শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকের জন্য শিক্ষার্থীদের চারা উৎপাদন প্রশংসনীয় উদ্যোগ

শাইখ সিরাজ
Not defined
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকের জন্য শিক্ষার্থীদের চারা উৎপাদন প্রশংসনীয় উদ্যোগ

আগস্টের আকস্মিক বন্যা দেশের পূর্বাঞ্চলে ১১টি জেলায় ভয়াবহ হলেও কৃষি মন্ত্রণালয় বলছে ফসলি জমি আক্রান্ত হয়েছে ২৩ জেলার। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ২ লাখ ৮ হাজার ৫৭৩ হেক্টর ফসলি জমি; দুর্দশায় পড়েছেন ১৪ লাখেরও বেশি কৃষক। বন্যা-পরবর্তী সময় ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে ঘুরে দাঁড়ানো কৃষকদের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের সহযোগিতায় অন্তর্র্বর্তী সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগের পাশাপাশি বেসরকারি পর্যায়েও অনেকে উদ্যোগ নিচ্ছেন, যা সত্যি আশাজাগানিয়া। বন্যা ত্রাণ কার্যক্রম যখন চলছে তখন আমি ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে এবং ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’-এর কলামে চারা উৎপাদনের মাধ্যমে কৃষকদের সহযোগিতা করার আহ্বান জানিয়েছিলাম। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এবং বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা চারা উৎপাদনের দারুণ উদ্যোগ নিয়ে এগিয়ে এসেছে। খবর নিয়ে জেনেছি, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫ একর, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ১ একর, চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে ৪ একর, লক্ষ্মীপুরে ২ একরসহ মোট ১২ একর জমিতে চারা উৎপাদন করা হচ্ছে। এ চারায় রোপণ করা যাবে সাড়ে সাত শ বিঘা জমি। তরুণ শিক্ষার্থীদের এ উদ্যোগ সত্যি প্রশংসনীয়।

বেসরকারি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির কৃষিবিজ্ঞান বিভাগ উদ্যোগ নিয়েছে ৪০ লাখ ধানের চারা উৎপাদনের। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতিমান শিক্ষক আবদুর রহিম এখন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির কৃষিবিজ্ঞান বিভাগে কর্মরত। তিনি আমাদের আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন তাদের কার্যক্রমটি ঘুরে দেখার জন্য। ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির আশুলিয়ার স্থায়ী ক্যাম্পাসটি সুন্দরভাবে সাজানো। সবুজ এবং দৃষ্টিনন্দন চারপাশ। তরুণ শিক্ষার্থীদের কলরোল আমার তারুণ্যের বিশ্ববিদ্যালয়ের স্মৃতি মনে করিয়ে দেয়। আমাদের সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসটি ছিল সবুজ এবং নীরব। অধ্যাপক রহিম আমাদের স্বাগত জানালেন। প্রথমেই নিয়ে গেলেন কৃষি বিভাগের নিজস্ব মাঠ কৃষি গবেষণা প্লটে। সেখানে একদল শিক্ষার্থী আপন মনে কাজ করছে। ড. রহিম জানালেন, কৃষিবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা এ উদ্যোগে একই সঙ্গে ব্যবহারিক শিক্ষা যেমন অর্জন করছে, তাদের প্রচেষ্টায় উৎপাদন হচ্ছে কৃষকের জন্য ধানের চারা। ১২০ একর জমিতে ধান চাষের জন্য প্রয়োজনীয় চারা উৎপাদন চলছে বিভিন্ন প্লটে ভিন্ন ভিন্ন ধাপে। শিক্ষার্থীরা ট্রে পদ্ধতিতে চারা উৎপাদন করছেন। তাদের কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলি। বেশ প্রফুল্ল তারা। ড. রহিম মনে করিয়ে দিলেন আমাদের ‘ফিরে চল মাটির টানে’ কার্যক্রমের কথা। বললেন, আপনার ‘ফিরে চল মাটির টানে’ অনুষ্ঠানে যেমন শিক্ষার্থীরা কৃষকের মাঠে কাজ করে কৃষির মর্ম উপলব্ধি করে, একইভাবে তারা তাদের ক্যাম্পাসে বন্যায় আক্রান্ত কৃষকদের জন্য এ কাজ করতে গিয়ে কৃষির গুরুত্ব নতুনভাবে উপলব্ধি করছে।’

