শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৫

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

বাঙালির পিঠে বোঝার অবধি নেই। ঋতুও একটা বোঝা, যদিও সেভাবে তাকে দেখা হয় না। আমরা বলি, আমাদের দেশ ষড়ঋতুর লীলাক্ষেত্র। তা লীলাখেলা চলে বৈকি। কিন্তু তাতে মানুষের ভীষণ কষ্ট হয়। সব মানুষের নয়। সেসব মানুষের নয় যাদের সংগতি আছে উপভোগের। এদের সংখ্যা অল্প। বেশির ভাগ মানুষই ঋতুচক্রের ভারী বোঝাটা বহন করে বেড়াতে বাধ্য হয়, বছরের পর বছর। এই ভার বহনকারীদের সংখ্যা বাড়ে, বোঝাও ভারী হয়, সোনার বাংলা আশপাশে কোথাও দেখা যায় না, এমনকি কল্পনা করাও দুঃসাধ্য হয়ে পড়ে।

বাংলার প্রকৃতি কৃপণ নয়, সে উর্বরা করেছে ভূমিকে। সহজ করেছে খাদ্য উৎপাদন। কিন্তু আদরের অন্তরালে সে একটা বড় নিষ্ঠুর কাজ করে রেখেছে বাঙালির জন্য। সেটা হচ্ছে স্বল্পে সন্তোষ। বড় অল্পতে সন্তুষ্ট হয় বাঙালি-ভাতে ও মাছে, মাছ না পেলে ডালে ও ভাতে। আর কিছু চাই না।

এটুকুতেই তার স্বর্গসুখ। সেজন্য প্রকৃতির ওপর অতিরিক্ত চাহিদা নিয়ে বন্ধুত্বপূর্ণ কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা যেটুকু হয়েছে তা সামান্য। যা মূলত ঘটেছে তা হলো প্রকৃতির কাছে বেশির ভাগ সময়ে আত্মসমর্পণ, অন্য সময়ে সন্ধি। সংস্কৃতি আসলে মানুষের জয়ের ছবি; বাঙালির কথাই বলছি এখানে, ব্যতিক্রমের কথা নয়।

ছয়টি ঋতুর কথা আমরা বলি বটে, কিন্তু এদের তিনটি বড় দ্রুত চলে যায়। শরৎ থাকে ভেজা ভেজা। হেমন্ত থাকে শীতের জন্য প্রতীক্ষারত। ওদিকে বসন্ত খুবই চঞ্চল, শীতের কর্তৃত্ব থেকে মুক্তি পেয়ে উল্লসিত, কিন্তু আবার গ্রীষ্মের ভয়ে কাতর। বস্তুত ঋতু আমাদের তিনটিই, গ্রীষ্ম, বর্ষা ও শীত। অন্য তিনটি এদেরই হেরফের এবং এদেরই আশ্রয়ে প্রতিপালিত। আমাদের সেরা ঋতু কোনটি? বলা যাবে কোনোটাই ভালো নয়, বিশেষ করে আজকের দিনে বড় তিনটির সব কটিই জ্বালাতন করে। তবু তুলনা করলে মানতেই হবে যে আমাদের সেরা ঋতু গ্রীষ্ম নয়, বর্ষাও নয়, সেরা হলো শীত।

গ্রীষ্মের তো প্রশ্নই ওঠে না। সে তো উৎপীড়ক। যতই ফল পাকাক না কেন, মানুষকে তার তপ্ত কড়াইতে ভাজা ভাজা করে ছাড়ে। তা ছাড়া কার ফল কে খায় এই বাংলাদেশে? অথবা উপমা বদলে বলা যায়, গ্রীষ্ম আমাদের ভিতর যা আছে তার সবটাই একেবারে নিংড়ে বের করে নেয়, দক্ষ ধোপার মতো। কিন্তু সেই নিংড়ে নেওয়াতে আমরা পরিষ্কার হই না, নোঙরাই হই বরঞ্চ। সব ঋতুতেই চলাফেরা কষ্টকর। কিন্তু গ্রীষ্মের স্বৈরাচারী রক্তচক্ষু যে নিষেধাজ্ঞা জারি করে থাকে এবং ঘর থেকে বের হলে যেভাবে শাস্তি দেয়, তা অন্য ঋতুর আয়ত্তে নেই, তা তারা যতই খারাপ হোক। গ্রীষ্মপ্রধান এই দেশে গ্রীষ্মপ্রধান নির্যাতনের ক্ষেত্রেও বটে।

