শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৫ মে, ২০২৫

বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় অর্থনীতিতে মন্দা

টি.আই.এম. নূরুল কবির
প্রিন্ট ভার্সন
বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় অর্থনীতিতে মন্দা

এপ্রিল মাসে প্রকাশিত বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেট শীর্ষক প্রতিবেদনে চলতি অর্থবছরে মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার কমিয়ে এনে বলা হয়েছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩ দশমিক ৩ শতাংশ হতে পারে। বিশ্বব্যাংক গত জানুয়ারি মাসে তাদের পূর্বাভাসে বলেছিল, চলতি অর্থবছরে ৪ দশমিক ১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হবে। এপ্রিল মাসে প্রকাশিত বিশ্বব্যাংক সাউথ এশিয়া ডেভেলপমেন্ট আপডেট প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে বিনিয়োগ কমে যাওয়ার কারণে সামগ্রিক অর্থনীতিতে মন্দা সৃষ্টি হয়েছে।

দেশে চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে গণবিক্ষোভ, কারফিউ এবং ইন্টারনেট বন্ধ থাকার মতো অনভিপ্রেত ঘটনার মধ্যে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়। রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক সংকটের পরিপ্রেক্ষিতে জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ বা ফরেন ডাইরেক্ট ইনভেস্টমেন্ট (এফডিআই) হয়েছে মাত্র ১০৪ দশমিক ৩৩ মিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বরে এফডিআই ছিল ৩৬০ দশমিক ৫ মিলিয়ন ডলার।

এশিয়া ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (এডিবি) এপ্রিল মাসের ডেভেলপমেন্ট আউটলুকে বর্তমান অর্থনৈতিক সংকটের উল্লেখ টেনে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ৪ দশমিক ৩ শতাংশ থেকে নামিয়ে ৩ দশমিক ৯ শতাংশ নির্ধারণ করেছে। উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি ও সুদের চড়া হারের কারণে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগে নিরুৎসাহিত হচ্ছেন, যার ফলে প্রবৃদ্ধির গতি দুর্বল হয়ে পড়েছে। রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, অনিশ্চিত নীতিকাঠামো, ব্যাংকের উচ্চ সুদহার এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্যযুদ্ধের মিলিত প্রভাবে চলতি অর্থবছরের অবশিষ্ট সময় পর্যন্ত অভ্যন্তরীণ বেসরকারি বিনিয়োগ ও এফডিআই সীমিত থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে।

দেশে বিনিয়োগ বাড়ানোর লক্ষ্যে গত এপ্রিল মাসে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) আয়োজিত বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট সামিট-২০২৫ শীর্ষক বিনিয়োগ সম্মেলনে বিশ্বের সামনে একটি দ্রুত বর্ধনশীল ও বিনিয়োগের সুযোগপূর্ণ অর্থনীতির দেশ হিসেবে বাংলাদেশের ইতিবাচক ও শক্তিশালী ভাবমূর্তি তুলে ধরা হয়, যা বাংলাদেশ সম্পর্কে আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের মাঝে বহু দিন ধরে চলে আসা নেতিবাচক ধারণাগুলো পাল্টে দিয়ে দেশের জন্য এক নতুন যুগের সূচনা করতে সহায়ক হবে।  অর্থনৈতিক রূপান্তরে বিদেশি বিনিয়োগের ভূমিকা : বাংলাদেশের অর্থনৈতিক রূপান্তরে বেসরকারি খাত, বিশেষত রপ্তানিনির্ভর তৈরি পোশাকশিল্প উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছে। কৃষি খাতের বাইরে আধুনিক শিল্প ও সেবা খাতে কর্মসংস্থান সৃষ্টি, মাথপিছু আয় বৃদ্ধি, গার্হস্থ্য ভোগব্যয় বৃদ্ধি এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণির স্ফুরণ ও বিকাশের ফলে বিদেশি বিনিয়োগের জন্য বাংলাদেশ আকর্ষণীয় একটি বাজার হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আসছে।

বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ আসে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, সিঙ্গাপুর, চীন, জাপান, নেদারল্যান্ডস, হংকং, নরওয়ে, ভারত ও মালয়েশিয়া থেকে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সর্বাধিক ৪৩৬ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ হয়েছে টেক্সটাইল ও পোশাক খাতে। ব্যাংকিং খাতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৩০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ হয়েছে। অন্যান্য খাতের মধ্যে ওষুধ ও রাসায়নিক, বিদ্যুৎ, গ্যাস ও পেট্রোলিয়াম এবং খাদ্য খাতে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ হয়েছে। সেমি-কন্ডাক্টর, নবায়নযোগ্য জ্বালানি এবং বঙ্গোপসাগরভিত্তিক ব্লু ইকোনমি খাতে এফডিআই আকর্ষণ করার ভালো সম্ভাবনা রয়েছে।    

২০২৬ সালের নভেম্বর মাসে স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বেরিয়ে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশে উত্তীর্ণ হলে পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে বিশ্বের উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশে অগ্রাধিকারমূলক শুল্কমুক্ত সুবিধা বন্ধ হয়ে যাবে, যার পরিপ্রেক্ষিতে রপ্তানি বাজারে প্রতিযোগিতামূলক অবস্থান ধরে রাখার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের পিছিয়ে পড়ার সম্ভাবনা তৈরি হতে পারে। বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকা এবং শিল্পায়নের জন্য সহায়ক পরিবেশ নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে এফডিআই বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখে। বিশ্বের উন্নয়নশীল দেশগুলোর অর্থনৈতিক রূপান্তরে এফডিআই তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা পরিলক্ষিত হয়। গত শতকের আশির দশকের পরবর্তী সময়ে চীন, মেক্সিকো, ভিয়েতনাম ও ভারতের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলোর অর্থনৈতিক সম্প্রসারণে এফডিআই খুবই সহায়ক হয়েছে।

শিল্প খাত, বিশেষ করে ম্যানুফ্যাকচারিং শিল্পে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি, প্রযুক্তি ও জ্ঞান স্থানান্তর এবং বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ স্থিতিশীল রাখার ক্ষেত্রে এফডিআই সহায়ক ভূমিকা পালন করতে সক্ষম। বাংলাদেশ বিদেশি বিনিয়োগের জন্য অত্যন্ত সম্ভাবনাময় একটি গন্তব্য হিসেবে গণ্য হলেও বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টির ক্ষেত্রে বিভিন্ন কারণে বাংলাদেশ পিছিয়ে আছে। বিশ্বব্যাংক, বিশেষ করে আন্তর্জাতিক ফাইন্যান্স করপোরেশনের (আইএফসি) বিভিন্ন প্রতিবেদনে বাংলাদেশে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে যে প্রতিবন্ধকতাগুলো চিহ্নিত করা হয়েছে, তার মধ্যে অন্যতম বাধা হলো দুর্নীতি ও আমলাতান্ত্রিক জটিলতা। পাশাপাশি, উল্লেখযোগ্য প্রতিবন্ধকতাগুলোর মধ্যে রয়েছে করনীতি, শুল্কছাড় ও মুনাফা প্রত্যাবাসনের বিষয়।

বাংলাদেশে বন্দর ব্যবস্থাপনা এখনো আশানুরূপ উন্নত হয়নি। আন্তর্জাতিক বাণিজ্য আরও বৃদ্ধি পেলে বন্দর ব্যবস্থাপনা বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ ছাড়া বাংলাদেশে টেকসই জ্বালানি সরবরাহ বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য বিশেষ উদ্বেগের কারণ। বিদেশি বিনিয়োগকারীদের উদ্বেগের আরেকটি কারণ আকস্মিক নীতি পরিবর্তন। বছরে বছরে সরকারি নীতি পরিবর্তন হলে ব্যবসার মুনাফায় প্রভাব পড়ে, যা ব্যবসায় অনিশ্চয়তা তৈরি করে এবং বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা কঠিন হয়ে ওঠে। কার্যত দেখা যায়, প্রায় প্রতি অর্থবছরে সরকার করনীতি পরিবর্তন করে, যার পরিপ্রেক্ষিতে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আস্থা কমে যায়।

বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট সামিট-২০২৫ বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়ানোর ক্ষেত্রে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সাফল্য অর্জন করেছে। সম্মেলনে প্রায় ৫০টি দেশ থেকে ৪১৫ জন বিদেশি প্রতিনিধি যোগদান করেন, যার মধ্যে চীন, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য থেকে সর্বাধিক সংখ্যক প্রতিনিধি উপস্থিত হন। উল্লেখযোগ্যসংখ্যক স্থানীয় উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ী সম্মেলনে যোগদান করেন। সরকারের বিনিয়োগবান্ধব নীতি ও অবকাঠামো উন্নয়নের হালনাগাদ চিত্র বিনিয়োগ সম্মেলনে অংশগ্রহণকারীদের সামনে তুলে ধরা হয়। রিনিউয়েবল এনার্জি, ডিজিটাল ইকোনমি, বস্ত্র ও পোশাক, স্বাস্থ্যসেবা ও ওষুধ এবং কৃষি প্রক্রিয়াকরণের মতো গুরুত্বপূর্ণ খাতগুলোতে বিনিয়োগের সম্ভাবনা নিয়ে সম্মেলনে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে।

বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট সামিট-২০২৫ চলাকালীন প্রায় ৩ হাজার ১০০ কোটি টাকা সমমূল্যের প্রাথমিক বিনিয়োগ প্রস্তাবনা এসেছে। এ ছাড়া সম্মেলনে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। উল্লেখযোগ্য সমঝোতা স্মারকের মধ্যে নাসার আর্টেমিস অ্যাকর্ডসে বাংলাদেশের যোগদান যুগান্তকারী এক সাফল্য, যার পরিপ্রেক্ষিতে মহাকাশ অনুসন্ধানে সহযোগিতা বৃদ্ধি পাবে। সোলার পাওয়ার ইউরোপ ও বাংলাদেশ সোলার অ্যান্ড রিনিউয়েবল এনার্জি অ্যাসোসিয়েশনের মধ্যে স্বাক্ষরিত চুক্তির পাশাপাশি কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ এমওইউ বাংলাদেশে অর্থনৈতিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে নতুন সম্ভাবনার দরজা খুলে দেবে। 

বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে কার্যকর পদক্ষেপ দরকার : এফডিআই আকর্ষণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অবস্থানের দিক দিয়ে সমপর্যায়ের এবং রপ্তানিতে বাংলাদেশের প্রতিযোগী দেশগুলোর তুলনায় দীর্ঘদিন যাবৎ পিছিয়ে আছে। দক্ষিণ এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হওয়া সত্ত্বে এফডিআই প্রবাহের দিক দিয়ে বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে। জাতিসংঘ বাণিজ্য ও উন্নয়ন সম্মেলন (আংকটাড) কর্তৃক প্রকাশিত বিশ্ব বিনিয়োগ প্রতিবেদন ২০২৩ অনুযায়ী, বাংলাদেশে এফডিআই প্রবাহ জিডিপির তুলনায় মাত্র ০.৭৫ শতাংশ। অন্যদিকে মালদ্বীপে ২০২২ সালে জিডিপির তুলনায় প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ হয়েছে ১১.৭০ শতাংশ। শ্রীলঙ্কা ২০২২ সালে চরম অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে পড়ে, তবু দেশটি জিডিপির তুলনায় ১ দশমিক ২০ শতাংশ এফডিআই আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়।

এফডিআই ভৌত মূলধন গঠন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, প্রযুক্তিজ্ঞান স্থানান্তর ও অর্থনীতিকে বৈশ্বিক বাজারের সঙ্গে সংযুক্ত করতে সহায়ক। দেশে অভ্যন্তরীণ ব্যবসাবাণিজ্য, আমদানি-রপ্তানি এবং বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ তৈরির লক্ষ্যে সরকারি-বেসরকারি সব অংশীজনের সমন্বিত ও সক্রিয় উদ্যোগ দরকার। বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ করার প্রধান উপাদান সস্তা শ্রম। ভবিষ্যতে সস্তা শ্রমের ওপর নির্ভর করে এফডিআই আকর্ষণ করার উদ্যোগ থেকে সরে অর্থনীতির বৈচিত্র্যকরণ, অত্যাধুনিক প্রযুক্তি গ্রহণ, দক্ষ জনবল তৈরি ও উদ্ভাবনার প্রতি অগ্রাধিকার বাড়ানোর দরকার হবে।