চার পদ্ধতিতে চারা উৎপাদনের কাজ চলছে। ট্রে পদ্ধতিতে যে চারা উৎপাদন হচ্ছে তা রোপণ করা হবে মেশিনের সাহায্যে। বীজতলায় ব্রডকাস্ট অর্থাৎ ছিটিয়ে তৈরি করা হচ্ছে চারা। এসব চারা সনাতন পদ্ধতিতে রোপণ করা হবে। ওয়েট বেড তৈরি করে চারা তৈরি করছে শিক্ষার্থীরা। তরুণদের এ ব্যতিক্রমী উদ্যোগগুলো দারুণ প্রশংসনীয়। তারা শুধু ধানের চারাই নয়, তৈরি করছে সবজির চারাও। শিক্ষকদের তত্ত্বাবধানে দারুণ উৎসাহ নিয়ে তরুণ শিক্ষার্থীরা আত্মনিয়োগ করেছে এ কাজে। কয়েকজন শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা হয় আমার। তারা তাদের কাজের উৎসাহ হিসেবে মানবিক দিকটাকেই তুলে ধরে। বন্যার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর তাগিদ থেকে শিক্ষার্থীরা চায় পারস্পরিক নির্ভরশীলতার মাধ্যমে সম্মিলিতভাবে সব সংকট দূর করে সুন্দর একটি দেশ গড়তে। দল বেঁধে তারা কাজ করছে। কেউ মাটি তৈরি করছে। কেউবা তৈরিকৃত মাটি পলি ব্যাগে ভরছে। অন্য দল সেই ব্যাগে পুঁতে রাখছে সম্ভাবনার বীজ। দেখে খুব ভালো লাগল। একটা নির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে শিক্ষার্থীদের এ সম্মিলিত প্রচেষ্টা বড় আশাবাদী করে। আর মনে পড়ে আমরাও বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় এভাবে কাজ করেছি বন্যার্তদের সহযোগিতা করার জন্য। দলবেঁধে কত শত রুটি বানিয়েছি। কেউ রুটি বানাতাম, কেউবা রুটি সেঁকত, আর কেউ কেউ রুটি প্যাকেট করত। তারুণ্যের এ শক্তি দেখে নিজের তারুণ্যবেলার কথা ভাবছিলাম।

মাঠে শিক্ষার্থীরা দাপোগ পদ্ধতিতেও চারা তৈরি করা শিখছিলেন। দাপোগ পদ্ধতিতে চারা তৈরির ক্ষেত্রে বাড়ির উঠান বা যে কোনো শুকনো জায়গায় অথবা কাদাময় সমতল জমিতে পলিথিন, কাঠ অথবা কলাগাছের বাকল দিয়ে তৈরি চৌকোনা ঘরের মতো করে তার মধ্যে অঙ্কুরিত বীজ ছড়িয়ে দিতে হয়। এ বীজতলায় মাটি থেকে চারাগাছ কোনোরূপ খাদ্য বা পানি গ্রহণ করতে পারে না বলে বীজতলায় প্রয়োজনমাফিক পানি ছিটিয়ে দিতে হয়। বীজতলায় প্রতি বর্গমিটারে সর্বোচ্চ ৩ কেজি অঙ্কুরিত বীজ দিতে হয়। এভাবে প্রস্তুতকৃত ২ থেকে ৩ বর্গমিটার দাপোগ বীজতলা থেকে উৎপাদিত চারা দিয়ে এক বিঘা জমি রোপণ করা যায়।

