রবিবার, ১৮ আগস্ট, ২০১৯ ০০:০০ টা

অষ্টম শ্রেণির পড়াশোনা : বাংলা ব্যাকরণ

মো. আমিনুল ইসলাম : সিনিয়র শিক্ষক

অষ্টম শ্রেণির পড়াশোনা : বাংলা ব্যাকরণ

১.            ভাষার মূল উপাদান-

                ধ্বনি

 

২.           ভাষার জগতে বাংলার স্থান-

                চতুর্থ

 

৩.           বিভক্তিহীন নাম শব্দকে বলে-

                প্রতিপাদিক

 

৪.           বর্তমানে পৃথিবীতে ভাষা প্রচলিত আছে-

                সাড়ে তিন হাজারের ওপর

 

৫.           মানুষের কন্ঠনিঃসৃত বাক্য সংকেতের সংগঠন- ভাষা

 

৬.           উৎস অনুসারে বাংলা ভাষার শব্দসমুহ-

                পাঁচ প্রকার

 

৭.           বাংলা সাহিত্যে চলিত রীতির প্রবর্তক-

                প্রমথ চৌধুরী

 

৮.           পদ বিন্যাস সুনিয়ন্ত্রিতও সুনিদিষ্ট-

                সাধু ভাষারীতির

৯.           সংস্কৃত ভাষা থেকে আগত অপরিবর্তনীয় শব্দ সমূহের নাম- তৎসম শব্দ

১০. খাঁটি বাংলা শব্দ বলা হয়- তদ্ভব শব্দকে

১১. স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপ- কার

১২. ব্যঞ্জন বর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপ- ফলা

১৩. বাংলা বর্ণমালায় যৌগিক স্বরজ্ঞাপক বর্ণ-

                ঐ এবং ঔ

১৪. বাংলা ভাষায় মাত্রাহীন বর্ণ- ১০টি

১৫. উচ্চারণের সময় স্বরতন্ত্রী অনরণিত হয়- ঘোষ ধ্বনির

১৬. বাংলা ভাষায় স্বরধ্বনির সংখ্যা-১১টি।

১৭. শ,ষ,স,হ এই চারটি- উষ্ম বর্ণ

১৮. বাংলা ভাষায় মোট বর্ণ- ৫০টি

১৯. বাংলা ভাষায় পূর্ণমাত্রা, অর্ধমাত্রা ও মাত্রাহীন বর্ণের সংখ্যা যথাক্রমে- ৩২, ৮, ১০

২০. ক হতে ম পর্যন্ত বর্ণগুলোকে বলা হয়-

                স্পর্শ বর্ণ

২১. ব্যাকরণ শব্দের ব্যুৎপত্তিগত অর্থ-

                 বিশেষ ভাবে বিশ্লেষণ

২২. বাংলা ব্যাকরণ প্রথম রচনা করেন-

                ন্যাথানিয়েল ব্রাসি হ্যালহেড

২৩. প্রত্যেক ভাষার ব্যাকরণের প্রধান আলোচ্য বিষয়- চারটি

২৪. ‘সন্ধি’ আলোচিত হয় ব্যাকরণের-

                ধ্বনিতত্ত্বে

২৫. ণত্ব ও ষত্ব বিধান আলোচিতহয় ব্যাকরণের- ধ্বনিতত্ত্বে

২৬. ধ্বনির প্রতীক বা সংকেত- বর্ণ

২৭. বাক্যের মৌলিক  উপাদান- শব্দ

২৮. কারক ,সমাস, বচন, লিঙ্গ আলোচিত হয় ব্যাকরণের- রূপতত্ত্বে

২৯. রূপতত্ত্বে¦র অপর নাম- শব্দতত্ত্ব 

৩০. বাক্যতত্ত্বের অপর নাম- পদক্রম

৩১. একটি স্বর ধ্বনির প্রভাবে অন্য স্বর ধ্বনির পরিবর্তন ঘটলে তাকে বলে- স্বরসংগতি

৩২. পরের ই-কার ও উ-কার আগে উচ্চারিত হলে তাকে বলে- অপিনিহিত

৩৩. সমবর্ণের একটি পরিবর্তন ঘটলে তাকে বলে

                - বিষমীভবন

৩৪. বিপর্যয়ের উদাহরণ- রিক্সা > রিস্কা

৩৫. পদের মধ্যে কোন ব্যঞ্জনধ্বনি লোপ পেলে তাকে বলে- অন্তর্হতি

৩৬. স্বরভক্তির অপর নাম- বিপ্রকর্ষ ।

৩৭. দ্রুত উচ্চারণের জন্য শব্দের আদি, অন্ত বা মধ্যবর্তী কোন স্বরধ্বনির লোপকে বলে- সম্প্রকর্ষ

৩৮. একই স্বরের পুনরাবৃত্তি দূর করার জন্য মাঝখানে স্বরধ্বনি যুক্ত হওয়াকে বলে- অসমীকরণ।

৩৯. স্বরাগমের উদাহরণ- রত্ন > রতন;ভ্রু > ভুরু

৪০. তৎসম শব্দের বানানে ‘ণ ’ এর সঠিক ব্যবহারের নিয়মিইÑ ণত্ব বিধান

৪১. ‘ণ’ এর ব্যবহার হয় না-  খাঁটি বাংলা ও বিদেশি শব্দে

৪২. ‘ট’ বর্গীয় ধ্বনির  আগে ব্যবহৃত হয় - ‘ণ’

৪৩. ‘ত’ বর্গীয় বর্ণের সঙ্গে ব্যবহৃত ‘ন’ কখনো-

                ‘ণ’ হয় না

৪৪. ‘অ’ কার কিংবা ‘আ’ কারের পর ‘ই’ কার কিংবা ‘ঈ’ কার থাকলে উভয় মিলে হয়- ‘এ’ কার

৪৫. ‘সন্ধি’ বাংলা ব্যাকরণের- ধ্বনিতত্ত্বের আলোচ্য বিষয়

৪৬. সন্ধির উদ্দেশ্যÑ ধ্বনিগত মাধুর্য সম্পাদন

৪৭. ‘ষষ্ঠ’ এর সন্ধি বিচ্ছেদ- ষষ্ + থ।

৪৮.‘বনস্পতি’ এর সন্ধি বিচ্ছেদ - বন + পতি

৪৯. ব্যঞ্জন বর্ণের সঙ্গে স্বরবর্ণ মিলে হয়Ñ ব্যঞ্জন সন্ধি

৫০. ‘কুলি’ শব্দের স্ত্রী বাচক শব্দ- কামিন

৫১. ঋ,র,ষ এর পরে হয়- ণ্

৫২. ‘ণ’ ব্যবহৃত হয় না- সমাসবদ্ধ শব্দে

৫৩. স্বভাবতই মূধন্য ‘ষ’ ব্যবহার হয়- আষাঢ়, ভাষণ, ভাষা ইত্যাদি শব্দে

৫৪. সংস্কৃত সাৎ প্রত্যয় যুক্ত পদে- ‘ষ’ ব্যবহৃত হয় না।

৫৫.‘অ’ কার কিংবা ‘আ’ কারের পর ‘ই’ কিংবা ‘ঈ’ কার থাকলে উভয়ে মিলে হয়- ‘এ’ কার

সর্বশেষ খবর