শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৫

শুধু কথা নয় কাজেও প্রমাণ চাই

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
শুধু কথা নয় কাজেও প্রমাণ চাই

বিবিসির সঙ্গে দেওয়া সাক্ষাৎকার প্রকাশিত হওয়ার পর প্রশংসায় ভাসছেন তারেক রহমান। অতীতে যারা বিএনপির এই নেতার ধ্যানধারণা সম্পর্কে নেতিবাচক মনোভাব পোষণ করতেন তাদেরও অনেকে মনে হয় কিছুটা থমকালেন? তারা আপনমনে প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছেন, এই কি সেই তরুণ তারেক রহমান; বাংলাদেশের বাতাসে ভাসমান বদনামের অন্ত ছিল না যাঁর! সুশীলের চায়ের টেবিলে, দলকানা সাংবাদিকের আড্ডায়, এমনকি গ্রামের চায়ের টং দোকানেও তারেক রহমান ও হাওয়া ভবন নিয়ে শোনা গেছে মুখরোচক নানান গল্পকাহিনি। ওয়ান-ইলেভেনে ভয়ংকর একটি সরকার ক্ষমতা দখল করে নেওয়ার পর বদনামের বাতাস তীব্র গতি লাভ করেছিল। মাইনাস টু ফর্মুলার বাস্তবায়ন ও পরিবারতন্ত্র অবসানের নাম করে গোয়েবলসীয় কায়দায় হাওয়া ভবনের ওপর ফোকাস করা হয়েছিল। টেলিভিশনের টক শোর টকারদের অনেকে দুর্নীতিবিরোধী সাধু-সন্ত কিংবা সংস্কারবাদী হয়ে গিয়েছিলেন। তথ্যের প্রবাহ ছিল; তবে সেটা ছিল একমুখী- ফ্রম দ্য গভর্নমেন্ট টু দ্য পিপল। ভায়া সংবাদপত্র ও টেলিভিশন। তখন ফেসবুক, ইউটিউব, কিংবা এক্স হ্যান্ডেল-এসবের কিছুই ছিল না। থাকলে তথ্যের বিপরীত স্রোতও থাকত। কিন্তু সেটা ছিল না। কাজেই রাজনৈতিক নেতাদের বিরুদ্ধে প্রপাগান্ডা চলেছে অবাধে। পত্রিকা ও টেলিভিশনে বায়াসড রিপোর্ট ও মন্তব্যের অভাব ছিল না। কম বেশি সব নেতার বিরুদ্ধেই তখন অপপ্রচার হয়েছে। বিএনপি যেহেতু ইমিডিয়েট পাস্ট গভর্নমেন্ট ছিল, ফলে এই দল ও তারেক রহমানকে ঘায়েল করা সহজ ছিল। অপতথ্যের প্রচারণা এতটা শক্তিশালী ছিল যে ২০০৮ সালের ইলেকশনে বিএনপি ধারণার চেয়েও খারাপ ফল পেয়েছিল। নেতা-কর্মীদের নৈতিক শক্তিও হ্রাস পেয়েছিল। এগুলো সেদিনের কথা। রাখঢাক করে লাভ নেই। পর্যালোচনা করতে হবে। দুর্বলতা চিহ্নিত করতে হবে শক্তিশালী ভবিষ্যৎ নির্মাণের জন্য।

