শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ জুলাই, ২০২৪

জেনারেশন জেড ও সাম্প্র্রতিক টালমাটাল বাংলাদেশ

জীবেন রায়
জেনারেশন জেড ও সাম্প্র্রতিক টালমাটাল বাংলাদেশ

প্রজন্ম Z বা জেনারেশন জেড হলো ১৯৯৭ সাল থেকে ২০১২ সালের মধ্যে জন্মগ্রহণকারী মানুষের প্রজন্ম। ২০২৪ সালে তাদের বয়স ১২ থেকে ২৭ বছরের মধ্যে। পশ্চিমা দেশগুলোতে এই প্রজন্ম নিয়ে প্রতিনিয়ত বিশ্লেষণ করা হচ্ছে। আমার বিশ্বাস বাংলাদেশের ছাত্র সমাজ এই শব্দ দুটোর সঙ্গে বেশ পরিচিত। বাংলাদেশে প্রায় ৫০% এর বেশি এই প্রজন্মের ছেলেমেয়ে রয়েছে। বলা হয় এই গ্রুপের ছেলেমেয়েরা এলজিবিটি অধিকারের পক্ষে, লিঙ্গ সমতা ও গর্ভপাতের পক্ষে এবং তুলনামূলকভাবে পূর্ববর্তী প্রজন্মের (মিলেনিয়াম প্রজন্ম) তুলনায় এই গ্রুপের সমাজতন্ত্রের পক্ষে আরও অনুকূল দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে। আমার ধারণা, বাংলাদেশেও একই রকম।  এই গ্রুপের ছেলেমেয়েদের কিছু কিছু বৈশিষ্ট্য তুলে ধরা হলো :

১. ডিজিটাল অধিবাসী : এই গ্রুপ প্রযুক্তিগতভাবে বুদ্ধিমান এবং সমতল বিশ্বে বড় হয়েছে, তাই এরা ইন্টারনেট ছাড়া একটি বিশ্ব মনে করতে পারে না। কীভাবে কথা বলতে হয় তা শেখার আগে তারা একটি আইপ্যাড সোয়াইপ করে বড় হয়েছে এবং স্মার্টফোনের যুগে বড় হওয়া প্রথম প্রজন্ম।

২. উদ্যোক্তা : জেনারেশন জেড উবার এবং এয়ারবিএনবির মতো ব্যবসার সঙ্গে জড়িত, অর্থ উপার্জনের জন্য নিজের সময় এবং সংস্থানগুলো ব্যবহার করা কতটা সহজ দেখে। জেনারেশন জেড তাদের নিজস্ব ব্যবসা শুরু করতে চায়।

৩. বৈচিত্র্যময় : যুক্তরাষ্ট্রের প্রেক্ষাপটে এটি শেষ প্রজন্ম যা সংখ্যাগরিষ্ঠ সাদা (৫২%) হবে। ২০০০-২০১০ এর মধ্যে দেশটির হিস্পানিক জনসংখ্যা মোট জনসংখ্যার চার গুণ হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। একজন কালো রাষ্ট্রপতির ধারণা তাদের কাছে ব্যতিক্রমী নয়- এটি স্বাভাবিক। জেনারেশন জেড বৈচিত্র্যের সম্মুখীন হয়ে বড় হয়েছে এবং তারা এটি সম্পর্কে অত্যধিক ইতিবাচক বোধ করেন।

৪. ধর্ম বিষয় : ধর্ম নিয়ে মাথাব্যথা কম।

৫. আবেগপ্রবণতা : এই প্রজন্ম বেশ আবেগপ্রবণ। যা কিছু করবে তা মন দিয়েই করে থাকে।

৬. একাকিত্ব : এই প্রজন্ম একাকিত্ব ভালোবাসে। আর সেজন্যই এদের মধ্যে উদ্বেগ এবং বিষণ্ণতা বৃদ্ধি পেয়েছে।

৭. প্রগতিশীল : এই প্রজন্ম তুলনামূলক সব বিষয়েই বেশ প্রগতিশীল এবং তাদের মদ্যপান, ধূমপান এবং মাদক গ্রহণের সম্ভাবনা কম। তবুও তারা মারিজুয়ানার বৈধতা এবং সমকামী বিবাহের নৈতিকতার মতো বিষয়গুলোতে আরও প্রগতিশীল দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করে।

কোটা নিয়ে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক টালমাটাল ঘটনার আরম্ভটা হয় এই জেনারেশন জেড দ্বারাই। এরা আবেগপ্রবণ প্রজন্ম। সুতরাং দলবেঁধে যোগদান করেছে প্রটেস্ট মার্চে। হাইস্কুলের ছাত্রছাত্রী থেকে শুরু করে কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত একজোট হয়ে গেল। একটা যৌক্তিক আন্দোলনে যোগদান করাটাও এক ধরনের রোমাঞ্চকর ছিল অনেকের জন্য। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি দু-একটি ঢিল ছোড়াও রোমাঞ্চকর মনে হওয়াটাও অস্বাভাবিক নয় তাদের জন্য। ঘটনাটা ওই পর্যন্ত থাকলেই ভালো হতো।

অথবা একটা কনসার্ট আয়োজন করে সারা দেশ মাতিয়ে তোলা যেত। ক্রিয়েটিভের সঙ্গে দাবিগুলো আরও বলিষ্ঠভাবে তুলে ধরা যেত। আমার ধারণা, এই জেনারেশন জেড-এর কোনো অরাজনৈতিক উপদেষ্টা ছিল না। তা ছাড়া সোশ্যাল মিডিয়াগুলো তো আর বসে থাকে না। আমার মাত্র দুই মাসের অভিজ্ঞতা ফেসবুকের। এতেই আমি বুঝে গেছি, যুদ্ধ শুরুর জন্য হিটলারের প্রয়োজন নেই, এক ফেসবুকই যথেষ্ট। আর শুধু কি ফেসবুক? ইউটিউব আছে, টেক্সট মেসেজ আছে, আছে ইনস্টাগ্রাম, লিংকডিন, রেডিট, স্ন্যাপচ্যাট, হোয়াটসঅ্যাপ, আরও কত কী!

তারপর আছে ইন্ধন জোগানোর লোকজন। তারা সর্বদা ওত পেতে থাকে কখন আগুনে ঘি ঢালবে। আমি একজন শিক্ষকের কথা শুনে হতবাক। একজন শিক্ষকের মুখ থেকে এমন অকথ্য ভাষা আসে কী করে? তাও আবার আরেকজন স্বনামধন্য শিক্ষক সম্পর্কে।

একজন শিক্ষক যদি এমনতর হয় তাহলে সমগ্র বাংলাদেশে কত হাজারো সুযোগসন্ধানী অসৎ, ক্ষমতালোভী, জীবনযাত্রায় পজিটিভিটির অভাব লোকজন রয়েছে যারা অরাজকতা তৈরি করে ফায়দা লুটতে চায়। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষরা তো আর বসে থাকবে না। তারাই বা সুযোগ নেবে না কেন? তবে একাত্তরের পরাজিত শক্তিরা বিশেষ করে শিবির-জামায়াতরা আগুন নিয়ে ভালোই খেলা করেছে।

বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বিশেষ করে সেনাবাহিনী দেশটাকে বাঁচিয়ে দিয়েছে এবং একটা ভয়ংকর গৃহযুদ্ধের হাত থেকে রক্ষা করেছে। সেনাবাহিনীকে আমি শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা জানাতে চাই। বাংলাদেশ তো আমার শুধু মাতৃভূমি নয়। বাংলাদেশই আমাকে তৈরি করেছে। তাই আমি ২৫ বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রে থেকেও অনুভব করি বাংলাদেশকে।

আমার মনে হয়েছে, দেশে একটা ‘ফেইল্ড ক্যু’ হয়ে গেছে।

জেলখানাগুলো ভরবে বৈকি! কে জানে, বর্তমান সরকার হয়তো আরও শক্তিশালী হবে এবং সেই সঙ্গে আরও বিচক্ষণতার পরিচয় দেবে।  গরিব-দুঃখীদের দুবেলা খাওয়ার ব্যবস্থা করবে, বিশেষ করে জেনারেশন জেড-এর প্রতি আরও ভালোভাবে দৃষ্টি রাখবে, তারা যেন ভালো মানুষ হয়ে উঠতে পারে।

এ প্রজন্মকে আরও ক্রিয়েটিভ বানাতে সাহায্য করতে হবে। একটা বড়সড়ো ফান্ডিংয়ের মাধ্যমে এদের ডিজিটাল, এআই, আরও নতুন প্রযুক্তি ট্রেন্ডআপ করতে হবে। এক্ষুনি একটা গবেষণা চালু করে এই প্রজন্মকে সার্ভে করে বের করুন এরা কী চায়? এই প্রজন্মকে সুখী রাখতে হবে। বিস্ময়কর হলেও সত্য, ইন্দোনেশিয়ায় প্রায় ৯০% এই প্রজন্মের ছেলেমেয়ে সুখী। ভারতে ৭০% কিন্তু বাংলাদেশ নিয়ে কোনো তথ্য নেই।

পাঠকদের জন্য এবং সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য আমি একটি তথ্যসূত্র দিলাম, গবেষণার আইডিয়া পাবেন।

GENERATION Z: GLOBAL CITIZENSHIP SURVEY
Varkey Foundation
2nd Floor, St Albans House 57 - 59 Haymarket London,
SW1Y 4QX. UK

লেখক : বিজ্ঞান ও অঙ্ক বিভাগ, মিসিসিপি ইউনিভার্সিটি ফর উইম্যান, কলম্বাস, যুক্তরাষ্ট্র

Email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
এখনো অপেক্ষা
এখনো অপেক্ষা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
সেই ভিয়েতনাম এখন
সেই ভিয়েতনাম এখন
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
স্বাস্থ্যব্যয়
স্বাস্থ্যব্যয়
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
সর্বশেষ খবর
মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্ট মার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ
মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্ট মার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ
বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী
শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

২ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার
শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'
'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০
বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত
সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে
পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৪ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুই ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ বার্সেলোনা কোচ
দুই ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ বার্সেলোনা কোচ

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাঙ্গু নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
সাঙ্গু নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
কুলাউড়ায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু

৪ ঘন্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাংলাদেশে বিপুল সম্ভাবনা দেখছে নরওয়ে : রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশে বিপুল সম্ভাবনা দেখছে নরওয়ে : রাষ্ট্রদূত

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে কৃষি ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতা
বরিশালে কৃষি ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতা

৪ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে রেলের ভূমি উদ্ধার
চট্টগ্রামে রেলের ভূমি উদ্ধার

৪ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করলেন চসিক মেয়র
তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করলেন চসিক মেয়র

৫ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারীর হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
নারীর হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান
যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

১৪ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

১৪ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি
সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি

২০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

১৬ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত
ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানকে অব্যাহতি আরও এক মামলায়
তারেক রহমানকে অব্যাহতি আরও এক মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না
বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না

নগর জীবন

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পোষ্য কোটা বাতিল চেয়ে আলটিমেটাম
পোষ্য কোটা বাতিল চেয়ে আলটিমেটাম

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্কুল মাঠে যুবকের লাশ
চট্টগ্রামে স্কুল মাঠে যুবকের লাশ

নগর জীবন

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা

নগর জীবন

নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরেছে সরকার
নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরেছে সরকার

নগর জীবন

ফিলিং স্টেশনে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নিহত ২
ফিলিং স্টেশনে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নিহত ২

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছর কারাদণ্ড
এক বছর কারাদণ্ড

নগর জীবন

নিজের ঘরে আগুন
নিজের ঘরে আগুন

নগর জীবন

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারের পরিবর্তে নির্বাচনকে প্রাধান্য দলগুলোর
সংস্কারের পরিবর্তে নির্বাচনকে প্রাধান্য দলগুলোর

নগর জীবন

তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর
তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর

নগর জীবন

বাস্তুহারায় উচ্ছেদ অভিযানে পিছু হটল কর্তৃপক্ষ
বাস্তুহারায় উচ্ছেদ অভিযানে পিছু হটল কর্তৃপক্ষ

খবর