শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৭, বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৫

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

আজ ১৩ নভেম্বর। দিনটি ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। সেনাবাহিনীর সদস্যদের তৎপরতাও বাড়ানো হয়েছে। সবার মনে একটাই প্রশ্ন-আজ কী হবে? তবে আজকের দিনটি আমাদের জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। কারণ যারা ভেবেছিল চিরদিন ক্ষমতায় থাকবে, যারা দেশটাকে পৈতৃক সম্পত্তি মনে করেছিল, এমন কোনো অপকর্ম নেই যা করেনি; আজ তাদের বিচারের রায় ঘোষণার দিন ধার্য হবে। এটা অবশ্যই বর্তমান সময়ের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। সরকার ও আদালতের এমন এক সাহসী পদক্ষেপ বাধাগ্রস্ত করতে অপরাধীরা অপচেষ্টা চালাবে, এটাই স্বাভাবিক। ইতোমধ্যে যানবাহনে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণসহ নানান ধ্বংসাত্মক কাজ তারা শুরু করেছে। অবশ্য রাজপথের আন্দোলন, নাশকতা, যানবাহনে আগুন লাগিয়ে মানুষ পুড়িয়ে মারার রাজনীতিতে তাদের জুড়ি নেই। গত ১৬ বছরে যানবাহনে আগুন, যাত্রীভর্তি বাসে গানপাউডার দিয়ে আগুন ধরিয়ে মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করার মতো ঘটনা ফ্যাসিস্ট দলের নেতা-কর্মী ও তাদের বিপথে চালিত গোয়েন্দা সংস্থা করেছে। এসব কাজে তাদের দক্ষতা প্রশ্নাতীত। মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করেছে তারা, আর মামলা হয়েছে বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের নামে। সেই গুপ্তঘাতী তৎপরতা তারা এখন আবার শুরু করেছে। আর তাদের এসব ধ্বংসাত্মক কাজ করার সুযোগ করে দিচ্ছে সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলো। সরকার যদি এত কিছু নিয়ে খেলাধুলা না করে সাদা মনে একটি নির্বাচন দিয়ে গণতান্ত্রিক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের চিন্তা করত, তাহলে ফ্যাসিস্টরা এমন দুঃসাহস দেখাতে পারত না। রাজনৈতিক দলগুলোও যদি শুধু ক্ষমতার লোভ না করে দেশের মঙ্গল চিন্তা করে ফ্যাসিস্টদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকত, তা হলেও পলাতক ফ্যাসিস্ট মাত্র ১৫ মাসের মধ্যে আবার মাথা চাড়া দিয়ে উঠতে পারত না।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস গত ৫ আগস্টের ভাষণে বলেন, সরকারের তিনটি দায়িত্ব ছিল। দায়িত্বগুলো হলো সংস্কার, বিচার ও নির্বাচন। দেশের অর্থনৈতিক খাত, বিচারব্যবস্থা ও জনপ্রশাসনে গতিশীলতা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি বৃদ্ধি, দুর্নীতি, অনিয়ম ও হয়রানি হ্রাস করতে বেশ কিছু সংস্কার কমিশন গঠন করা হয়। এসব কমিশনের ভিত্তিতে রাজনৈতিক ঐক্য প্রতিষ্ঠা করতে গঠন করা হয় ঐকমত্য কমিশন। এ কমিশনকে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য করতে সরকারের পছন্দের প্রবাসীদের এনে দায়িত্ব দেওয়া হলো। অনেক দিন ঐক্যের নাটক করে শেষ পর্যন্ত চরম অনৈক্য সৃষ্টি করা হলো। দেশের শীর্ষ দলগুলো জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সনদটি যেভাবে প্রকাশ করা হলো, তাতে দলগুলোর মধ্যে ঐক্যের বদলে চরম অনৈক্য সৃষ্টি হয়েছে। প্রায় সবাই সরকারের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ আনল। অথচ এ দলগুলো জুলাই অভ্যুত্থানের পর নিঃশর্তভাবে এ সরকারের প্রতি সমর্থন দিয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে সবাই মাথার তাজ বানিয়ে রেখেছিল। মাত্র ১৫ মাসের ব্যবধানে দলগুলো তাঁর বিরুদ্ধেই প্রতারণার অভিযোগ আনল! এ অবস্থায় অনেক প্রশ্নের জন্ম হয়েছে। ঐকমত্য কমিশন কার স্বার্থে কাজ করেছে, কার এজেন্ডা বাস্তবায়ন করেছে? স্বৈরাচার পতনের পর সব দল তো একমঞ্চে ছিল। হাতে হাত রেখে স্লোগান দিয়েছে। ফ্যাসিস্টমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার ঘোষণা দিয়েছে। সে ঐক্য নষ্ট করার জন্য সরকার কি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে ঐকমত্য কমিশন গঠন করেছিল? ঐক্যের নাটক করে সরকার কি সময় নষ্ট করেছে? সরকার যত জোর দিয়ে জাতীয় নির্বাচনের কথা বলছে, জামায়াতে ইসলামী তত জোরে নির্বাচনের আগে গণভোটের কথা বলছে। গণভোট ছাড়া ২০২৬-এ জাতীয় নির্বাচন হবে না বলে ঘোষণা দিয়েছে। তাহলে কার কী উদ্দেশ্য? ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে যাদের সঙ্গে তাদের আঁতাত ছিল, সেই আঁতাত কি এখনো আছে?