বিবিসির সঙ্গে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার বাস্তবিক অর্থেই অনন্যতার দাবি করতে পারে। সাক্ষাৎকারের প্রায় পুরোটাই শুনেছি এবং টেক্সটও পড়েছি। প্রতিটি প্রশ্নের জবাবের মধ্যে পরিমিতিবোধ, সংযম ও দূরদর্শিতার অপূর্ব মেলবন্ধন ছিল মুগ্ধ হওয়ার মতো। একজন পরিণত নেতার বৈশিষ্ট্যপূর্ণ ব্যক্তিত্বের প্রকাশ ঘটেছে এই সাক্ষাৎকারের মধ্য দিয়ে। বিবিসি সাংবাদিকের প্রশ্নগুলোও ছিল বাংলাদেশের জনগণের ভাবনার সমান্তরাল। অর্থাৎ মানুষের মনে যেসব প্রশ্ন রয়েছে, মোটামুটি সেগুলোই জিজ্ঞাসিত হয়েছেন তারেক প্রশংসারহমান। তাঁর উত্তরের মধ্যে না ছিল আমিত্বের বড়াই, না ছিল অন্য কোনো পক্ষকে ছোট করার প্রবণতা। সবচেয়ে বেশি ছিল গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও জনগণের প্রতি সম্মানবোধ, বাংলাদেশে যে দুটো জিনিসের অভাব সবচেয়ে বেশি। আমাদের রাজনৈতিক সমাজে খুব চেনা একটা কালচার এই যে জনগণের কথা বলা হয় নিজেদের বা নিজেকে বৃহৎ করে দেখানোর উদ্দেশ্যে। জনগণের অন্য আরেকটি অংশকে ভয় দেখানোর উদ্দেশ্যে। এই শ্রেণির নেতারাই জনগণের যাবতীয় অর্জন অবলীলায় তুলে নেন নিজের গোলায়। একবার কেউবা কোনো একটি দল জনপ্রিয়তা পেলে মনে করে, এই জনপ্রিয়তা গ্যারান্টেড। জনগণ যেন বা তাদের বাঁধা দাস হয়ে গেছে। একবার সাপোর্ট যখন দিয়েছে তখন (সাপোর্ট) দিয়ে যেতেই হবে সারা জীবন। এবং জনগণ যা অর্জন করেছে তা আসলে ওই দল ও দলের নেতা বা নেতাদের অর্জন। অতঃপর জনগণ ও জনগণের অন্য সব দল ও শ্রেণি মিলে জিরো। আমি বা আমরাই কেবল হিরো।

এরকম বিপজ্জনক রাজনৈতিক মনের পরিচয়, বাংলাদেশের ৫৪ বছরের ইতিহাসে আমরা দুবার পেয়েছি। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের পর খুব নগ্নভাবে মহান মুক্তিযুদ্ধের বিজয় এবং বাংলাদেশের স্বাধিকার ও স্বাধীনতার দীর্ঘ লড়াই-সংগ্রামের সব কৃতিত্ব আওয়ামী লীগ এককভাবে হরণ করেছিল। এটাকে হরণই বলা উচিত। এমনকি বায়ান্নের ভাষা আন্দোলনে দলটির বিশেষ কোনো ভূমিকা না থাকলেও অসত্য ইতিহাস জাতিকে গেলানোর চেষ্টা করা হয়েছে। উনসত্তরের গণ অভ্যুত্থানও আওয়ামী লীগের একক অর্জন ছিল না। শহীদ আসাদ আওয়ামী লীগ বা ছাত্রলীগের কেউ ছিলেন না। তিনি ছিলেন মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর অনুসারী ছাত্র ইউনিয়নের কর্মী। মওলানা ভাসানীর ন্যাপসহ সেই সময়ের সব রাজনৈতিক দল সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। এমনকি যে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের নেতৃত্বে উনসত্তরের গণ অভ্যুত্থান হয়েছিল সেই ছাত্র সংগ্রাম পরিষদে মুসলিম লীগপন্থি এনএসএফেরও একাংশের প্রতিনিধিত্বও ছিল। নাজিম কামরান চৌধুরী ছিলেন সেই অংশের নেতা। অন্যকে কৃতিত্ব দিতে আওয়ামী লীগ পূর্বাপর প্রদর্শন করেছে সংকীর্ণতার পরাকাষ্ঠা। মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের পর আওয়ামী লীগ সব কৃতিত্ব কুক্ষিগত করে নেয়। অন্যান্য দলের অবদান তারা ভুল করেও স্বীকার করেনি। প্রবাসী সরকারের উপদেষ্টারাও হারিয়ে গেলেন পাদপ্রদীপের আলো থেকে। এমনকি আওয়ামী লীগের ভিতরে যারা সামান্য সমালোচনা করেছেন, তাদেরও সহ্য করা হয়নি। জাতীয় সরকার গঠনের দাবি উপেক্ষিত হয়েছিল। পরিণতি কী হয়েছিল, তা কারও অজানা নয়।

