শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৬ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

আমেরিকার গডম্যান

এম জে আকবর
Not defined
আমেরিকার গডম্যান

ঈশ্বর যদি বিশ্বাসীদের হয়ে থাকেন তাহলে এ সপ্তাহে তিনি আমেরিকান হয়ে গেছেন। মুখের ওপর দিয়ে যে বুলেট চলে যাওয়ার সময় একটু ঘষা দিয়ে এক কানের কিছু রক্ত বের করে, সংহার করে না, ব্যাপারটি যে দৈব হস্তক্ষেপের ফল এর চেয়ে বড় প্রমাণ আর কী হতে পারে? ডোনাল্ড ট্রাম্পের ওপর পেনসিলভানিয়ায় হত্যার চেষ্টা ঘটে যাওয়ার পর এরকম কথকতা রিপাবলিকান মতবাদ হয়ে উঠেছে। রিপাবলিকান কনভেনশনে বক্তৃতাকালে একজন পাস্তর (খ্রিস্টান পুরোহিত) বলেন, ‘আমি এটিকে সৌভাগ্য মনে করি না... আমি মনে করি ব্যাপারটা ঈশ্বরের দেওয়া সুরক্ষা। ট্রাম্প এটাই বিশ্বাস করেন।’

রয়টার্সের রিপোর্ট বলছে, ২০২২ সালের এক জরিপে পাওয়া গেছে যে ৭৭ শতাংশ আমেরিকান গড (ঈশ্বর)-এ বিশ্বাস করেন। পক্ষান্তরে মাত্র ৩৯ শতাংশ ব্রিটিশ বিশ্বাস করেন যে গড আছেন। এমন বিশ্বাসের রাজনৈতিক পরিণতি আছে।

জো বাইডেনের প্রচারের জন্য আরও খারাপ পরিসংখ্যান ছিল : ডেমোক্র্যাটিক ও রিপাবলিকান উভয় দল মিলিয়ে ৮০ শতাংশ মনে করেন যে, আমেরিকা ‘ক্রমশ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে’ এবং ৮৪ শতাংশ চরমপন্থির হাতে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কায় ভুগছে। এটি সহজেই রাজনৈতিক যুক্তির রূপ নিয়েছে। পুরুষ এবং নারী এই মহান জাতিকে রক্ষা করতে ব্যর্থ হয়েছে। এখন একমাত্র গড। সদাশয় গড সেজন্য (ট্রাম্পকে রক্ষার মাধ্যমে) একটি বার্তা পাঠিয়েছেন।

অনেকেরই বিশ্বাস গড হচ্ছেন মানবিক বিষয়গুলোর অভিভাবক। আমেরিকার বাইরের বেশির ভাগ অ-খ্রিস্টান বিশ্বও ওরকমই বিশ্বাস করে, এতে করে আকস্মিক ঘটনা অলৌকিক ঘটনা হয়ে ওঠে। গড ট্রাম্পকে বাঁচিয়েছেন যাতে ট্রাম্প আমেরিকাকে বাঁচাতে পারেন।

গড ডোনাল্ড ট্রাম্পকে কি বদলে দিলেন? তিনি বলছেন যে, তিনি একজন নতুন মানুষ এবং আমাদের উচিত তাঁকে বিশ্বাস করা। যখন মৃত্যু তাঁর পাশ দিয়ে চলে গেল, যখন অহংকেন্দ্রিক বিষয়গুলো তুচ্ছ এবং গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠল তখন তা ভবিষ্যৎকে অনন্য স্বচ্ছতায় আলোকিত করতে পারে। ট্রাম্প প্রথম যখন মিলকওয়াকিতে রিপাবলিকান কনভেনশনে উপস্থিত হন তখন তাঁকে গম্ভীর দেখায়; এ অবস্থাটি যদি তাঁর পরিবর্তন না হয়, তবে কী? তাঁর আচরণে কোনো নাটকীয়তা ছিল না। সুবিধাবঞ্চিত-গ্রামীণ-শ্বেতাঙ্গ-অভিমুখী পার্টিজান রাজনীতিকে পুঁজি করে মাঠে নামা প্রার্থী ট্রাম্প ঐক্য গড়ার ওপর জোর দিয়ে বক্তৃতা করলেন। কনভেনশনের মঞ্চে তখন আমেরিকান সংখ্যালঘুরা প্রাধান্য পেয়েছিল।