দেশের বৃহত্তর স্বার্থে একমাত্র বেগম খালেদা জিয়াই পারেন দলমতনির্বিশেষে জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে। তিনি শুধু বিএনপির মতো একটি দলের নেত্রী নন, তিনি জাতীয় মুরুব্বি। সবার শ্রদ্ধেয় বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে পারলে বর্তমান সংকট দূর করা সম্ভব। এটা এখন সময়ের দাবি

সংস্কার ও জুলাই সনদ নিয়ে প্রত্যাশার চেয়ে অপ্রত্যাশিত ঘটনাই বেশি ঘটেছে। রোগী আগে টয়লেটে প্রস্রাব-পায়খানা করত, এখন বিছানায় করছে অবস্থাটা যেন অনেকটা এমনই। জুলাই অভ্যুত্থানের পর রাজনৈতিক দলগুলোতে যে সৌহার্দপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল, ঐকমত্য কমিশন সে সম্পর্ক নষ্ট করে শত্রুতে পরিণত করেছে। আগে একজন অন্যকে সালাম দিয়ে কথা বলত, এখন ধমক দিয়ে কথা বলছে। তবে সংস্কারে আহামরি কিছু না হলেও বিচারকাজের অগ্রগতি সন্তোষজনক। সেজন্য বিচারব্যবস্থাকে ধন্যবাদ। এর আগে ৫ আগস্ট জাতির উদ্দেশে ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা আশা প্রকাশ করে বলেছিলেন, ‘জুলাই-আগস্টের মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় বিচারকাজ দৃঢ়ভাবে এগিয়ে চলেছে। বিচারের আনুষ্ঠানিক শুনানি পর্বও শুরু হয়েছে। ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞে যারা জড়িত, তাদের বিচার এ দেশের মাটিতে হবেই। বিচারপ্রক্রিয়া ও এর ফলাফল ক্রমান্বয়ে মানুষের কাছে প্রকাশিত হতে থাকবে। বিচারের পুরো প্রক্রিয়া দেশবাসীর কাছে স্বচ্ছ ও দৃশ্যমান রাখা হচ্ছে।’ প্রধান উপদেষ্টার সেই প্রত্যাশা পূর্ণতা লাভ করছে। অবশ্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী, আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার বিচারে রাজনৈতিক নেতা-কর্মী এবং জুলাই বিপ্লবের অত্যাচারিত-নির্যাতিতসহ সর্বসাধারণের মতো প্রধান উপদেষ্টারও খুশি হওয়ার কথা। কারণ শেখ হাসিনা ব্যক্তিগত আক্রোশে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে দিনের পর দিন আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছেন। শেখ হাসিনা আর কিছুদিন ক্ষমতায় থাকলে হয়তো ড. ইউনূসকে জেলখানাতেই থাকতে হতো। সেই মিথ্যা ভিত্তিহীন মামলা থেকে তিনি আইনি ব্যবস্থাতেই মুক্ত হয়েছেন। কথায় বলে, মানীর মান আল্লাহ রাখেন। ক্ষমতার দম্ভে যে শেখ হাসিনা একদিন ড. ইউনূসকে আদালতে ঘুরিয়েছেন, সেই ড. ইউনূসের সরকার এখন শেখ হাসিনার বিচার করছে। ভাগ্যের কী নির্মম পরিহাস! অবশ্য নোবেল লরিয়েটের কারণে অনেকের ভাগ্যও খুলে গেছে। তিনি আদালতে গেছেন আসামি হয়ে। আর কিছু লোক তাঁর সঙ্গে গেছেন গণমাধ্যমের খবর হতে। আজ সেই সঙ্গীদের অনেকেই উপদেষ্টা। শুধু বাদ পড়লেন সেই মামলাগুলোর পরিচালনাকারী আইনজীবী ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন। যখন কোনো আইনজীবী ড. ইউনূসের মামলা পরিচালনা করার সাহস পাননি, তখন ব্যারিস্টার মামুন এগিয়ে এসেছিলেন। মামলার প্রতিটি তারিখে শুনানি শেষে তিনি যখন নির্ভয়ে সাংবাদিকদের বিস্তারিত বলতেন, সেই দৃশ্য অনেকের চোখে এখনো ভাসে।

