শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৫

পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা

একসময় ভয়াবহ প্রাকৃতিক দুর্যোগের মুখোমুখি হয়েছিলেন নেদারল্যান্ডসের নাগরিক পিটার ভ্যান উইংগারডেন ও মিনকে ভ্যান উইংগারডেন। ২০১২ সালে ব্যবসায়িক সফরে তাঁরা গিয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক সিটিতে। সেখানে তাঁদের পড়তে হয় হারিকেন স্যান্ডির তাণ্ডবে। ঝড়টি মুহূর্তেই ম্যানহাটনকে প্লাবিত করে দেয়। বিদ্যুৎব্যবস্থা ভেঙে পড়ে। মানুষ অন্ধকারে দিন কাটাতে থাকে। শহরের রাস্তাঘাট, সেতু, যোগাযোগব্যবস্থা সবকিছু অচল হয়ে যায়। খাদ্যপণ্যবাহী ট্রাকগুলো তাদের গন্তব্যে পৌঁছাতে না পারায় শহরজুড়ে দেখা দেয় তীব্র খাদ্যসংকট।

দীর্ঘ সময় অনাহারে থাকা সেই নগরবাসীর দুর্ভোগ পিটারের মনে গভীর রেখাপাত করে। তিনি ভাবলেন, যদি শহরের ভিতরেই স্থানীয়ভাবে খাদ্য উৎপাদনের ব্যবস্থা থাকত, তাহলে এমন পরিস্থিতিতে মানুষকে কষ্ট পেতে হতো না। নেদারল্যান্ডসে ফিরে তিনি ও তাঁর স্ত্রী সিদ্ধান্ত নিলেন ভবিষ্যতের জন্য টেকসই কোনো সমাধান খুঁজে বের করতে হবে। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে এমন দুর্যোগ ক্রমেই বাড়বে, তা তাঁরা বুঝতে পেরেছিলেন। এই ভাবনা থেকেই জন্ম নেয় এক অভিনব উদ্যোগের, ভাসমান খামার বা ফ্লোটিং ফার্মের ধারণা।

রটার্ডাম সমুদ্রবন্দরের এক ক্যানেলের পাশে পানির ওপর নির্মিত হয়েছে সেই ভাসমান খামারটি। বছর তিন আগে এক এপ্রিলে নেদারল্যান্ডসে ডেল্টা প্ল্যান-সম্পর্কিত কার্যক্রম দেখতে গিয়ে সরেজমিন ঘুরে দেখি পিটার ও মিনকে দম্পতির সেই বিস্ময়কর প্রকল্প। পানির ওপর ভাসছে তিন তলা এক আধুনিক গরুর খামার, যা সত্যিকার অর্থেই টেকসই কৃষির নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে।

খামারটির মূল পরিকল্পনাকারী পিটার ভ্যান উইংগারডেন। তবে দৈনন্দিন পরিচালনার দায়িত্বে আছেন তাঁর সঙ্গী ও উদ্যোক্তা মিনকে ভ্যান উইংগারডেন। পিটার তখন শহরের বাইরে থাকায় তাঁর সঙ্গে দেখা হয়নি, কিন্তু মিনকের সঙ্গে লম্বা সময় কথা হয়। আন্তরিক মিনকে প্রজেক্টরের মাধ্যমে উপস্থাপন করলেন তাঁদের পুরো উদ্যোগের সারসংক্ষেপ।

জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব আমরা ইতোমধ্যে অনুভব করছি। অসময়ে বন্যা, জলোচ্ছ্বাসসহ নানা প্রাকৃতিক বিপর্যয় ঘন ঘন ঘটছে। উন্নত বিশ্ব যেমন আগামীর কৃষিকে নতুনভাবে ভাবছে, আমরাও টিকে থাকার প্রশ্নে সেই ভাবনাকে অনুসরণ করতে পারি

তিনি বললেন, ‘আমরা এক অদ্ভুত সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। সবকিছু দ্রুত বদলে যাচ্ছে। আবহাওয়া, জলবায়ু, শহরের কাঠামো; কিছুই আগের মতো নেই। এই পরিবর্তনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে না পারলে আমরা টিকে থাকতে পারব না। গবেষণায় বলা হচ্ছে, ২০৫০ সালের মধ্যে বিশ্ব জনসংখ্যা দাঁড়াবে প্রায় ৯.৮ বিলিয়নে, যার ৭০ শতাংশই বসবাস করবে শহরে। তাই শহরগুলোকে এখন থেকেই নিজেদের খাদ্য উৎপাদনে স্বনির্ভর হওয়ার প্রস্তুতি নিতে হবে।’ তাঁর কথায় স্পষ্ট হয়ে উঠল এক দৃঢ় বিশ্বাস। ভবিষ্যতের শহর টিকে থাকবে স্থানীয় খাদ্য উৎপাদনের ওপর নির্ভর করে। রটার্ডামের সেই ভাসমান খামারই যেন সেই ভবিষ্যতের এক বাস্তব উদাহরণ।

ভাসমান খামারের দিকে যেতে যেতে কথা হচ্ছিল মিনকে ভ্যান উইংগারডেনের সঙ্গে। খামারটি নদীর পানিতে ভাসছে, আর তীরে রয়েছে তাঁদের অফিস ও বিক্রয় কেন্দ্র। বিশাল এলাকাজুড়ে গবাদিপশুর বিচরণ ক্ষেত্র। ভবিষ্যতের কৃষি ও পরিবর্তিত জলবায়ু নিয়ে কথা বলতে বলতে মিনকে বললেন, ‘যে কোনো পরিস্থিতির জন্যই আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে। আসলে আমরা কেউই জানি না ভবিষ্যতে কী ঘটবে। জলবায়ু দ্রুত বদলে যাচ্ছে। এই বিবর্তনের সময়টাতে অভিযোজন করতে না পারলে হয়তো আমাদের হারিয়ে যেতে হবে। তাই এখন থেকেই প্রস্তুতি নিতে হবে। শহরকে খাদ্য উৎপাদনের কেন্দ্র থেকে আলাদা রাখলে চলবে না। কৃষির এই পরিবর্তন বা রূপান্তরকেই আমরা বলছি “ট্রান্সফরমেশন”।’

২০১৯ সালের ১৩ মে মাসে ৩২টি গরু নিয়ে বিশ্বের প্রথম ভাসমান ফার্মটির যাত্রা শুরু হয়। এটি মূলত একটি ডেইরি ফার্ম। বর্তমানে এখানে প্রায় ৪০টি গাভি রয়েছে। মিনকের কাছে জানতে চাইলাম, কেন তারা এমন এক ভাসমান খামারের চিন্তা করেছিলেন। তিনি ব্যাখ্যা করলেন, ‘দেখুন, কৃষিজমির পরিমাণ দিন দিন কমে আসছে। শহর ক্রমেই বাড়ছে। আজ যেখানে সুউচ্চ ভবন দাঁড়িয়ে আছে, এক সময় সেখানেই ছিল কৃষিজমি। মানুষের বাসস্থানের প্রয়োজনীয়তা যেমন সত্য, তেমনি নিরাপদ ও সতেজ খাদ্যের কথাও ভাবতে হবে। এই দুটি বিষয় একসঙ্গে বিবেচনা করেই আমাদের এই উদ্যোগ। পাশাপাশি আমরা নগরের মানুষদেরও সচেতন করতে চেয়েছি, যেন তারা বুঝতে পারে তাদের খাদ্য কোথা থেকে আসে। সিঙ্গাপুরের মতো দেশ, যেখানে শতকরা ৯০ ভাগ খাদ্য আমদানি করা হয়, তারাও চাইলে এমন ভাসমান খামার গড়ে নিজেদের সতেজ খাদ্যের জোগান নিশ্চিত করতে পারে।’

তাঁর কথা শুনে বুঝলাম, তাদের লক্ষ্য কেবল দুধ উৎপাদন নয়, বরং ভবিষ্যতের কৃষি বাণিজ্যের এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করা। খামারের কাঠামোটি মূলত স্টিলের তৈরি। ওপরের অংশে সাদা প্লাস্টিকের আবরণ। এটি পানিতে ভাসমান হওয়ায় জোয়ার-ভাটার সঙ্গে খামারটি ওপরে নিচে ওঠানামা করে। পুরো স্থাপনাটি তিনটি ভাগে বিভক্ত। নিচে রয়েছে গবেষণা কেন্দ্র, মাঝখানে দুধ প্রক্রিয়াকরণ ফ্লোর এবং একদম ওপরে গরুর থাকার জায়গা।

জানতে চাইলাম, এই কাঠামো নির্মাণ কি খুব ব্যয়সাপেক্ষ নয়? মিনকে হেসে বললেন, ‘হ্যাঁ, প্রাথমিকভাবে হয়তো ব্যয়সাপেক্ষ মনে হয়, কিন্তু আপনি যদি দীর্ঘমেয়াদি উৎপাদন ও ফলনের হিসাব করেন, তাহলে দেখবেন এটি অত্যন্ত লাভজনক। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, যেখানে কৃষিজমি পাওয়া যায় না, সেখানে এই পদ্ধতি নিরাপদ ও সতেজ খাদ্য উৎপাদনে নতুন আশা জাগায়।’

খামারটির অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ এখানে সম্পন্ন হয় রোবটের সাহায্যে। এমনকি দুধ দোহানোর কাজও করে মিল্কিং রোবট। প্রতিটি গাভির গলায় রয়েছে সেন্সরযুক্ত চিপ। গাভি যখন দুধ দেওয়ার সময় অনুভব করে তখন রোবট স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংকেত পায় এবং দুধ দোহানো সম্পন্ন হয়। সবকিছুই স্মার্ট প্রযুক্তির নিয়ন্ত্রণে।

মনে পড়ল ২০১৫ সালে নেদারল্যান্ডসের ডে মার্ক এলাকায় গরুর এক আধুনিক খামারে গিয়ে বিস্মিত হয়েছিলাম। প্রযুক্তির এমন সুচারু প্রয়োগ কৃষিকে সত্যিই এক নতুন মাত্রা দিয়েছে। ‘ইন্টারনেট অব থিংস’ বা আইওটি কৃষিতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনছে। আমাদের দেশেও কয়েক বছর আগে কিছু শিল্পোদ্যোক্তা স্মার্ট গরুর খামার গড়তে উদ্যোগ নিয়েছিলেন।

ভাসমান খামারটিতে বর্জ্য বা পানির কোনো কিছুই নষ্ট হয় না। প্রতিটি উপকরণেরই পুনর্ব্যবহার নিশ্চিত করা হয়। এটি টেকসই ও সার্কুলার ফার্মিংয়ের এক অনন্য উদাহরণ। শহরের মানুষের ফেলে দেওয়া খাবার, ফুটবল মাঠের কাটা ঘাস, সুপারশপ ও ঘরবাড়ির জৈববর্জ্য সবকিছুই গরুর খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করা হয়। মেয়াদোত্তীর্ণ রুটি, সবজি বা আলু, যা সাধারণত ফেলে দেওয়া হয়, সেগুলোকেই এখানে রূপান্তর করা হয় পুষ্টিকর পশুখাদ্যে। ফলে খাদ্যের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত হয়, একই সঙ্গে বর্জ্য ব্যবস্থাপনাতেও এটি রাখছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা।

খামারে উৎপাদিত দুধ সরবরাহ করা হয় শহরের মানুষদের কাছে। গরুর গোবর থেকে তৈরি হয় জৈবসার, যা দিয়ে ফলানো হয় শাকসবজি ও ফলমূল। খামারের পাশে রয়েছে বিশাল সোলার প্যানেল এলাকা, সেখানেই উৎপাদিত বিদ্যুৎ দিয়ে চলে পুরো খামার। ছাদ এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যাতে বৃষ্টির পানি সংগ্রহ করে রাখা যায়।

মিনকে বলছিলেন, ‘ভালো দুধ উৎপাদনের জন্য শুধু পুষ্টিকর খাবার নয়, গরুর আরামদায়ক পরিবেশও অত্যন্ত জরুরি। আমরা গরুগুলোকে সারাক্ষণ বদ্ধ অবস্থায় রাখি না। সকালে খাবারের পর তারা নিজেরাই মাঠে যায়, বিকালে আবার ফিরে আসে। তাদের জন্য স্বাধীনতা নিশ্চিত করা হয়েছে, কোনো কিছুতেই জোর করা হয় না।’

এই খামারে কিছুই অপ্রয়োজনীয় নয়। গরুর গোবর ও মূত্র থেকে তৈরি হয় জৈবসার। পরীক্ষামূলকভাবে শুরু করা এই উদ্যোগ তিন বছরে সফল প্রকল্পে পরিণত হয়েছে। এখন এটি নগর কৃষির এক অনন্য উদাহরণ হিসেবে বিশ্বজুড়ে পরিচিতি পেয়েছে। ক্রমেই বাড়ছে তাদের উৎপাদিত পণ্যের চাহিদা। মিনকে জানালেন, শিগগিরই তারা দুধের পাশাপাশি ভাসমান সবজি প্লট এবং পোলট্রি ফার্ম গড়ে তুলবেন। সবই হবে পানির ওপর ভাসমান। শুধু রটার্ডাম নয়, অন্য শহরগুলোতেও এই মডেল সম্প্রসারণের পরিকল্পনা রয়েছে। এখানে উৎপাদিত দুধ স্থানীয় মানুষের চাহিদার একটি বড় অংশ পূরণ করে। দুধ থেকে তৈরি হয় দই, মাখন, চিজ। এসব পণ্য বিক্রি হয় অনলাইনে এবং খামারের নিজস্ব বিক্রয় কেন্দ্রে। এই খামার ব্যবস্থাপনার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো সার্কুলার ইকোনমি। উৎপাদন, বিপণন, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সবকিছুই পরিবেশবান্ধব এবং পুনর্ব্যবহারযোগ্য কাঠামোর মধ্যে পরিচালিত। নিশ্চয়ই ফ্লোটিং ফার্মের মতো ব্যয়বহুল ব্যবস্থাপনা আমাদের সাধারণ খামারিদের নাগালের বাইরে। তবে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব আমরা ইতোমধ্যে অনুভব করছি। অসময়ে বন্যা, জলোচ্ছ্বাসসহ নানা প্রাকৃতিক বিপর্যয় ঘন ঘন ঘটছে। উন্নত বিশ্ব যেমন আগামীর কৃষিকে নতুনভাবে ভাবছে, আমরাও টিকে থাকার প্রশ্নে সেই ভাবনাকে অনুসরণ করতে পারি। আমাদের সামাজিক ও অর্থনৈতিক বাস্তবতা বিবেচনায় এনে, ভবিষ্যতের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়টি নিয়ে গভীরভাবে ভাবতে হবে।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
সর্বশেষ খবর
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান
জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান

নগর জীবন

কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট
কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট

দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে

পেছনের পৃষ্ঠা