শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২০ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

রাষ্ট্র-সংস্কার : ইতিহাসের রায়

অধ্যাপক ডক্টর আবু সাইয়িদ
রাষ্ট্র-সংস্কার : ইতিহাসের রায়

১. ২০০৮ সালে একজন সাংবাদিক আমাকে প্রশ্ন করলেন- আপনি কি এখনো সংস্কারপন্থি? উত্তরে বলেছিলাম, আমি সংস্কার ছিলাম, আছি এবং থাকব। আমরা পরিষ্কারভাবে বলেছিলাম যিনি প্রধানমন্ত্রী হবেন, তিনি দলীয় প্রধান হবেন না। বলেছিলাম, একই ব্যক্তি যদি সরকার প্রধান ও দলীয় প্রধান হন তাহলে কর্তৃত্ববাদী শাসনব্যবস্থা গড়ে ওঠে। বলেছিলাম, ক্ষমতা কুক্ষিগত নয়, ক্ষমতার সর্বোচ্চ বিকেন্দ্রীকরণ অপরিহার্য। বলেছিলাম, অসৎ, নীতিহীন, ধান্দাবাজ ব্যক্তি যারা রাজনীতির মুখোশ পরে আছে তাদের বিতাড়িত করা। সাংবিধানিক সংস্থাকে জোরদার করা, স্বাধীন করা। চেয়েছিলাম বিচার বিভাগের স্বাধীনতা, তা হয়নি। বরং আমাদের বিশেষ করে আমাকে সংস্কারপন্থি ট্যাগ লাগিয়ে আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়।

২. দীর্ঘ ১৬ বছর পর যৌবন জলতরঙ্গে গর্জিত তুফানে কর্তৃত্ববাদী শাসকের অবসান হয়েছে ছাত্র-জনতার রক্তের বিনিময়ে। কর্তৃত্ববাদী শাসনে গণতন্ত্র থাকে না, জবাবদিহি থাকে না, স্বচ্ছতা থাকে না এবং জনগণের মালিকানা থাকে না। আন্দোলনকারী বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-আন্দোলন রাষ্ট্র সংস্কারে প্রত্যয়ে উদ্দীপ্ত। তাদের সে লক্ষ্য অর্জনের পথ মসৃণ নয়। সংস্কার এক দিনে হয় না, হবে না। তবে সংস্কারের নীতিগত ও বিধিবদ্ধ রূপরেখা তাদের জাতির সামনে উপস্থিত করা জরুরি। জাতির সামনে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের এসব বিষয়ে একটি রোডম্যাপ উপস্থাপন করা প্রয়োজন। জনমত নিয়ে সেই সংস্কারগুলো সংবিধান, আইন-বিধিবিধানে অলঙ্ঘনীয় লক্ষ্য হিসেবে গ্রথিত করতে হবে।

৩. যারা নীতি, সততা আর নির্মল সেবার আদর্শে, ব্যক্তিস্বার্থের ঊর্ধ্বে, জনকল্যাণে অঙ্গীকারবদ্ধ হয়ে রাজনীতির অঙ্গনে এসেছিলেন, তাদের অনেকের মধ্যে বর্তমান রাজনৈতিক চালচিত্র নিয়ে প্রচন্ড হতাশা বিদ্যমান। আদর্শ যেখানে প্রতিনিয়ত দলিত, নীতি প্রতিমূহূর্তে বিসর্জিত, কল্যাণ ও সততা যেখানে মুমূর্ষ, প্রতারণা আর প্রবঞ্চনা রাজনীতিবিদ হওয়ার মাপকাঠি, গলাবাজি যেখানে প্রবল, মিথ্যাচার যেখানে সব শুভ ও শুভ্রতা ঢেকে ফেলেছে, পেশি ও কালো টাকা যেখানে রাজনীতিবিদ হওয়ার মাপকাঠি, মিথ্যাচার যেখানে জীবনসঙ্গী, সে অবস্থায় সৎ, নীতিবান, দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদদের জায়গা কোথায়? অথচ দল ও রাজনীতিবিদ ব্যতীত দেশ চলে না।

৪. তারপরও কথা থেকে যায়। অনেকে রাজনীতি করলেও সবাই রাজনীতিবিদ নন। হতে পারেন না। আদর্শ দ্বারা পরিচালিত ব্যক্তিই রাজনৈতিক পরিমন্ডলে শুদ্ধতা অর্জন করেন। কর্তৃত্ববাদী শাসনে তারাই আজ রাজনীতিবিদ যারা কালো টাকার মালিক কিংবা ঋণখেলাপি। রাতারাতি রাজনীতিবিদ সাজেন। লক্ষ্য, দুর্বৃত্তায়ন এবং ক্ষমতা দখল। আজ রাজনীতিতে পরিদৃষ্ট কালো টাকার মালিক, চোরাকারবারি, সন্ত্রাসীদের গডফাদার, অসৎ আমলা, অসাধু ব্যবসায়ী, কালোবাজারি, রাজকোষের অর্থ হাতিয়ে নেওয়া দুর্বৃত্তদের প্রবল সংখ্যাগরিষ্ঠতা। বিলুপ্ত জাতীয় সংসদে শাসক দলের শতকরা ৬৮ ভাগ শোষক বণিক; রাষ্ট্রক্ষমতা যাদের দখলে ছিল। আর্থিক খাত ধ্বংস করা হয়েছে। ব্যাংক দখল করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট তথ্য প্রকাশ করেছে, ৫০ হাজার কোটি টাকা এস আলমের পকেটে গেছে। নিয়মনীতি না মেনে বেক্সিমকো তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে আরও ৫০ হাজার কোটি টাকার মতো ঋণ নিয়েছে। অর্থ পাচার হয়েছে ৬ লাখ কোটি টাকা। ঋণখেলাপি ৯২ হাজার কোটি টাকা। আইনের মারপ্যাঁচে খেলাপি হয়েও ঋণ ফেরত না দেওয়া, খুনি সন্ত্রাসী বাহিনীর প্রভুপিতা, ব্রিজ, মহাসড়ক, টার্মিনালে টোল তোলা, টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি, হাট-ঘাট জবরদস্তিমূলক ইজারা নেওয়া ইত্যাকার ঘৃণ্য কর্মকান্ডে লিপ্ত এসব রাজনীতিবিদদের মূল লক্ষ্য। এরা কি রাজনীতিবিদ, নাকি রাজনৈতিক-সামাজিক দুর্বৃত্তায়নের গডফাদার? জনজীবন বিপর্যস্ত। সামাজিক অবক্ষয় চরম পর্যায়ে চলে গেছে।

৫. মানুষ রাজনৈতিক জীব, মহতী এরিস্টটলের কথা আজও সত্য। রাজনৈতিক জীব হলেও সবাই সরাসরি রাজনীতি করেন বা করবেন এমনটি নয়। তারপরও যারা প্রত্যক্ষভাবে রাজনীতি করেন, রাজনীতির নীতি আদর্শের বৃত্তে নিজেকে আবদ্ধ করে রাজনৈতিক কর্মকান্ড পরিচালনা করেন, নিজেকে সুস্থধারায় বিকশিত করেন, সাংগঠনিক কাঠামোর ভিতরে থেকে কর্মকান্ডে শরিক থাকেন, জনপ্রতিনিধি বা রাষ্ট্রক্ষমতা পরিচালনা করেন তাদের নিয়ে কথা হবে। আলোচনা-সমালোচনা হবে এটা স্বাভাবিক। রাজনীতিবিদ কেন, কোনো মানুষই, কেবল গুণের ধারক নন। ভালোমন্দ মিলিয়েই মানুষ। কিন্তু রাজনীতিবিদদের সম্পর্কে মানুষ এমন করে ভাবতে চায় না। নিজের মধ্যে যা নেই সে দুর্লভ গুণাবলি তার মধ্যে খুঁজে পেতে চায়। তার মধ্যে সততা চায়, সাহস চায়, শক্তি চায়, চায় ন্যায়নীতি। ভাবতে চায় সে হবে ত্যাগী, আদর্শবান, পরোপকারী, সজ্জন। দুর্নীতি, চুরি, মিথ্যাচার, আত্মপ্রতারণা বা প্রবঞ্চনা তাকে স্পর্শ করবে না। নির্লোভ। ব্যক্তিস্বার্থের ঊর্ধ্বে জনকল্যাণে সে থাকবে সম্পূর্ণ নিবেদিত। আপাদমস্তক দেশপ্রেমিক। দেশপ্রেমিকের সংজ্ঞায় তাকে পেতে হবে হান্ড্রেডে হান্ড্রেড। রাজনীতিবিদদের মধ্যে ইত্যাকার মূল্যবোধের দৃশ্যমানতা তাকে আর ১০ জন থেকে পৃথক করে তোলে। স্বাতন্ত্র্যে, বৈশিষ্ট্যে, সে উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। সাধারণ থেকে অসাধারণ হয়, দশের মধ্যে একক এবং একজন। মানুষ ভক্তি করে। শ্রদ্ধা করে। আপদে-বিপদের আশ্রয়। শুদ্ধ মানুষের রাজনীতিতে আসার বাতাবরণ সৃষ্টি করতে হবে।

৬. বাংলাদেশ অভ্যুদয়ের পর থেকে আমরা দোষারোপের রাজনীতি চালু করেছি। কাউকে দোষারোপ করে অনাগত কালের কাছ থেকে নিষ্কৃতি পাওয়া যাবে না। এই গ্লানি থেকে, জাতিগত অমর্যাদাকর পরিস্থিতি থেকে পরিত্রাণ পেতে হলে মুক্তিযুদ্ধের জন্ম-প্রত্যয়ে ফিরে যেতে হবে। বিশ্বাসে, কর্মে ও আদর্শে পুনরায় প্রমাণ করার সময় এসেছে আমরা সাম্য, সামাজিক মর্যাদা ও ন্যায়বিচারে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। ফিরে যেতে হবে আমাদের শিকড় সন্ধানে-বাঙালির শাশ্বত উৎসমুখে। মানবতার পতাকা ঊর্ধ্বে তুলে ধরা ও শোষণমুক্তি আমাদের অঙ্গীকার। বিদেশি খবরদারি থামিয়ে দিয়ে আত্মনির্ভরশীল, আত্মমর্যাদাশীল জাতি হিসেবে মাথা উঁচু করে আমাদের দাঁড়াতে হবে। এর বিকল্প কিছু নেই। আমাদের দেশ, সর্বধর্মের, সর্বসাধারণের দেশ, প্রজাতন্ত্রের দেশ। মুক্তিযুদ্ধে রক্তের অক্ষরে যা চির উজ্জ্বল, চির অমলিন।

৭. মহৎ আদর্শ ও দর্শনের মৃত্যু নেই। বাংলাদেশ ‘নেশন স্টেট’। ঐতিহাসিকভাবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর স্থপতি- এ কথা অস্বীকারের উপায় নেই। ‘বাংলাদেশ’ নামটিও তাঁর দেওয়া। তাঁকে যথাযোগ্য মর্যাদা ও সম্মানের সঙ্গে রক্ষণ করা জাতির দায়িত্ব। তিনি বাতিঘর। তাঁকে ব্যবহার করে যারা লুটপাট, দুর্বৃত্তায়ন, সন্ত্রাসী ও মানুষ হত্যা করেছে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা অবশ্যই করতে হবে। তাদের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুকে ট্যাগ করলে ইতিহাস তা মেনে নেবে না।

লেখক : মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, ১৯৭২-এর সংবিধান প্রণয়ন কমিটির অন্যতম সদস্য ও সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
এখনো অপেক্ষা
এখনো অপেক্ষা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
সেই ভিয়েতনাম এখন
সেই ভিয়েতনাম এখন
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
স্বাস্থ্যব্যয়
স্বাস্থ্যব্যয়
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
সর্বশেষ খবর
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন
বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন

৩০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ
মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ
বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী
শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

৩ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৩ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার
শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'
'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০
বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত
সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে
পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৫ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুই ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ বার্সেলোনা কোচ
দুই ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ বার্সেলোনা কোচ

৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাঙ্গু নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
সাঙ্গু নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
কুলাউড়ায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু

৫ ঘন্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাংলাদেশে বিপুল সম্ভাবনা দেখছে নরওয়ে : রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশে বিপুল সম্ভাবনা দেখছে নরওয়ে : রাষ্ট্রদূত

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে কৃষি ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতা
বরিশালে কৃষি ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতা

৫ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

১৫ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

১৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

১৫ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি
সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি

২১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

১৭ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত
ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানকে অব্যাহতি আরও এক মামলায়
তারেক রহমানকে অব্যাহতি আরও এক মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা

নগর জীবন

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না
বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না

নগর জীবন

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর
তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর

নগর জীবন

সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ফিলিং স্টেশনে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নিহত ২
ফিলিং স্টেশনে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নিহত ২

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে স্কুল মাঠে যুবকের লাশ
চট্টগ্রামে স্কুল মাঠে যুবকের লাশ

নগর জীবন

জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না
জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না

নগর জীবন

নিজের ঘরে আগুন
নিজের ঘরে আগুন

নগর জীবন

পোষ্য কোটা বাতিল চেয়ে আলটিমেটাম
পোষ্য কোটা বাতিল চেয়ে আলটিমেটাম

দেশগ্রাম