প্রধান উপদেষ্টা একই দিনের ভাষণে নির্বাচন নিয়ে বলেছিলেন, ‘এবার আমাদের সর্বশেষ দায়িত্ব পালনের পালা। নির্বাচন অনুষ্ঠান। আমরা এবার একটি নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তরের প্রক্রিয়া শুরু করব। অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে আমি প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে চিঠি পাঠাব, যেন নির্বাচন কমিশন আগামী রমজানের আগে, ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। আপনারা সবাই দোয়া করবেন যেন সুন্দরভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে পারি। দেশের সব নাগরিক একটি “নতুন বাংলাদেশ” গড়ার কাজে সফলভাবে এগিয়ে যেতে পারে। আমরা সরকারের পক্ষ থেকে এ নির্বাচন যাতে সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ এবং উৎসবমুখরভাবে সম্পন্ন করা যায়, সেজন্য সব ধরনের সাহায্য-সহযোগিতা প্রদান করব।’ প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে সেদিন জাতি আশান্বিত হয়েছিল। নির্বাচন ইস্যুতে রাজনৈতিক দলগুলোর সংশয় কিছুটা হলেও দূর হয়েছিল। সে ঘোষণার পরিপ্রেক্ষিতে তিনি নির্বাচন কমিশনে চিঠি পাঠিয়েছিলেন। নির্বাচন কমিশনও প্রস্তুতি গ্রহণ করছে। তাঁর এ ভাষণের প্রায় সাড়ে তিন মাস অতিক্রান্ত হচ্ছে। এ সময়ে নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত ও স্বীকৃত সব দল ফেব্রুয়ারির জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে। জামায়াতে ইসলামী অনেক আগেই প্রতিটি আসনে একক প্রার্থী দিয়েছে। তারা ভোট প্রার্থনা করছেন। বিএনপিও ৩ নভেম্বর ২৩৭ আসনে দলের সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণা করেছে। সারা দেশ এখন নির্বাচনমুখী। এমন সময়ে আবার নতুন করে নির্বাচন নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে। রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করছেন, কোনো মহলকে খুশি করার জন্য ফেব্রুয়ারির নির্বাচন যদি অনিশ্চিত হয়ে যায়, তাহলে দেশ গভীর সংকটে পড়বে। লাভবান হবে পতিত ও পলাতক ফ্যাসিস্ট।

রাজনীতিতে ঐক্য প্রতিষ্ঠা অত্যন্ত কষ্টসাধ্য কাজ। দেশের প্রায় ১৮ কোটি মানুষই কমবেশি রাজনীতি বোঝে। রাজনৈতিক আলোচনা সবার প্রিয়। পাঁচ তারকা হোটেল বা দামি রেস্টুরেন্টে যারা আড্ডা দেয়, তাদের চেয়ে শহরের বা গ্রামের ফুটপাতের চায়ের দোকানে রাজনৈতিক চর্চা বেশি হয়। আরও একটি বিষয় আমরা অনেক বেশি জানি, সেটা হলো ডাক্তারি। কারও কোনো শারীরিক সমস্যা হলে এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া যায় না, যে ডাক্তারি পরামর্শ দিতে পারে না। এ দুই বিষয়ে সবার জ্ঞান-অপজ্ঞান বেশি, সংকটও বেশি। এখন দেশে নির্বাচন নিয়ে যে সংকট তৈরি হয়েছে, তা দূর করার জন্য রাজনৈতিক ঐক্যে আর কাজ হবে না। এর জন্য দরকার জাতীয় ঐক্য। চরম সংকটে স্বপ্নবাজ মানুষ ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে কেন্দ্র করে দেশবাসী ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল। জাতীয় ঐক্যের প্রতীক হিসেবে তিনি ক্ষমতা ও মর্যাদার আসনটি পেয়েছিলেন। কিন্তু ১৫ মাসে তাঁর সেই অবস্থান প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। এখন একমাত্র বেগম খালেদা জিয়ার পক্ষেই জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলা সম্ভব। দেশের বৃহত্তর স্বার্থে একমাত্র তিনিই পারেন দলমতনির্বিশেষে জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে। তিনি শুধু বিএনপির মতো একটি দলের নেত্রী নন, তিনি জাতীয় মুরুব্বি। সবার শ্রদ্ধেয় বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে পারলে বর্তমান সংকট দূর করা সম্ভব। এটা এখন সময়ের দাবি।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া

৩৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু
জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা
লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা
এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬
ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল
ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা
সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি
নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট
কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি
রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া
জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র
মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট
নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থীও হতে পারবে না, দাবি গণ অধিকার পরিষদের
আওয়ামী লীগের কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থীও হতে পারবে না, দাবি গণ অধিকার পরিষদের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিত্যপণ্যের মূল্য ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে দায়িত্বশীল থাকার আহ্বান এফবিসিসিআই’র
নিত্যপণ্যের মূল্য ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে দায়িত্বশীল থাকার আহ্বান এফবিসিসিআই’র

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে
প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে

নগর জীবন

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

ড্রেন দখল, জলাবদ্ধতা হাসপাতালে
ড্রেন দখল, জলাবদ্ধতা হাসপাতালে

দেশগ্রাম

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

ভেজাল বীজ বিক্রি চার ব্যবসায়ীর জরিমানা
ভেজাল বীজ বিক্রি চার ব্যবসায়ীর জরিমানা

দেশগ্রাম

আগুনে পুড়ল পাট গুদাম দোকান
আগুনে পুড়ল পাট গুদাম দোকান

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা
আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা

নগর জীবন

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

পাখি শিকার লাইভে রান্নায় অর্থদণ্ড
পাখি শিকার লাইভে রান্নায় অর্থদণ্ড

দেশগ্রাম

মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য

সম্পাদকীয়

১৯ আ.লীগ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
১৯ আ.লীগ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বগুড়ায় জমে উঠেছে নির্বাচনি প্রচার
বগুড়ায় জমে উঠেছে নির্বাচনি প্রচার

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে অভিষেক হয় হামজার
ভারতের বিপক্ষে অভিষেক হয় হামজার

মাঠে ময়দানে

পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম

সম্পাদকীয়

পতিতদের অপতৎপরতা দেশবাসী রুখে দেবে
পতিতদের অপতৎপরতা দেশবাসী রুখে দেবে

নগর জীবন

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা