। তাদের ধ্বংসযজ্ঞের ঘটনায় রাষ্ট্রীয় প্রশাসনের নীরব ভূমিকা যেভাবে সম্প্রতি দেখলাম তার পরিপ্রেক্ষিতেই বিমান বাহিনীর উপরোক্ত ঘটনাটি আজকের লেখার সময় মনে পড়েছে।

কিউবার বিপ্লবী নেতা ফিদেল ক্যাস্ট্রো বঙ্গবন্ধুকে বলেছিলেন, মুজিব, পাকিস্তানি মানসতন্ত্রের প্রশাসন দিয়ে তুমি বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করতে পারবে না। বঙ্গবন্ধু অন্যভাবে ভেবেছিলেন। বঙ্গবন্ধু চেয়েছিলেন, কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় সর্বস্তরে নির্বাচিত রাজনৈতিক প্রতিনিধির কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা পেলে প্রশাসনে আমলাতন্ত্রের প্রাধান্য থাকবে না। যার জন্য তিনি বাকশাল পদ্ধতিতে যান। কিন্তু তা তো আর হতে পারল না। বরং সবকিছু উল্টো যাত্রা শুরু করল। ১৯৭৫ সালের পর দুই সামরিক শাসকের ১৫ বছর, তারপর বিএনপি এবং জামায়াত-বিএনপি মিলে ১০ বছর, মোট ২৫ বছর সামরিক বেসামরিক প্রশাসনের সর্বত্র মুক্তিযোদ্ধা অফিসারগণ শুধু অবহেলিত নয়, বেশিরভাগকেই চাকরি থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে। অথচ ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত যেসব বাঙালি অফিসার ঢাকাসহ দেশব্যাপী পাকিস্তান দখলদার বাহিনীর সক্রিয় সহযোগী ছিলেন তারা তরতর করে পদোন্নতিসহ সব সুযোগ-সুবিধা ও কর্তৃত্ব পেয়েছেন।