প্রকৃতির সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক একেক ঋতুতে একেক রকম। গ্রীষ্মে আমরা আত্মসমর্পণ করি, বর্ষায় করি আপস। আর শীতে মনে হয় বন্ধুত্বমূলক কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে পারি। সেটাই লক্ষ্য হওয়া দরকার। প্রকৃতিকে সম্পূর্ণ পরাভূত করার দরকার নেই, তাকে আত্মসমর্পণে বাধ্য করলে সে প্রতিশোধ নেবে নীরবে ও গোপনে

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাইবর্ষাকে আমরা যে ভালো মনে করি, সে গ্রীষ্মের সঙ্গে তুলনাতেই বোধ হয়। নইলে বর্ষা এমন কিছু আহামরি ঋতু নয়। তার ছবিও একটা বৃহৎ দুর্দশারই ছবি বটে। আমরা আশা করি, সে আমাদের রক্ষা করবে গ্রীষ্ম নামক জুলুমবাজের হাত থেকে। পানি দেবে। গ্রীষ্মকে ভিজিয়ে ছাড়বে। এবং আমাদের স্বস্তি দেবে।

দেয় কি? না, সব সময় দেয় না। তবু বর্ষা ছাড়া কে আছে আমাদের যে শুকিয়ে যাওয়া থেকে বাঁচাবে। বর্ষাকালও গরমকালই। জুন সাংঘাতিক মাস, বাংলাদেশের জন্য। দিনগুলো দীর্ঘ এবং অত্যন্ত তপ্ত। সেই জুনকে আষাঢ় নামে ডাকি যখন, তখন বুকে বড় আশা থাকে। মেঘ আসবে আকাশ ছেপে, বাদলের ধারা নামবে ঝরঝর করে। পৃথিবীটা ঠান্ডা হবে, তৃষ্ণা কিছুটা হলেও মিটবে। মেটে কি? মিটুক না মিটুক, আশা তো করতে হবে, আশাভঙ্গের পরও আশা থাকে। বস্তুত আশাই জীবন। আশা পানির চেয়ে কম জরুরি নয়। বর্ষার বড় গুণ ওই প্রতিশ্রুতিই। সে বলে রেখেছে, আসবে। এবং যখন আসে দুম করেই আসে। ঝরঝর করে ঝরে পড়ে তার করুণা। কষ্ট হয় বৈকি, নানা রকমের যন্ত্রণা আছে বর্ষায়। ঘরে খাবার থাকে না, বাইরে গিয়ে কাজ করা কঠিন হয়। রোগ দেখা দেয়, সাপখোপ উঠে আসে ঘরে। চলাচল কঠিন হয়। বন্যা আসে। দুর্দশার ছবিই তো টইটম্বুর। তবু গ্রীষ্মকে সে বিদ্ধ করছে, কিংবা করবে এ বড়ই বড় কথা। বর্ষা গ্রীষ্মের রূঢ়তাকে প্রমাণিত করে না শুধু, আচ্ছাদিতও করে।

সে আরেকটা বড় গুণ বর্ষার। রহস্যময়। ঢেকে দেয়, আকাশে মেঘ, বাতাসে বৃষ্টি, নিচে পানি- চতুর্দিকে একটা অস্পষ্টতা। ঠিক রাত নয়, তবু রাতের মতো। এই জিনিসটা আসলে আমরা চাই। আমাদের জন্য বাস্তব বড়ই নির্মম, আমরা একটা অস্পষ্টতা পেলে বেঁচে যাই। বাস্তব তো আছেই, ফুটে উঠবেই, যতক্ষণ রহস্যটা থাকবে ততক্ষণ মন্দ কী। আমরা এটা উপভোগ করি। আমাদের আধ্যাত্মিকতা, অতীন্দ্রিয়তা, ভাববাদিতা সবকিছু রহস্যপ্রিয়তার সঙ্গে যুক্ত বটে। যার আরেক নাম বাস্তববিমুখতা। আর সেখানে এসেই লক্ষ করতে হয় যে ভালোমন্দ নয়, বর্ষা হচ্ছে আমাদের জন্য সবচেয়ে স্বাভাবিক ঋতু। তার প্রকৃতির সঙ্গে আমাদের ঐতিহ্যের, আকাঙ্ক্ষার ও প্রবণতার একটা মিল আছে। বর্ষার মধ্যে যে স্বতঃস্ফূর্ততা, প্রাচুর্যের প্রতিশ্রুতি, আলস্যের আহ্বান, স্পর্শকাতরতার লালন, ভাবালুতার প্রশ্রয় ইত্যাদি রয়েছে, সেগুলো আমাদের কাছে খুবই আবেদনঘন, সন্দেহ কী। আমরা তাই সাড়া দিই। আমাদের দেশ নদীমাতৃক। পানি আমাদের প্রাণের চেয়েও প্রাণ।

পূর্ববঙ্গের জন্য তো বর্ষা একেবারেই নিজস্ব ঋতু। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের জন্যও কম নয়। রবীন্দ্রনাথের জন্মস্থান পশ্চিমবঙ্গে বর্ষা এতটা প্রচুর নয় এবং রবীন্দ্রনাথ বাংলার সব ঋতু সম্পর্কেই অসাধারণ কবিতা লিখেছেন, এ-ও সত্য। কিন্তু রবীন্দ্রনাথ সব ঋতুর হয়েও বিশেষভাবে বর্ষারই কবি। তাঁর কবিতায়, গানে, এমনকি গদ্যেও বর্ষা যেমনভাবে উপস্থিত রয়েছে, তেমনভাবে অন্য কোনো ঋতু নেই। কাজী নজরুল ইসলাম তো ছিলেন আরও পশ্চিমের। তাঁর চুরুলিয়া প্রায় বিহারের কাছাকাছি। তিনিও বর্ষারই কবি, অন্য ঋতুর নন। এটাই মনে হয় স্বাভাবিক। বাঙালির হৃদয়বৃত্তি বর্ষায় যেমন সজীব হয়, তেমন অন্য কখনো হয় না। মাছ, ব্যাঙ ও চাতক পাখি আছে বুঝি আমাদের পূর্বপুরুষের স্মৃতিতে এবং বর্তমানে গঠনে। আমরা বৃষ্টির শব্দ শুনলে অতিদ্রুত সাড়া দিই, বৃষ্টি কেবল যে মাটিতে ও পানিতে পড়ে তা নয়, আমাদের সংবিতেও পড়ে বৈকি। আমার নিজের মনে আছে, আমাদের কালে সতীনাথের গাওয়া একটা গান ছিল, ‘এলো বরষা যে সহসা মনে তাই/ রিম ঝিমঝিম রিম ঝিমঝিম গান গেয়ে যাই,’ আমার যে বন্ধু গান গাইতে ভালোবাসত। তার গলায় ওই গানের গুণ আমরা কখনো মেপে দেখিনি, কিন্তু গাইবার সময় ওই যে তার মাথাটা দুলত, তাতে আমরা বলতাম, ‘তোমার মাথা তোমার গানের চেয়ে বেশি গীতিময়।’ সে দোলা তার একার নয়, আমাদের সবার। সব বাঙালির। বিশেষ করে বাঙালি মধ্যবিত্তের। বর্ষা এলে সমগ্র সত্তা দিয়ে সাড়া দেয় সে, মনে-প্রাণে গান গায়, বর্ষার গান। বাঙালি অবাঙালি হয় তার বর্ষাকে হারিয়ে।

কিন্তু বর্ষা আমাদের সেরা ঋতু নয়, যা আগেই বলেছি। সেরা ঋতু শীত। শীতেও অনেক কষ্ট আমাদের। সে-ও বোঝা বটে। শীতে বস্ত্রের সংকট আছে। তা ছাড়া সত্য তো এটাও যে গরমে আমরা যেখানে সেখানে পড়ে থাকতে পারি, গাছতলাতেও ক্ষতি নেই, কিন্তু শীতে পারি না। শীতে বিশেষ রকমের আশ্রয় দরকার হয়।

তবু শীতই শ্রেষ্ঠ। তখন খাবার থাকে ঘরে, যতটুকু থাকে। তখন পিঠা বানায় লোকে। শাকসবজি পাওয়া যায় বাজারে। শীত হচ্ছে গান ও উৎসবের সময়। চলাফেরা করায় অধিক সুবিধা গ্রীষ্ম ও বর্ষার তুলনায়। গ্রীষ্মের স্বৈরশাসন নেই, বর্ষার দুর্দশাও স্তিমিত। শীত আদর করে কিন্তু নষ্ট করে না, এবং শীতে খুব বেশি শীত বেশি দিন পড়ে না। চরমপন্থি নয় সে, অন্য দুটি বড় ঋতুর মতো। শীত চলে গেলে তাই আমাদের মুখ শুকায়। ক্ষণিকের বসন্ত কোনো সান্ত্বনাই নয়, শীতকে হারানোর।

প্রকৃতির সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক একেক ঋতুতে একেক রকম। গ্রীষ্মে আমরা আত্মসমর্পণ করি, বর্ষায় করি আপস। আর শীতে মনে হয় বন্ধুত্বমূলক কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে পারি। সেটাই লক্ষ্য হওয়া দরকার। প্রকৃতিকে সম্পূর্ণ পরাভূত করার দরকার নেই, তাকে আত্মসমর্পণে বাধ্য করলে সে প্রতিশোধ নেবে নীরবে ও গোপনে। প্রকৃতির ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যাবে এবং আমরা বিপদে পড়ব। প্রকৃতি আধিপত্য করবে না মানুষের ওপর, মানুষই অধিপতি থাকবে; কিন্তু প্রকৃতি নিষ্ঠুর হবে না গ্রীষ্মের মতো। না, আপসেও মুক্তি নেই। যেজন্য বর্ষা আমাদের মুক্ত করে না, বন্দিই করে। আমাদের জন্য মুক্তি অত্যাবশ্যক।

আমরা মুক্তি চাই। আমরা সে রকমের উন্নতি চাই, যাতে বর্ষার দুর্দশাটা থাকবে না, কিন্তু প্রাণটা থাকবে। সে উন্নতি শুকনো হবে না, হবে জীবন্ত। মেঘ ডাকবে না, বৃষ্টিও হবে, আষাঢ় মাসের মতোই, কিন্তু প্লাবন দেখা দেবে না। এবং আয়োজন ও উদ্যোগ পর্যবসিত হবে না আষাঢ়ে গল্পে। ঘুম লেগে থাকবে না চোখে, কিন্তু ঘুম পালাবেও না, যেমন পালায় গরমের রাতে। স্বাভাবিকতাটুকুকে রক্ষা করেই এগোতে হবে সামনের দিকে। শীতের দিকে।

আহা, শীত যদি স্থায়ী হতো। প্রকৃতিতে হবে না জানি, কিন্তু আর্থসামাজিক ব্যবস্থায় তো হতে পারে। এবং হওয়াটা চাইও। কেননা আমরা বড়ই জব্দ আছি গ্রীষ্ম ও বর্ষার হাতে পড়ে। আমরা আমাদের নিজেদের এবং স্বল্পে সন্তুষ্ট আকাঙ্ক্ষার মুক্তি চাই। এবং অতি অবশ্যি নামাতে চাই ঋতুচক্রের বোঝাকে- ব্যক্তিগতভাবে নয়, সমষ্টিগতভাবে। প্রকৃতির ওপর নির্ভরতা নয়, তার কাছে অধিক কিংবা কম কোনো ধরনের অধীনতাও নয়। চাই সেই সম্পর্ক, যা একই সঙ্গে মৈত্রীর এবং কর্তৃত্বের। নইলে পিঠের বোঝা নত ছাড়া আর কিছু করবে না- আমাদের।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
সর্বশেষ খবর
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান
জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান

নগর জীবন

কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট
কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট

দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে

পেছনের পৃষ্ঠা