শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

জনগণের টাকায় কারও বিদেশে চিকিৎসা নয়

কামাল মাহমুদ
জনগণের টাকায় কারও বিদেশে চিকিৎসা নয়

এমনটাই বরাবর দেখে আসছে দেশের মানুষ, সর্দি-কাশির চিকিৎসার জন্যও অনেক মন্ত্রী-এমপি, রাজনীতিক-আমলা সিঙ্গাপুর-ব্যাংকক-লন্ডনে ছোটেন। গুরুতর কিছু হলে তো কথাই নেই। দেশের চিকিৎসক ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ওপর আস্থা নেই। তাদের চিকিৎসার জন্য এ দেশকে তারা উপযুক্ত মনে করেন না। পদ-পদবির সূত্রে, পেশার শর্তে যারা সরকারি খরচে চিকিৎসার সুবিধা পান, নিকট অতীতে অনেককেই দেখা গেছে- নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার নামে ক্ষণে ক্ষণে বিদেশে গেছেন। সেখানে রাষ্ট্রের মোটা অঙ্কের অর্থ ব্যয় হয়েছে। সরকারের হিসাব বিভাগ বলতে পারবে- এ খাতে বছরে কত শ কোটি টাকা খরচ হয়। একটা গরিব দেশে, ঘোরতর অপচয়ের এই অপচর্চা থেকে জাতিকে বেরিয়ে আসতে হবে। এমন নিয়ম-কাঠামো তৈরি করতে হবে- যাতে জনগণের টাকায় কারও বিদেশে চিকিৎসার সুযোগ না থাকে। তারা দেশে সম্ভব সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা পাবেন। এটা যদি করা হয়, এক্ষেত্রে সাশ্রয় হওয়া টাকায় চিকিৎসা ক্ষেত্রের আশাব্যঞ্জক উন্নয়ন সম্ভব। অনেক চিকিৎসককে উন্নততর প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ ও অভিজ্ঞ করে তোলা যায়। আধুনিক চিকিৎসাসামগ্রী আমদানি ও স্থাপন তখন অসাধ্য থাকবে না।

এই সুরে সম্প্রতি কথা বলতে শুনেছি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের একজন সাবেক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে। জুলাই বিপ্লবের বিজয়ের পর ছাত্র-জনতার রক্তক্ষয়ী গণ আন্দোলনে আহতদের দেখতে সেদিন রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে গিয়েছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কয়েকজন সমন্বয়ক। তাদের সঙ্গে ছিলেন ওই কর্মকর্তাও। এ পর্যায়ে এক হাসপাতালের সামনে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রেসিডেন্ট-প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে সবাইকে দেশেই চিকিৎসা নিতে হবে। বিদেশে চিকিৎসার সুযোগ থাকবে না। কারও বিদেশে চিকিৎসার ব্যয় সরকার বহন করবে না; এমন ব্যবস্থা করতে হবে। সঙ্গত ক্ষোভ এবং তাৎক্ষণিক আবেগে হলেও, এ বলিষ্ঠ উচ্চারণ যেন  বাস্তবায়িত হয়-সে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।

অতীতে অনেককেই দেখা গেছে ছয় মাস-নয় মাস পরপর, কেউবা বছর বছর স্ত্রী-পরিজনসহ বিরাট পর্ষদ বাহিনী নিয়ে চিকিৎসা বা স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য একের পর এক বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করেছেন। এক দেশে চোখের তো অন্য দেশে পেটের চিকিৎসা। রাজা-বাদশাহর বিনোদন ভ্রমণের মতো। কাউকে কাউকে দীর্ঘ সময় ধরে বিদেশে চিকিৎসা নিতে হয়েছে। নিয়মিত ফলোআপ করাতে হয়েছে। এমন অনেক নজির আছে। সমাজমাধ্যমে এসব তথ্য ভেসে বেড়ায়। সব খরচ জোগানো হয়েছে জনগণের টাকায়। খুব অন্যায় হয়েছে। যুগের পর যুগ এই অপধারা চলেছে, চলছে। এখন সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে এ থেকে বেরিয়ে আসার। নিয়ন্ত্রণ ও ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠার। নষ্ট রাজনীতির দুষ্ট অনুচরবেষ্টিত নেতৃত্বের কাছ থেকে এটা আশা করা যায় না। কারণ, এ দেশে আদর্শের রাজনীতির অপমৃত্যু অনেক আগেই ঘটেছে। তারপর চলেছে হয় সামরিক, নয় ক্ষমতার জন্য আদর্শচ্যুত রাজনীতির শাসন। সামরিক স্বৈরশাসকের ক্ষমতার অবসান ঘটাতে ডান-বাম, পক্ষ-বিপক্ষ সব দলই জোটবদ্ধ হয়েছে। আবার সেই স্বৈরাচারের দলকেই সঙ্গে রাখতে হয়েছে ক্ষমতার জন্য। আমৃত্যু মন্ত্রীর মর্যাদায় সদ্য পতিত প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত করে রাষ্ট্রীয় সুরক্ষা দেওয়া হয়েছে সেই সামরিক স্বৈরাচারকে। কী বিচিত্র! রাজনৈতিক সরকারের পক্ষে তাই এমন অনেক সিদ্ধান্তই নেওয়া সম্ভব হয় না, যা উচিত, অধিকতর জনকল্যাণমুখী এবং দেশের জন্য হিতকর। সুবিধাভোগীরা বেজার হবেন- এ আশঙ্কায় রাজনৈতিক নেতৃত্ব শঙ্কিত থাকেন। আমলা-কামলাদের অন্যায্য সুবিধা দিয়ে অবৈধ পন্থায় ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ানোর অ›িধসন্ধি খুঁজতে হয় তাদের। জগদ্দল পাথরের মতো জেঁকে বসতে চান জনগণের ঘাড়ে। সিন্দাবাদের ভূতের মতো চেপে বসেও থাকেন। পর্যায়ক্রমে হয়ে ওঠেন কঠিন স্বৈরাচার। তারা ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেন না। ইতিহাসের দুর্ভাগ্যজনক শিক্ষাই হচ্ছে, ইতিহাস থেকে কেউ শিক্ষা নেয় না। আখেরে অশেষ অসম্মান আর চরম গ্লানি মাথায় নিয়ে নিক্ষিপ্ত হতে হয় ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে।

একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে অর্জিত স্বাধীনতার ৫৩ বছর পেরিয়ে এসে এ দেশ আরেকবার স্বাধীন হয়েছে গত ৫ আগস্ট। আবেগে কেউ বলছেন ‘৩৬ জুলাই’। হাজারো জীবনের বিনিময়ে জুলাই বিপ্লবের এ অর্জন দেশের আপামর ছাত্র-জনতার। তারাই সৃজন করেছে বর্তমান ক্ষমতাসীন অন্তর্বর্তী সরকার। এ সরকারের প্রধান উপদেষ্টা শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ উপদেষ্টাদের কাউকে জনগণের কাছে ভোট ভিক্ষা করে, ভোট চুরি করে বা রাতের ভোটে ক্ষমতায় আসতে হয়নি। আপামর জনগণ গভীর সম্মান, শ্রদ্ধা ও আস্থায় সবিনয়ে আমন্ত্রণ জানিয়ে তাদের হাতে দেশকে তুলে দিয়েছে। তারা চান অনাচার-দুরাচার, দুর্নীতি-দুঃশাসন, দমন-পীড়নমুক্ত একটি বৈষম্যহীন দেশ গঠন। জাতি চায় সত্যিকার গণতান্ত্রিক দেশ, যেখানে সৎ, শিক্ষিত, আদর্শবাদী রাজনীতিকরা জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হয়ে জনহিতকর ও উন্নয়নের অনুকূল আইন প্রণয়ন করবেন। যেখানে বিচার বিভাগ থাকবে শতভাগ স্বাধীন ও প্রভাবমুক্ত। প্রশাসন হবে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, জনগণের সেবক, ইংরেজিতে বললে, ‘পাবলিক সার্ভেন্ট’। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের দলবাজির কোনো সুযোগ থাকবে না। কারও স্বৈরাচার হয়ে ওঠার সহায়ক হাতিয়ার হওয়ার দুর্মতি চাকরিবিধির দন্ডনীয় লঙ্ঘন বলে বিবেচিত হবে। কঠোর মনিটরিং ও জবাবদিহিতায় তারা নিয়ন্ত্রিত হবেন। এসব করা কোনো বিপ্লবী সরকারের পক্ষেই সম্ভব। জুলাই বিপ্লবের ফসল অন্তর্বর্তী সরকারকে এমন অনেক শক্ত কাজই করতে হবে। করা হচ্ছেও, জাতি তা লক্ষ্য করছে। দেশ সংস্কারের এই বিশাল কর্মযজ্ঞ জারি রাখতে হবে অক্লান্ত; সমাজ ও রাষ্ট্রের সব ক্ষেত্রের শেষ বর্জ্যটি অপসারণ পর্যন্ত। এই অযুত-নিযুত জরুরি কাজের তালিকায় জনগণের টাকায় বিদেশে চিকিৎসার সুযোগ বন্ধের বিষয়টিও সংযুক্ত করতে হবে। ভবিষ্যতে জনপ্রতিনিধিরা যেন নিজ এলাকার স্বাস্থ্য কেন্দ্রে চিকিৎসা নিতে বাধ্য হন, তেমন বিধানও করা যেতে পারে। তখন তারা নিজেদের স্বার্থেই ওই কেন্দ্রের চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের উপস্থিতি এবং উন্নয়ন নিশ্চিত করবেন। সেখানকার চিকিৎসক যৌক্তিক কারণ দেখিয়ে যদি উন্নততর চিকিৎসার সুপারিশ করেন- তার ভিত্তিতে তারা দেশের অন্য কোনো হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে পারবেন। বিদেশে যেতে হলে নিজ খরচে তো বটেই;  সে অর্থও হতে হবে সাদা টাকা। তার বৈধতার সনদ থাকতে হবে। অর্থাৎ বাঁচতে হলে তাকে সৎও হতে হবে। এভাবেই সংস্কারের পেরেক ঠুকতে হবে সব অনাচারের মেরুদন্ডে-মজ্জায়।