বাংলাদেশের স্বাধিকার ও স্বাধীনতার দীর্ঘ সংগ্রাম ও মহান মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে ২০২৪ সালের গণ অভ্যুত্থান তুলনীয় না হলেও কৃতিত্ব বগলদাবা করার অগণতান্ত্রিক মানসিকতার মধ্যকার মিলটা বেশ লক্ষ করার মতো। জনগণের সংগ্রাম বলি আর জনযুদ্ধই বলি-তার বিজয় কখনোই চট করে এসে যায় না। এটা  দেশলাইয়ের কাঠি খোঁচা দিয়ে আগুন লাগানোর মতো কোনো ব্যাপার নয়। প্রতিটি সাফল্যের পেছনে থাকে দীর্ঘ সংগ্রাম ও ত্যাগের ইতিহাস। নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থানের পেছনে ছিল ৯ বছরের সংগ্রাম। চব্বিশের গণ অভ্যুত্থানও ৩৬ দিনের অর্জন নয়। এটা কোনো মাস্টারমাইন্ডের ম্যাজিক নয়। এর পেছনে ছিল কমপক্ষে এক যুগের সংগ্রাম ও ত্যাগের ইতিহাস। গুম, খুন, অত্যাচার ও নিগ্রহের ইতিহাস। তারই শেষ প্যারাগ্রাফ বা উপসংহার রচিত হলো আবু সাঈদ শহীদ হওয়ার পরের ঘটনাপ্রবাহের মধ্য দিয়ে। আর এই বিক্ষুব্ধকালে বারুদের মতো জ্বলে উঠেছিল শিশু থেকে শুরু করে সব শ্রেণি ও পেশার মানুষ, নারী ও পুরুষ। প্রায় সব রাজনৈতিক মত ও পথের মানুষ। শিল্পী, কবি, লেখক, সাংবাদিক সবাই। এ কথাটা তারেক রহমানও বলেছেন তাঁর সাক্ষাৎকারে।

তার আগে যুগব্যাপী ত্যাগ ও সংগ্রামের মধ্য দিয়ে তৈরি হয়েছিল অভ্যুত্থানের পাটাতন। আর সেই পাটাতন তৈরির বছরগুলোতে বিএনপি ও সমমনা দলগুলোর ভূমিকা, তাদের নেতা-কর্মীদের ত্যাগ ও সংগ্রামের ইতিহাস ভুলে যাওয়ার সুযোগ নেই। কিন্তু কোটাবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা সবার সব অবদান ভুলে গিয়ে সব কৃতিত্ব নিজেদের পকেটে ক্যাশইন করলেন। ক্যাশআউট করতে ক্ষমতার হিস্সা বুঝে নিলেন। দল গঠন করে কিংস পার্টির ভূমিকায় অবতীর্ণ হলেন। সরকার, আদালত, সেনাবাহিনী, নির্বাচন কমিশন, রাজনৈতিক দল, ইতিহাস, ঐতিহ্য, মুক্তিযুদ্ধ-সবকিছু হয়ে গেল তাদের চোখে অতি ক্ষুদ্র। যেন তারা একেকজন গালিভার হয়ে উঠলেন। হঠাৎ পেয়ে গেলেন দ্য এম্পায়ার অব লিলিপুটের সন্ধান। ছয় ইঞ্চি উচ্চতার মানুষগুলোকে ধরে ধরে পকেটে ভরতে পারেন গালিভার। (জোনাথন সুইফটের গালিভারস ট্রাভেলস দ্রষ্টব্য) তাদের কারও কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ এই যে তারা আঙুল ফুলে কলাগাছ হয়ে গেছেন। অথচ তারা নাকি রাষ্ট্র মেরামত করবেন। সেকেন্ড রিপাবলিক বানাবেন। সেই মেরামতের নমুনা, লোকে বলে, বদলি, পোস্টিং, ঘুষ, চান্দাবাজির ইজারাদার পরিবর্তন। তাদের কেউ কেউ এখন সখেদে বলছেন সেফ এক্সিটের কথা। কিন্তু পৃথিবীর কোনো দেশেই নাকি তারা নিরাপদ নন। মৃত্যুই নাকি হতে পারে তাদের একমাত্র সেফ এক্সিট। একবার কি তারা দয়া করে ভেবে দেখবেন, বছর ঘুরতে না ঘুরতেই কেন তাদের মনে সেফ এক্সিটের প্রশ্ন উঠছে! গত বছরের জুলাই ও আগস্টে মানুষ তো তাদের ভালোবেসেছিল। আজ কেন এমন হলো? কেন আজ তাদের কেউ কেউ অনাগত মবকে ভয় পাচ্ছেন? সব মানুষের মিলিত অর্জনকে নিজের করে নেওয়ার মধ্য দিয়ে ঔদ্ধত্যের যে বিষবৃক্ষ জন্মাল, সেটাই কি এখন তাদের ভয় দেখাচ্ছে?

