শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

মহানবীর জীবনের বরকতময় ঘটনা

সৈয়দ নজরুল ইসলাম
মহানবীর জীবনের বরকতময় ঘটনা

মহানবী (সা.)-এর মুহতারামা জননী বিবি আমিনা বলেন, যখন মহানবী (সা.) তাঁর গর্ভে স্থিতি লাভ করলেন, তখন তাঁকে স্বপ্নে সুসংবাদ দান করা হয় যে, “তোমার গর্ভে যে সন্তানটি রয়েছে তিনি এই উম্মতের সরদার। অধিকাংশ আলেমের মতে ‘আসহাবে ফিল’ অর্থাৎ হস্তিবাহিনী নিয়ে আবরাহা যে বছর কাবাঘর আক্রমণ করেছিল, সেই বছরের রবিউল আউয়াল মাসে সোমবার মহানবী (সা.) এর শুভজন্ম হয়। মহান আল্লাহ তাদেরকে আবাবিল নামক কতিপয় ক্ষুদ্র পাখির মাধ্যমে পরাভূত করেন। পবিত্র কোরআনের সুরা ফিলে এর সংক্ষিপ্ত বর্ণনা রয়েছে। বিশুদ্ধ বর্ণনা মতে : আদম (আ.)-এর পৃথিবীতে অবতরণের প্রায় ৬ হাজার ৩৯২ বছর পরে অর্থাৎ সপ্তম সহস্রাব্দে আখেরি নবী মুহাম্মদুর রসুলুল্লাহ (সা.) এ পৃথিবীতে শুভাগমন করেছিলেন। (তারিখে ইবনে আসাকির, মুহাম্মদ ইবনে ইসহাক হতে প্রথম খন্ড, পৃ. ১৯-২০)। মহানবী (সা.) এর জন্মের সময় পারস্য রাজপ্রাসাদের ১৪টি গম্বুজ ভূমিকম্পে ধসে পড়ে। পারস্যের শ্বেত উপসাগর সহসাই শুকিয়ে যায়। পারস্যের অগ্নিকুন্ড নিজে নিজেই নিভে যায়- যা বিগত এক হাজার বছর ধরে মুহূর্তের জন্যও নির্বাপিত হয়নি। (সিরাতে মোগলতাঈ, পৃ. ৫)।

বস্তুত এ ছিল অগ্নিউপাসনা ও যাবতীয় গোমরাহির পরিসমাপ্তির ঘোষণা এবং পারস্য ও রোম সাম্রাজ্যের পতনের প্রতি সুস্পষ্ট ইঙ্গিত। সহিহ হাদিসগুলোতে বর্ণিত আছে যে, মহানবীর (সা.) ভূমিষ্ঠ হওয়ার সময় তাঁর ¯ন্ডেœহময়ী জননীর উদর হতে এমন একটি নূর প্রকাশিত হয়, যার আলোতে উদয়াচল ও অস্তাচল আলোকিত হয়ে ওঠে। কোনো কোনো বর্ণনায় আছে, মহানবী (সা.) যখন ভূমিষ্ঠ হলেন, তখন তিনি উভয় হাতের ওপর ভর দেওয়া অবস্থায় ছিলেন। তারপর তিনি এক মুষ্টি মাটি হাতে তুলে নিলেন এবং আকাশের দিকে তাকালেন। (মাওয়াহিবে লাদুন্নিয়া)।

মহানবী (সা.) ভূমিষ্ঠ হওয়ার আগে তাঁর সম্মানিত পিতা আবদুল্লাহকে তাঁর পিতা আবদুল মুত্তালিব মদিনা প্রেরণ করেন। আবদুল্লাহ তাঁকে গর্ভাবস্থায় রেখে মদিনা চলে যান। ঘটনাক্রমে সেখানেই তাঁর ইন্তিকাল হয়ে যায়। এভাবেই ভূমিষ্ঠ হওয়ার আগেই পিতৃছায়া তাঁর মাথার ওপর থেকে অপসৃত হয়। (সিরাতে মোগলতাঈ, পৃ. ৭)।

