১. আবরণী টিস্যু কয় প্রকার?
উত্তর : তিন প্রকার।
২. কানেকটিভ টিস্যু কয় ধরনের?উত্তর : তিন ধরনের।
৩. মানুষের নাক ও কানের পিনা টিস্যু দিতে গঠিত হয়।
উত্তর : কোমলাস্থি।
৪. কোমলাস্থি কোন ধরনের টিস্যু?
উত্তর : নমনীয় স্কেলিটাল যোজক টিস্যু।
৫. অস্থি কী ধরনের টিস্যু?
উত্তর : অনমনীয় স্কেলিটার যোজক টিস্যু।
৬. রক্ত কোন ধরনের টিস্যু?
উত্তর : তরল যোজক টিস্যু।
৭. রক্তের উপাদান কয়টি?
উত্তর : ২টি।
৮. রক্তরস ও রক্তকণিকা কী?
উত্তর : রক্তের দুটি উপাদান।
৯. রক্তরসে কত ভাগ পানি থাকে?
উত্তর : ৯১-৯২ ভাগ।
১০. রক্তকণিকা কয় প্রকার?
উত্তর : তিন প্রকার।
১১. রক্তের রং লাল হয় কেন?
উত্তর : হিমোগ্লোবিনের জন্য।
১২. দেহে অক্সিজেন সরবরাহে সাহায্য করে কে?
উত্তর : হিমোগ্লোবিন।
১৩. দেহের অঙ্গ সংকোচন ও প্রসারণের সাহায্য করে কোন টিস্যু?
উত্তর : পেশি টিস্যু।
১৪. পেশি টিস্যু কয় ধরনের?
উত্তর : তিন ধরনের।
১৫. ডোরাকাটা পেশিকে কোন পেশি বলা হয়?
উত্তর : ঐচ্ছিক পেশি।
১৬. নিউক্লিয়াস কী দিয়ে তৈরি?
উত্তর : জঘঅ ও প্রোটিন।
১৭. প্রাণীর ইচ্ছানুযায়ী কোন পেশি সংকোচন ও প্রসারণ হয়?
উত্তর : ঐচ্ছিক পেশি।
১৮. কোন টিস্যুতে একাধিক নিউক্লিয়াস থাকে?
উত্তর : ঐচ্ছিক পেশিতে।
১৯. প্রাণীর ইচ্ছানুযায়ী সংকোচন ও প্রসারণ হয় না কোন টিস্যু?
উত্তর : অনৈচ্ছিক টিস্যু।
২০. অনৈচ্ছিক টিস্যুর আরেকটি নাম কী?
উত্তর : মসৃণ পেশি।
২১. হৃৎপি- সংকোচিত ও প্রসারিত করে কোন পেশি?
উত্তর : কার্ডিয়াক বা হূৎপেশি।
২২. স্নায়ু টিস্যু কী দিয়ে গঠিত?
উত্তর : অসংখ্য নিউরন দিয়ে।
২৩. একটি আদর্শ নিউরনে কয়টি অংশ থাকে?
উত্তর : তিনটি।
২৪. একটি নিউরন থেকে অন্য নিউরনে উদ্দীপনা কিসের মাধ্যমে প্রবাহিত হয়?
উত্তর : সিন্যাপস।
২৫. বিভিন্ন উদ্দীপনা যেমন তাপ, স্পর্শ, চাপ মস্তিষ্কে প্রেরণ করে কে?
উত্তর : নিউরন।
২৬. হূৎপেশি কী ধরনের পেশি?
উত্তর : অনৈচ্ছিক পেশি।
২৭। জীববিজ্ঞানের যে শাখায় অঙ্গ নিয়ে আলোচনা করা হয় তাকে কী বলে?
উত্তর : অঙ্গসংস্থানবিদ্যা।
২৮. মানবদেহে কয় ধরনের অঙ্গসংস্থান আছে?
উত্তর : দুই ধরনের।
২৯. খাদ্য হজমে কোন তন্ত্র জড়িত?
উত্তর : পরিপাকতন্ত্র।
৩০. অক্সিজেনের সাহায্যে জারণ প্রক্রিয়ায় শক্তি উৎপাদন করে কোন তন্ত্র?
উত্তর : শ্বসনতন্ত্র।
৩১. শরীর থেকে বর্জ্য পদার্থ অপসারণের কাজ করে কে?
উত্তর : রেচনতন্ত্র।
৩২। মানবদেহে শুক্রাণু ও ডিম্বাণু তৈরি করে কোন তন্ত্র?
উত্তর : জননতন্ত্র।
৩৩. মানবদেহে হরমোন কিসের মাধ্যমে বিভিন্ন স্থানে পরিবাহিত হয়?
উত্তর : রক্তের মাধ্যমে।
৩৪. প্রাণীদেহে অন্তঃক্ষরা গ্রন্থিতন্ত্র থেকে নিঃসৃত রসকে কী বলে?
উত্তর : হরমোন।
৩৫. ক্ষুদ্র বস্তু দেখার যন্ত্রকে কী বলে?
উত্তর : অণুবীক্ষণ যন্ত্র।
৩৬. ইলেকট্রন অণুবীক্ষণ যন্ত্রে আলোর বদলে কী ব্যবহার করা হয়?
উত্তর : ইলেকট্রন।
৩৭. আলোক অণুবীক্ষণ যন্ত্র কয় ধরনের?
উত্তর : দুই ধরনের।
৩৮. স্টেইনিংয়ের মাধ্যমে কী করা হয়?
উত্তর : কোষ বা টিস্যুকে রং করা হয়।
৩৯. বাইরের আঘাত ও জীবাণু থেকে রক্ষা করে কোন তন্ত্র?
উত্তর : ত্বকতন্ত্র।
৪০। মানবদেহে উদ্দীপনা গ্রহণ করে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে কে?
উত্তর : স্নায়ুতন্ত্র।
৪১. মানবদেহে বিভিন্ন টিস্যুর ফাঁকে যে জলীয় পদার্থ থাকে তাকে কী বলে?
উত্তর : লসিকা।
৪২. রক্তরসে কত ভাগ জৈব ও অজৈব পদার্থ থাকে?
উত্তর : ৮-৯ ভাগ।
৪৩. অস্থির দৃঢ়তা প্রদানকারী পদার্থের নাম কী?
উত্তর : ক্যালসিয়াম।
৪৪. দেহের কাঠামো গঠনকারী টিস্যুকে কী বলে?
উত্তর : স্কেলিটাল যোজক টিস্যু।
৪৫. কোন আবরণী টিস্যুর স্তর মিনিটের মধ্যে পাল্টে যেতে পারে?
উত্তর : স্ট্যাটিফাইড আবরণী টিস্যু।
৪৬. স্ট্যাটিফাইড আবরণী টিস্যুর উদাহরণ দাও।
উত্তর : মেরুদন্ডী প্রাণীর ত্বক।
৪৭. টিস্যু নিয়ে আলোচনাকে কী বলে?
উত্তর : টিস্যুতত্ত্ব বা হিস্ট্রোলজি।
৪৮. মানবদেহে জালের মতো ছড়িয়ে থাকে কোন কোষ?
উত্তর : স্নায়ুকোষ।
৪৯. বংশগতির বৈশিষ্ট্য নিহিত থাকে কোথায়?
উত্তর : নিউক্লিয়াসে।