ইতিহাস শিক্ষা দেয়, সবার সব অবদান উপেক্ষা করে নিজেদের অতি বড় বলে জাহির করার ফল ভালো হয় না। এই জায়গাটায় তারেক রহমান তাঁর দেওয়া ইন্টারভিউতে যে সংযম, বিনয় ও বাস্তব দৃষ্টির পরিচয় দিয়েছেন তার প্রশংসা করা না হলে বড় বেশি কৃপণতা হয়ে যাবে। অনেকের জন্য এই দৃষ্টিভঙ্গি হতে পারে শিক্ষণীয়। সোনা পুড়ে খাঁটি হয়। মানুষ খাঁটি হয় ঘাতপ্রতিঘাতের মধ্য দিয়ে। আমরা বিশ্বাস করতে চাই তারেক রহমান যে দহনযন্ত্রণার মধ্য দিয়ে ১৭টি বছর অতিবাহিত করেছেন সেটাই হয়তো তাঁকে বৈদগ্ধ দান করেছে। বিবিসির সাক্ষাৎকারে আমরা তারই বাচনিক প্রকাশ দেখেছি। কিন্তু বাণী-বচনই শেষ কথা নয়। কর্মেও তার প্রমাণ থাকতে হবে। ২০০৮ সালে যারা দিনবদলের ইশতেহার দিয়েছিল, যারা সাচ্চা গণতন্ত্রের কথা বলেছিল, যারা অঙ্গীকার করেছিল বাক-ব্যক্তি ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার জন্য তারাই তীক্ষè নখর-দন্তের আঁচড়ে ক্ষতবিক্ষত করেছে মনুষ্যত্ব। হরণ করা হয়েছিল মানবিক ও গণতান্ত্রিক অধিকার। তারা প্রমাণ করেছিল, যে-ই লঙ্কায় (ক্ষমতা অর্থে) যায়, সে-ই রাক্ষস হয়। এটি লোকবচন। লোকবচন কোনো ধ্রুব সত্য নয়। লঙ্কায় গিয়ে রাক্ষস না হওয়ার বহু দৃষ্টান্ত ইতিহাসে আছে।

জনগণ চাইলে, ম্যান্ডেট দিলে বিএনপি অদূরভবিষ্যতে সরকারে যেতে পারে। তখনই বোঝা যাবে, কথা ও কাজে মিল কতখানি! পার্টির লিডার হিসেবে, ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের স্টেটসম্যান হিসেবে জনাব রহমান ও তাঁর দলকে কাজের মধ্য দিয়ে অতীতে যেসব বদনাম ছড়ানো হয়েছে, তার জবাব দিতে হবে। সেভাবে দলকে প্রস্তুত করতে হবে। বিএনপির মধ্যে নানান স্তরে অসংখ্য নেতা-কর্মী রয়েছেন, যারা মেধাবী, প্রজ্ঞাবান, সুশিক্ষিত এবং সুচেতনার ধারক। এই শ্রেণির নেতা-কর্মীকে সামনে আনতে হবে। চান্দাবাজ, ধান্ধাবাজ শ্রেণিটিকে দলে নিষ্ক্রিয় করতে হবে। তা না হলে এরা ইলেকশনে দলের ক্ষতির কারণ হবে। এরা লোকের কাছে ভোট চাইতে গেলে ক্ষেত্র বিশেষে উল্টো ফল হতে পারে। স্থানীয় লোকজন এদের হাড়ে হাড়ে চেনে। এদের লোকে ভয় পায় কিন্তু সমীহ করে না। ভোটের বাক্স ছিনতাই করতে, জাল ভোট করতে এদের প্রয়োজন হয়। কিন্তু ফ্রি ফেয়ার ভোটের মাঠে এদের কোনো মূল্য নেই। কাজেই দলের কর্মী-সমর্থক বলে এদের মাথায় আহ্লাদের ছায়া দেওয়ার কোনো দরকার নেই। দুষ্ট গরুর চাইতে শূন্য গোয়াল ভালো।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
গৌরীপুর বিএনপির সমাবেশে স্ট্রোক করে ছাত্রদল কর্মীর মৃত্যু
গৌরীপুর বিএনপির সমাবেশে স্ট্রোক করে ছাত্রদল কর্মীর মৃত্যু

