শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

দেশের সবাই আমরা এক পরিবার

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
দেশের সবাই আমরা এক পরিবার

বহুদিন পর কাউকে গালাগালহীন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা জগৎখ্যাত অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের বেতার ভাষণ শুনলাম। বড় ভালো লেগেছে। বিশেষ করে তিনি যখন বললেন, ‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ ছাত্ররা আমাদের নিয়োগ দিয়েছেন, অনুমোদন করেছেন দেশবাসী। তারা যেদিন বলবেন আমরা সেদিনই চলে যাব।’ এক অভাবনীয় বক্তব্য। দেশ গঠনের জন্য, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য একটু স্বস্তির সময় চেয়েছেন। বন্যার্তদের পাশে দাঁড়াতে সবাইকে আন্তরিক অনুরোধ জানিয়েছেন। সর্বোপরি বলেছেন, ‘দেশের সবাই আমরা এক পরিবার।’ এই সংকটের সময় এর চেয়ে বাস্তবসম্মত কথা আর কিছু হতে পারে না।

সেদিন শুক্রবার ২৩ আগস্ট সিডস্টোর হয়ে আবদুর রহমানের হোতাপাড়ায় টাইলসের দোকানে গিয়েছিলাম। এক অভাবনীয় অভিজ্ঞতা। সিডস্টোরে সখীপুরের রাস্তা থেকে ময়মনসিংহের রাস্তা ধরতে প্রায় ১ কিলোমিটার রং রোড দিয়ে এগিয়ে তবে ঢাকার পাশে আসতে হয়। রং রোডে এগোতে মন সায় দিচ্ছিল না। ময়মনসিংহের দিকে মোড় ঘুরতেই বন্যার্তদের ত্রাণের বাক্স হাতে অনেক ছেলেমেয়ে দাঁড়িয়েছিল। সামনে বাক্স পাততেই সহযোগিতা করেছিলাম। ১ কিলোমিটারের মতো ময়মনসিংহের দিকে গিয়ে ঘুরে আসতে আবার ত্রাণ সংগ্রহকারী, আবার সহযোগিতা। বড় ভালো লেগেছিল ছাত্র-ছাত্রী, যুবক-যুবতীর উদ্যম দেখে। আমারও যখন ২০-২৫ বছর বয়স ছিল তখন অমনটাই করেছি। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে একসময় যখন নির্বাসনে ছিলাম, উরিরচর প্লাবিত হলে আমরা প্রতিরোধ যোদ্ধারা কলকাতায় ত্রাণ সংগ্রহে বেরিয়েছিলাম। অসম্ভব সাড়া পেয়েছিলাম। এমনকি শতাধিক যুবক-যুবতী রক্ত বিক্রি করে ত্রাণ তহবিলে দিয়েছিল। সেখানে আমার রক্ত বেচার টাকাও ছিল। আমার বহুদিনের সহকর্মী ফরিদ ৪৫-৪৬ কেজি হওয়ায় রক্ত দিতে পারেনি। আর পারেনি গোপাল অধিকারী। ওরও বয়স আন্দাজে ওজন কম ছিল। সেদিন টাঙ্গাইলের বাসাতেও একদল ছাত্র-ছাত্রী এসেছিল। তারা ত্রাণকাজে কুমিল্লায় যাবে। নোয়াখালী, ফেনী, হবিগঞ্জ আরও যেখানে যেখানে যেতে পারে, যাবে। আনিসা, সুমি, চৈতী, মলি, মেঘলা, নিহাল, আজাদ, জাহাঙ্গীর- বাচ্চাগুলোকে খুবই ভালো লেগেছে। সময় পেরিয়ে গেলে আমরা অনেক কিছু ভুলে যাই। তেমন কিছু মনে রাখি না। বহুদিন পর মতিউর রহমানের মানবজমিনে বর্তমান প্রেক্ষাপট নিয়ে একটি সাক্ষাৎকারের জন্য ভীষণ পীড়াপীড়ি করছিল। তার সাংবাদিকরা এসেছিল। ৩ তারিখ মানবজমিনে সাক্ষাৎকারটি ছাপা হয়েছিল, ‘ছাত্র-যুবকরা মরে যায়নি। আন্দোলনে প্রমাণিত।’ ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালাবেন- এটা কি কেউ ভেবেছিলেন? আমার কিন্তু ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের পর থেকেই মনে হচ্ছিল সামনে এক মহা-দুর্দশা অপেক্ষা করছে। শেষ পর্যন্ত তাই হলো। একটা দেশে রাজনীতি থাকলে বিরোধী দল থাকবে, তাকে শত্রু ভাবা যায় না। কিন্তু কেন যেন নেত্রী শেখ হাসিনা সবকিছুতেই ষড়যন্ত্র দেখতেন। কোথাও কোনোখানে কখনো রাজনীতি দেখেননি। প্রতিপক্ষকে যে সম্মান দিতে হয়, সেটা তার কাছ থেকে পাওয়া যায়নি। মাঝখান থেকে শোকের মাসে সারা দেশকে আরও শোকাহত করে গেলেন। বঙ্গবন্ধুর স্ট্যাচু ভাঙা, যেখানে-সেখানে রাসেল-জামাল-কামাল আরও কত স্ট্যাচু। অনেকবার বলেছি, দয়া করে সাবধানে পা ফেলবেন। কেউ কথা শোনে নাই। শেখ হাসিনা থাকতে কথা শোনার কারও কোনো প্রয়োজন ছিল না। সেদিন বঙ্গবন্ধুর বাড়ির পাশে কিছু উচ্ছৃঙ্খল ছেলে আমার গাড়ি ভেঙেছে। ২৫-২৬ বছরের পুরনো গাড়ি। যে গাড়িতে কোনো দিন ফুলের টোকা লাগেনি, কোনো গাড়ির বা অন্য কিছুর সঙ্গে কোনো ঘষাও লাগেনি। সেই গাড়ি ভেঙে চুরমার করেছে। আল্লাহর অসীম দয়া আমি কোথাও কোনো আঘাত পাইনি। ভাঙা কাচের টুকরা হাতের কয়েক জায়গায় কেটেছে। এরকম পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য কে দায়ী? কোথা থেকে কে বা কারা বিবৃতি দিয়ে বসে, তারা ৩২-এর বাড়ি দখল করবে? এরকম হঠকারিতা ভালো নয়। যাই হোক, একজন পোড় খাওয়া বিশ্ববিখ্যাত মানুষ অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে দেশ শান্ত হয়ে আসছে। অন্যদিকে ভেঙেপড়া পুলিশের মনোবল কিছুটা ফিরে আসতে শুরু করেছে। প্রশাসনেও গতি ফিরতে শুরু করেছে। সার্বিকভাবে দেশ মোটামুটি একটা অবস্থায় এসেছে বা আসছে। কিন্তু এর মধ্যেই মহা-বিপর্যয়কর বন্যা। এবার এত বৃষ্টি হয়েছে যেটা বলার মতো নয়।

