তিন-তিনটে রজনী ঢাকার শ্রোতারা বুঁদ হয়েছিলেন সুরের মূর্ছনায়। এই যান্ত্রিক নগরেও তারা ভেসে গিয়েছেন আদিম ধুনে। শেষ দিনের আসর যখন শেষ হলো, তখন কারও মধ্যে বিরহ নেই। কারণ তখনো সবাই স্মৃতিকাতর আর মুগ্ধতায় পরিপূর্ণ। বেদনা পর্ব শুরু হবে আরও পরে, আর সেই সঙ্গে অপেক্ষা আগামী বছরের জন্য। কারণ ‘ঢাকা আন্তর্জাতিক লোকসংগীত উৎসব’ মাত্র শুরু হলো, শেষ নেই। চলবে বছরের পর বছর এমনটাই…