শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

অর্থনৈতিক উন্নয়নে শহীদ জিয়ার দূরদর্শিতা

ইঞ্জিনিয়ার সুমায়েল মুহাম্মদ মল্লিক
অর্থনৈতিক উন্নয়নে শহীদ জিয়ার দূরদর্শিতা

জাতির ক্রান্তিলগ্নে মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর সিপাহি-জনতার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ক্ষমতায় আসীন হন। সে সময় দেশের জনসংখ্যা ছিল প্রায় সাড়ে ৭ কোটি। বাংলাদেশ ভূখন্ডে দারিদ্র্য বিমোচন কথাটি অনেক পুরনো। ২০০ বছরের ব্রিটিশ শাসন, অতঃপর ২৪ বছরের পশ্চিম পাকিস্তানি শাসন, তদুপরি বাংলাদেশের অভ্যুদয় এ অঞ্চলের দারিদ্র্য বিমোচনে তেমন  কোনো প্রভাব ফেলতে পারেনি।

সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতির বিপরীতে বাজার অর্থনীতির বিকাশ : স্বাধীনতা-পরবর্তী দাতাগোষ্ঠীর মূল্যায়নে বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন কর্মকান্ডের প্রধান অন্তরায়  ছিল ক্রমবর্ধমান দারিদ্র্য, বেকারত্ব ও জনসংখ্যা।  জাতীয় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের ব্যাপক সুযোগ থাকা সত্ত্বেও এসব অন্তরায়ের জন্য উন্নয়ন কর্মকান্ড পদে পদে বাধাগ্রস্ত হচ্ছিল। এ প্রেক্ষাপটে জিয়াউর রহমান সরকারের নীতিনির্ধারক মহল দেশ থেকে দারিদ্র্য বিমোচন, বেকারত্ব দূরীকরণ ও জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে সবার জন্য শিক্ষাকে ক্রমান্বয়ে আরও গতিশীল করার উদ্যোগ নেন। ১৯৭২ সালে দেশের সংবিধানে সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতিকে মূলমন্ত্র হিসেবে রাখা হয়েছিল। বিংশ শতাব্দীতে টেকনোলজিনির্ভর শিল্প-বাণিজ্যে সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতির কোনো চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করার ক্ষমতা ছিল না। জিয়াউর রহমান তাই বর্তমান বিশ্বের বাস্তব প্রেক্ষাপটে সমাজতান্ত্রিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাকে গৌণ হিসেবে দেখেন। তাঁর এ দূরদর্শিতা আমরা বর্তমানে মূল্যায়ন করতে পারি। একজন সামরিক বাহিনীর সদস্য হয়েও মুক্তবাণিজ্য সম্পর্কে তিনি পরিষ্কার ধারণা রাখতেন। জিয়াউর রহমান শোষণমুক্ত সমাজ গঠনে পাঁচটি বিষয়ের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। এ পাঁচটি বিষয় হচ্ছে- অন্ন, বস্ত্র, শিক্ষা, বাসস্থান ও স্বাস্থ্য। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন খাদ্যের। কারণ খাদ্য না পেলে মানুষ বাঁচবে না। তারপর বস্ত্র। লজ্জা নিবারণ করতে পারলে, আসবে শিক্ষা। এ তিনটির সাহায্যে বাকি দুটো মেটানো সম্ভব।

১৯১৭ সালে যে মতবাদের ওপর ভিত্তি করে সমাজ বিপ্লব সাধিত হয়েছিল, সেটি মাত্র ১০০ বছর পার না হতেই মুখ থুবড়ে পড়ল। এর মূল কারণ অর্থনীতি। এ ব্যবস্থায় প্রতিযোগিতা ছিল না বলে উৎপাদন ক্ষমতায় চরম ভাটা পড়ে। অন্যদিকে পুঁজিবাদী রাষ্ট্রগুলো বাজারমুখী প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ অর্থনীতির কারণে শিল্পসমৃদ্ধ অর্থনীতিতে পরিণত হতে পেরেছে। বাস্তবতার সঙ্গে মিল রেখে তিনি দেশের সংবিধানে পরিবর্তন আনেন। যা পরবর্তীতে ফলপ্রসূ হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। জিয়াউর রহমান তাঁর শাসনামলেই সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতিকে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে অচল বলে মনে করতেন। তিনি বাজার অর্থনীতিকে প্রাধান্য দেন।