শিশু মুহাম্মদ (সা.)-কে প্রথমে তাঁর শ্রদ্ধেয় জননী এবং এরপর আবু লাহাবের দাসী ছুওয়ায়বা স্তন্যদান করেন। তারপর হালিমা সাদিয়া এ পরম সৌভাগ্যের অধিকারিণী হন। (সিরাতে মোগলতাঈ)। আরবের সম্ভ্রান্ত গোত্রগুলোর মধ্যে সাধারণভাবে এ প্রথা প্রচলিত ছিল যে, তারা দুধপান করার জন্য নিজ সন্তানদের আশপাশের গ্রামে পাঠিয়ে দিত। এতে শিশুদের দৈহিক স্বাস্থ্য সুন্দররূপে বিকাশ লাভ করত এবং তারা বিশুদ্ধ আরবি ভাষাও আয়ত্ত করে নিত। আর এ কারণেই গ্রামের মহিলারা দুগ্ধপোষ্য শিশু সংগ্রহের উদ্দেশ্যে প্রায়শই শহরে গমন করত। প্রথানুযায়ী হালিমা সাদিয়া (রা.) দুগ্ধ পোষ্য শিশুর সন্ধ্যানে বানু সাদ গোত্রের অন্যদের সঙ্গে তায়েফ হতে মক্কা গমন করেন। ওই বছর দেশে দুর্ভিক্ষ বিরাজ করছিল। হালিমার কোলেও তার একটি দুগ্ধ পোষ্য শিশু ছিল। কিন্তু দরিদ্রতার কারণে অভুক্ত থাকায় তার স্তনে যথেষ্ট পরিমাণ দুধ ছিল না। সারা রাত ওই শিশু ক্ষুধার তাড়নায় কাতরাত। তাদের একটি উটনিও ছিল কিন্তু উটনির স্তনেও তখন দুধ ছিল না। মক্কায় পৌঁছে জানতে পারল মুহাম্মদ নামে একটি শিশু এতিম থাকায় তার পক্ষে যথেষ্ট পুরস্কার ও সম্মানী না দেওয়ার কারণে কেউ তাকে গ্রহণ করতে রাজি হচ্ছিল না। অপরদিকে হালিমার দুধের স্বল্পতা দেখে তাকেও কেউ শিশু দিতে সম্মত হচ্ছিল না। তখন হালিমা (রা.) খালি হাতে ফিরে যাওয়ার চেয়ে তার স্বামীর সম্মতিতে এ শিশুকে গ্রহণ করেন। আল্লাহর রহমতে হালিমার ভাগ্য সুপ্রসন্ন হলো এবং দোজাহানের সরদার শিশু মুহাম্মদ (সা.) তাঁর কোলে চলে এলেন। তাঁবুতে ফিরে দুধপান করাতে বসার সঙ্গে সঙ্গে বরকত ও কল্যাণের অজস্র ধারা প্রকাশ পেতে লাগল। স্তনে এত অধিক পরিমাণে দুধ নেমে এলো যে, শিশু মুহাম্মদ (সা.) ও তাঁর দুধভাই উভয়ে তৃপ্তি সহকারে পান করলেন এবং ঘুমিয়ে পড়লেন। এদিকে উটনির দিকে তাকিয়ে দেখতে পেলেন যে, তার স্তন দুধে পরিপূর্ণ হয়ে রয়েছে। হালিমা বলেন, “আমার স্বামী উটনির দুধ দোহন করে আনলেন এবং আমরা সবাই খুব পরিতৃপ্ত হয়ে পান করলাম। যাই হোক শিশু মুহাম্মদকে নিয়ে তারা বাড়ি পৌঁছলেন। হালিমার পরিবার যেখানে চরম দুর্ভিক্ষে ছিল, বাড়ি পৌঁছার সঙ্গে সঙ্গে তাদের গৃহের সবকটি বকরির স্তন দুধে ভরপুর হয়ে উঠল। এমনিভাবে তারা শিশু মুহাম্মাদ-এর বরকতগুলো প্রত্যক্ষ করছিলেন। এমনিভাবে দুই বছর অতিবাহিত হয়ে যাওয়ার পর হালিমা শিশু মুহাম্মদকে দুধ পান ছাড়িয়ে দিলেন। (আস-সালিহাত)।

হালিমা (রা.) বলেন, যে সময় আমি শিশু মুহাম্মদকে দুধ ছাড়ালাম তখন তাঁর পবিত্র জবান থেকে এ কথাটি উচ্চারিত হয়েছিল “আল্লাহু আকবার কাবিরা ওয়ালহামদুল্লিাহে কাছিরা ওয়া সুবহানাল্লাহে বুকরাতাও ওয়াছিলা।” অর্থ : ‘আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ, আল্লাহর জন্যই সব প্রশংসা, আল্লাহর জন্যই অনেক অনেক প্রশংসা’, এটাই ছিল তাঁর জীবনের প্রথম বাক্য’ বায়হাকি ইবনে আব্বাস (রা.) হতে বর্ণনা করেছেন। (খাসাইসে কুবরা প্রথম খন্ড, পৃ.-৫৫)।

লেখক : বীর মুক্তিযোদ্ধা ও ইসলামবিষয়ক গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বায়ুদূষণ
বায়ুদূষণ
বেকারত্ব
বেকারত্ব
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
ছেলেবেলার ভুবনখানি
ছেলেবেলার ভুবনখানি
খাদ্যসূচক
খাদ্যসূচক
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
সর্বশেষ খবর
নাটোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
নাটোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে কবি হেলাল হাফিজের রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন
বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে কবি হেলাল হাফিজের রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন

২ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কাকে ৮ গোলে হারাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে ৮ গোলে হারাল বাংলাদেশ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পান্ডার নাম পাল্টাতেই গেল কোটি টাকা!
পান্ডার নাম পাল্টাতেই গেল কোটি টাকা!

৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আখেরি মোনাজাত দিয়ে শেষ হলো জয়পুরহাটের ইজতেমা
আখেরি মোনাজাত দিয়ে শেষ হলো জয়পুরহাটের ইজতেমা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন
গাজীপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ভালো ছাত্রছাত্রী হওয়ার আগে ভালো মানুষ হওয়া জরুরি’
‘ভালো ছাত্রছাত্রী হওয়ার আগে ভালো মানুষ হওয়া জরুরি’

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় বুদ্ধিজীবী দিবসে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ
কুলাউড়ায় বুদ্ধিজীবী দিবসে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি সিরিজের আগে পরিকল্পনা জানালেন সৌম্য
টি-টোয়েন্টি সিরিজের আগে পরিকল্পনা জানালেন সৌম্য

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বশেমুরকৃবিতে শ্রদ্ধায় শহিদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণ
বশেমুরকৃবিতে শ্রদ্ধায় শহিদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণ

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কোম্পানীগঞ্জে জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীর খুনিদের বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
কোম্পানীগঞ্জে জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীর খুনিদের বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
মেহেরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বাসের ধাক্কায় এনজিও কর্মীর মৃত্যু
কলাপাড়ায় বাসের ধাক্কায় এনজিও কর্মীর মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিপাকতন্ত্রের বিরল রোগ
পরিপাকতন্ত্রের বিরল রোগ

৫০ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

‘মিথ্যা খবর’ প্রচারের অভিযোগে নাইজারে বিবিসির সম্প্রচার স্থগিত
‘মিথ্যা খবর’ প্রচারের অভিযোগে নাইজারে বিবিসির সম্প্রচার স্থগিত

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা
লক্ষ্মীপুরে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোরেলগঞ্জে মহিলাদলের কর্মীসভা
মোরেলগঞ্জে মহিলাদলের কর্মীসভা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে ফুলপুরে অস্থায়ী বেদিতে বিএনপির পুষ্পস্তবক অর্পণ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে ফুলপুরে অস্থায়ী বেদিতে বিএনপির পুষ্পস্তবক অর্পণ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে নাশকতার অভিযোগে আওয়ামী লীগের ১২ কর্মী আটক
গাজীপুরে নাশকতার অভিযোগে আওয়ামী লীগের ১২ কর্মী আটক

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ইমাদ-আমিরের অবসর, যা বলছে পিসিবি
ইমাদ-আমিরের অবসর, যা বলছে পিসিবি

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?
ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের শাহাদাত বার্ষিকী পালন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের শাহাদাত বার্ষিকী পালন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের শ্রদ্ধা
শহিদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের শ্রদ্ধা

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমেরিকায় এআই বিশেষজ্ঞ ভারতীয়ের রহস্যজনক মৃত্যু
আমেরিকায় এআই বিশেষজ্ঞ ভারতীয়ের রহস্যজনক মৃত্যু

১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বাউবি উপাচার্যের শ্রদ্ধা নিবেদন
শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বাউবি উপাচার্যের শ্রদ্ধা নিবেদন

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

শাবিপ্রবিতে যথাযথ মর্যাদায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
শাবিপ্রবিতে যথাযথ মর্যাদায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

গলাচিপায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
গলাচিপায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

২২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

২৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

২০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

২১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

২০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

১৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

১৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল
বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'
'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

২৩ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

শুটিংয়ে দুর্ঘটনায় আহত অপূর্ব, পাভেল ও ফারিণ
শুটিংয়ে দুর্ঘটনায় আহত অপূর্ব, পাভেল ও ফারিণ

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘জয় বাংলা-জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান দেওয়া নেতাদের ঠাঁই নেই’
‘জয় বাংলা-জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান দেওয়া নেতাদের ঠাঁই নেই’

২১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সাহসী রুনা খান
সাহসী রুনা খান

শোবিজ

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে

নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়
নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়

মাঠে ময়দানে

প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী
প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী

নগর জীবন