ভাষ্যকাররা গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রশ্ন করেননি, অন্তত করেছেন বলে আমার জানা নেই। সেই হত্যাচেষ্টার আগে ট্রাম্প কি জেডি ভ্যান্সকে তাঁর রানিংমেট মানে ভাইস প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী মনোনীত করতেন? ট্রাম্পের অতীত অপমানের স্মৃতি তো দীর্ঘ। তাঁর প্রতিশোধের ইচ্ছা ছিল গভীর। ভ্যান্স, ২০১৬ সালে ‘কখনো ট্রাম্প নয়’ প্রচারাভিযানে শামিল ছিলেন। একবার ট্রাম্পের নীতিগুলোকে ‘গণমানুষের আফিম’ বলে অভিহিত করেছিলেন। ভ্যান্সের স্ত্রী ঊষা চিলুকুরি ভারতীয় বংশো™ূ¢ত। তাদের সন্তানরা তাই যে কোনো হামবড়া মনোভাব সম্পন্নদের চেয়ে সাংস্কৃতিকভাবে উদার আমেরিকার অংশ। যদি ভ্যান্স তার অতীত মন্তব্যগুলো থেকে সরে এসে থাকেন, তবে ট্রাম্পও সরে এসেছেন। দ্বিতীয় রূপান্তরটি হলো প্রকৃত আশ্চর্য। বিশ্বের অন্যান্য দেশ, যারা ওয়াশিংটনে ক্ষমতার কোনো পরিবর্তনে প্রভাবিত হতে পারে না, ইতোমধ্যেই একটি সম্ভাবনা নিয়ে চিন্তিত। ৩৯ বছর বয়সি ভ্যান্স কি ট্রাম্প প্রশাসনের ‘প্রকৃত’ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মতো বিশ্ব সংকটে এগিয়ে আসবেন এবং তাঁর কৃতীর জন্য ট্রাম্প প্রতিক্রিয়াগুলো পরীক্ষা করে আলোচনার জায়গা খুঁজে পাবেন? আমরা ইতোমধ্যেই ইউক্রেন যুদ্ধ এবং ন্যাটোর ভবিষ্যতে ট্রাম্পের প্রভাব দেখতে পাচ্ছি। এটি কোনো কাকতালীয় নয় যে, ইউক্রেনের নেতা জেলেনস্কি নভেম্বরের মধ্যে, যখন মার্কিন নির্বাচনের ফলাফল জানা যাবে, আসন্ন আলোচনার গুণাবলি দেখতে শুরু করেছেন। ক্ষমতাসীন হলে ট্রাম্প তিন মাসের মধ্যে একটি শান্তি চুক্তি করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তিনি ন্যাটোর ইউরোপীয় সদস্যদের তাদের প্রতিরক্ষা বাজেট বাড়াতে বাধ্য করবেন (জার্মানির ক্ষেত্রে এটি দ্বিগুণ করতে)। ট্রাম্প তাঁর খাজাঞ্চিখানার টাকাকড়ি আমেরিকানদের কল্যাণে ব্যয় করবেন। বার্তাটি কোনো বিকৃতি ছাড়াই চাউর হয়েছে। বেইজিং অবশ্যই শুনেছে যে, ভ্যান্সের দৃষ্টিতে আমেরিকার জন্য আসল বিপদ হলো চীন। তাইওয়ানের জন্য খারাপ খবর হলো যে, তাদের প্রতিরক্ষা ব্যয় বাড়াতে হবে। আঙ্কেল স্যাম ডোনাল্ডের ওই খরচা বহন করার দিন শেষ।

ট্রান্স আটলান্টিক একটি জোট, যা প্রাথমিক সমস্যায় ভুগছে তা হলো ‘বিশেষ সম্পর্ক’ ব্রিটেনের সঙ্গে। দেশটির প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার হয়তো ইতোমধ্যেই ডেভিড ল্যামিকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী মনোনীত করার সিদ্ধান্তের জন্য অনুতাপ করছেন। ২০১৮ সালে ট্রাম্পের ব্রিটেন সফরের প্রাক্কালে ‘নিও-নাজি সহানুভূতিশীল সমাজবিরোধী’, ‘টোপিতে এক স্বৈরাচার’ এবং ‘আন্তর্জাতিক ব্যবস্থার জন্য একটি গভীর হুমকি’ হিসেবে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিলেন ল্যামি। খুব অস্পষ্ট নয়। ট্রাম্প একবার অভিযোগ করেছিলেন যে, তাঁকে খুব খারাপভাবে আপ্যায়ন করা হয়েছে। তখন ল্যামি টুইট করেছিলেন আততায়ীর হাতে চার মার্কিন প্রেসিডেন্টকে প্রাণ দিতে হয়েছে বরফকুচি হয়ে। গড কি ট্রাম্পকে এতটাই বদলে দিয়েছেন যে তিনি আমেরিকান এবং ব্রিটিশ উভয়কে উদারতা দেখাবেন?

আমেরিকান পররাষ্ট্রনীতি গড রচনা করবেন না। কিন্তু এটি ট্রাম্প প্রশাসনের কিছু চিন্তাভাবনাকে প্রভাবিত করবে, এমনকি পরোক্ষভাবে হলেও। গণতন্ত্রে বক্তৃতায় বাগাড়ম্বর থেকে নেওয়া শব্দ দিয়ে শিরোনাম পয়দাকরণ সাধারণ ব্যাপার হলেও, ভ্যান্স হয়তো ভেবেছিলেন তিনি সেই কায়দায় শিরোনাম হবেন। তাই তিনি প্রশ্ন তোলেন- ব্রিটেন কি পারমাণবিক অস্ত্রধারী প্রথম ইসলামী দেশ হবে?

স্টারমারের মন্ত্রিসভার অর্ধেক এবং ৪০ শতাংশ সংসদ সদস্য তাদের শপথ গ্রহণ করেছেন রাজার নামে। কারণ তারা গডে বিশ্বাস করেন না অথচ তারা সেই দেশের এমপি যে দেশের আদর্শ বাক্য হলো ‘গড সেভ দ্য কিং’! যখন ব্রিটিশরা উভয় সৃষ্টিকর্তা এবং রাজায় বিশ্বাস করতেন তখন এটি ঠিক ছিল। আজ, তারা কোনো কিছুর প্রতি বিশ্বাস করেন না, রাজতন্ত্রের প্রতি বিরাগসূচক কথাবার্তায় তারা ধর্মত্যাগের কষ্টের চেয়ে বেশি কষ্ট পান।

অজ্ঞতা লেবার পার্টির কোনো অসুখ বা গুণ নয়। অজ্ঞতা বিস্তৃত আছে ব্রিটেনের খ্রিস্টধর্মের সব অংশে। রবিবার বিকালে গির্জায় গেলে দেখা যায়, সেখানে ধর্মগীতির পরিবর্তে যেন ডিস্কোর চলছে প্রস্তুতি। শেষ কবে কোন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী প্রার্থনার জন্য গির্জায় গিয়েছিলেন? উল্টো, ঋষি সুনাক তার পারিবারিক দেবতাদের ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে (প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে) স্থাপন করেছিলেন। কিয়ার স্টারমার একজন ঘোষিত নাস্তিক, তার স্ত্রী ইহুদি। প্রধানমন্ত্রী প্রতি শুক্রবার তার পরিবারের সঙ্গে সাবাথ পালন করেন। সংখ্যালঘু ধর্মগুলো ব্রিটেনে জীবিত এবং ভালো আছে। ইসলাম, হিন্দু ধর্ম, শিখ ধর্ম, ইহুদি ধর্ম। মসজিদ, মন্দির, গুরদোয়ার এবং সিনাগগে প্রার্থনা করা হয়। এটি এখন বা কখনো ব্রিটেনকে ইসলামিক করবে না। কিন্তু বিশ্ব রাজনীতিতে প্রাণবন্ত সংখ্যালঘুদের গতিশীল উত্থান লক্ষ্য করেছে।