বৈদেশিক নীতিতে পরিবর্তন ও কৌশল : জিয়াউর রহমানের চিন্তা-চেতনায় ছিল স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, নিজস্ব পতাকা, পরিচয়, দেশপ্রেম ও রাষ্ট্রীয় জাতীয়তাবাদের বাংলাদেশ। সিকিম, ভুটান, নেপাল কিংবা পশ্চিমবঙ্গের মতো অবস্থা যাতে বাংলাদেশের না হয়, সে দিকটি ছিল তাঁর রাজনীতির মূল কৌশল। বিংশ শতাব্দীতে বর্তমান বিশ্বে কোনো দেশ একটি বা দুটি দেশের সঙ্গে বিশেষ সম্পর্ক স্থাপন করে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হতে পারে না। এ মূলমন্ত্রকে জিয়াউর রহমান বিশ্বাস করতেন।

বাংলাদেশ শুধু ভারতের সঙ্গে বিশেষ অর্থনৈতিক সম্পর্ক রেখে কখনোই একটি স্বনির্ভর দেশে পরিণত হতে পারবে না। প্রেসিডেন্ট জিয়া ভারতীয় আধিপত্যবাদকে সুকৌশলে মোকাবিলা করে পশ্চিমা দেশগুলোর সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখে, মুসলিম দেশগুলোর সঙ্গে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সম্পর্ক স্থাপন করে ১৯৭৫-পূর্ব বৈদেশিক নীতিতে পরিবর্তন আনেন। ইসলামী সম্মেলন সংস্থায় দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে তুলে ধরেন। ১৯৮০ ও ১৯৮৩ সালে ঢাকায় অনুষ্ঠিত ওআইসির সম্মেলন অনুষ্ঠানে জিয়াউর রহমান সরাসরি ভূমিকা রাখেন। আঞ্চলিক ফোরাম সার্ক গঠন ও মুসলিম দেশগুলোর সঙ্গে বিশেষ কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন তাঁর রাজনৈতিক দূরদর্শিতার কথা বলে দেয়। তাঁর বক্তব্য ছিল- ‘আত্মমর্যাদা বজায় রেখে সব দেশের সঙ্গে পররাষ্ট্রনীতিতে বন্ধুত্ব চাই, কোনো শত্রুতা আমাদের কাম্য নয়।’ তাই জিয়াউর রহমান তাঁর উন্নয়নের ১৯ দফার ১৬তম দফায় সংযুক্ত করলেন সব বিদেশি রাষ্ট্রের সঙ্গে সমতার ভিত্তিতে বন্ধুত্ব গড়ে তোলা এবং মুসলিম দেশগুলোর সঙ্গে বিশেষ সম্পর্ক স্থাপন জোরদার করা। পূর্বতন আওয়ামী সরকার সমাজতান্ত্রিক দেশগুলোর সঙ্গে বিশেষ সম্পর্ক স্থাপন করেও বাংলাদেশের অর্থনীতিতে কোনো ধরনের ভূমিকা রাখতে পারেনি।

১৯৭৪ সালে একদিকে বাংলাদেশে দুর্ভিক্ষ, অন্যদিকে প্রতিবেশী দেশের পারমাণবিক ক্ষমতার অধিকারী হওয়ার আগ্রহ সবই যেন একই সূত্রে গাঁথা। বাংলাদেশের জনগণের একবেলা দুমুঠো ভাত খাওয়ার সামর্থ্যও ছিল না, রাস্তায় রাস্তায় লাশ পড়ে থাকতে দেখা যায়, স্থানে স্থানে লঙ্গরখানা খোলা হয়েছে। কিন্তু প্রতিবেশী দেশ ভারত তখন পারমাণবিক বোমার বিস্ফোরণ ঘটাতে ব্যস্ত। বিপদের সময় সত্যিকার বন্ধুর পরিচয় পাওয়া যায়। ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষের সময় বাংলাদেশ তার বন্ধুদেশগুলোকে চিনতে পেরেছে। আগস্ট-২০২৪ এ ভারত কোনো পূর্ব সিগন্যাল না দিয়েই বাঁধের গেট খুলে দেয়। এক রাতের মধ্যেই ১৬টি জেলায় বন্যা হলো। কী অমানবিক আচরণ পেল বাংলাদেশ প্রতিবেশী বন্ধুর কাছ থেকে। ইতোমধ্যে ফারাক্কা বাঁধের ১০৯টি গেট খুলে দেওয়া হয়েছে। ভারতের গণমাধ্যম এ তথ্য জানিয়েছে। এ কনসেপ্টের ওপর ভিত্তি করে প্রেসিডেন্ট জিয়া দেশের বৈদেশিক নীতিতে পরিবর্তন আনেন। দেশের নব্বই শতাংশ লোক মুসলমান। তাই মুসলিম বিশ্বের সঙ্গে সুসম্পর্ক রেখেই দেশের উন্নয়ন নীতি তৈরি করেন। আজ তাঁর সেই দিনের কর্মপ্রচেষ্টা, দূরদর্শিতার সফল বাস্তবায়ন হয়েছে।

জনশক্তি রপ্তানি ও বৈদেশিক রেমিট্যান্স : ১৯৬০ দশকের শুরুতেই মধ্যপ্রাচ্যের অর্থনীতি দ্রুত বিকাশ লাভ করে। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো তেলের ওপর ভিত্তি করে শিল্পকারখানা ও অবকাঠামো উন্নয়ন করতে থাকে। এ দেশগুলোতে প্রয়োজনের তুলনায় জনসংখ্যা কম থাকার কারণে তারা স্বভাবতই বিদেশি শ্রমিকের ওপর নির্ভরশীল। ষাট ও সত্তর দশকে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে, আফ্রিকার মিসর, নাইজেরিয়া ও মরক্কো এবং এশিয়ার ভারত, পাকিস্তান, ফিলিপাইন ও শ্রীলঙ্কার জনশক্তি এসব উন্নয়ন কর্মকান্ডে সংযুক্ত ছিল। কিন্তু স্বাধীনতার পরপরই বাংলাদেশ এ সুযোগকে কাজে লাগাতে পারেনি। এরই প্রেক্ষাপটে মধ্যপ্রাচ্যের প্রতিটি দেশ সফর করেন। বাংলাদেশি দক্ষ ও অদক্ষ শ্রমিক ১৯৭৭-১৯৭৮ সাল থেকে পরিকল্পনামাফিক সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় মধ্যপ্রাচ্যে যেতে শুরু করে। ১৯৭৯ সালে কুয়েত বিশ্বের এক নম্বর (মাথাপিছু গড় আয়) ধনী দেশ হিসেবে বিবেচিত ছিল। প্রেসিডেন্ট জিয়া কুয়েতের আমিরকে বাংলাদেশ সফরে আমন্ত্রণ জানান। ১৯৮০ সালে কুয়েতের আমির শেখ জাবের বিন আহমেদ আল সাবাহ ঢাকায় আসেন। তাঁর এ সফর ছিল ঐতিহাসিক। ১৯৭৯-৮০ মৌসুমে বাংলাদেশ টেলিভিশনে বিশিষ্ট চলচ্চিত্রকার আমজাদ হোসেনের নাটকের মূল কথাই ছিল ‘দুবাই যামু, টাকা দেন।’ বিদেশ থেকে বৈদেশিক মুদ্রা রিয়াল, দিনার উপার্জনের যে প্রবল আগ্রহ, তা এ নাটকের প্রবাদ থেকেই বোঝা যায়। বিদেশ থেকে অর্থ উপার্জনের প্রতিযোগিতা তখন থেকে শুরু হয়ে যায়।

১৯৭৬-পূর্ব যে শ্রমিক দুবেলা পেট পুরে ভাত খেতে পারেনি, ছেলেমেয়েদের স্কুলে পাঠাতে পারেনি। ১৯৮০-৮১ সালে সেই শ্রমিকের ঘরে এসেছে টেলিভিশন কিংবা ফ্রিজ।  একজন অশিক্ষিত শ্রমিক তার শ্রম দিয়ে বিদেশ থেকে টাকা উপার্জন করতে পারে, যা আগে ছিল প্রায় অসম্ভব। জিয়াউর রহমান দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর হাতকে কর্মীর হাতে রূপান্তরের  চেষ্টা করেন।  চট্টগ্রাম থেকে সেই সময় প্রকাশিত ম্যাগাজিন ‘রাই মাস্টার’-এর একটি কবিতার বচনে দেখা যায়- ‘আবুধাবি কে কে যাবি, সুখচাবি বানাতে’; দুবাই, আবুধাবি, রিয়াদ কিংবা কুয়ালালামপুরে সর্বত্রই বাংলাদেশি শ্রমিকদের জয়জয়কার, সবই সম্ভব হয়েছে প্রেসিডেন্ট জিয়ার গতিশীল চিন্তাধারার কারণে। প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ খাত হিসেবে বিবেচিত।

লেখক : যুগ্ম মহাসচিব, অ্যাসোসিয়েশন অব টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার্স; মনিটর, জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন (জেডআরএফ)

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্যসূচক
খাদ্যসূচক
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
এখনো অপেক্ষা
এখনো অপেক্ষা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
সেই ভিয়েতনাম এখন
সেই ভিয়েতনাম এখন
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
সর্বশেষ খবর
ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো
ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা
সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি
অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা
সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার
রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা
ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা

২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা
মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু
বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

'দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই'
'দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই'

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সকাল ৯টার মধ্যে হাজিরা না দিলে শাস্তি হবে ওয়াসায় কর্মরতদের
সকাল ৯টার মধ্যে হাজিরা না দিলে শাস্তি হবে ওয়াসায় কর্মরতদের

২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই’
‘দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই’

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে ঘন কুয়াশা ও হিমেল হাওয়ায় জনজীবনে ভোগান্তি
কুড়িগ্রামে ঘন কুয়াশা ও হিমেল হাওয়ায় জনজীবনে ভোগান্তি

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রিপল মার্ডার মামলায় আওয়ামী লীগের ৪ নেতা ঢাকায় গ্রেফতার
ট্রিপল মার্ডার মামলায় আওয়ামী লীগের ৪ নেতা ঢাকায় গ্রেফতার

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বীরগঞ্জে আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ
 নেতা রুমন গ্রেফতার
বীরগঞ্জে আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ  নেতা রুমন গ্রেফতার

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় আসলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় আসলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে’

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রণাঙ্গনে সংবাদ সংগ্রহকালে ৬০ সাংবাদিক নিহত
রণাঙ্গনে সংবাদ সংগ্রহকালে ৬০ সাংবাদিক নিহত

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মন্ত্রী চৌধুরী কামাল ইউসুফের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
সাবেক মন্ত্রী চৌধুরী কামাল ইউসুফের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পাহড়ে মাশরুম চাষে সফল উদ্যোক্তা হারুন
পাহড়ে মাশরুম চাষে সফল উদ্যোক্তা হারুন

৩ ঘন্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঝালকাঠিতে জেঁকে বসেছে তীব্র শীত
ঝালকাঠিতে জেঁকে বসেছে তীব্র শীত

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

'৫৩ বছরে ক্ষমতাসীন কোনো দলই দুর্নীতিমুক্ত দেশ উপহার দিতে পারেনি'
'৫৩ বছরে ক্ষমতাসীন কোনো দলই দুর্নীতিমুক্ত দেশ উপহার দিতে পারেনি'

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

৯ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১৯ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ
প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন
চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে ভারত, আশা উপদেষ্টা আসিফের
শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে ভারত, আশা উপদেষ্টা আসিফের

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

৭ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

৪ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার

১৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’
‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’

১৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য
শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য

১৫ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

একদিনে ৩৯ জনকে ক্ষমা, ১৫০০ অপরাধীর সাজা কমালেন বাইডেন
একদিনে ৩৯ জনকে ক্ষমা, ১৫০০ অপরাধীর সাজা কমালেন বাইডেন

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন
গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন

৭ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য
উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য

১৩ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও
গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি
ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে
সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোটির বেশি বেকার!
কোটির বেশি বেকার!

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রমায় তছনছ জীবন
ট্রমায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি
সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা
নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

জরিপ আতঙ্কে চরবাসী
জরিপ আতঙ্কে চরবাসী

নগর জীবন

মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক  সেই অভিজ্ঞতা
মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক সেই অভিজ্ঞতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট
ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক
গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান
দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা
অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি
গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব
বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত
আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত

প্রথম পৃষ্ঠা

সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে
সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!
ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!

ডাংগুলি

তিন ধারায় বিভক্ত নেতা-কর্মীরা
তিন ধারায় বিভক্ত নেতা-কর্মীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি
যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি

শোবিজ

খুনের কূলকিনারা হলো না ৯ বছরেও
খুনের কূলকিনারা হলো না ৯ বছরেও

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বরূপে তামিম ইকবাল
স্বরূপে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ
সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান
পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান

শোবিজ

নতুনত্বের ছোঁয়া
নতুনত্বের ছোঁয়া

ডাংগুলি