একাত্তরে বেসামরিক প্রশাসনে বাঙালি অফিসারদের অবস্থান সম্পর্কিত একটি ছোট পরিসংখ্যান তুলে ধরি। তখন ঢাকায় কর্মরত ১৩ জন বাঙালি সচিবের মধ্যে একজনও মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেননি। বিভিন্ন পদবির ২৬৭ জন বাঙালি অফিসার তখন ঢাকাসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত চাকরি করেছেন। উপসচিব পর্যায় ও তার নিচের হাতে গোনা কয়েকজন অফিসার মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়েছেন। পুলিশ বাহিনীসহ প্রশাসনের অন্যান্য সেক্টরেও মোটামুটি একইরকম চিত্র। ইচ্ছা করলে এদের বেশির ভাগই মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিতে পারতেন। এদের মধ্যে অনেকেই হয়তো মনে মনে স্বাধীনতা চেয়েছেন। কিন্তু নীরব ভূমিকায় পাকিস্তানিদের হুকুম পালন করেছেন। এর মাধ্যমে যে সত্যটি বোঝা যায় তা হলো, বৃহত্তর সংখ্যক মানুষ সুযোগ-সুবিধা ভোগ করার বেলায় ষোলো আনার জায়গায় আঠারো আনা, কিন্তু সেই সুযোগ সুবিধার ক্ষেত্র তৈরি এবং তা রক্ষা করার জন্য এক আনা ভূমিকাও রাখতে চায় না। আজকের, এ সময়ে এসে রাষ্ট্রের প্রশাসন এবং বৃহত্তর রাজনৈতিক সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনসহ সব মানুষের মধ্যে এ চিত্রটি দেখা যাচ্ছে, যার প্রমাণ ২৭ মার্চ ব্রাহ্মণবাড়িয়া। ইতিহাসে আছে পলাশীর যুদ্ধে ইংরেজ কোম্পানির যত সৈন্যসংখ্যা ছিল তার থেকে বহু গুণ হাজার হাজার বাঙালি জনতা দূরে দাঁড়িয়ে নীরবে সবকিছু দেখেছে। কথায় আছে, ওই নীরবে দাঁড়িয়ে থাকা হাজার হাজার মানুষ ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করলেই সেদিন ইংরেজ বাহিনী পরাস্ত হতো। ১৯৩১ সালের পরিসংখ্যান অনুসারে তখন সর্বসাকুল্যে ১ লাখ ৬৪ হাজার ইংরেজ ৩০ কোটি ভারতবাসীর ওপর শোষণ, শাসন, নির্যাতন ও লুণ্ঠন চালাতে সক্ষম হয়েছে। কিছুসংখ্যক সুবিধাভোগী ভারতবাসী দালাল যদি ইংরেজদের সহযোগী না হতো এবং বৃহত্তর মানুষের অন্তত একটা অংশ সংগঠিত হয়ে সক্রিয় বিরোধিতায় নামলে ২০০ বছর ইংরেজরা ভারতবর্ষ লুণ্ঠনসহ যে সর্বনাশ করেছে তা করতে পারত না। একাত্তরে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বেলায়ও একই কথা প্রযোজ্য। প্রশাসনের বাঙালি অফিসার এবং ধর্মান্ধ বাঙালি রাজনৈতিক পক্ষ যদি পাকিস্তানকে সহযোগিতা না করত তাহলে পাকিস্তান সেনাবাহিনী এতবড় গণহত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞ চালাতে পারত না। পরিসংখ্যানগত উদাহরণগুলো তুলে ধরলাম এ কারণে, একাত্তরে পাকিস্তানের সমর্থক ধর্মান্ধ গোষ্ঠীর আজকের উত্তরসূরি জামায়াত, হেফাজত ইত্যাদি মিলে বর্তমান বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার শতকরা ৬-৭ ভাগের বেশি হবে না। অথচ তারা জাতীয় পতাকা পোড়ায়, জাতির পিতার ম্যুরাল ভাঙে, রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংস করে এবং এসব দেখে প্রশাসন নীরব থাকে, রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের কোনো সক্রিয় ভূমিকা নেই, তরুণ প্রজন্মকে কোথাও দেখা যায় না। এই অতি সংখ্যালঘিষ্ঠ গোষ্ঠী জ্বালাও, পোড়াও ধ্বংসযজ্ঞের হুমকি দিয়ে নিজেদের ব্যাখ্যা মতো ধর্মতন্ত্রের নীতিমালা ও দর্শন রাষ্ট্রের ওপর চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে। দেশের মাত্র শতকরা ৬-৭ ভাগ মানুষের মতামত তারা শতকরা ৯৪ ভাগ মানুষের ওপর জোর করে চাপিয়ে দিতে চাইছে এবং তাতে ইতিমধ্যে অনেকটা সফলতা তারা অর্জন করেছে। এতে তাদের স্পর্ধা বেড়ে গেছে। মূলস্রোতের রাজনীতির মধ্যে আদর্শগত চরম পদস্খলন, বিভাজন এবং বৃহত্তর মানুষের নীরবতা ও নিষ্ক্রিয়তার সুযোগটাই তারা নিচ্ছে।

