শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২২

ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাই নিয়ে বহুমুখী গবেষণা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাই নিয়ে বহুমুখী গবেষণা

প্রাণিসম্পদ খাতের নতুন আশার নাম ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাই। সারা পৃথিবীতেই মাছ ও মুরগির খামারের পুষ্টি চাহিদা পূরণে ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। বিশেষ করে প্রাণিখাদ্যের প্রোটিনের উৎস হিসেবে এ মাছি রীতিমতো চাষ করা হচ্ছে। আমাদের দেশেও বিভিন্ন অঞ্চলে ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাই উৎপাদন শুরু করেছেন তরুণ উদ্যোক্তারা। বহুদিন ধরেই খামারিদের অভিযোগ বাজারের খাবার নিয়ে। বাজারের খাবারে যে পরিমাণ প্রোটিন সরবরাহ করা প্রয়োজন তা তো থাকেই না, দামও বেশি। ঠিক এ জায়গায় বহুরকম ইতিবাচক সম্ভাবনা জানান দিচ্ছে ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাই। এ মাছি কিংবা লার্ভা নিয়ে জানা-অজানা নানা তথ্য রয়েছে। মাস দু-এক আগে মুন্সীগঞ্জের লৌহজংয়ে গড়ে ওঠা ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাইর খামার নিয়ে লিখেছিলাম। ২ হাজার ৭০০ সৈনিক মাছির মধ্যে একটি জাত হচ্ছে ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাই। মাছি প্রজাতির ৯৯ ভাগের বেশি জীবনকালের সিংহভাগ কাটায় পানিতে। কিন্তু এ মাছির জীবন কাটে ডাঙায়। মূলত স্থলভাগই এদের বিচরণ ক্ষেত্র। ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাই ‘কফি’ ও ‘বিয়ার’ পছন্দ করে। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা ২০১৪ সালে ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাই নিয়ে গবেষণা করে। তারা জানায়, এটি অসাধারণ এক স্বাস্থ্যকর প্রোটিনের উৎস। ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাই থেকে উৎপাদিত তেল হতে পারে বায়োডিজেল। ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাই হয়ে উঠতে পারে প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিকের উৎস। গবেষণাগারে ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাই জিন বিন্যাসের কাজে অনন্য সহায়ক। ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাই সব মিলিয়ে বাঁচে ৪৫ দিন। প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পর এর জীবনকাল মাত্র নয় দিন। ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাই প্রতিদিন তার শরীরের ওজনের তুলনায় দ্বিগুণ পরিমাণ খাদ্য গ্রহণ করে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এটি মানুষের খাদ্যোপযোগী। কিন্তু পৃথিবীতে এ লার্ভা মানুষের খাদ্য হিসেবে গ্রহণের চিত্র তেমন দেখা যায় না। এফএওর এক রিপোর্টে দেখা যায়, ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাইয়ের বাজার ২০৩০ সালের মধ্যে ৩.৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছবে। শুধু তাই নয়, এফএও ২০২১ থেকে ২০৩০ সাল পর্যন্ত এর প্রবৃদ্ধি হিসাব করে জানিয়েছে, ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাইর বার্ষিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি (সিএজিআর) ৩৪.৭ ভাগ।

দেশের অনেক স্থান থেকে খবর আসছে ‘ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাই’ উৎপাদন বিষয়ে। কিন্তু এমন এক তরুণের দেখা পেলাম যে কি না ইতালির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চশিক্ষা নিয়ে এসে এখন রাজধানীর নিজ বাসভবনের ছাদে ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাই নিয়ে রীতিমতো গবেষণা করছেন। তরুণের নাম ইমরান কবির। শাহবাগে অবস্থিত বাসভবনের ছাদের ওপর মাত্র ৮ ফুট বাই ১২ ফুট আকারের একটি ছোট্ট কক্ষে চালিয়ে যাচ্ছেন ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাই নিয়ে তার বহুমুখী কর্মযজ্ঞ। এক সকালে উপস্থিত হই ইমরানের গবেষণা দেখতে। উচ্ছল এক তরুণ, বয়স ত্রিশের কোঠা এখনো ছাড়ায়নি।

‘২০১৫ সাল থেকে করপোরেট পৃথিবীর সঙ্গেই পথ চলছিলাম। কিন্তু ২০১৭ সালে মনে হলো আত্মার তুষ্টির জন্য কৃষির সঙ্গে সম্পৃক্ত হওয়া প্রয়োজন। তখন মডার্ন ফিশ ফার্মিং নিয়ে মার্কেট সার্ভে গিয়ে দেখি আমাদের প্রোটিনের প্রধান সোর্স  মাছ আর মুরগি। এ মাছ আর মুরগি যেখান থেকে প্রোটিন পায় তার একটাও সাসটেইনেবল সোর্স নয়। একটা সাসটেইনেবল প্রোটিন সোর্স খুঁজতে গিয়ে ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাই নিয়ে কাজ শুরু করি।’ নিজের কর্মকান্ডের সূচনার কথা বলছিলেন ইমরান কবির।

ইমরান পরীক্ষামূলক কার্যক্রমটি শুরু করেন ২০১৮ সালে। সূচনার পরই আরও একটি বিষয় মাথায় খেলে যায় তার। তিনি লক্ষ্য করলেন ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাইর মূল খাদ্য জৈববর্জ্য। আর আমাদের দেশের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে রীতিমতো হিমশিম খেতে হচ্ছে। ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাই হতে পারে এর একটি অনন্য সমাধান। এরই মধ্যে ইমরান পুরোপুরি রপ্ত করে ফেলেছেন গৃহস্থালি বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ঘিরে ‘ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাই’-এর জীবনচক্র সাজানোর বিষয়টি। এরই সঙ্গে নাগরিক বর্জ্যরে ব্যবহার ও বাণিজ্যিক ভিত্তিতে লার্ভা উৎপাদনের একটি বড় স্বপ্নের কাছেও পৌঁছে গেছেন তিনি।

ইমরান বললেন, ‘২০১৮ সালের এক হিসাবমতে আটটি বিভাগীয় শহরে প্রতিদিন ৩০ হাজার মেট্রিক টন বর্জ্য ভাগাড়ে ফেলা হয়। ওই বর্জ্যকে আমরা বিদ্যুৎ ও সারে রূপান্তর করতে পারি। ভেবে দেখলাম আমরা চাইলে এ বর্জ্য প্রোটিনেও রূপান্তর করতে পারি। যা আমাদের মাছ ও মুরগির খাবারের প্রোটিন চাহিদা মেটাতে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে।’

বাজারে মুরগির বা মাছের রেডি ফিড পাওয়া যায়, তাতে প্রোটিনের পরিমাণ কতখানি? এ বিষয়ে আপনার কাছে কোনো তথ্য-উপাত্ত আছে?- জানতে চাই আমি।

ইমরান বলেন, বাজারের দামি খাবারে ১৬-৩২% পর্যন্ত প্রোটিন থাকে। সস্তা খাবারে প্রোটিনের পরিমাণ আরও কম থাকে। অথচ ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাইর লার্ভায় ৫০ থেকে সর্বোচ্চ ৬৮% প্রোটিন পাওয়া যায়। তার গবেষণা বলছে, বাদামি সোনা খ্যাত এ লার্ভা শুধু প্রোটিনের গুণেই সমৃদ্ধ নয়। এর মধ্যে রয়েছে আরও বহুগুণ। এর জন্য সবচেয়ে আগে প্রয়োজন বর্জ্যরে উৎস সম্পর্কে জানা ও সেগুলোর ব্যবস্থাপনাকে এর সঙ্গে যুক্ত করা। গৃহস্থালির জৈব বর্জ্য ও অজৈব বর্জ্য আলাদা করে রাখা। যা আমরা উন্নত দেশগুলোয় দেখি। প্রতিটি ঘরে জৈব ও অজৈব বর্জ্য পৃথক কনটেইনারে রাখে বা পলিব্যাগে ময়লার গাড়িতে তুলে দেয়। এরই মধ্যে ইমরান জানার চেষ্টা করেছেন শহরের কী কী বর্জ্যকে ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাই উৎপাদনের মাধ্যমে জৈব সারে রূপান্তর করা যায়, কোন কোন বর্জ্যে উপকারী পুষ্টি উপাদান বেশি থাকে আর কোন উপায়ে বর্জ্যকে প্রক্রিয়াজাত করে ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাইর খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করা যায়। গৃহস্থালির আবর্জনা যেমন শাকসবজি, ফলমূলের খোসা, মাছ-মুরগির অবশিষ্টাংশ থেকে শুরু করে কাঁচাবাজারের বর্জ্য, মাছবাজার, মিউনিসিপ্যালের বর্জ্য, ঘাস-পাতা, কমিউনিটি সেন্টারের খাবারের উচ্ছিষ্ট এসব বর্জ্যওে ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাইর বৃদ্ধি, উৎপাদন নিরীক্ষা করে দেখছেন ইমরান।

আগেই বলেছি ইমরানের গবেষণাগার তথা ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাই উৎপাদন কেন্দ্র খুব বড় নয়। অল্প জায়গায় ঊর্ধ্বমুখী কাঠামো ব্যবহার করছেন তিনি। তাক করে বড় বড় প্লাস্টিকের গামলায় একেক বয়সের ভিন্ন ভিন্ন খাদ্য ক্যাটাগরিতে ভাগ করে রাখা হয়েছে ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাই।

৪৫ দিনের চার স্তরে ডিম থেকে লার্ভা আর লার্ভা থেকে মাছি পর্যন্ত জীবনচক্রের পুরোটাই দেখালেন ইমরান। প্রথমে বর্জ্যকে প্রসেস করে পানির পরিমাণ কমিয়ে নিয়ে তাতে ‘ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাই’র ডিম ছেড়ে দেওয়া হয়। খাবার পেয়ে ডিম থেকে লার্ভা স্তরে আসে।

‘বর্জ্যকে খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে লার্ভা হয়ে উঠছে প্রোটিনের আধার আর উচ্ছিষ্ট হয়ে উঠছে উৎকৃষ্ট মানের জৈব সার’ বলছিলেন ইমরান। ১ কেজি বর্জ্য থেকে ৭০০ গ্রাম জৈব সার আর ৩০০ গ্রাম ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাইর পরিপূর্ণ লার্ভা পাওয়া যায় বলে জানালেন ইমরান। যেহেতু এদের রিপ্রোডাকশন রেট ২ হাজার গুণ। কিছু লার্ভা রাখা হয় মাছিতে রূপান্তর হওয়ার জন্য। বাকিটা মুরগি বা মাছের খাবার হিসেবে ব্যবহার করা যায়। আবার লার্ভা থেকে পাউডার তৈরি করে সংরক্ষণ করা যায়।

ইমরান বলছিলেন, ‘এ মাছির কোনো কিছুই উচ্ছিষ্ট নয়। মাছি বা লার্ভা বের হচ্ছে যে সেল বা খোলস থেকে তা-ও অতিমূল্যবান। জৈব প্লাস্টিক হিসেবে ব্যবহার হয় এ সেল। বিশেষ করে ফার্মাসিউটিক্যাল বা প্রসাধন শিল্পে এর ব্যাপক চাহিদা আছে।’

ইমরান খাতা-কলমে হিসাব করে দেখালেন তার এ অল্প পরিসরেই বছরে বর্জ্য রূপান্তর করা হচ্ছে ২ টন। অর্থাৎ তার হিসাব বলছে, বছরে এখান থেকে মোট জৈব বর্জ্য (বায়োওয়েস্ট) রিডিউস হচ্ছে ৬৬০ থেকে ৭০০ কেজি। এনপিকে সার তৈরি হচ্ছে ৮৫০ থেকে ১ হাজার কেজি। আর অ্যানিমল প্রোটিন তৈরি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৪০০ কেজি।

‘ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাই’র এমন একটি আদর্শ খামার বিভিন্ন প্রাণিসম্পদের খামারের ভিতরেও নির্মাণ করা যেতে পারে। ইমরান বলছেন, সে ক্ষেত্রেও এটি হতে পারে দারুণ লাভজনক।

বিষয়টির একরকম হাতে-কলমেও প্রমাণ দেখলাম। ছাদের এক কোণে রাখা একই বয়সী দুটি মুরগির একটিকে খাওয়ানো হয়েছে বাজারের খাবার, অন্যটিকে দেওয়া হয়েছে ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাই। হিসাব করে দেখা গেল ৩০ ভাগ ওজন বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাই প্রোটিন খেয়ে।

‘ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাই’র মাধ্যমে বর্জ্য বা ময়লা জৈব সারে রূপান্তর করা গেলে একদিকে ভ্যালু অ্যাড করবে অন্যদিকে বর্জ্যরে সঠিক ব্যবস্থাপনাও সম্ভব হবে। এটি শহরের আবর্জনা ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রেও হতে পারে কার্যকর এক ব্যবস্থা। এতে কার্বণ নিঃসরণেরও ন্যূনতম সুযোগ নেই।

মাছ ও পোলট্রি খাতের জন্য ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাই হতে পারে এক আশীর্বাদ। আমাদের দেশে পোলট্রি ও মাছ, প্রাণিজ প্রোটিনের এ দুটি খাতই বহু চড়াই-উতরাই পেরিয়ে আজ এক সাফল্যের জায়গায় এসেছে। যদিও পোলট্রি খাতে এখনো রয়েছে গেছে নানামুখী সংকট। এ দুটি খাতের ক্ষেত্রেই সবচেয়ে বড় সংকটের জায়গাটি হচ্ছে মানসম্মত খাদ্য। বিশেষ করে প্রোটিন। এ ক্ষেত্রে পৃথিবীর অনেক দেশেই প্রাণিসম্পদের প্রোটিনের উৎস হিসেবে ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাইর খামার বাড়ছে। তারাও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কিংবা সার্কুলার ইকোনমির প্রশ্নে ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাইকে নিয়ে ভাবছে। তরুণ উদ্যোক্তা ইমরান কবির যেভাবে বড় আঙ্গিকে ব্ল্যাক সোলজার ফ্লাই উৎপাদন ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনার কথা ভাবছেন, এ সম্ভাবনা সামনে নিয়ে অনেক দূর কাজ করতে পারেন নীতিনির্ধারকরা। আশা করি এমন সমন্বিত উৎপাদনব্যবস্থার মধ্য দিয়েই আমাদের প্রাণিসম্পদ খাতে নতুন গতি সঞ্চার হবে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
ফল বিপর্যয়
ফল বিপর্যয়
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধবিরতির মধ্যে একই পরিবারের ১১ সদস্যকে হত্যা করল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির মধ্যে একই পরিবারের ১১ সদস্যকে হত্যা করল ইসরায়েল

৩২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মস হুমকির উত্তরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সতর্কবার্তা
ব্রহ্মস হুমকির উত্তরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সতর্কবার্তা

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালন স্মরণোৎসব শেষ হচ্ছে আজ
লালন স্মরণোৎসব শেষ হচ্ছে আজ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রজ্ঞাপন প্রত্যাখ্যান, আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
প্রজ্ঞাপন প্রত্যাখ্যান, আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজি-হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে আজ অর্ধদিবস গাড়ি বিক্রয়কেন্দ্র বন্ধ
চাঁদাবাজি-হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে আজ অর্ধদিবস গাড়ি বিক্রয়কেন্দ্র বন্ধ

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মৌসুমের প্রথম এল ক্লাসিকোয় নিষিদ্ধ বার্সা কোচ
মৌসুমের প্রথম এল ক্লাসিকোয় নিষিদ্ধ বার্সা কোচ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালালে কার্গো ভিলেজে ২০ ঘণ্টা পরও ধোঁয়া উড়ছে
শাহজালালে কার্গো ভিলেজে ২০ ঘণ্টা পরও ধোঁয়া উড়ছে

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাফা ক্রসিং বন্ধ রাখার ঘোষণা নেতানিয়াহুর
রাফা ক্রসিং বন্ধ রাখার ঘোষণা নেতানিয়াহুর

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির পক্ষপাতদুষ্ট অবস্থান নিয়ে সমালোচনা পাকিস্তানের
আইসিসির পক্ষপাতদুষ্ট অবস্থান নিয়ে সমালোচনা পাকিস্তানের

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আট দিনে ৪৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আট দিনে ৪৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের ওষুধ ফ্যাক্টরিতে আগুন, এক ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে
ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের ওষুধ ফ্যাক্টরিতে আগুন, এক ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুঁজিবাজার : সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার : সূচকের পতনে চলছে লেনদেন

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অবকাশকালীন ছুটি শেষে সুপ্রিম কোর্টের নিয়মিত বিচারিক কার্যক্রম শুরু
অবকাশকালীন ছুটি শেষে সুপ্রিম কোর্টের নিয়মিত বিচারিক কার্যক্রম শুরু

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কার্গো ভিলেজ এলাকায় আমদানি সংশ্লিষ্টদের ভিড়
কার্গো ভিলেজ এলাকায় আমদানি সংশ্লিষ্টদের ভিড়

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

এখনো পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়নি ফ্লাইট চলাচল
এখনো পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়নি ফ্লাইট চলাচল

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রথম সন্তানের অপেক্ষায় পরিণীতি-রাঘব, সন্তান জন্মাবে দিল্লিতেই
প্রথম সন্তানের অপেক্ষায় পরিণীতি-রাঘব, সন্তান জন্মাবে দিল্লিতেই

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

সাভারে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
সাভারে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এমএলএসে মেসির রাজত্ব : ২৯ গোলসহ ১৯ অ্যাসিস্ট, পেলেন গোল্ডেন বুট
এমএলএসে মেসির রাজত্ব : ২৯ গোলসহ ১৯ অ্যাসিস্ট, পেলেন গোল্ডেন বুট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরও দুটি উন্নত সংস্করণের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল ইরান
আরও দুটি উন্নত সংস্করণের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দীপাবলিতে উদ্বেগে সুনীতা
দীপাবলিতে উদ্বেগে সুনীতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি
৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ
শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইটনায় নিখোঁজের ৪৮ ঘণ্টা পর জেলের মরদেহ উদ্ধার
ইটনায় নিখোঁজের ৪৮ ঘণ্টা পর জেলের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাধারণ মানুষের ওপর হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে হামাস: যুক্তরাষ্ট্র
গাজায় সাধারণ মানুষের ওপর হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে হামাস: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া
দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম