সোমবার, ২২ আগস্ট, ২০২২ ০০:০০ টা

ষড়যন্ত্রকারীরা সফল হবে না

অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী

ষড়যন্ত্রকারীরা সফল হবে না

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে কি ক্ষমতা থেকে সরানো যাবে? সহজ উত্তর হচ্ছে, নিশ্চয়ই। যাবে না কেন? পৃথিবীতে কেউ চিরস্থায়ী ক্ষমতায় থাকেন না। শেখ হাসিনাকে ক্ষমতা থেকে সরানোর সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে, ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসের নির্বাচনে তার দল যদি সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পায় তাহলে স্বাভাবিকভাবেই তিনি আর প্রধানমন্ত্রী থাকতে পারবেন না। আর কীভাবে করা যায়? আর করা যায়, তার দলকে যদি ভাগ করে ফেলে দেওয়া যায়, তাহলে নির্বাচনে সঠিকভাবে তার পক্ষে নেতৃত্ব দেওয়া কঠিন হবে। একটা ডিভাইডেড দলের জেতার সম্ভাবনা কম থাকে। আর কীভাবে করা যায়? এখন বৈশ্বিক অবস্থা প্রতিদিন এত খারাপের দিকে যাচ্ছে যে, সেই অবস্থায় এমন একটা অবস্থা দাঁড়াতে পারে যেখানে দেখা গেল, প্রধানমন্ত্রী সেটাকে সামাল দিতে পারলেন না। তাহলেও তাকে ক্ষমতাচ্যুত করা যায়। আর ষড়যন্ত্র করেও ক্ষমতাচ্যুত করা যায়। আমি ইচ্ছা করেই পরের উত্তরটা আগে দিচ্ছি। বর্তমান অবস্থায় ষড়যন্ত্রকারীরা অনেক রকম চেষ্টা করছে। তারা রাস্তায় লাশ ফেলেছে। পত্রিকা খুললেই মনে হয়, দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা কিছুই যেন ঠিকমতো সামাল দিতে পারছেন না। সুতরাং এখন এই ষড়যন্ত্রটা অন্যভাবে হচ্ছে। এতে দেশি-বিদেশি অনেকেই জড়িত। তবে মূলত জড়িত হচ্ছে আমাদের কিছু কুলাঙ্গার। যারা বাংলাদেশে বিশ্বাস করে না। এখানে তো শেখ হাসিনা একজন ব্যক্তি নন, এখন এটা বাংলাদেশ। সুতরাং বাংলাদেশকে যদি ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে কোনো ক্ষতি করা হয়, সেটি একটি দেশের ক্ষতি হলো। তাতে আমি আপনি সবাই, এমনকি যারা শেখ হাসিনাকে দেখতেও পারেন না, তারা পর্যন্ত ক্ষতিগ্রস্ত হলেন।

তবে ষড়যন্ত্র যারা করেন তাদের উদ্দেশ্যে বলি, দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক সব খোঁজ রাখেন। তিনি বাংলাদেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কাছে গেছেন। একমাত্র বঙ্গবন্ধু ছাড়া আর কেউ সারা দেশে এভাবে ঘোরেননি। আমার আগে একটা লেখায় লিখেছিলাম, প্রান্তিক এমন একটা জায়গা পাইনি, যেখানে নাকি তারা নেত্রী যাকে ভোট দিতে বলেন তার বাইরে ভোট দেবেন। সুতরাং যে যতই বলুক না কেন ষড়যন্ত্র করে সুবিধা হবে না এ জন্য যে, ষড়যন্ত্রের পূর্বশর্ত হচ্ছে আগে দেশকে একটা অরাজক অবস্থার মধ্যে ফেলে দিতে হয়। এখন কিন্তু দেশের জনগণ এবং প্রান্তিক পর্যায়ের আওয়ামী লীগ অত্যন্ত সংঘবদ্ধ। এখানে কোনো ষড়যন্ত্র সাকসেসফুল হওয়ার সামান্যতম কোনো সম্ভাবনা নেই। এটা আমি জেনে বলছি, বুঝে বলছি। এখন লোকেরা দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ককে অন্য চোখে দেখে। ষড়যন্ত্রকারীদের কাজই হচ্ছে ষড়যন্ত্র করা। সেই কারণে তারা ষড়যন্ত্র করবেই। ষড়যন্ত্রকারীরা বিদেশ থেকে টাকা পায় এবং তাদের দায়িত্ব¡ই হচ্ছে এসব বড় বড় কথা বলা, যার কোনো অর্থ নেই। সুতরাং বাস্তব অবস্থা হচ্ছে এই যে, ভালো করে বুঝতে হবে দার্শনিক শেখ হাসিনাকে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত করা সম্ভব নয় এবং কেউ পারবে না। আওয়ামী লীগ আছে, জনগণ আছে, এ ব্যাপারে আওয়ামী লীগ ঐক্যবদ্ধ আছে।

গ্রামে বাস্তবতা হচ্ছে, এ দেশের শতকরা ৮০ ভাগ লোক শেখ হাসিনাকেই বোঝে। তারা যদি বোঝে যে, আমি দার্শনিক শেখ হাসিনার পক্ষে কথা বলি, আমাকে তারা আদর করে। আমি যদি সামান্য তার বিপক্ষে বলি, তারা পারলে মুখে থুতু মারে। এই হচ্ছে সাধারণ মানুষের অবস্থা। এটা বুঝতে হবে যে, এয়ারকন্ডিশন রুমে বসে ষড়যন্ত্র করে কোনো লাভ নেই। অন্য কোনো ষড়যন্ত্র এ দেশে হবে না। আর বিদেশিরা যারা, তারা নিজেরা (গ্রামে একটা কথা আছে যে মাহায়ে ফেলছে) এখন সমস্ত পৃথিবীর রাজনীতিকে মাহায়ে ফেলছে। শীতের সময় সমস্ত ইউরোপ বুঝবে, শীত কাকে বলে। বাংলাদেশের একটা জিনিস তো এই দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক কত আগে চিন্তা করেছেন। বাংলাদেশে কিন্তু মিনিমাম যেটা খাবার অর্থাৎ একটু ভাত, একটু মরিচ আর কিছু লবণ এর তিনটিই বাংলাদেশে পর্যাপ্ত আছে। কিন্তু অনেক দেশের লোক এবার না খেয়ে মারা যাবে। এটা বাস্তবতা। যদি অন্তত যারা পৃথিবীর মোড়ল হিসেবে দাবি করে, মোড়লরা যদি নিজেদের ভিতরে সমস্যা না মেটায়। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, একেক জনের একেক উদ্দেশ্য। এই অস্ত্র বিক্রির থেকে শুরু করে যার যার নির্বাচন, এটা ওটা নিয়ে তারা পৃথিবীর লোককে ভোগাচ্ছে। এই ভোগানোর ভিতরে সাইড ইফেক্ট হিসেবে এখানে যারা ষড়যন্ত্রকারী রয়েছে তারা। তারা ভাবছে, দেশটা খুব শান্তিতে আছে। একমাত্র টার্গেট হলো দার্শনিক শেখ হাসিনা।

আর প্রথম যেটা বলেছিলাম, ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে নির্বাচন হবে। নির্বাচনে এমন অবস্থা দাঁড়াচ্ছে, জনগণ তো এই রাষ্ট্রনায়ককেই চেনে, এই দার্শনিককেই চেনে। তাই জনগণ যদি রাস্তায় নামে তাহলে সরকার পরিবর্তন করে ফেলবেন বা নিরপেক্ষ সরকার আদায় করবেন এসব মারফতি কথায় লাভ হবে না। জনগণের কাছে গিয়ে জনগণের ভাষা বুঝতে হবে। জনগণের সঙ্গে কথা বলতে হবে। সে দিক থেকে দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক, তার দর্শনের ভিত্তি হচ্ছে জনগণ। তার ক্ষমতাই হচ্ছে প্রান্তিক জনগোষ্ঠী। তার ক্ষমতাই হচ্ছে তার মেধা। তার ক্ষমতা হচ্ছে তার হৃদয়। তিনি হৃদয় দিয়ে লোকের ভাষা বোঝেন। তিনি লোকের দিকে তাকালে তার চোখ দেখে বোঝেন কী হবে। তাকে নির্বাচনে হারানো যাবে, এত সহজ? কোনো সম্ভাবনা নেই। কারণ এখন নির্বাচনে কীভাবে কী করবেন সেটা নিয়ে বিদেশিরা একেক রকম বুদ্ধি দিচ্ছে। কিন্তু এক সময় এদের আপনি খুঁজে পাবেন না। কারণ যখন আমাদের দেশে নির্বাচন হবে, আপনারা লিখে রাখুন তখন এমন অবস্থা দাঁড়াবে যে, ইয়া নাফসি, ইয়া নাফসি শুরু হয়ে যাবে। ইয়া নাফসি, ইয়া নাফসির মধ্যে তখন বাংলাদেশ আর তাদের চিন্তার মধ্যেও থাকবে না।

যারা ষড়যন্ত্রকারী তাদের ব্যাপারে জনগণের কোনো ক্ষমা করা উচিত নয় এবং এখনই ষড়যন্ত্রকারীদের এই ষড়যন্ত্র যাতে তারা আর চালিয়ে না যেতে পারে তার জন্য যে কোনো পন্থা আমাদের সবার চিন্তা করে বের করা উচিত এবং সবার এ ব্যাপারে খুবই স্পষ্টবাদী হয়ে পরিষ্কার বক্তব্য দেওয়া উচিত। সুতরাং নির্বাচনের মাধ্যমে দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ককে সরানো যাবে না, সরানো যাবে না ষড়যন্ত্র করে। তাহলে আপনার কাছে আর পথ কী? গুলি করে? আল্লাহ তো তাকে রক্ষা করেছেন। ২১ আগস্ট একদম কাছে থেকে গুলি, বোমা, গ্রেনেড মারা হয়েছে। যুদ্ধক্ষেত্রে যেটা না হয়, সেটাও হয়েছে। আল্লাহ তো এই রাষ্ট্রনায়ককে বাঁচিয়ে রেখেছেন। দার্শনিককে বাঁচিয়ে রেখেছেন। তার দর্শন যাতে বাস্তবায়িত করেন এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে তার দর্শন এমনভাবে দিয়ে যাবেন, শুধু ওই পথে হাঁটলেই হবে। এখন যে অবস্থা সেইখানে ওইসব কোনো পন্থা করে লাভ নেই। একমাত্র পথ যদি কেউ প্রচেষ্টা করেন ২৪ সালে না হোক, তার পাঁচ বছর পর ২৯ সালের নির্বাচনে জয়ের প্ল্যান করে এখন এই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুন। রাস্তায় নামুন, রাস্তায় নেমে জনগণকে বোঝানোর চেষ্টা করুন এবং দার্শনিকের যদি বিরোধিতা করতে হয়, তাহলে আপনাদের কাউন্টার দর্শন কী আছে সেটা বলুন। আগামী ১০০ বছরেও শেখ হাসিনার মতো কোনো দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক বাংলাদেশ কেন বিশ্বের কোনো দেশ পাবে কিনা আমার সন্দেহ আছে। এই যেখানে অবস্থা সেইখানে ওই টোটকা ওষুধ দিয়ে যাকে কুকুরে কামড় দিয়েছে তাকে ভালো করবেন এটা সম্ভব নয়। প্রধানমন্ত্রী প্রতিটি কাজ এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। যেমন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা। তিনি বলেছেন, এক ফোঁটা জমি যেন ফাঁকা না থাকে। তিনি বুঝেছেন, জনগণের পেটে যদি খাবার থাকে তাহলে যে যাই বলুক না কেন, কিছু আসে-যায় না। মূল জিনিসটা তো তিনি করে ফেলেছেন। বাংলাদেশের যেখানে আবাদি জমি, সে সব জমি কত কমে গেছে। তারপরে দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক যখন রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব¡ নিলেন তখন তিনি তার দর্শনকে বাস্তবায়িত করে আমাদের খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করে দিলেন। এ তো আগে থেকেই প্ল্যান করা। মূল বিষয় যে দার্শনিক ১০০ বছর দেখতে পারেন, আপনি তার সঙ্গে যখন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন, তাকে যখন আপনি ক্ষমতাচ্যুত করার কথা চিন্তা করেন, তখন তার দশ ভাগের এক ভাগ অন্তত আপনার দর্শন সম্বন্ধে বুঝতে হবে। সেটা তো আপনাদের নেই। কিছু শেখানো বুলি আছে, সেই সব বুলিগুলো শুধু বলতে পারেন। আপনারা পারেন দেশের যেসব একটু ভালো ভালো মাথা আছে তাদের কিনে নিয়ে তাদের দিয়ে ভালো করে লেখাতে। ওই লেখায় কোনো লাভ হবে না। জনগণ মানেই হচ্ছে দার্শনিক শেখ হাসিনা। বাংলাদেশ মানেই হচ্ছে দার্শনিক শেখ হাসিনা। বাংলাদেশের উন্নতি মানেই হচ্ছে শেখ হাসিনা। প্রান্তিক জনগোষ্ঠী মানেই শেখ হাসিনা। যেখানে যে বিপদ-আপদ হয়, সেখানেই দেখা যায় এই শেখ হাসিনাই উপস্থিত আছেন অথবা তার নির্দেশে তার দলের বা তার কথা যারা শুনেন তারাই সেখানে উপস্থিত থাকেন।

আসলে আপনারা ভিতরে ভিতরে এই ষড়যন্ত্রের নামে অনেক রকমের ষড়যন্ত্র করছেন। আপনাদের একটা ষড়যন্ত্রের খুব গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে যে, একটা পারসেপশন ক্রিয়েট করা। সাধারণ জনগণের মনের ভিতরে এরকম একটা ঘটনা ঢুকিয়ে দেওয়া যে, যেন দেশ ঠিকমতো চলছে না এবং দেশের ভবিষ্যৎ যেন অন্ধকার। যেমন বলা হয়, চার বছর পরে যখন রিপেমেন্ট শুরু হবে তখন বিরাট প্রবলেম হবে। আর চার বছর পরে আমরা না, চার বছর পরে পৃথিবীর মোড়ল কে হবে আপনি জানেন নাকি সেটা? একমাত্র ব্যক্তি যিনি জানেন, তিনি হচ্ছেন দার্শনিক শেখ হাসিনা। তিনি এটা সবাইকে বলে বেড়াবেন নাকি? নিশ্চয়ই বলবেন না। দার্শনিক তার দার্শনিক পথেই চলবেন। যদি দার্শনিক শেখ হাসিনা না হতেন, অন্য কেউ যদি ক্ষমতায় থাকত তাহলে অবশ্যই আপনাদের কথাবার্তা শুনে ভয়ে আমরা লেপমুড়ি দিতাম। কিন্তু আমরা দার্শনিক শেখ হাসিনার কর্মী এবং বিশ্বাস করি যে, কোনো ষড়যন্ত্র থেমেও থাকবে না এবং কোনো ষড়যন্ত্র সফলও হবে না এবং নির্বাচনে তিনি নিরঙ্কুশ ভোটে বিজয়ী হবেন। বরং আপনাদের চিন্তা করা প্রয়োজন যে, সাড়ে ছয় বছর পরে কী করবেন? সেটা নিয়ে চিন্তা করেন। এখন অন্য কিছু চিন্তা করে লাভ নেই। লোকজনকে বিভ্রান্ত করার দিন শেষ হয়ে গেছে। বিভ্রান্ত এক সময় জনগণ হতো। কিন্তু এটা দার্শনিক শেখ হাসিনা। সুতরাং ষড়যন্ত্র থেকে শুরু করে সবকিছুর আগে চিন্তা করবেন, এমন একজন দার্শনিকের বিপক্ষে আপনারা কাজ করছেন, তিনি ইচ্ছা করলে কিন্তু আপনাদের এখনই থামিয়ে দেওয়ার সম্পূর্ণ ক্ষমতা রাখেন। কিন্তু দার্শনিকের চিন্তাধারা তো আমার মতো চিন্তা হবে না। তাহলে তো আমিও দার্শনিক হতাম। তিনি তার দর্শন দ্বারা দেশকে এমনকি পৃথিবীকে রক্ষা করবেন এবং প্রয়োজনে পৃথিবীকেও নেতৃত্ব দেবেন। সুতরাং ষড়যন্ত্রকারীরা থেমে যান। কোনো ষড়যন্ত্র এই দার্শনিক শেখ হাসিনাকে রাষ্ট্রীয় পদ থেকে ক্ষমতাচ্যুত করতে এখনো পারবে না, ভবিষ্যতেও পারবে না। যখন তিনি মনে করবেন, দেশটাকে এখন অন্য কেউ চালাক, তখনই করবেন। সে সময় আরও ১০ বছর পরে চিন্তা করতে হবে। এত আগে চিন্তা করে লাভ নেই। সুতরাং আমি শেষ করব এই কথা বলে যে, সবার কাছে দার্শনিক রাষ্ট্রনায়কের জন্য দোয়া চাই। তিনি যেরকম আল্লাহর রহমতে সুস্বাস্থ্যের অধিকারী, আল্লাহ যেন এরকম সুস্বাস্থ্যই রাখেন। তিনি যেমনিভাবে আজকে দর্শন দিয়ে দেশ চালাচ্ছেন, তিনি সেভাবেই যেন চালান। তিনি যেমন আমাদের ঠিকানা, তেমনি যেন আমাদের ঠিকানাই থাকেন। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর থেকে রিকশাওয়ালার যেরকম ঠিকানা, সেই ঠিকানাই থাকেন। বাংলাদেশের অপর নাম দার্শনিক শেখ হাসিনা হিসেবেই যেন তিনি যতদিন আল্লাহ তাকে চান, ততদিন সেভাবেই থাকবেন। অন্য কিছু তাকে তার পদ থেকে সরাতে সক্ষম নয়।

 

                লেখক : সাবেক উপদেষ্টা, চেয়ারম্যান, বিএমআরসি।

                ই-মেইল : [email protected]

সর্বশেষ খবর