১৯৭০ সালের নির্বাচনের প্রাক্কালে সর্ব পাকিস্তানের জামায়াত নেতা আবুল আলা মওদুদী ঢাকার পল্টনে জনসভায় বক্তৃতা দিতে মঞ্চে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে জনতার ধাওয়া খেয়ে স্যান্ডেল ফেলে খালি পায়ে ওই রাতেই পাকিস্তানে পালিয়ে গিয়েছিলেন। মওদুদী আর কখনো এদিকে আসেনি। জামায়াত-হেফাজত নিজেদের সুবিধামতো ধর্মের ব্যাখ্যা দেয়। শওকত ওসমানের শ্রেষ্ঠ উপন্যাস ‘ক্রীতদাসের হাসি’ গ্রন্থের ৩৯-৪০ পৃষ্ঠায় চমকপ্রদ কিছু ডায়ালগ আছে। বাগদাদের বাদশাহ হারুন-অর রশিদ আর রাজকবি ইসহাকের মধ্যে কথোপকথন। এক গোলামের সুন্দরী স্ত্রী মেহেরজানকে বাদশাহ সম্প্রতি বিবি হিসেবে গ্রহণ করেছেন। রাজকবি ইসহাক বলছেন, অন্যের স্ত্রীকে বিবাহ করা হারাম। বাদশার উত্তর- রাজ দরবারের আলেম আবদুল কুদ্দুস ফতোয়া দিয়েছেন বাদশাহর অনুমতি ব্যতীত যে বিবাহ হয়েছে সেটা না-জায়েজ এবং বাদশাহ ইচ্ছা করলে ওই নারীকে বিবাহ করতে পারেন। কবি ইসহাকের উত্তর ছিল- হুজুর আলেম আবদুল কুদ্দুস আল্লাহর কালাম বিক্রি করেছেন। হেফাজতের বড় ষন্ডা মামুনুল হক ফতোয়া দিয়েছে স্ত্রীকে খুশি করার জন্য মিথ্যা বলা ধর্মে জায়েজ আছে। কিন্তু কোরআনের আয়াত বা নির্ভরযোগ্য হাদিসের সূত্র উল্লেখ করেনি। অথচ প্রগতিশীল মানুষ যৌক্তিক বিজ্ঞানসম্মত কথা বললে সঙ্গে সঙ্গে গর্জে ওঠে, এটা তো কোরআন হাদিসে নেই, সুতরাং বেদাত। এদের সবকিছু প্রতারণায় পূর্ণ। হেফাজতে ইসলাম, ইসলামের রক্ষাকারী। এই নামটিই তো বিভ্রান্তিকর ও প্রতারণামূলক। পবিত্র ইসলাম ধর্মের রক্ষাকারী স্বয়ং সর্বশক্তিমান আল্লাহ। প্রায় দেড় হাজার বছরের ইতিহাসে ইসলাম ধর্মের ক্ষতি কেউ করতে পারেনি। জামায়াত, হেফাজত এবং পঁচাত্তরের পর নতুন আবির্ভূত রাজনৈতিক পক্ষ, এদের সম্মিলিত উদ্দেশ্য, বাংলাদেশকে পাকিস্তানি স্টাইলের একটা ধর্মতান্ত্রিক রাষ্ট্র বানানো, যার প্রতিফলন দুই সামরিক শাসকের ১৫ বছরে এবং পরবর্তীতে জামায়াত-বিএনপির শাসনের সময় স্পষ্টভাবে দেখা গেছে। এটা তারা ধর্মের জন্য বা মানুষের কল্যাণের জন্য করছে না। একাত্তরে এ সম্মিলিত গোষ্ঠীর পূর্বসূরিদের চরম পরাজয়ের প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য তারা এটা করছে। পাকিস্তানি স্টাইলের ধর্মতান্ত্রিক রাষ্ট্র যে বৃহত্তর মানুষের কল্যাণের জন্য নয় তা এখন পাকিস্তানের দিকে তাকালেই বোঝা যায়। বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনসহ যা কিছু উন্নতি সমৃদ্ধি এবং সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হয়েছে, তার সবকিছুই হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ও দর্শনের মাধ্যমে। সুতরাং এ আদর্শকে রক্ষা করার জন্য নীরব নিষ্ক্রিয় হয়ে থাকার সুযোগ নেই।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্নীতি কমেছে
দুর্নীতি কমেছে
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
বাক্‌স্বাধীনতা কারও দয়ার দান নয়
বাক্‌স্বাধীনতা কারও দয়ার দান নয়
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
দারিদ্র্য ভয়ংকর
দারিদ্র্য ভয়ংকর
রাজনৈতিক সংকট
রাজনৈতিক সংকট
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা
নবীজি (সা.)-এর সিরাতে আছে আমাদের মুক্তির দিশা
অবারিত হোক ইতিহাসের পথ
অবারিত হোক ইতিহাসের পথ
ঋণ প্রবৃদ্ধি
ঋণ প্রবৃদ্ধি
বিচার বিভাগ
বিচার বিভাগ
সর্বশেষ খবর
হামজার প্রশংসায় নেপালের কোচ ও অধিনায়ক
হামজার প্রশংসায় নেপালের কোচ ও অধিনায়ক

