শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

ধ্বংসের কিনারে দাঁড়িয়ে সৈয়দ আশরাফকে খুঁজছি

নঈম নিজাম
Not defined
ধ্বংসের কিনারে দাঁড়িয়ে সৈয়দ আশরাফকে খুঁজছি

এত আগুন, ধ্বংস, মৃত্যু দেখে অনেকের মতো আমারও বুকের ভিতরে রক্তক্ষরণ হচ্ছে। সবকিছু মেনে নিতে কষ্ট হচ্ছে। রাজপথের দুই ধারের ধ্বংসাবশেষ দেখে মনে হচ্ছে যুদ্ধবিধ্বস্ত কোনো দেশে বাস করছি। আন্দোলনে মৃত্যুর সংখ্যা দেড় শতাধিক। ছাত্রদের বাইরে অনেক সাধারণ মানুষ মারা গেছেন। মৃত্যুর মিছিলে আছেন আওয়ামী লীগ কর্মী, পুলিশ ও আনসার সদস্য। গাজীপুরে আওয়ামী লীগের একজন কর্মীকে উত্তরায় এবং যাত্রাবাড়ীতে এক পুলিশকে মেরে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছিল। এ আন্দোলনে তিন সাংবাদিক মারা গেছেন। আহত শতাধিক। সাংবাদিক দেখলেই করা হয়েছে হামলা। তাদের বহনকারী গাড়ি ও মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। সংবাদপত্র বহনকারী গাড়িরও রেহাই মেলেনি। আন্দোলনে নিহতদের জন্য শোক প্রকাশ করছি। প্রতিবাদ জানাচ্ছি সব ধ্বংসাত্মক তৎপরতার। এ বাংলাদেশ আমরা দেখতে চাইনি। নিশ্চিত করে বলতে পারি এমন বাংলাদেশের জন্য লড়েননি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এমন ভয়ংকর নাশকতা দেখতে যুদ্ধ করেননি ১৯৭১ সালের বীর মুক্তিযোদ্ধারা।

১৬ থেকে ১৯ জুলাই কয়েকটি দিনে তাণ্ডব বয়ে গেল বাংলাদেশের ওপর দিয়ে। এমন ভয়াবহতা অতীতে কেউ দেখেনি। সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন অনেক। কেউ বলছেন, পরিকল্পিত হামলা হয়েছে সবখানে। দেশি-বিদেশি আড়ালের শক্তিগুলোর মদত ছিল। খেলা ছিল। আমি বলছি, গোছানো পরিকল্পিত নাশকতা তৎপরতার বিপরীতে সরকার ও দলের কোনো প্রস্তুতি ছিল না। অতি কনফিডেন্স ও দলকে উপেক্ষার নীতি সর্বনাশ করে দিয়েছে ভিতরে ভিতরে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারীরাও থমকে গিয়েছিল। বিএনপি-জামায়াত এমন একটি পরিবেশের অপেক্ষায় ছিল। সাধারণ ছাত্রদের এত কিছু বোঝার কথা নয়। অতীতে কোনো আন্দোলনে মিডিয়া টার্গেট ছিল না। ভয়াবহ নাশকতা জানান দিল এ দেশের নিয়ন্ত্রণ নিলে তারা কী করবে।

কোটা সংস্কারের দাবি নিয়ে ছাত্ররা মাঠে নামল। আন্দোলন করতেই পারে। ছাত্রদের দাবিকে ন্যায্য মনে করে সমর্থন জানালেন অভিভাবকরা। কোনো কিছুতে সমস্যা ছিল না। সমস্যা তৈরি হলো, সুযোগ বুঝে ছাত্রদের সামনে রেখে ভয়ংকর আড়ালের রাজনীতি শুরুর পর। একটা সাধারণ ছাত্র আন্দোলন ষড়যন্ত্রকারীরা নিয়ে গেল অরাজকতা, ভয়াবহ তাণ্ডবলীলা, বিশৃঙ্খলার আগুনে। ছাত্রদের আন্দোলন চলে গেল অছাত্রদের কাছে। সুযোগসন্ধানীরা মুখোশ পরে নামল জ্বালাও-পোড়াওতে! পুড়িয়ে দিল রাষ্ট্রীয় স্থাপনা। সরকারের দায়িত্ব ধ্বংসাত্মক কার্যক্রমে অংশগ্রহণকারীদের পরিচয় বের করা।

বুকের ভিতরে ভয়াবহ ক্ষত নিয়ে আজ দাঁড়িয়ে আছে বাংলাদেশ। কোটা আন্দোলন ঘিরে নিষ্ঠুর সব চেহারা দেখেছি। হঠাৎ বদলে যাওয়া মানুষ দেখেছি। মেট্রোরেলের দুটি স্টেশন, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের টোল প্লাজা এখন ফিলিস্তিনের গাজার কোনো ধ্বংসচিহ্ন। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ভবন, বন ভবনের দিকে তাকানো যায় না। সেতু ভবন, বিআরটিএ ভবন এখন শুধুই ধ্বংসাবশেষ। সারা দেশের বেশির ভাগ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা, সরকারি গাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ঢাকার আগুনে ব্যবহার হয়েছে গানপাউডার। পরিকল্পিতভাবে হামলা হয়েছে বিটিভিতে। ৯ ঘণ্টা বিটিভি দখলে নিয়ে আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে মূল্যবান জাতীয় সম্পদ। ট্রান্সমিশন রুমে গিয়ে যা খুশি করা হয়েছে।

নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদীসহ দেশের বেশির ভাগ জেলায় আইনশৃঙ্খলা বলে কিছু ছিল না। ঢাকাবাসী ছিলেন নিরাপত্তাহীনতায়। গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর নিষ্ঠুর হামলার শিকার হয়েছেন। তাঁর সঙ্গে থাকা আওয়ামী লীগের একজন কর্মীকে মেরে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছিল। কারা এ কাজ করেছে? ঢাকার বাইরে আরও অনেক ভয়াবহ ঘটনা ঘটেছে। বেরিয়ে এসেছে আওয়ামী লীগের রাজনীতির অভ্যন্তরীণ জীর্ণদশা। শুনতাম সিআরআই, আইসিটি মন্ত্রণালয়ের ২ লাখ সাইবার যোদ্ধা আছেন। বাস্তবে দুজনকেও চোখে পড়েনি। বরং ‘এসো ইংরেজি শিখি’র মতো আইসিটি মন্ত্রণালয়ের কাজ পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো উসকানিমূলক ভূমিকায় ছিল। আশীর্বাদপুষ্ট ৬০ শতাংশ প্রতিষ্ঠান ব্যস্ত ছিল সরকারকে ফেলে দেওয়ার প্রচারণায়। জানি না তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে কি না। দুই বছরে বিএনপি-জামায়াত ঘরানার কয়েক হাজার পেজ সামাজিক মাধ্যমে আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা বিরোধী জনমত গঠনে কাজ করল। কারও চোখে পড়ল না। সবখানে জবাবদিহির বড়ই অভাব।

একটা কঠিন সময় অতিক্রম করছে আওয়ামী লীগ। চারপাশে যাত্রার ঢংয়ে কথা বলা নেতা বেশি। চাটুকার, মিথ্যাবাদী, ‘আওয়ামী লীগের ক্ষমতার আমলে আওয়ামী লীগ’ বনে যাওয়ারাই ঘিরে আছে সবখানে। অর্থ দিয়ে দল ও সহযোগী সংগঠনে পদ বাগানোরাও এগিয়ে। বাপদাদা চৌদ্দগুষ্টি জামায়াত, বিএনপি, ফ্রীডম পার্টি করত, পোলা এখন আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগের নেতা! পয়সা দিলে দুনিয়া মেলে। বলার কিছু নেই। সাংগঠনিক সম্পাদকের পৃষ্ঠপোষকতায় এক বছরে একটি উপজেলায় তিনটি কমিটি হওয়ার নজির আছে। কয়েক বছর আগে দেখেছিলাম গাছের পাতাও আওয়ামী লীগ। মনোনয়ন নিতে তামাশার নায়িকা, গায়িকারা সেলফি লাইনে থাকেন। এ কঠিন সময়ে কোথায় ছিলেন তারা? অনেকে সামাজিক মাধ্যমে সরকারের বিরুদ্ধে লিখেছেন। এখন আবার সব কষ্ট করে মুছছেন।

সরকার ও দলের অনেক দুর্বলতা বেরিয়ে এসেছে। কঠিন বাস্তবতা অস্বীকারের সুযোগ নেই। দাম্ভিক মানুষের আকাশের দিকে তাকিয়ে পথচলার এ জটিল সময়ে মনে পড়ছে একজন সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের কথা। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ব্যক্তিগত জীবনে কোনো চাওয়াপাওয়া ছিল না। কূটকৌশল, কথার মারপ্যাঁচে জড়াতেন না। স্পষ্টবাদী মানুষ ছিলেন। স্বচ্ছতা নিয়ে রাজনীতি করতেন। দলের আদর্শ ও নীতি ধারণ করতেন। ছাত্রজীবন থেকেই রাজনীতিতে জড়িয়ে ছিলেন। বাবা সৈয়দ নজরুল ইসলাম ছিলেন বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক সহচর। বাবার পথ ধরে তিনিও ছিলেন ছাত্রলীগ নেতা। কোনো অহংকার ছিল না। সবার সঙ্গে মিশতেন। লোভলালসা তাঁকে স্পর্শ করতে পারেনি। অর্থবিত্ত থেকে নিজেকে দূরে রাখতেন। জীবনযাপন ছিল সাদামাটা। নিজের মন্ত্রণালয় থেকে আত্মীয়স্বজনকে দূরে রাখতেন। ব্যক্তিগত তদবির গ্রাহ্য করতেন না। বক্তব্য দেওয়ার সময় যাত্রার নায়কের মতো ঢং করতেন না। মেরুদণ্ড সোজা রাখতেন। সামাজিক মাধ্যমে সেলফিবাজদের সঙ্গে ঢলে পড়তেন না। নায়িকা-গায়িকাদের দেখে গলে যাননি। চাটুকাররা সুযোগ পেত না ঘিরে রাখার। সাদাকে সাদা, কালোকে বলতেন কালো।

একজন রাজনীতিবিদকে সময়ের সঙ্গে থাকতে হয়। বাস্তবতা দেখে কথা বলতে হয়। সৈয়দ আশরাফ জানতেন কখন কী বলতে হবে। কী করতে হবে। দল ও নেত্রীর প্রতি আনুগত্যের ঘাটতি ছিল না। পার্টি অফিসে কম যেতেন। মন্ত্রণালয়ের কাজগুলো করতেন বাড়িতে বসে। তার পরও কর্মীদের সঙ্গে কোনো দূরত্ব ছিল না। লাগামহীন বক্তৃতা দিয়ে বিপদের মুখে কর্মীদের অকারণে ঠেলে দেননি। হেফাজতের সময় অতিকথনে বিপদে ফেলেননি সহযোগী সংগঠনকে। ওয়ান-ইলেভেনের কঠিন সময় বলিষ্ঠতা নিয়ে মিডিয়ার সামনে কথা বলেছেন। কোনো বিতর্ক হয়নি। তাঁর চেহারা দেখে কেউ টিভি বন্ধ করেনি। হেফাজতের শাপলা চত্বরে অবস্থানের দিনে ১৪ দলের বৈঠক শেষে সমন্বয়কের সামনে অযাচিতভাবে মাইক টেনে নেননি। অযথা কথা বলেননি। কখনো ঠিকানাহীন চামচা পরিবেষ্টিত থাকেননি। কর্মীদের বিপদের সময় পাশে ছিলেন। প্রয়োজনীয় নির্দেশ দিয়েছেন। কারও অন্যায় আবদার শোনেননি। সেলফি তুলে দেননি ফেসবুকে। হাসিঠাট্টায় মাতেননি নারী কর্মীদের সঙ্গে। ব্যতিক্রমই ছিলেন আওয়ামী লীগের সৈয়দ আশরাফ।

সৈয়দ আশরাফের নিজস্ব একটা স্টাইল ছিল। সাদা পায়জামা-পাঞ্জাবি পরতেন। তিনি হেঁটে গেলে কর্মীদের শ্রদ্ধা পেতেন। সবাই তাঁকে সম্মান জানাতেন। তাঁর ব্যক্তিত্ব ছিল অনেক উচ্চতায়। তাঁর সামনে কেউ বিতর্ক তৈরি করতেন না। তিনি পছন্দ করতেন না চাটুকারিতা। সাদা চোখে দেখতেন সবকিছু। সততা-নিষ্ঠা নিয়ে রাজনীতি করেছেন। ওয়ান-ইলেভেনের সময় সেনা সরকারের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে নেত্রীর মুক্তির আন্দোলন বেগবান করেছিলেন। কর্মীদের চাঙা করেছিলেন। বঙ্গবন্ধুর মেয়েদের প্রতি অঙ্গীকার ছিল। আবদুল জলিল কারাগারে যাওয়ার পর প্রথমে মুকুল বোস ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হন। মুকুল বোসের উল্টাপাল্টা বক্তব্য-বিবৃতি কর্মীদের হতাশ, ক্ষুব্ধ করলে দায়িত্ব অর্পিত হয় সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের প্রতি। ওয়ান-ইলেভেনের প্রতিটি ক্ষণে তিনি সে দায়িত্ব পালন করেছেন প্রলোভন ও হুমকির ঊর্ধ্বে উঠে। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী তখন কারাগারে। নেত্রীর অবর্তমানে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জিল্লুর রহমানের সঙ্গে কাজ করেছেন একজন দক্ষ সাধারণ সম্পাদক হিসেবে। ২০০৮ সালে ভোটের সময় মাঠে ছিলেন নেত্রীর নির্দেশ অনুযায়ী। ভাবচক্কর দেখাননি। প্রকাশ ঘটাননি কোনো ধরনের দাম্ভিকতার।

অদক্ষ নেতৃত্বের ভাবসাবে কর্মীরা আহত হন। হতাশা কষ্ট নিয়ে তাদের ভাবনায় আসে-টানা ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগের মতো একটি দলের রাজনৈতিক কার্যালয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে কেন পাহারা দিয়ে রাখতে হয়। এবার কতগুলো জেলা-উপজেলার আওয়ামী লীগ অফিস পোড়ানো হয়েছে বলতে পারবেন মাননীয়রা? আমলা, চাটুকার, হাইব্রিড, অর্থের বিনিময়ে পদ পাওয়া কাউকে দেখা যায়নি আগুনসন্ত্রাসের সময়। ধানমন্ডি এলাকার মাননীয় এমপি সাহেবও ছিলেন না মাঠে। বসেননি দলের অফিসে। ঢাকার মেয়ররা ছিলেন নিজ বাড়িতে। কাউন্সিলর সাহেবরা ঢুকে গিয়েছিলেন গর্তে। যুবলীগ এখন মৃত সংগঠন, চেয়ারম্যান বিদেশ ভ্রমণে। দল ও সরকারের অর্থ উপার্জনকারীদের বেশির ভাগ উড়াল দিয়েছেন। ভরদুপুরে পার্টি অফিসে কর্মীদের ভাত খাওয়ানোর লোকও পাওয়া যায়নি। অবহেলিত বঞ্চিতরা দুঃখভরা মন নিয়ে পার্টি অফিসে গেছেন। জানি সুবিধাভোগীরা অনেক কিছু করার গল্প শোনাবেন। নিজেকে জাহির করতে গল্প শোনাবেন। অতিকথনে লাভ নেই। সংগঠনের দুর্বলতা বালির বাঁধ দিয়ে ঠেকানো যায় না। ঘুরে দাঁড়াতে হলে শুরু করতে হবে দল ও সরকারে শুদ্ধি অভিযান। অন্যথায় আগামীতে সামাল দেওয়া কঠিন হবে। তখন মহররমের শোকের মাতমে বুক চাপড়িয়ে লাভ হবে না। ঘরের বেড়া কীভাবে কাটতে হয় চোর জেনে গেছে।

সে রাতে কারফিউ জারি না হলে কী হতো ভাবতেও পারছি না। নিজেদের আত্মসমালোচনা করুন। পরিস্থিতি ঘোলাটে করতে উসকানিমূলক প্রস্তুতি অনেক দিনের। ১৫ থেকে ১৯ জুলাই মাত্র কয়েকটি দিনে সবকিছু বদলে গেছে। ছাত্রছাত্রীদের ব্যবহার করে সুযোগসন্ধানীরা চেষ্টা করেছিল বাংলাদেশকে আফগানিস্তান ও সিরিয়া বানাতে। গানপাউডার দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া তাণ্ডব দেখে পরিস্থিতির ভয়াবহতা টের পাওয়া যায়। পরিকল্পনা বোঝা যায়। আঁতকে ওঠে বুকটা। এ বাংলাদেশ আমরা দেখতে চাইনি। গত ১৫ বছরে বাংলাদেশকে শেখ হাসিনা অনেক উঁচুতে উঠিয়েছেন। বিশ্বের বুকে দিয়েছেন নতুন মর্যাদা। সে মর্যাদা আজ ভূলুণ্ঠিত ভয়াবহ নাশকতায়।

আওয়ামী লীগকে এবার একটি অসহায় দল মনে হয়েছে। সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা ঘুরে বেড়িয়েছেন নিরাপদ আশ্রয়ের সন্ধানে। দয়া করে কেউ আর দাম্ভিক হবেন না। আগামীর কথা চিন্তা করুন। সৈয়দ আশরাফের মতো বিনয় নিয়ে কাজ করুন। ২০১৬ সালের সম্মেলনের কথা মনে পড়ছে। সেদিন রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে পরিবেশ ছিল অন্যরকম। বক্তব্য দিতে দলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে মঞ্চে উঠলেন সৈয়দ আশরাফ। রীতি অনুযায়ী লিখিত বক্তব্য পড়ার কথা। তিনি লিখিত বক্তব্য পড়লেন না। সবাইকে অনুরোধ করলেন লিখিত বক্তব্য পড়ে নিতে। তারপর তিনি বললেন, ‘প্রিয় ভাই ও বোনেরা, আমি আওয়ামী লীগের সন্তান, আওয়ামী লীগের ঘরেই আমার জন্ম। আওয়ামী লীগ যদি ব্যথা পায়, আমিও বুকে ব্যথা পাই। আওয়ামী লীগের কোনো কর্মী যদি ব্যথা পায়, আমারও অন্তরে ব্যথা লাগে। আওয়ামী লীগ তো আওয়ামী লীগই, এটা কোনো দল না, এটা আমার কাছে একটা অনুভূতির নাম। হাজারো বন্ধুর রক্ত, জাতির পিতা ও চার নেতার রক্ত, ভাষা আন্দোলনের রক্ত- সেই অনুভূতি এই অনুভূতিতে সৃষ্টি হয়েছে আওয়ামী লীগ।’ আবেগাপ্লুত আশরাফ বলেন, ‘আমাদের রক্ত খাঁটি। আমাদের রক্ত পরীক্ষিত। আমি আওয়ামী লীগ, আমৃত্যু আওয়ামী লীগ।’

২০১৩ সালের ৫ মে হেফাজতের আন্দোলনের দিন ঢাকার পরিবেশ ছিল অন্যরকম। সারা দেশ তখন টেনশনে। কী হচ্ছে, কী হবে এই ছিল আলোচনা। মতিঝিলের শাপলা চত্বর দখল নিয়েছিল হেফাজতে ইসলাম। সৈয়দ আশরাফ দলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে সারাক্ষণ যোগাযোগ রাখলেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে। নেত্রীর নির্দেশ-আদেশ বাস্তবায়নে বৈঠক করলেন দলীয় নেতাদের সঙ্গে। কথা বললেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে। তারপর এলেন মিডিয়ার সামনে। তাঁর চলনে-বলনে কোনো টেনশনের ছায়া ছিল না। তিনি কয়েক ঘণ্টা সময় বেঁধে দিয়ে হেফাজতের বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করলেন। বললেন, ‘ঢাকা ত্যাগ করুন। বিশৃঙ্খলার বিরুদ্ধে হবে অভিযান।’ কণ্ঠস্বরে বলিষ্ঠতা ছিল। তিনি একবারের জন্য দল ও সহযোগী সংগঠনকে টানলেন না। একটি শব্দও উসকানিমূলক বললেন না।

এই হলেন সৈয়দ আশরাফ। অন্য কারও সঙ্গে তাঁর তুলনা হয় না। নেত্রীর পাশে এবার আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা একজন সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের অভাব অনুভব করেছেন। সামাজিক মাধ্যমে অনেকে লিখেছেন। আলাপ-আলোচনায় বলেছেন। আমাদের রাজনৈতিক দলগুলোয় প্রজ্ঞা-দূরদর্শিতা সম্পন্ন নেতার এখন বড় বেশি অভাব। আওয়ামী লীগের কয়েক মেয়াদের ক্ষমতার এই সময়ে একজন সৈয়দ আশরাফের দরকার ছিল দলের জন্য, নেত্রীর জন্য, কর্মীদের জন্য।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
বায়ুদূষণ
বায়ুদূষণ
বেকারত্ব
বেকারত্ব
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
ছেলেবেলার ভুবনখানি
ছেলেবেলার ভুবনখানি
খাদ্যসূচক
খাদ্যসূচক
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
সর্বশেষ খবর
ম্যানসিটির সর্বোচ্চ আয়ের রেকর্ড
ম্যানসিটির সর্বোচ্চ আয়ের রেকর্ড

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের
আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম
আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

১ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান
মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের
দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’
‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা
ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান
বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস
আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন

৫ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো
ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা
সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি
অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা
সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার
রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার

৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা
ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা

৮ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা
মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু
বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

'দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই'
'দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই'

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সকাল ৯টার মধ্যে হাজিরা না দিলে শাস্তি হবে ওয়াসায় কর্মরতদের
সকাল ৯টার মধ্যে হাজিরা না দিলে শাস্তি হবে ওয়াসায় কর্মরতদের

৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

১২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

১৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

১৫ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

১৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন
চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

১০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

১৩ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

১০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার

২০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য
শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য

২১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’
‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’

১৯ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন
গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন

১৩ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য
উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য

১৯ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

একদিনে ৩৯ জনকে ক্ষমা, ১৫০০ অপরাধীর সাজা কমালেন বাইডেন
একদিনে ৩৯ জনকে ক্ষমা, ১৫০০ অপরাধীর সাজা কমালেন বাইডেন

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়
নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়

মাঠে ময়দানে

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে
বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী
প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী

নগর জীবন

স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও বুদ্ধিজীবী হত্যার উপযুক্ত বিচার হয়নি
স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও বুদ্ধিজীবী হত্যার উপযুক্ত বিচার হয়নি

নগর জীবন

বিভাগীয় শহরে ভর্তি পরীক্ষা নেবে শাবিপ্রবি
বিভাগীয় শহরে ভর্তি পরীক্ষা নেবে শাবিপ্রবি

নগর জীবন