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মোংলা-খুলনা মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করার দাবিতে মানববন্ধন
মোংলা-খুলনা মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করার দাবিতে মানববন্ধন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার
১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজীপুরের নতুন জেলা প্রশাসক আজাদ জাহান
গাজীপুরের নতুন জেলা প্রশাসক আজাদ জাহান

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে খালে পড়ে শিশুর মৃত্যু
নোয়াখালীতে খালে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কর্ণফুলী নদীর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে সাত দিনের আল্টিমেটাম
কর্ণফুলী নদীর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে সাত দিনের আল্টিমেটাম

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতি সন্তানদের সংবর্ধনা দিলো আবুল খায়ের গ্রুপ
জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতি সন্তানদের সংবর্ধনা দিলো আবুল খায়ের গ্রুপ

৩২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

খাগড়াছড়ি কারাগার থেকে দুই হাজতির পলায়ন, গ্রেপ্তার ১
খাগড়াছড়ি কারাগার থেকে দুই হাজতির পলায়ন, গ্রেপ্তার ১

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ: এস আলমসহ ৬৭ জনের নামে মামলা
সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ: এস আলমসহ ৬৭ জনের নামে মামলা

৩৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে পুলিশ ফাঁড়ির উদ্বোধন
গাজীপুরে পুলিশ ফাঁড়ির উদ্বোধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার : মীর হেলাল
ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার : মীর হেলাল

৪৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১২০০ কোটি টাকা পাচারে সালমানসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে ১৭ মামলা
১২০০ কোটি টাকা পাচারে সালমানসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে ১৭ মামলা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউনাইটেড ফাইন্যান্স পেল বাংলাদেশ ফিনটেক অ্যাওয়ার্ড
ইউনাইটেড ফাইন্যান্স পেল বাংলাদেশ ফিনটেক অ্যাওয়ার্ড

৫৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আলী আমজদের ঘড়ির সামনে টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
আলী আমজদের ঘড়ির সামনে টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিবচরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
শিবচরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হবে, নির্বাচন হবেই : গয়েশ্বর
ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হবে, নির্বাচন হবেই : গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবজি বাজার থেকে সিংড়া থানা আওয়ামী লীগের সভাপতির গ্রেফতার
সবজি বাজার থেকে সিংড়া থানা আওয়ামী লীগের সভাপতির গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের ৩ নেতা গ্রেফতার
গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের ৩ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালের কর্মকাণ্ডে ক্ষুব্ধ আবু সাঈদ হত্যা মামলার সাক্ষী
ট্রাইব্যুনালের কর্মকাণ্ডে ক্ষুব্ধ আবু সাঈদ হত্যা মামলার সাক্ষী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে, ষড়যন্ত্রও তত বাড়ছে: দুলু
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে, ষড়যন্ত্রও তত বাড়ছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নেপাল–ভারত ম্যাচ খেলতে কাল দুপুরে আসছেন হামজা
নেপাল–ভারত ম্যাচ খেলতে কাল দুপুরে আসছেন হামজা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজধানীতে ৬ লাখ টাকার জাল নোটসহ গ্রেফতার দুই
রাজধানীতে ৬ লাখ টাকার জাল নোটসহ গ্রেফতার দুই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে ধানের শীষের প্রচারণায় মহিলা সমাবেশ
সিরাজগঞ্জে ধানের শীষের প্রচারণায় মহিলা সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’
‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে ভোট চেয়ে বরিশালে রিকশার‍্যালি
ধানের শীষে ভোট চেয়ে বরিশালে রিকশার‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা