শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

এমন তান্ডব থেকে কি শিক্ষা নেবে আওয়ামী লীগ?

বাণী ইয়াসমিন হাসি
এমন তান্ডব থেকে কি শিক্ষা নেবে আওয়ামী লীগ?

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সামনে এবার একটা বড় সুযোগ এসেছে নিজের ঘর পরিষ্কার করার। কোটা আন্দোলনের সূত্রপাত, ষড়যন্ত্র, আওয়ামী নেতাদের অতিকথন ও অদূরদর্শিতার ক্ষতচিহ্ন বয়ে বেড়াচ্ছে বাংলাদেশ। যাদের হাত ধরে অনুপ্রবেশ ঘটেছে আওয়ামী রাজনীতিতে এদের সারা জীবনের জন্য নিষিদ্ধ করা হোক। জনমানুষের পালস বুঝে    বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সব সময় রাজনীতি করেছে। ২০১৪-এর পর সেই আওয়ামী লীগ কেন উল্টোপথে হাঁটছে?

মূল দল এবং সহযোগী ও অঙ্গ-সংগঠনের কোথাও ডেডিকেশনের কোনো মূল্য নেই। যে যত বড়    তেলবাজ তার তত বড় পোস্ট। তান্ডবের কয়েকটা দিন পুরো ঢাকা শহরের আওয়ামী লীগের এমপি এবং নেতারা কোথায় ছিলেন?  এই সরকারের সবচেয়ে বড় সুবিধাভোগীরা কেন রাতারাতি চোখ পল্টি নিল?   ঘোষণা দিয়ে কোটি কোটি টাকা খরচ করে লাখ লাখ সাইবার যোদ্ধা বানানো হলো তারা সব কোথায় হাওয়া হয়ে গেল! অনলাইন, অফলাইন কোনো কিছুই আওয়ামী লীগের দখলে নেই। গত ১৬ বছরে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আওয়ামী লীগ। কোথাও কোনো সাংগঠনিক চর্চা নেই। থানায় থানায় জেলায় জেলায় নিজস্ব বলয়, যার অধিকাংশই সুবিধাভোগী এবং অনুপ্রবেশকারী দিয়ে ভরা। দল এবং সরকারে প্রতিটা ধাপে ত্যাগী এবং পরীক্ষিতরা বঞ্চিত। সেটার ফল হাতে হাতে পেল আওয়ামী সরকার। এর থেকে যদি শিক্ষা না নেয় তাহলে সামনে আরও কঠিন দুঃসময় অপেক্ষা করছে। এবারও কিছু আবেগী এবং বেহায়া মানুষ আওয়ামী লীগের পক্ষে রাজপথে এবং অনলাইনে যুদ্ধ করেছে। ভুল থেকে শিক্ষা না নিলে পরেরবার আওয়ামী লীগ কাউকে পাশে পাবে না। নেতা বানানোর সময় সবচেয়ে লোভী, তেলবাজ এবং অযোগ্যকে বেছে নেওয়া হয়। বঞ্চিত করা হয় সবচেয়ে পরীক্ষিত, যোগ্য এবং পরিশ্রমী কর্মীকে।

এত গেল দলের পদ-পদবি। এবার আসি সরকারি বিভিন্ন চেয়ার প্রসঙ্গে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর কাদের বানানো হয়? এবারের এ অস্থিরতায় কোনো ভাইস চ্যান্সেলরের সাহসী ভূমিকা আপনারা দেখেছেন? প্রত্যেকেই তার চেয়ার বাঁচাতে ব্যস্ত ছিলেন। দল, সরকার জাহান্নামে যাক কিন্তু চেয়ার বেঁচে থাক। অথচ দলীয় পরিচয়েই প্রত্যেকে চেয়ারে বসেছেন।

দেশে এত এত সংস্থা। গত কয়েকদিন ধরে লাখ লাখ মানুষ ঢাকায় ঢুকল সেই তথ্য কেন কারও কাছে ছিল না? সঠিক তথ্য থাকলে এতগুলো প্রাণ ঝরত না। রাষ্ট্রীয় সম্পদের অপূরণীয় এই বিপুল ক্ষয়ক্ষতিও এড়ানো যেত। কয়েকদিন আগে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সিনিয়র সাংবাদিকদের এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে মহাখালীতে অগ্নিসংযোগের ঘটনার কথা তুলে ধরে ডিবিসি সম্পাদক জায়েদুল আহসান পিন্টু বলেন, বেলা ৩টার পর সেখানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো সদস্য ছিলেন না। তিনি প্রশ্ন রাখেন, ‘কেন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কোনো সদস্য সেখানে ছিলেন না এবং কেন একজন কর্মকর্তা তাঁর বাহিনী নিয়ে জায়গা ছেড়ে চলে গেলেন?’ তিনি বলেন, গোয়েন্দা রিপোর্ট ছিল এবং সে কারণেই পুলিশ রাজধানীর আশপাশে চেকপোস্ট বসায়। একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা বলেছেন, রাজধানীতে কোনো পিঁপড়া প্রবেশ করতে পারবে না, অথচ হাতি প্রবেশ করেছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখতে হবে। নিজেদের কর্মকান্ডের জন্য আত্মসমালোচনা করার পরামর্শ দিয়ে পিন্টু বলেন, গত ১৫ বছর ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগের অফিস রক্ষায় কেন সেনাবাহিনী বা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রয়োজন পড়ল। এ প্রশ্ন আমারও।

দেশে আইসিটি নামে একটা মন্ত্রণালয় আছে। সেই মন্ত্রণালয়ের কাজটা কী? গত ১০ বছরে আইসিটি মন্ত্রণালয়ে কারা কাজ করেছে তার একটা তালিকা প্রকাশ করা হোক। অনলাইন প্ল্যাটফরমটা কেন এতটা অনিরাপদ হলো? এর দায় কার? প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছি। দেশটা ডিজিটাল করলেন আপনি অথচ তার সুফল কেন অন্যরা ভোগ করছে! গুজব প্রতিরোধে কী ভূমিকা রেখেছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়? আইসিটি মন্ত্রণালয় এত বছর যাদের পৃষ্ঠপোষকতা করেছে প্রত্যেকেই এক একটা গুজবের ফ্যাক্টরি। আইসিটি সেক্টরের পুরো নিয়ন্ত্রণ জামায়াত-বিএনপির হাতে। কোথাও কোনো জবাবদিহিতা নেই।

একটা বিষয় জাতির সামনে পরিষ্কার হওয়া দরকার। কথায় কথায় উপদেষ্টার নাম এবং রেফারেন্স ব্যবহার করা চিরতরে বন্ধ করা হোক। শুধু দল নয়, দেশের প্রতিটা সেক্টরে সুবিধাবাদীদের রাজত্ব। অতি দ্রুত এই রাজত্বের অবসান হোক। প্রতিটা সেক্টরে যোগ্য, দক্ষ এবং পরীক্ষিতরা মূল্যায়িত হোক এবং সেটা আজ এই মুহূর্ত থেকে শুরু হোক।

বঙ্গবন্ধুর যে অসাম্প্রদায়িক চেতনা নিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ যাত্রা শুরু করেছিল সেই আওয়ামী লীগকে কী করে সাম্প্রদায়িকতা, ধর্মান্ধতা গিলে খেল? একটা সাংস্কৃতিক বিপ্লবের পরিবর্তে কী দেখলাম আমরা? এখানে বাউলরা নির্যাতিত। তাদের ঘর, বাদ্যযন্ত্র ভেঙে দেওয়া হয়। ধর্মের অপব্যাখ্যা ও উন্মাদনা ছড়ানো ওয়াজ মাহফিলে প্রধান অতিথি হন আওয়ামী লীগের এমপি ও নেতারা। থানা ও জেলা শহরের লাইব্রেরিগুলোর কী অবস্থা? সংস্কৃতিচর্চা কেন্দ্রগুলো অযত্ন-অবহেলায় অধিকাংশই বন্ধ হয়ে গেছে। আওয়ামী সরকারের গত ১৬ বছরে সবচেয়ে উপেক্ষিত সংস্কৃতি অঙ্গন।

বাংলাদেশ টেলিভিশন, বাংলাদেশ বেতার, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা এই সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে এখনো কেন বিএনপি-জামায়াতের রাজত্ব? প্রধানমন্ত্রী বিটের কয়জন সাংবাদিকের ব্যাকগ্রাউন্ড ঠিক আছে? কারা এদের পৃষ্ঠপোষক? অনেক মন্ত্রী, এমপি এবং নেতার পরিবারের সদস্যদের বিতর্কিত ভূমিকা ছিল এই কোটাবিরোধী আন্দোলনে। তাদের বিরুদ্ধে দল কি কোনো ব্যবস্থা নেবে?

আমাদের সংগঠন গৌরব ’৭১-এর সমাবেশ ছিল ১৭ জুলাই বিকাল ৪টায় শাহবাগে। ওইদিন সকাল থেকে আমাদের সমাবেশ করতে মানা করা হয়। বলা হয় এটা অনেক রিস্ক হয়ে যাবে, আমাদের ওপর হামলা হতে পারে। আমরা সব উপেক্ষা করে ওইদিন শাহবাগ দাঁড়াই। আমন্ত্রিত অতিথিদের অনেকেই গা বাঁচাতে আমাদের সমাবেশে আসেননি। তারপরও ওইদিন আমরা সমাবেশটা বেশ সফলভাবে শেষ করি। আমাদের ওই সমাবেশে সত্যি সত্যিই বাধা দেওয়া হয়েছিল। তবে জামায়াত-বিএনপি না, আওয়ামী লীগ নামধারীরাই বাধা দিয়েছিল। এখানেই শেষ হয়। দুই দিন পর গৌরব ’৭১-এর সাধারণ সম্পাদক এফ এম শাহীনকে আওয়ামী লীগের ধানমন্ডির কার্যালয়ে গুলি করা এবং জবাই করার হুমকি দেয় ওই একই ব্যক্তি। পাঁচ দিন পার হলেও আওয়ামী লীগের নেতারা কোনো বিচার করেননি। চাইলেই হত্যাচেষ্টা মামলা করা যেত। ঘৃণায় সেটাও করা হয়নি। আওয়ামী লীগের সব বড় বড় কুতুব যখন গর্তে ঢুকেছিল তখন গৌরব ’৭১ এবং শাহীন মাঠে ছিল। তার খুব ভালো প্রতিদান বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ দিয়েছে। এভাবেই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ দিন দিন একা হয়েছে।

প্রতিটা স্তরে কমিটি বাণিজ্য সংগঠনকে একেবারে শেষ করে দিয়েছে। কমিটি বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হোক। ছাত্রলীগকে একটা গভীর ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে এমন ঠুঁটো জগন্নাথ বানানো হয়েছে। একটা শক্তিশালী সিন্ডিকেট বছরের পর বছর ধরে সুকৌশলে ছাত্রলীগে অনুপ্রবেশ ঘটিয়েছে। এদের চিহ্নিত করে শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক। মাঠের কর্মীদের রোদে পোড়া চেহারা, শরীরে ঘামের গন্ধ এমপি-মন্ত্রী নেতাদের ভীষণ অপছন্দ। উনাদের পছন্দ চকচকে চেহারা, পারফিউম মেখে ঘুরে বেড়ানো লোকজন। প্রতিটা এমপি, মন্ত্রী, নেতার পাশে আপনি কোনো দুর্দিনের কর্মী পাবেন না।  বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের এই বেহাল দশায় দেশের প্রতিটি বোধসম্পন্ন, অসাম্প্রদায়িক, দেশপ্রেমিক নাগরিকের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়। তারা এখনো প্রচন্ড আশা নিয়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার দিকে তাকিয়ে আছে। তারা বিশ্বাস করে গর্বের পতাকা এবং সার্বভৌমত্ব দেশরত্ন শেখ হাসিনার হাতেই সবচেয়ে নিরাপদ।

 

লেখক : সম্পাদক, বিবার্তা ২৪ ডটনেট ও পরিচালক, জাগরণ টিভি

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
এখনো অপেক্ষা
এখনো অপেক্ষা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
সেই ভিয়েতনাম এখন
সেই ভিয়েতনাম এখন
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
স্বাস্থ্যব্যয়
স্বাস্থ্যব্যয়
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
সর্বশেষ খবর
গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন
গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু
নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে সড়ক অবরোধ করে পোশাকশ্রমিকদের বিক্ষোভ
নারায়ণগঞ্জে সড়ক অবরোধ করে পোশাকশ্রমিকদের বিক্ষোভ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক
টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন
বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন

৩ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ
মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ
বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী
শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

৬ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৬ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৭ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার
শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'
'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০
বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত
সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে
পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৭ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুই ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ বার্সেলোনা কোচ
দুই ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ বার্সেলোনা কোচ

৮ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাঙ্গু নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
সাঙ্গু নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

১৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

১৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

২০ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

১১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা

নগর জীবন

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না
বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না

নগর জীবন

সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না
জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না

নগর জীবন

তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর
তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর

নগর জীবন

চট্টগ্রামে স্কুল মাঠে যুবকের লাশ
চট্টগ্রামে স্কুল মাঠে যুবকের লাশ

নগর জীবন

ফিলিং স্টেশনে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নিহত ২
ফিলিং স্টেশনে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নিহত ২

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজের ঘরে আগুন
নিজের ঘরে আগুন

নগর জীবন