শুধু দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় নিয়োজিত কোনো সৈনিক যদি গুরুতর আহত হন এবং দেশের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা যদি প্রযুক্তিগত সক্ষমতার ঘাটতির কারণে বিদেশে চিকিৎসার সুপারিশ করেন- রাষ্ট্র সে ব্যবস্থা ও ব্যয় বহন করবে। এটাও আগামী পাঁচ-দশ বছরের মধ্যে বন্ধ করতে হবে। অনন্তকাল ধরে এ ব্যবস্থা চালু রাখার দীনতা থেকেও মুক্ত হতে হবে। পাশাপাশি, চব্বিশের জুলাই বিপ্লবে আহতদের কারও জীবন রক্ষায় অনিবার্য প্রয়োজনের ক্ষেত্রেও এ মুহূর্তে এটা বিশেষ বিবেচনার দাবি রাখে। অনেকেই উপযুক্ত চিকিৎসার অভাবে ধুঁকে ধুঁকে যন্ত্রণা ভোগ করছেন। অনেককে হাত-পা হারিয়ে বরণ করতে হচ্ছে পঙ্গুত্ব।

যথাসম্ভব দ্রুতই এসব বিধি-বিধান করতে হবে। সুুযোগ বারবার আসবে না। সরকার নিশ্চয় খুব ভালোই জানে, সূক্ষ্ম সুতোর ওপর দিয়ে তাদের চলতে হচ্ছে। নিচে ১৮ কোটি জনপ্রত্যাশার উষ্ণতা। অসংখ্য অদৃশ্য তীর তাক করে রয়েছে। তার মধ্য দিয়েই দেশ সংস্কারের মহান কর্মযজ্ঞ চালিয়ে যেতে হবে। আশার বিষয় এটুকুই যে, এ সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্বপ্রাপ্ত কারও হারানোর কিছু নেই। দুই তরুণ ছাড়া অন্য সবাই নিজ নিজ ক্ষেত্রে শীর্ষস্থান অধিকার করেছিলেন আগেই।  বর্তমান পদ তাদের বিশেষ মহিমান্বিত করেছে বলে ভাবার কোনো সঙ্গত কারণ নেই। দেশের মানুষের আকুণ্ঠ সমর্থন রয়েছে তাদের প্রতি। যা করা দরকার তারা তা খুব দৃঢ়তার সঙ্গেই করবেন। সব আগাছা উপড়ে ফেলবেন। দুর্বৃত্তায়ন স্পর্ধার বিষদাঁত ভাঙবেন। জাতিকে গণতন্ত্রের অর্থ বুঝিয়ে প্রকৃত গণতন্ত্রের সমঝদার ও রক্ষক করে গড়ে তুলবেন। বলিউডের শাহানশাহ খ্যাত কিংবদন্তি অভিনেতা অমিতাভ বচ্চন তার সংক্ষিপ্ত রাজনীতিক জীবনের ইতি টেনে খুব আক্ষেপ করে বলেছিলেন, ‘তৃতীয় বিশ্বে রাজনীতি হচ্ছে সততা ও দেশপ্রেমের বিপরীত শব্দ।’ এমন কঠিন অপবাদ থেকে বাংলাদেশের রাজনীতিকে মুক্ত করা কি সম্ভব হবে? সময়ই তার জবাব দেবে। আমরা অসীম আশায় বুক বেঁধে রাখছি।

♦ লেখক : সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
এখনো অপেক্ষা
এখনো অপেক্ষা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
সেই ভিয়েতনাম এখন
সেই ভিয়েতনাম এখন
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
স্বাস্থ্যব্যয়
স্বাস্থ্যব্যয়
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
সর্বশেষ খবর
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

ভুয়া জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ভোটার হওয়ার চেষ্টা, আটক ৩
ভুয়া জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ভোটার হওয়ার চেষ্টা, আটক ৩

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন
গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু
নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে সড়ক অবরোধ করে পোশাকশ্রমিকদের বিক্ষোভ
নারায়ণগঞ্জে সড়ক অবরোধ করে পোশাকশ্রমিকদের বিক্ষোভ

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক
টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন
বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন

৪ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ
মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ
বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী
শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

৭ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৭ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার
শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'
'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০
বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত
সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে
পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৮ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

১৯ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

১৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

১৯ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

২১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

১২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা

নগর জীবন

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না
বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না

নগর জীবন

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না
জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না

নগর জীবন

তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর
তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর

নগর জীবন

চট্টগ্রামে স্কুল মাঠে যুবকের লাশ
চট্টগ্রামে স্কুল মাঠে যুবকের লাশ

নগর জীবন

ফিলিং স্টেশনে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নিহত ২
ফিলিং স্টেশনে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নিহত ২

পেছনের পৃষ্ঠা