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেসিকে নিয়ে রোকুজ্জোর আবেগঘন পোস্ট
মেসিকে নিয়ে রোকুজ্জোর আবেগঘন পোস্ট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নেইমার শিগগিরই দলে ফিরে ব্রাজিলকে বিশ্বকাপ জেতাবে’
‘নেইমার শিগগিরই দলে ফিরে ব্রাজিলকে বিশ্বকাপ জেতাবে’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বিমান বিধ্বস্ত হয়ে দুজন নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বিমান বিধ্বস্ত হয়ে দুজন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনতা ব্যাংক ও এসএসএলের মধ্যে বিলার পেমেন্ট সার্ভিস নিয়ে চুক্তি
জনতা ব্যাংক ও এসএসএলের মধ্যে বিলার পেমেন্ট সার্ভিস নিয়ে চুক্তি

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ফখর প্রাপ্য সম্মান পান না, দাবি পাকিস্তান অধিনায়কের
ফখর প্রাপ্য সম্মান পান না, দাবি পাকিস্তান অধিনায়কের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হানিফ ফ্লাইওভারে বাসের ধাক্কায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২
হানিফ ফ্লাইওভারে বাসের ধাক্কায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে
নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র রুখে দিতে বিএনপি প্রস্তুত : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র রুখে দিতে বিএনপি প্রস্তুত : নবীউল্লাহ নবী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকৃত সংস্কারের আগে মানসিক সংস্কার দরকার : গয়েশ্বর
প্রকৃত সংস্কারের আগে মানসিক সংস্কার দরকার : গয়েশ্বর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গোপালগঞ্জে শোভাযাত্রা
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গোপালগঞ্জে শোভাযাত্রা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মোহাম্মদপুর-আদাবরে অভিযানে গ্রেফতার ৩৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুর-আদাবরে অভিযানে গ্রেফতার ৩৪

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষাবিদ মাহমুদ উল্লাহর কুলখানি অনুষ্ঠিত
শিক্ষাবিদ মাহমুদ উল্লাহর কুলখানি অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নওগাঁয় তারুণ্যের উৎসবে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
নওগাঁয় তারুণ্যের উৎসবে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিকে আবারও ক্ষমতায় আনবে জনগণ : ডা. শাহাদাত
বিএনপিকে আবারও ক্ষমতায় আনবে জনগণ : ডা. শাহাদাত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুর সীমান্তে ৩ পিস স্বর্ণের বারসহ চোরাকারবারি আটক
মহেশপুর সীমান্তে ৩ পিস স্বর্ণের বারসহ চোরাকারবারি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ ভারতপন্থী, বিএনপিকে ট্যাগ দিবেন না : রিজভী
খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ ভারতপন্থী, বিএনপিকে ট্যাগ দিবেন না : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে ১০ ফুট লম্বা অজগর সাপ উদ্ধার
কুড়িগ্রামে ১০ ফুট লম্বা অজগর সাপ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে কৃষক দলের দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
নবীনগরে কৃষক দলের দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাম বিভ্রাটে অ্যাকাউন্ট বন্ধ, মেটার বিরুদ্ধে মামলা করলেন মার্ক জুকারবার্গ!
নাম বিভ্রাটে অ্যাকাউন্ট বন্ধ, মেটার বিরুদ্ধে মামলা করলেন মার্ক জুকারবার্গ!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমারখালীতে ৯ বছর পর সম্মেলন, সভাপতি আনছার সম্পাদক লুৎফর
কুমারখালীতে ৯ বছর পর সম্মেলন, সভাপতি আনছার সম্পাদক লুৎফর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ডায়রিয়ার প্রকোপ কমছে
নাটোরে ডায়রিয়ার প্রকোপ কমছে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় আসন্ন দুর্গাপূজার প্রস্তুতি সভা, এবার ৩৫ মন্দিরে দুর্গোৎসব
মোংলায় আসন্ন দুর্গাপূজার প্রস্তুতি সভা, এবার ৩৫ মন্দিরে দুর্গোৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সিদ্ধিরগঞ্জে ছাত্র দলের র‌্যালি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সিদ্ধিরগঞ্জে ছাত্র দলের র‌্যালি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বজুড়ে ‘এমপক্স’ জরুরি অবস্থা তুলে নিল ডব্লিউএইচও
বিশ্বজুড়ে ‘এমপক্স’ জরুরি অবস্থা তুলে নিল ডব্লিউএইচও