গডের অস্তিত্বের জন্য রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন নেই। তবে রাজতন্ত্রের প্রয়োজন। একটি প্রশ্ন ঘুরে বেড়াচ্ছে : ব্রিটিশ রাজনীতিবিদরা যারা সৃষ্টিকর্তাকে কাল্পনিক বলে বাতিল করেন তারা কেন বিশ্বাস করেন যে রাজতন্ত্র বাস্তব? ব্রিটিশ রাজকীয়রা আর কিছুই নয় একটি পোশাক পার্টি নাট্যাভিনয়ের চরিত্র যা সাধারণ জীবনে নিস্তেজ সংগ্রামে কিছু রং যোগ করে। তাদের অসাধারণ নাট্যকলা, সব সঠিক ব্যাকরণ এবং অহংভোল বক্তব্যে রচিত। তারা নিখুঁত উচ্চ শ্রেণির সোপ অপেরা রাজা এবং রানিকে দিয়ে অভিনয় করানো হয়। কোনো রাজা কি কখনো ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার জন্য নির্বাচনে জিততে পারেন? তাহলে নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী কেন কেতাদুরস্ত স্যুট পরা একজন মানুষের (রাজা) সামনে মাথা নত করেন?

ব্রিটিশ রাজতন্ত্র হয়তো একটি মহান সেবা করা থেকে এখনো বঞ্চিত রয়েছে, তা হলো দৈব সেবা।

রাজা, গডকে রক্ষা কর!

লেখক : ভারতের সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্যব্যয়
স্বাস্থ্যব্যয়
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
জাকাত : গুরুত্ব ও মাসায়েল
জাকাত : গুরুত্ব ও মাসায়েল
মশার নগরী ঢাকা
মশার নগরী ঢাকা
বাশারের পতন
বাশারের পতন
অটোরিকশা : নিষিদ্ধ নাকি নিয়ন্ত্রণ
অটোরিকশা : নিষিদ্ধ নাকি নিয়ন্ত্রণ
সময়ের পরিবর্তন ও হারিয়ে যাওয়া পেশা
সময়ের পরিবর্তন ও হারিয়ে যাওয়া পেশা
বৈষম্যহীন সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনের রাজনীতি
বৈষম্যহীন সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
নতুন শিক্ষার্থীদের শতভাগ আবাসনের আশ্বাস শেকৃবি উপাচার্যের
নতুন শিক্ষার্থীদের শতভাগ আবাসনের আশ্বাস শেকৃবি উপাচার্যের

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

১৫ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা
কুড়িগ্রামে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ফেন্সিডিলসহ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বগুড়ায় ফেন্সিডিলসহ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক কর্মসূচি
উখিয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক কর্মসূচি

১৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আর্মি এভিয়েশন বেসিক কোর্স-১৩ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আর্মি এভিয়েশন বেসিক কোর্স-১৩ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রের ক্ষতি হয়েছে এমন দুর্নীতি তদন্তে অগ্রাধিকার পাবে : দুদক চেয়ারম্যান
রাষ্ট্রের ক্ষতি হয়েছে এমন দুর্নীতি তদন্তে অগ্রাধিকার পাবে : দুদক চেয়ারম্যান

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে অটোরিকশায় ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল মা-মেয়ের
কুড়িগ্রামে অটোরিকশায় ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল মা-মেয়ের

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় মহাসড়কে গরু ডাকাতি
কুষ্টিয়ায় মহাসড়কে গরু ডাকাতি

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাঁজা বিক্রেতার ১ বছরের কারাদণ্ড
গাঁজা বিক্রেতার ১ বছরের কারাদণ্ড

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গজারিয়ায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান
গজারিয়ায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নলকূপের মিটার চুরির প্রতিবাদে কৃষকদের সড়ক অবরোধ
নলকূপের মিটার চুরির প্রতিবাদে কৃষকদের সড়ক অবরোধ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লংমার্চ নিয়ে আখাউড়া পৌঁছেছে বিএনপির তিন সংগঠন
লংমার্চ নিয়ে আখাউড়া পৌঁছেছে বিএনপির তিন সংগঠন

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

পোশাক খাতে এই অস্থিরতা সৃষ্টি করা হয়েছে : এম সাখাওয়াত
পোশাক খাতে এই অস্থিরতা সৃষ্টি করা হয়েছে : এম সাখাওয়াত

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

এক যুগ পর যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
এক যুগ পর যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোলার চরফ্যাসন আদালতের কোর্ট ইন্সপেক্টর ও 
জিআরওর বিরুদ্ধে আইনজীবীদের মানববন্ধন
ভোলার চরফ্যাসন আদালতের কোর্ট ইন্সপেক্টর ও জিআরওর বিরুদ্ধে আইনজীবীদের মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৯৬ কোটি টাকার ভোজ্যতেল কিনবে সরকার
১৯৬ কোটি টাকার ভোজ্যতেল কিনবে সরকার

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'
প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ৩৪ শতাংশ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ৩৪ শতাংশ ভারতীয়

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘তিন স্তম্ভের ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও মজবুত করবে জাপান’
‌‘তিন স্তম্ভের ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও মজবুত করবে জাপান’

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ফকিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তা পেয়ে খুশি অসহায় দুই নারী
ফকিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তা পেয়ে খুশি অসহায় দুই নারী

১ ঘন্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মাইলফলক অর্জনের ম্যাচে ইনজুরিতে এমবাপ্পে
মাইলফলক অর্জনের ম্যাচে ইনজুরিতে এমবাপ্পে

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে সমন্বয়কদের গাড়িতে ছিনতাই, গ্রেফতার ৩
সোনারগাঁয়ে সমন্বয়কদের গাড়িতে ছিনতাই, গ্রেফতার ৩

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ব্যয় সাশ্রয়ী জ্বালানি নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : পরিবেশ উপদেষ্টা
ব্যয় সাশ্রয়ী জ্বালানি নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে ঘর পুড়িয়ে দিল মাদকাসক্ত যুবক
বরিশালে ঘর পুড়িয়ে দিল মাদকাসক্ত যুবক

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান
যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত
ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত

২২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি
আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ
শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ

২১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা
জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ৩৪ শতাংশ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ৩৪ শতাংশ ভারতীয়

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

১০ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি
সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি

১৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত
ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত

১৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আল-বশির

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবির কর্মীর কবরে মিলল বুলেট, আদালতের নির্দেশে ১১ বছর পর লাশ উত্তোলন
শিবির কর্মীর কবরে মিলল বুলেট, আদালতের নির্দেশে ১১ বছর পর লাশ উত্তোলন

২১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা
ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র
শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহাথিরের হুঁশিয়ারি
মাহাথিরের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর
বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর

নগর জীবন

আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ
আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা
আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রহস্য এখনো কাটল না
রহস্য এখনো কাটল না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা
জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স
ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স

শোবিজ

শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে
শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক
সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার
নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও
স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও

পেছনের পৃষ্ঠা

মংডু এখন আরাকান আর্মির
মংডু এখন আরাকান আর্মির

প্রথম পৃষ্ঠা

থোকায় থোকায় কমলা
থোকায় থোকায় কমলা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে
গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে

শোবিজ

আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ
আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত
জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব
হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক
মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী
৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

দুদক চেয়ারম্যান মোমেন
দুদক চেয়ারম্যান মোমেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির
বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক
লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা