শনিবার, ২০ জুন, ২০২০ ০০:০০ টা

একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির জীববিজ্ঞান

মুহাম্মদ জিল্লুর রহমান : প্রভাষক

একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির জীববিজ্ঞান

১.            ‘ভাইরাস’ লাতিন শব্দ, যার অর্থ বিষ।

২.           সর্বপ্রথম আবিষ্কৃত ভাইরাস হচ্ছে টোবাকো মোজাইক ভাইরাস।

৩. গবাদি পশুর ফুট অ্যান্ড মাউথ রোগ সৃষ্টিকারী ভাইরাস সবচেয়ে ক্ষুদ্র।

৪.           ভাইরাসের প্রোটিন আবরণকে বলা হয় ক্যাপসিড, যা ক্যাপসোমিয়ার নামক সাব-ইউনিট দিয়ে গঠিত।

৫.           লিপোপ্রোটিন আবরণবিশিষ্ট ভাইরাসকে বলা হয় লিপোভাইরাস।

৬. বিজ্ঞানী অ্যান্টনি ভ্যান লিউয়েন হুককে ব্যাকটেরিওলজির জনক বলা হয়।

৭.           FC Bawden  ও NW Pirie ভাইরাসে রাসায়নিক প্রবৃত্তি বর্ণনা করেন।

৮.           ফাজ ভাইরাসের মধ্যে ঞ২ ব্যাকটেরিওফাজ শুধু ঊপড়ষর ব্যাকটেরিয়াকেই আক্রমণ করে।

৯.           আদি পোষক প্রজাতি থেকে পরে নতুন পোষক প্রজাতিতে রোগ সৃষ্টিকারী ভাইরাসকে বলে ইমার্জিং ভাইরাস।

১০.         উদ্ভিদের সরু মূল বা মূলরোমের চারদিকে বা অভ্যন্তরে নির্দিষ্ট ছত্রাক জালের মতো বেষ্টন করে রাখে, এদের মাইকোরাইজাল ছত্রাক বলে।

১১.         রঙিন প্লাস্টিডকে ক্রোমোপ্লাস্ট বলে। সবুজ রঙের প্লাস্টিডকে ক্লোরোপ্লাস্ট বলে।

১২.         জিকা ভাইরাস Flaviviridaeগোত্রের একটি আরএনএ ভাইরাস।

১৩.        দন্ডাকৃতির ব্যাকটেরিয়া হলো ব্যাসিলাস।

১৪.         ব্যাকটেরিয়া প্রধানত দ্বিবিভাজন প্রক্রিয়ায় বংশবৃদ্ধি করে।

১৫.        ছত্রাকের সূত্রাকার শাখাকে এক বচনে হাইফা এবং বহু বচনে হাইফি বলে।

১৬. শৈবাল পৃথিবীর মোট ফটোসিনথেসিসের ৬০ ভাগ করে থাকে।

১৭. বিজ্ঞানী রবার্ট কক সর্বপ্রথম কলেরা রোগের জীবাণু আবিষ্কার করেন।

১৮. পাথরে জন্মানো শৈবালকে লিথোফাইট বলে।

১৯. জলাশয়ের পানির নিচে মাটিতে আবদ্ধ হয়ে যে শৈবাল জন্মায় তাকে বেনথিক শৈবাল বলে।

২০. মানুষকে ম্যালেরিয়া জীবাণুর মাধ্যমিক পোষক বা Intermediate host বলা হয়।

২১. ডায়াস্টোজ ও জৈব এসিড তৈরিতে Arpergillus  ছত্রাক ব্যবহৃত হয়।

২২. আলুর ধ্বসা বা ইষরমযঃ রোগ সৃষ্টিকারী ছত্রাক হচ্ছে Alternaria solani।

২৩. Ulothrix-এ যে কোষ থেকে জুস্পোর উৎপন্ন হয় তাকে জুস্পোরাঞ্জিয়াম বলে।

২৪. রাসায়নিক প্রকৃতি অনুসারে লিপিড তিন প্রকার। যথা- সরল লিপিড (চর্বি, তেল ইত্যাদি), যৌগিক লিপিড (ফসফোলিপিড, গ্লাইকোলিপিড ইত্যাদি), উদ্ভুত লিপিড (স্টেরয়েড, রাবার ইত্যাদি)।

২৫. মালভেসি গোত্রের উদ্ভিদের কচি অংশ রোমশ ও মিউসিলেজপূর্ণ।

২৬. জরপপরধ গ্যামিটোফাইটিক উদ্ভিদ।

২৭. জরপপরধ থ্যালাস একত্রে গোলাপের পাপড়ির মতো গোলাকার চক্র করে অবস্থান করে, একে রোজেট বলে।

২৮. Pteris উদ্ভিদ স্পোরোফাইট বা ডিপ্লয়েড।

২৯. ফার্নের পাতাকে ফ্রন্ড বলে। ফার্নের হৃৎপি-াকার গ্যামিটোফাইটকে প্রোথ্যালাস বলে।

৩০. সাইকাস উদ্ভিদে পাতা দুই ধরনের। যথা : পর্নপত্র এবং শল্কপত্র।

৩১. সাইকাসকে অনেক সময় পামফার্ন বলা হয়।

৩২. সাইকাসের পাতায় ট্রান্সফিউশন টিস্যু থাকে।

৩৩. আদা, হলুদ এগুলো হচ্ছে ভূনি¤œস্থ রূপান্তরিত রাইজোম বা কা-।

৩৪.        পাতায় বোঁটা থাকলে তাকে পিটিওলেট বা বৃন্তযুক্ত পত্র বলে।

৩৫.       গর্ভাশয়ের ভেতরে যে টিস্যু থেকে ওভিউল বা ডিম্বক সৃষ্টি হয় সেটাকে প্লাসেন্টা বা অমরা বলে।

৩৬.       যে অক্ষ থেকে পুষ্পের সৃষ্টি হয় তাকে মাতৃঅক্ষ বলে।

৩৭.        ধানের অমরাবিন্যাস মূলীয় এবং জবাফুলের অমরাবিন্যাস অক্ষীয়।

৩৮। Gymnosperm উদ্ভিদের বাংলা প্রতিশব্দ হচ্ছে নগ্নবীজী উদ্ভিদ।

৩৯.        ক্যাম্বিয়াম, জাইলেম ও ফ্লোয়েম সৃষ্টিকারী ভাজক টিস্যুকে বলে প্রোক্যাম্বিয়াম।

৪০.        যে টিস্যু বিভাজনে অক্ষম সেটা স্থায়ী টিস্যু।

৪১.         দুটি রক্ষীকোষ দিয়ে বেষ্টিত ও নিয়ন্ত্রিত বিশেষ ছিদ্রকে স্টোমাটা বা পত্ররন্ধ্র বলে।

৪২.        হাইডাথোড দিয়ে তরল পানি বের হয়ে যাওয়াকে গাটেশন বলে।

৪৩.        পেরিসাইকল স্তর থেকে ভাস্কুলার বান্ডলসহ কেন্দ্র পর্যন্ত অংশকে স্টিলি বলে।

৪৪.        একবীজপত্রী উদ্ভিদের কান্ডের ভাস্কুলার বান্ডল বদ্ধসমপার্শ্বীয়।

৪৫.        লাউ, কুমড়া ইত্যাদি উদ্ভিদের কান্ডে সমদ্বিপার্শ্বীয় ভাস্কুলার বান্ডল উপস্থিত।

৪৬.       অবাত শ্বসনে এক অণু গ্লুকোজ ভেঙে দুটি হয়।

৪৭.        টমেটো ও আলু গাছের প্রোটোপ্লাস্ট ফিউশন করে তৈরি হয় পোমাটো।

৪৮.        Cycas উদ্ভিদের শুক্রাণু বহু ফ্ল্যাজেলাযুক্ত। Cycas-এর শুক্রাণু উদ্ভিদজগতের মধ্যে সবচেয়ে বড়। Cycas-কে পামফার্ন বলা হয়। Cycas-এর প্রধান দেহ স্পোরোফাইট।

৪৯.        হ্যাচ ও স্ল্যাস পর্বে কার্বন ডাই-অক্সাইডের গ্রহীতা হলো ফসফোইনল পাইরুভেট।

৫০.        বাণিজ্যিকভাবে উদ্ভিদ প্রজননের সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি কৃত্রিম প্রজনন। মূল দ্বারা জনন সম্পন্ন করে ডালিয়া, শতমূলী, পটোল ইত্যাদি এবং পাতা দিয়ে জনন সম্পন্ন করে পাথরকুচি।

সর্বশেষ খবর