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ছিনতাইকারীদের ধাক্কায় চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে বিদ্যুৎকর্মীর মৃত্যু
ছিনতাইকারীদের ধাক্কায় চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে বিদ্যুৎকর্মীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে ছিনতাইকারী গ্রেফতার, মালামাল উদ্ধার
লালমনিরহাটে ছিনতাইকারী গ্রেফতার, মালামাল উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
নোয়াখালীতে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মুনিয়ার বোনকে গ্রেফতারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেফতারের দাবি ইলিয়াসের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দামি ঘড়ি-আইপ্যাড ফিরিয়ে দিলেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
দামি ঘড়ি-আইপ্যাড ফিরিয়ে দিলেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে মার্কিন যুদ্ধজাহাজের উপর দিয়ে ২ যুদ্ধবিমান উড়াল ভেনেজুয়েলা
উত্তেজনা বাড়িয়ে মার্কিন যুদ্ধজাহাজের উপর দিয়ে ২ যুদ্ধবিমান উড়াল ভেনেজুয়েলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবারও ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবারও ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে যেসব নম্বর থেকে কল পেলেই বুঝবেন জিমেইল হ্যাকের চেষ্টা চলছে
ফোনে যেসব নম্বর থেকে কল পেলেই বুঝবেন জিমেইল হ্যাকের চেষ্টা চলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পূর্ণ প্রস্তুতির কথা ঘোষণা করল ইরানের সশস্ত্র বাহিনী
পূর্ণ প্রস্তুতির কথা ঘোষণা করল ইরানের সশস্ত্র বাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক দুর্ঘটনায় স্ত্রীর মৃত্যুর পর মারা গেলেন স্বামীও
সড়ক দুর্ঘটনায় স্ত্রীর মৃত্যুর পর মারা গেলেন স্বামীও

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম ম্যাচেই হোঁচট খেল জার্মানি
বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম ম্যাচেই হোঁচট খেল জার্মানি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফখর জামানের ব্যাটিং তাণ্ডবে পাকিস্তানের জয়
ফখর জামানের ব্যাটিং তাণ্ডবে পাকিস্তানের জয়

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের মাটিতে বিদায়ী ম্যাচে মেসির জোড়া গোল, সহজ জয় আর্জেন্টিনার
দেশের মাটিতে বিদায়ী ম্যাচে মেসির জোড়া গোল, সহজ জয় আর্জেন্টিনার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে
নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনশনকারী শিক্ষার্থীদের পাশে শুয়ে রাত কাটালেন উপাচার্য
অনশনকারী শিক্ষার্থীদের পাশে শুয়ে রাত কাটালেন উপাচার্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিরাপত্তা শঙ্কায় বিসিবি সভাপতি, গানম্যান চেয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি
নিরাপত্তা শঙ্কায় বিসিবি সভাপতি, গানম্যান চেয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবদুল কাদেরের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ছাত্রদল সভাপতির
আবদুল কাদেরের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ছাত্রদল সভাপতির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুশ তেল ক্রয় বন্ধ ও চীনের উপর চাপ বাড়াতে ইউরোপকে ট্রাম্পের আহ্বান
রুশ তেল ক্রয় বন্ধ ও চীনের উপর চাপ বাড়াতে ইউরোপকে ট্রাম্পের আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরলেন আরো ৩০ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরলেন আরো ৩০ বাংলাদেশি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আফগানিস্তানে জরুরি ত্রাণ সহায়তা পাঠাল বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আফগানিস্তানে জরুরি ত্রাণ সহায়তা পাঠাল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো আফগানিস্তান
ফের শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো আফগানিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের বৃত্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
এসএসসি ও সমমানের বৃত্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুতে জিএস পদে বাকেরকে সমর্থন দিয়ে সরে দাঁড়ালেন মাহিন
ডাকসুতে জিএস পদে বাকেরকে সমর্থন দিয়ে সরে দাঁড়ালেন মাহিন