২০২৬ সালে এলডিসি থেকে উত্তরণ-পরবর্তী চ্যালেঞ্জগুলো যথাযথ সমাধা করে উন্নয়নশীল অর্থনীতির সুযোগগুলো কাজে লাগানোর লক্ষ্যে বিস্তারিত ও অগ্রসর কৌশল গ্রহণ প্রয়োজন। প্রধান অংশীদার দেশগুলোর সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় ও আঞ্চলিক বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরের জন্য সক্রিয়ভাবে আলোচনা করা, আন্তর্জাতিক বাজারের চাহিদা অনুযায়ী রপ্তানি পণ্যের মান উন্নত করা, রপ্তানি বৈচিত্র্যকরণের ক্ষেত্রে উচ্চমূল্যের খাতগুলোর প্রতি অগ্রাধিকার বাড়ানো ও রিনিউয়েবল এনার্জি, ডিজিটাল ইকোনমি, কৃষি প্রক্রিয়াকরণের মতো সম্ভাবনাময় খাতে এফডিআই আকর্ষণ করা সম্ভব হলে বাংলাদেশে প্রবৃদ্ধির গতি জোরদার হবে। পাশাপাশি বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারী, নীতিনির্ধারক, একাডেমিয়া এবং অন্য অংশীজনদের মধ্যে কার্যকর যোগাযোগ ও অংশীদারত্ব তৈরি করা ফলপ্রদ হবে।

 

লেখক : ব্যবসা, বিনিয়োগ এবং প্রযুক্তি বিশ্লেষক

email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
সর্বশেষ খবর
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ত্রাণ ও দুর্যোগ বিষয়ক কেন্দ্রীয় মনিটরিং সেল গঠন
বিএনপির ত্রাণ ও দুর্যোগ বিষয়ক কেন্দ্রীয় মনিটরিং সেল গঠন

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নড়াইলে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে ও পায়ের রগ কেটে হত্যা
নড়াইলে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে ও পায়ের রগ কেটে হত্যা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৭ নম্বর সেঞ্চুরিতে রুটের যত রেকর্ড
৩৭ নম্বর সেঞ্চুরিতে রুটের যত রেকর্ড

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘলা থাকবে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকবে ঢাকার আকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘৪০০ রানের বিশ্ব রেকর্ড ভাঙার চেষ্টা করা উচিত ছিল’
‘৪০০ রানের বিশ্ব রেকর্ড ভাঙার চেষ্টা করা উচিত ছিল’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র সফরে যাচ্ছেন ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট মার্কোস
যুক্তরাষ্ট্র সফরে যাচ্ছেন ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট মার্কোস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা লুকাবেন যেভাবে
ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা লুকাবেন যেভাবে

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজায় ক্ষুধা সংকট ভয়াবহ পর্যায়ে পৌঁছেছে : ডব্লিউএফপি
গাজায় ক্ষুধা সংকট ভয়াবহ পর্যায়ে পৌঁছেছে : ডব্লিউএফপি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন
সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে পরিত্যক্ত বাগান থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
চাঁদপুরে পরিত্যক্ত বাগান থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩১ দফার লিফলেট বিতরণ বিএনপি নেতা ফয়সাল আলিমের
৩১ দফার লিফলেট বিতরণ বিএনপি নেতা ফয়সাল আলিমের

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রেকর্ড বইয়ের পাতায় ইংল্যান্ডের স্মিথ
রেকর্ড বইয়ের পাতায় ইংল্যান্ডের স্মিথ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর মিরপুর থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
রাজধানীর মিরপুর থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভিন্নমত থাকবে, কিন্তু অপরের মতকে সম্মান করতে হবে : আমীর খসরু
ভিন্নমত থাকবে, কিন্তু অপরের মতকে সম্মান করতে হবে : আমীর খসরু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের হয়ে যে রেকর্ড এখন শুধুই বুমরাহর
ভারতের হয়ে যে রেকর্ড এখন শুধুই বুমরাহর

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মার ভাঙনে জাজিরায় দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ
পদ্মার ভাঙনে জাজিরায় দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৭২ ঘণ্টায় ফেনী জেলার বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে
আগামী ৭২ ঘণ্টায় ফেনী জেলার বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে আসলো নতুন সুপারম্যান, সঙ্গে আছে জ্যাকি চ্যানও
দেশে আসলো নতুন সুপারম্যান, সঙ্গে আছে জ্যাকি চ্যানও

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণ দিয়ে প্রতারণা, চক্রের তিন সদস্য গ্রেপ্তার
স্বর্ণ দিয়ে প্রতারণা, চক্রের তিন সদস্য গ্রেপ্তার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নানার বাড়িতে বেড়াতে এসে নদীতে ডুবে শিশু নিখোঁজ
নানার বাড়িতে বেড়াতে এসে নদীতে ডুবে শিশু নিখোঁজ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে অঘটন, ফাইনালে অ্যানিসিমোভা
সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে অঘটন, ফাইনালে অ্যানিসিমোভা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