চলে যাচ্ছে আমার জীবনের সব থেকে দুর্যোগের মাস। কষ্ট ও দুর্ভাগ্যের মাস। সেই কবে ’৭৫-এ গতিহারা হয়েছি আর দাঁড়াতে পারলাম না। ভাঙা মন, ভাঙা শরীর, সব ভাঙাই রয়ে গেল। কখনো আর তেমন জোড়া লাগল না। ’৭৫-এ শত্রু ছিলাম বঙ্গবন্ধুকে যারা হত্যা করেছিল তাদের, ’৯০-এ দেশে ফিরে জানপ্রাণ সঁপে সারা দেশ চষে বেড়িয়ে ক্ষমতায় এনে শত্রু হলাম শেখ হাসিনার। তিনি কখনো যোগ্যতার পরিচয় দেননি। খামখেয়ালি ছিল তার জীবনের শ্রেষ্ঠ অলংকার। তিনি সারা জীবন খামখেয়ালি করে গেছেন। শেষের দিকে খামখেয়ালি করে দেশের সর্বনাশ করে গেছেন। বিশেষ করে বারবার ভোট চুরি করে রাজনীতির প্রতি মানুষের একটা মারাত্মক অনীহা সৃষ্টি করেছেন। আমার মনে হয় না, কোনো গণতান্ত্রিক দেশে এত অগণতান্ত্রিক কর্মকান্ড কেউ করেছে। গণতান্ত্রিক দেশে এত গণতন্ত্রহীনতা কতটা মানা যায়? সীমা অতিক্রম করে ফেলেছেন। তাই এমন করুণ পরিণতি। ন্যায় বলতে, নিয়ম বলতে, আইন বলতে কখনো কোনো কিছুর মূল্য দেওয়া হয়নি। এই সেদিন শামসুদ্দিন মানিক নামে এক বিচারপতি। তাও যে সে বিচারপতি নয়, হাই কোর্ট, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি। ব্রিটিশ নাগরিক বিচারপতি হয় কী করে? এমন নিম্নস্তরের নিম্নমানের অখাদ্য ধরনের মানুষ শেখ হাসিনার প্রিয় পাত্র ভাবা যায়? শামসুদ্দিন মানিক একবারও যুদ্ধক্ষেত্রে না গিয়ে লন্ডনে থেকেই মুক্তিযোদ্ধা। এক মহা-প্রতারক। শামসুদ্দিন মানিক মুক্তিযোদ্ধা হলে লন্ডনে মুক্তিযুদ্ধের জন্য আন্দোলনরত আরও বেশ কয়েক হাজার লোকের মুক্তিযোদ্ধা হওয়া উচিত। কিন্তু তা হয়নি। শামসুদ্দিন মানিকের তখন যে অবস্থা এবং অবস্থান, পোস্টার লাগানোর যোগ্যতাও ছিল না। ’৯০ সালে আমি একবার তার লন্ডনের বাড়ি গিয়েছিলাম। তার ছটফটানি আমার একেবারেই ভালো লাগেনি। এমনিতেই আমার কাছে ছটফট করা মানুষ পছন্দের না। দুই-তিনবার সভা-সমাবেশে দেখা হয়েছে। কথাবার্তা একদম ভালো লাগেনি। একবার হঠাৎ শুনলাম কোনো টকশোতে এক মহিলাকে ‘রাজাকার ফাজাকার’ বলে চেয়ার ছেড়ে তেড়ে গিয়েছিলেন। এমনিতে মহিলা, তার ওপর লাখো মানুষ যে অনুষ্ঠান দেখছে, তার মধ্যে ক্ষিপ্ত হয়ে কাউকে মারতে যাওয়া- সে তো মানুষের মধ্যেই পড়ে না। অথচ সেই ছিল সরকারের এক মস্তবড় মুখপাত্র। কারও এ ধরনের মুখপাত্র থাকলে তার পতনের জন্য আর অন্য কাউকে লাগে না, লাগেওনি। ভদ্রলোক এই সেদিন সিলেটের কোনো সীমান্ত থেকে কলার পাতায় শুয়ে গ্রেপ্তার হয়েছেন। মানুষের যে একটা সামান্য মান-মর্যাদা থাকে, ভদ্রলোকের তাও নেই। আমি গামছা ব্যবহার করি, আমার দলীয় মার্কা গামছা। ছোটবেলায় গ্রামেগঞ্জে, হাটে-বাজারে দেখেছি কেউ অন্যায় করলে চুরি-চামারি করলে তার গলায় গামছা দিয়ে টেনেহিঁচড়ে বিচার করা হয়। শামসুদ্দিন মানিকের ব্যাপারটা অনেকটাই সেরকম। কেউ একজন একটা কিছু গলায় পেঁচিয়ে ধরে আছে। এই হলো বিচারপতি শামসুদ্দিন। দুঃখ রাখার জায়গা নেই।

গতকাল থেকে মেট্রোরেল আবার চালু হয়েছে। যারা মেট্রোতে যাতায়াত করতেন তারা অনেকটাই স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছেন। মেট্রো যেদিন আক্রান্ত হয় তার দু-এক দিন পর সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গিয়েছিলেন ধ্বংসযজ্ঞ দেখতে। তিনি ফুঁপিয়ে কেঁদেছিলেন। অথচ বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে কত মানুষ মারা গেছে, কোনো জায়গায় তিনি কাঁদেননি। আমার কাছে খারাপ লেগেছে। কত দিন থেকে বলে আসছি, দেশে যে উন্নয়নের কথা বলা হচ্ছে সেটা এক টাকার ঘোড়াকে দশ টাকার দানা খাওয়ানোর মতো। মেট্রোরেলের দুইটা স্টেশন ভাঙচুরের পরই বলা হয়েছিল এটা ঠিক করতে এক-দুই বছর লাগবে, টাকা লাগবে ৫-৭’শ কোটি। কী তাজ্জব ব্যাপার! ২০ দিনও লাগেনি আবার চালু হয়ে গেছে। টাকা ৫-৭’শ কোটির জায়গায় ৩০-৪০ কোটির বেশি লাগবে না। এই ছিল শেখ হাসিনার আমলের উন্নয়ন, উন্নয়নের গতিধারা। এক টাকার ঘোড়াকে দশ টাকার দানা খাওয়ানো, হাজার টাকার কাজ দশ হাজার টাকায় করা। কিছু লোকের পকেট ভারী। এসব থেকে রক্ষার কোনো পথ এবং সুযোগ ছিল না। জাতিকে প্রতারিত করতে করতে এমন ক্ষোভ ও বিক্ষোভের সৃষ্টি করা হয়েছিল যে, মানুষ ফেটে পড়েছিল। যার ফল বহন করছে সাধারণ আওয়ামী লীগাররা। চোর চোট্টা ধড়িবাজ যারা টাকা-পয়সা কামিয়েছে, তাদের বস্তায় বস্তায় নষ্ট হলে কিছু যায় আসে না, অঢেল আছে নষ্ট হলে কত আর হবে। ছিটেফোঁটা যা থাকবে তাই চৌদ্দ পুরুষ বসে খেতে পারবে। মরণ হলো ভালোদের, যারা সত্যিকারে দেশের সেবা করতে চেয়েছে তাদের কষ্টের শেষ নেই। সেদিন দেখলাম ইসহাক আলী পান্না নামে এক অত্যন্ত নিষ্ঠাবান তরতাজা যুবক হঠাৎই মেঘালয়ের শিলংয়ের কাছে মারা গেছে। কেউ বলছে পা পিছলে খাদে পড়ে, কেউ বলছে গুলি লেগে, আবার কেউ কেউ বলছে হৃদক্রিয়া বন্ধ হয়ে। কোনটা সত্য কিছুই জানি না। কিন্তু ইসহাক আলী পান্নাকে ’৯২-’৯৩ সালে কোনো এক দিন বিয়ানীবাজারে পেয়েছিলাম। বিয়ানীবাজার কলেজের নবীনবরণ অথবা সমাবর্তনে ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে গিয়েছিলাম। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধ-প্রতিবাদে ১৬ বছর নির্বাসনে কাটিয়ে কেবলই দেশে ফিরেছিলাম। তাই চাহিদা ছিল সর্বত্র। যেখানে যেতাম সেখানেই হাজার মানুষের ভিড়। নবীনবরণে ছাত্র-ছাত্রীদের ভীষণ ভালো লেগেছিল। ওর পরে ইসহাক আলী পান্না প্রায়ই আমার খোঁজখবর নিত। স্বাধীনতার আগে বড়রা আমাদের ছোটদের যেমন খোঁজখবর নিতেন, স্বাধীনতার পর আমিও অনেকের খোঁজখবর নিয়েছি, এখনো নেই। ইসহাক আলী পান্না ছিল আমার অনুরক্ত ভক্তদের মধ্যে প্রথম কাতারের। আমি আওয়ামী লীগ ছাড়লে ইসহাক আলী পান্নার যথেষ্ট অসুবিধা হয়। কারণ আওয়ামী লীগ খোলা চোখে দেখে না। তারা দুই চোখে দুই রকম দেখে। একটায় তেল আরেকটায় নুন। ইসহাক আলী পান্নাকে আরও বেশি করে কাছে পেয়েছিলাম ভোলার চরফ্যাশনে অধ্যক্ষ নজরুল ইসলামের আকস্মিক মৃত্যুতে এক উপনির্বাচনে। নেত্রী হাসিনার সঙ্গে সাগর লঞ্চে ভোলা গিয়েছিলাম। ’৬৯-এর গণ অভ্যুত্থানের মহানায়ক তোফায়েল আহমেদের ভোলার বাড়িতে খেয়ে চরফ্যাশনে গিয়েছিলাম। সেখানে ছিলাম প্রায় ১৬ দিন। সেকান্দার হাওলাদারের সাগর লঞ্চেই খুব সম্ভবত ফিরেছিলাম। সেই যাত্রায় চরফ্যাশন, মনপুরার এমন কোনো জায়গা ছিল না, যেখানে যাইনি এবং যেখানে রাত সেখানেই কাত মানে সেখানেই রাতযাপন করেছি। কোনো আপন-পর ভেবে দেখিনি, নিরাপত্তার কথা ভাবিনি। লোকজন বড় যত্ন করে থাকতে দিয়েছে, খেতে দিয়েছে। দু-একবার বিরোধী প্রার্থীর সমর্থকদের বাড়িতেও রাত কাটিয়েছি। তারা বেশুমার যত্ন করেছে। সেই কদিন ইসহাক আলী পান্না ছায়ার মতো পাশে পাশে কাছে কাছে ছিল। আমার পক্ষে যখন যা করা সম্ভব করেছি, টাকা-পয়সা দিয়েছি। তখন কারও চাহিদা খুব বেশি ছিল না। তাই আমাদের কোনো অসুবিধা হতো না। বিএনপির প্রার্থী ছিল শহীদ মালিতা, আওয়ামী লীগের প্রার্থী জাফরউল্যাহ। বেশ বড়সড়ো মাছ ব্যবসায়ী। আওয়ামী লীগ সেই সময় থেকে পচতে শুরু করেছিল। কারণ সেই তখন থেকে আওয়ামী লীগ টাকার কাছে বিক্রি হয়ে গিয়েছিল। আগে নৌকার ক্রয়মূল্য ছিল দেশপ্রেম-শ্রম-ঘাম-সততা আর সেই তখন থেকে শুরু হয়েছিল অর্থবিত্ত। নৌকা অর্থে বিক্রি হতো। অন্য প্রতীকও এখন অর্থে বিক্রি হয়। কিন্তু হুজুর মওলানা ভাসানীর নৌকা, বঙ্গবন্ধুর নৌকা অর্থে বিক্রি হতো না। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলে পদ-পদবি যেমন বিক্রি হতো, প্রতীকও বিক্রি হতো। যার পরিণতি এমন ভয়াবহ হয়েছে।

গত ১৬ আগস্ট শুক্রবার টুঙ্গিপাড়ায় পিতার কবরের পাশে জুমার নামাজ আদায় করতে চেয়েছিলাম। সম্ভব হয়নি। তাই আশা করি, ৩০ আগস্ট টুঙ্গিপাড়ায় জুমার নামাজ আদায় করে পিতার কবরে ফাতেহা পাঠ করব। জানি না আর কত দিন বা কবার পিতার কবরে যেতে পারব। কিন্তু যতক্ষণ বেঁচে আছি, ততক্ষণ তাঁকে বুকে লালন করে, ধারণ করে দেশের মানুষের সেবায় বেঁচে থাকব বা থাকতে চাই। পরম করুণাময় দয়ালু আল্লাহ আমাকে সেই সুযোগটুকু দিলেই হলো।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্যসূচক
খাদ্যসূচক
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
এখনো অপেক্ষা
এখনো অপেক্ষা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
সেই ভিয়েতনাম এখন
সেই ভিয়েতনাম এখন
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
সর্বশেষ খবর
সিরিয়া পুনর্গঠনে তুরস্ক-মার্কিন বৈঠক, জর্ডানে বড় সম্মেলনের প্রস্তুতি
সিরিয়া পুনর্গঠনে তুরস্ক-মার্কিন বৈঠক, জর্ডানে বড় সম্মেলনের প্রস্তুতি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুভসংঘ ঢাকা কলেজ শাখার নতুন কমিটির সদস্যদের মতবিনিময় সভা
শুভসংঘ ঢাকা কলেজ শাখার নতুন কমিটির সদস্যদের মতবিনিময় সভা

৪১ সেকেন্ড আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোপালগঞ্জ জেলা বিএনপি কার্যালয় উদ্বোধন
গোপালগঞ্জ জেলা বিএনপি কার্যালয় উদ্বোধন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শাবিপ্রবিতে দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ পাবে শিক্ষার্থীরা
শাবিপ্রবিতে দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ পাবে শিক্ষার্থীরা

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিচারকদের ফেসবুক ব্যবহার করাই উচিত নয়: ভারতের শীর্ষ আদালত
বিচারকদের ফেসবুক ব্যবহার করাই উচিত নয়: ভারতের শীর্ষ আদালত

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনামগঞ্জে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
সুনামগঞ্জে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুলি না চালিয়ে বিজয় উদযাপনের আহ্বান সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা জোলানির
গুলি না চালিয়ে বিজয় উদযাপনের আহ্বান সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা জোলানির

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সংশোধিত বিধিমালা চূড়ান্ত করা হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
দ্রুতই শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সংশোধিত বিধিমালা চূড়ান্ত করা হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

টেস্টেও পাকিস্তানের অন্তর্বর্তী কোচ আকিব জাভেদ
টেস্টেও পাকিস্তানের অন্তর্বর্তী কোচ আকিব জাভেদ

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায় সেন্টমার্টিনে গেল পণ্যবাহী ৭ ট্রলার
কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায় সেন্টমার্টিনে গেল পণ্যবাহী ৭ ট্রলার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

১২৮ বছর পর অলিম্পিকে ক্রিকেট, কিন্তু স্থায়ীভাবে থাকবে?
১২৮ বছর পর অলিম্পিকে ক্রিকেট, কিন্তু স্থায়ীভাবে থাকবে?

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গ্যাবা টেস্টে মাঠে নামছেন হ্যাজেলউড
গ্যাবা টেস্টে মাঠে নামছেন হ্যাজেলউড

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ব্যস্ত সময়ে চুলের যত্নআত্তি
ব্যস্ত সময়ে চুলের যত্নআত্তি

১ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

গোপালগঞ্জে পৃথক ঘটনায় এক শিশুসহ তিনজনের মৃত্যু
গোপালগঞ্জে পৃথক ঘটনায় এক শিশুসহ তিনজনের মৃত্যু

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

১ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

যে গুরুতর অভিযোগে ২০ বছরের কারাদণ্ড এই তারকা ফুটবলারের
যে গুরুতর অভিযোগে ২০ বছরের কারাদণ্ড এই তারকা ফুটবলারের

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভালুকায় তারুণ্যের উৎসব
ভালুকায় তারুণ্যের উৎসব

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউমোনিয়ার লক্ষণ ও প্রতিরোধে করণীয়
নিউমোনিয়ার লক্ষণ ও প্রতিরোধে করণীয়

২ ঘন্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইউক্রেনকে আরও ৫০০ মিলিয়ন ডলারের অস্ত্র সহায়তার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনকে আরও ৫০০ মিলিয়ন ডলারের অস্ত্র সহায়তার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিটামিন ডি কেন জরুরি?
ভিটামিন ডি কেন জরুরি?

২ ঘন্টা আগে | হেলথ কর্নার

ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড হ্যাক হলে বুঝবেন যেভাবে
ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড হ্যাক হলে বুঝবেন যেভাবে

২ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন
চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মোবাইলে দেরিতে চার্জ উঠছে? সমাধান করবেন যেভাবে
মোবাইলে দেরিতে চার্জ উঠছে? সমাধান করবেন যেভাবে

২ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারী হানাদার মুক্ত দিবস পালিত
নীলফামারী হানাদার মুক্ত দিবস পালিত

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন জেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ
তিন জেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাটুরিয়া-দৌলতদিয়ায় ফেরি চলাচল স্বাভাবিক
পাটুরিয়া-দৌলতদিয়ায় ফেরি চলাচল স্বাভাবিক

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ
২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি
৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস
পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর
সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা
অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন
ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে
যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে
ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে

১৭ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ বছরের প্রেম, বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী কীর্তি
১৫ বছরের প্রেম, বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী কীর্তি

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্টারনেট বন্ধ নিয়ে পলককে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
ইন্টারনেট বন্ধ নিয়ে পলককে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না
১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা, এক মঞ্চে শিবির-বৈষম্যবিরোধী-ছাত্র ইউনিয়ন
ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা, এক মঞ্চে শিবির-বৈষম্যবিরোধী-ছাত্র ইউনিয়ন

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার
ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এক মাস পর রিজার্ভ বেড়ে ১৯ বিলিয়নের ঘরে
এক মাস পর রিজার্ভ বেড়ে ১৯ বিলিয়নের ঘরে

১৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ
প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অর্জুনের সঙ্গে বিচ্ছেদের পরই মালাইকার জীবনে রহস্যময় ‘প্রেমিক’!
অর্জুনের সঙ্গে বিচ্ছেদের পরই মালাইকার জীবনে রহস্যময় ‘প্রেমিক’!

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

২০৩৪ বিশ্বকাপ হবে ‘সর্বকালের সেরা’: রোনালদো
২০৩৪ বিশ্বকাপ হবে ‘সর্বকালের সেরা’: রোনালদো

২৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন
ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান
আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান

১৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি
ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও
গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে
সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোটির বেশি বেকার!
কোটির বেশি বেকার!

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রমায় তছনছ জীবন
ট্রমায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা
নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

জরিপ আতঙ্কে চরবাসী
জরিপ আতঙ্কে চরবাসী

নগর জীবন

মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক  সেই অভিজ্ঞতা
মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক সেই অভিজ্ঞতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি
সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট
ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক
গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান
দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি
গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা
অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব
বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না

প্রথম পৃষ্ঠা

সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে
সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত
আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!
ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!

ডাংগুলি

তিন ধারায় বিভক্ত নেতা-কর্মীরা
তিন ধারায় বিভক্ত নেতা-কর্মীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি
যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি

শোবিজ

স্বরূপে তামিম ইকবাল
স্বরূপে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

খুনের কূলকিনারা হলো না ৯ বছরেও
খুনের কূলকিনারা হলো না ৯ বছরেও

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুনত্বের ছোঁয়া
নতুনত্বের ছোঁয়া

ডাংগুলি

সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ
সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান
পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান

শোবিজ