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেসিদের সঙ্গে লাতিন অঞ্চলে আরও যাদের বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত
মেসিদের সঙ্গে লাতিন অঞ্চলে আরও যাদের বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিলিকে বড় ব্যবধানে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলের দুইয়ে ব্রাজিল
চিলিকে বড় ব্যবধানে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলের দুইয়ে ব্রাজিল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্রীকরণে সেনাবাহিনীর পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করবে লেবানন
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্রীকরণে সেনাবাহিনীর পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করবে লেবানন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেন্টাগনকে ‘যুদ্ধ দফতর’ হিসেবে পরিচিত করানোর আদেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে ‘যুদ্ধ দফতর’ হিসেবে পরিচিত করানোর আদেশ ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীজির ন্যায়বিচারের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর মহিমান্বিত মুহূর্ত ঈদে মিলাদুন্নবী : মির্জা ফখরুল
নবীজির ন্যায়বিচারের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর মহিমান্বিত মুহূর্ত ঈদে মিলাদুন্নবী : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুয়া আর্থিক প্রণোদনা নিয়ে সতর্ক করল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়
ভুয়া আর্থিক প্রণোদনা নিয়ে সতর্ক করল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েন, পুতিনের হুঁশিয়ারি
ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েন, পুতিনের হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহজে জান্নাতে যেতে করণীয়
সহজে জান্নাতে যেতে করণীয়

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বৈষম্যের ক্ষোভে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া: বিক্ষোভকারীদের দাবিগুলো কী?
বৈষম্যের ক্ষোভে উত্তাল ইন্দোনেশিয়া: বিক্ষোভকারীদের দাবিগুলো কী?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস

প্রথম পৃষ্ঠা

কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া
অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটারি রিকশার দখলে ঢাকা
ব্যাটারি রিকশার দখলে ঢাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদের কিনারে পর্যটন খাত
খাদের কিনারে পর্যটন খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ নাগরিকত্বের আড়ালে টিউলিপের বাণিজ্য
ব্রিটিশ নাগরিকত্বের আড়ালে টিউলিপের বাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার
আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার

শোবিজ

ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার
ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি
নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয় প্রার্থী মাঠে জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় প্রার্থী মাঠে জামায়াতের একক

নগর জীবন

জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক
জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন নেতার মনোনয়ন দৌড় অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী
বিএনপির তিন নেতার মনোনয়ন দৌড় অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী

নগর জীবন

মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে কক্সবাজারে তুলকালাম
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে কক্সবাজারে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা আবাসিকে দেশের প্রথম ‘টগি টয়স’-এর যাত্রা
বসুন্ধরা আবাসিকে দেশের প্রথম ‘টগি টয়স’-এর যাত্রা

নগর জীবন

গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়
গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে
বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে

নগর জীবন

সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন
থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের বিকল্প নেই
নির্বাচনের বিকল্প নেই

নগর জীবন

গণপরিষদের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন চায় এনসিপি
গণপরিষদের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন চায় এনসিপি

নগর জীবন

অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আমরা বিএনপি পরিবার
অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

উদীচীর নাগরিক শোকসভা গান-কবিতায় যতীন সরকারকে স্মরণ
উদীচীর নাগরিক শোকসভা গান-কবিতায় যতীন সরকারকে স্মরণ

নগর জীবন

১৭ ঘণ্টার অভিযানে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
১৭ ঘণ্টার অভিযানে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

সিলেটে অর্ধকোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেটে অর্ধকোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

নগর জীবন

মোহাম্মদ গণি চৌধুরীর জানাজা সম্পন্ন
মোহাম্মদ গণি চৌধুরীর জানাজা সম্পন্ন

নগর জীবন

ছুটির নোটিস
ছুটির নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা