তৃতীয় অধ্যায়
বাংলাদেশের ঐতিহাসিক স্থান ও নিদর্শন
১. মৌর্য আমলে........ ‘পুন্ড্রনগর’ নামে পরিচিত ছিল।
উত্তর : মহাস্থানগড়।
২. ........ শহর থেকে প্রায় ১৮ কিলোমিটার উত্তরে করতোয়া নদীর তীরে মহাস্থানগড় অবস্থিত।
উত্তর : বগুড়া।
৩. মহাস্থানগড়ে রয়েছে চওড়া ........ প্রাচীন দুর্গ।
উত্তর : খাদবিশিষ্ট।
৪. আরও রয়েছে ৩.৩৫ মিটার লম্বা ...... ।
উত্তর : খোদাই পাথর।
৫. নরসিংদী জেলার........ সভ্যতাটি সমুদ্র বাণিজ্যের সঙ্গে সম্পর্কিত ছিল।
উত্তর : উয়ারী-বটেশ্বর।
৬. উয়ারী-বটেশ্বর নামের দুইটি গ্রামে খ্রিস্টপূর্ব........ অব্দের মৌর্য আমলের পূর্বের নিদর্শন পাওয়া গেছে।
উত্তর : ৪৫০।
৭. ........ খ্রিস্টাব্দে পাল রাজা ধর্মপালের শাসনামলে নির্মিত হয় পাহাড়পুর।
উত্তর : ৭৮১-৮২১
৮. ........ রাজশাহী বিভাগের নওগাঁ জেলায় অবস্থিত।
উত্তর : পাহাড়পুর।
৯. পাহাড়পুর........ নামেও পরিচিত।
উত্তর : সোমপুর মহাবিহার।
১০. এই চমৎকার বৌদ্ধ বিহারের চারপাশে........ ভিক্ষুকক্ষ আছে।
উত্তর : ১৭৭টি।
১১. অষ্টম শতকের রাজা মানিক চন্দ্রের স্ত্রী ময়নামতীর নামানুসারে........ নামকরণ হয়।
উত্তর : ময়নামতী।
১২. ........ ঢাকার দক্ষিণ-পূর্ব দিকে নারায়ণগঞ্জ জেলায় মেঘনা নদীর তীরে অবস্থিত।
উত্তর : সোনারগাঁ।
১৩. সোনারগাঁ প্রাচীন বাংলার মুসলমান........ রাজধানী ছিল।
উত্তর : সুলতানদের।
১৪. ........ সালে সোনারগাঁয়ের পরিবর্তে ঢাকায় রাজধানী স্থাপন করা হয়।
উত্তর : ১৬১০।
১৫. উনিশ শতকে হিন্দু বণিকদের সুতা বাণিজ্যের কেন্দ্র হিসেবে সোনারগাঁয়ে........ গড়ে ওঠে।
উত্তর : পানামনগর।
১৬. শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন ১৯৭৫ সালে সোনারগাঁয়ে........ প্রতিষ্ঠা করেন।
উত্তর : লোকশিল্প জাদুঘর।
১৭. ঢাকার দক্ষিণ-পশ্চিমে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে........ সালে লালবাগ কেল্লা নির্মাণ করা হয়।
উত্তর : ১৬৭৮।
১৮. লালবাগ কেল্লা দুর্গটি সম্পূর্ণ........ তৈরি।
উত্তর : ইটের।
১৯. লালবাগ কেল্লা বর্তমানে........ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
উত্তর : জাদুঘর।
২০. ........ ছিল বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে নির্মিত বাংলার নবাবদের রাজপ্রাসাদ।
উত্তর : আহসান মঞ্জিল।
২১. মোগল আমলে জামালপুর পরগনার জমিদার........ এই প্রাসাদটি নির্মাণ করেন।
উত্তর : শেখ এনায়েতউল্লাহ।
২২. ........ সালে ঘূর্ণিঝড়ে এবং........ সালের ভূমিকম্পে ভবনটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
উত্তর : ১৮৮৮, ১৮৯৭।
২৩. ........ সালে বাংলাদেশ সরকার প্রাসাদটির তত্ত্বাবধানের দায়িত্ব নেওয়ার পর এর প্রাচীন ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনা হয়।
উত্তর : ১৯৮৫।
২৪. ........ বাংলাদেশের একটি উল্লেখযোগ্য স্থাপত্য নিদর্শন।
উত্তর : আহসান মঞ্জিল।
২৫. ........ রয়েছে লম্বা বারান্দা, জলসাঘর, দরবার হল এবং রংমহল।
উত্তর : আহসান মঞ্জিলে।
২৬. খাজা আব্দুল গনি তাঁর পুত্র খাজা আহসানউল্লাহর নামানুসারে ভবনটির নামকরণ করেন........ ।
উত্তর : আহসান মঞ্জিল।