এসব ঘুরে দেখতে বেশ কয়েকজন শিক্ষকের সঙ্গে কথা হলো। তারাও বলছিলেন তরুণরা যেন হঠাৎ করেই বড় হয়ে গেছে। তারা দায়িত্ব নিতে শিখে গেছে। এর মাঝে লক্ষ্য করলাম পাশের পুকুরের পানিতে নেমে গেছেন অধ্যাপক রহিম। তিনি ভাসমান বীজতলা তৈরির কৌশল হাতে-কলমে শেখাচ্ছিলেন শিক্ষার্থীদের। বন্যা নেমে গেলেও যদি বীজতলা তৈরির মতো জমি কৃষকের না থাকে তবে ভাসমান বীজতলা তৈরি করেও বীজ বপন করা যেতে পারে। কলার ভেলা বা কচুরিপানা দিয়ে ভেলা তৈরি করে মাটি তুলে বীজতলা তৈরি করা যায়। এ বিষয়ে আমি অনেক বছর আগে বিভিন্ন প্রতিবেদন তৈরি করেছিলাম। বন্যাকবলিত এলাকায় যদি বীজতলা করার মতো জায়গা না থাকে এবং বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পর চারা তৈরির প্রয়োজনীয় সময় না থাকে তবে বন্যার পানি, নদী, বিল, পুকুর, ডোবা বা খালের পানির ওপর কলাগাছ কেটে বাঁশ বা কঞ্চি দিয়ে জোড়া লাগিয়ে ভেলা তৈরি করে তার ওপর হোগলা বা চাটাই দিয়ে সেখানে মাটির প্রলেপ দিতে হবে। এ ছাড়া বাঁশ এবং বাঁশের চাটাইয়ের মাচা অথবা কচুরিপানা দিয়ে তৈরি বেডের ওপর ২-৩ সেন্টিমিটার পরিমাণ পুকুরের তলার কিংবা মাটির পাতলা কাদার প্রলেপ দিয়ে ভেজা বীজতলা তৈরি করা যায়। এ ছাড়া ভাসমান বেডের যেখানে শাকসবজির আবাদ করা হতো সেখানেও আপদকালীন সময়ের জন্য আমন বীজতলা তৈরি করা যায় অনায়াসে। বন্যার পানিতে ভাসমান বেড যেন ভেসে না যায় সেজন্য ভাসমান বীজতলার বেডকে দড়ির সাহায্যে খুঁটির সঙ্গে বেঁধে রাখতে হয়। এরপর মাটির আস্তরণের ওপর অঙ্কুরিত বীজ ছিটিয়ে দিতে হয়। কৃষি তথ্য সার্ভিসের তথ্যমতে, ভাসমান বীজতলার ক্ষেত্রে অন্য স্বাভাবিক বীজতলার মতোই বীজের হার প্রতি বর্গমিটারে ৮০ থেকে ১০০ গ্রাম হবে। এক্ষেত্রে এক বিঘা জমি রোপণের জন্য ৩৫ বর্গমিটার বা প্রায় ১ শতক ভাসমান বীজতলা ব্যবহার করা যেতে পারে। চারার বয়স ২০ থেকে ২৫ দিনের হলে চারা উঠিয়ে মাঠে রোপণ করা যেতে পারে। এভাবে তৈরি চারা অন্যসব স্বাভাবিক চারার মতোই রোপণ করতে হবে এবং পরিচর্যা ও ব্যবস্থাপনা অন্য স্বাভাবিক বীজতলার চারার মতোই হয়। পানিতে ভাসমান থাকার জন্য এ বীজতলায় সাধারণত সেচের দরকার হয় না, তবে মাঝে মধ্যে প্রয়োজনে ছিটিয়ে পানি দেওয়া যেতে পারে। ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির চেয়ারম্যান মো. সবুর খান বন্ধুস্থানীয় মানুষ। তার সঙ্গেও সাক্ষাৎ হয়। তিনি তরুণ শিক্ষার্থীদের এ কার্যক্রম নিয়ে বেশ আশাবাদী। তিনি আমাকে তার আরেকটি মানবিক উদ্যোগ ঘুরে দেখালেন আমাকে। এতিম শিশুদের সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ায় তার প্রচেষ্টা দেখে মুগ্ধ হলাম।

অনেক জায়গায় বন্যার পানি ইতোমধ্যে নেমে গেছে, এখনো পানির নিচে আছে অনেক কৃষিজমি। কৃষি মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকের সংখ্যা ১৪ লাখ ১৪ হাজার ৮৯ জন। ক্ষতিগ্রস্ত ফসলি জমির মধ্যে আউশ ৩৮ হাজার ৬৮৯ হেক্টর, রোপা আমন ১ লাখ ৪১ হাজার ৬০৯ হেক্টর, বোনা আমন ৭৬৪ হেক্টর, রোপা আমন বীজতলা ১৪ হাজার ৯০৮ হেক্টর, শাকসবজি ১১ হাজার ২৯০ হেক্টর এবং অন্যান্যসহ মোট ২ লাখ ৮ হাজার ৫৭৩ হেক্টর।

এ ক্ষতি কাটিয়ে তুলতে কৃষককে সহযোগিতা দিতে সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণদের উদ্যোগ যেমন আছে, আছে বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগ। এসব উদ্যোগ সফল করতে প্রয়োজন পারস্পরিক যোগাযোগ এবং পরিকল্পিত বণ্টন ব্যবস্থাপনা। যেন প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্তের কাছে যথার্থ কৃষি ত্রাণ পৌঁছাতে পারে। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা নিশ্চয়ই এ দুঃসময় কাটিয়ে উঠব ইনশাল্লাহ।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্যসূচক
খাদ্যসূচক
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
এখনো অপেক্ষা
এখনো অপেক্ষা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
সেই ভিয়েতনাম এখন
সেই ভিয়েতনাম এখন
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
সর্বশেষ খবর
দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ
দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ

১৮ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

একদিনে ৩৯ জনকে ক্ষমা, ১৫০০ অপরাধীর সাজা কমালেন বাইডেন
একদিনে ৩৯ জনকে ক্ষমা, ১৫০০ অপরাধীর সাজা কমালেন বাইডেন

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজসজ্জায় অপব্যয় নয়
সাজসজ্জায় অপব্যয় নয়

২৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য
শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য

৩৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত আরও ৭১
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত আরও ৭১

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামাজিক বন্ধ্যত্ব প্রতিরোধে ইসলামের নির্দেশনা
সামাজিক বন্ধ্যত্ব প্রতিরোধে ইসলামের নির্দেশনা

৪২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে ভারত, আশা উপদেষ্টা আসিফের
শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে ভারত, আশা উপদেষ্টা আসিফের

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতে বিএনপির ৩১ দফা আধুনিক বাংলাদেশের রূপরেখা
রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতে বিএনপির ৩১ দফা আধুনিক বাংলাদেশের রূপরেখা

৬ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এদেশের অর্থ-সম্পদ লুণ্ঠন করছে ফ্যাসিস্ট সরকার: গিয়াসউদ্দিন
এদেশের অর্থ-সম্পদ লুণ্ঠন করছে ফ্যাসিস্ট সরকার: গিয়াসউদ্দিন

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ
প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে ৩২১ রান সংগ্রহ বাংলাদেশের
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে ৩২১ রান সংগ্রহ বাংলাদেশের

৯ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন
ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে
ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে

৯ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় উচ্চমাত্রার হর্ন ব্যবহার না করতে ডিএমপির নির্দেশনা
ঢাকায় উচ্চমাত্রার হর্ন ব্যবহার না করতে ডিএমপির নির্দেশনা

৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস
পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির নেতৃত্ব দিতে হলে পরীক্ষায় পাস করতে হবে: ডা. জাহিদ
বিএনপির নেতৃত্ব দিতে হলে পরীক্ষায় পাস করতে হবে: ডা. জাহিদ

১০ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

আওয়ামী লীগের আমলে দেশের মানুষ সবকিছু থেকে বঞ্চিত হয়েছে : মান্না
আওয়ামী লীগের আমলে দেশের মানুষ সবকিছু থেকে বঞ্চিত হয়েছে : মান্না

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান
আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান

১০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাসচাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাসচাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনব্যাপী নবান্ন উৎসব শুরু
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনব্যাপী নবান্ন উৎসব শুরু

১০ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যর্থ লিটন, ২৬ রানের মাঝে ৩ উইকেট হারিয়ে আবারও চাপে বাংলাদেশ
ব্যর্থ লিটন, ২৬ রানের মাঝে ৩ উইকেট হারিয়ে আবারও চাপে বাংলাদেশ

১০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র-জনতার শক্তির কাছে স্বৈরাচার পরাজিত হবেই : মঈন খান
ছাত্র-জনতার শক্তির কাছে স্বৈরাচার পরাজিত হবেই : মঈন খান

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মহেশপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
মহেশপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ মামলায়  
ছাত্রলীগ নেতা কারাগারে
বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ মামলায়   ছাত্রলীগ নেতা কারাগারে

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

উইন্ডোজ ১১ আপডেট নিয়ে বিভ্রান্তি : ৪০ কোটি ব্যবহারকারীকে সতর্কতা
উইন্ডোজ ১১ আপডেট নিয়ে বিভ্রান্তি : ৪০ কোটি ব্যবহারকারীকে সতর্কতা

১০ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণা : ৪ কোটি খোয়ালেন তরুণ
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণা : ৪ কোটি খোয়ালেন তরুণ

১০ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না
১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা
অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা

১০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

দেশের নারী ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো বিসিএল
দেশের নারী ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো বিসিএল

১০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি
কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ
২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস
পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত

১৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি
৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর
সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে
যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন
ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি
র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে
ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে

৯ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা
অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা

১০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ

১২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য
ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য

১৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল
দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক

১২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!
শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা, এক মঞ্চে শিবির-বৈষম্যবিরোধী-ছাত্র ইউনিয়ন
ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা, এক মঞ্চে শিবির-বৈষম্যবিরোধী-ছাত্র ইউনিয়ন

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার
ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা
ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা

২১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে
সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি
ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রমায় তছনছ জীবন
ট্রমায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটির বেশি বেকার!
কোটির বেশি বেকার!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক  সেই অভিজ্ঞতা
মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক সেই অভিজ্ঞতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জরিপ আতঙ্কে চরবাসী
জরিপ আতঙ্কে চরবাসী

নগর জীবন

নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা
নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও
গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি
সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক
গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট
ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান
দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি
গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা
অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব
বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!
ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!

ডাংগুলি

সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে
সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত
আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুনত্বের ছোঁয়া
নতুনত্বের ছোঁয়া

ডাংগুলি

পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান
পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান

শোবিজ

স্বরূপে তামিম ইকবাল
স্বরূপে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি
যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি

শোবিজ

খুনের কূলকিনারা হলো না ৯ বছরেও
খুনের কূলকিনারা হলো না ৯ বছরেও

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ
সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে