গীতিকার, সুরকার ও কণ্ঠশিল্পী— অনেক পরিচয় তার। ভিন্ন ধারার গায়কী দিয়ে মন জয় করেছেন শ্রোতাদের। সাম্প্রতিক কাজ ও আনুষঙ্গিক বিষয় নিয়ে আজ থাকছে তার সাক্ষাৎকার—
বর্তমান ব্যস্ততা কী নিয়ে?
বইমেলা শেষ হলো। আবার গান। এবার বর্ণমালার গান করছি। গেয়েছি আমি আর আমার মেয়ে দুপুর। সঙ্গে আছেন তরুণ শিল্পী আল মাসুদ। আরেকটি গানের শিরোনাম একলা লাগে খুব। সাদাত হোসাইনের লেখা। আমার ভীষণ জ্বর ও যতদূর পাখি ততদূর আকাশ শিরোনামের গান। সব গানের মিউজিক করেছেন আমজাদ হোসেন। এর বাইরেও টুকটাক কাজ চলছে।
গীতিকার-সুরকার-শিল্পী আবার লেখক। স্বাচ্ছন্দ্য কোথায়?
স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি লিখতে ও গাইতে। আর মানুষের ভালোবাসায় অন্যগুলোও চলছে সমান তালে।
আপনাকে স্টুডিও লাইভে/ স্টেজ শো এ খুব একটা দেখা যায় কেন?
আমি পেশাদার গায়ক নই, তাই।
ইউটিউব নির্ভর অডিও ইন্ডাস্ট্রির মূল্যায়ন করুন।
ইউটিউব নির্ভর হোক আর যা কিছু নির্ভর হোক না কেন, মেধার মূল্যায়ন হোক— সেটাই চাই। সবাই যেন সবার সম্মান ও সম্মানী ঠিকমতো পায়, এটাই চাওয়া।
ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে গানের বিস্তার। ভবিষ্যৎ কী দেখছেন?
সময় আর আধুনিকতাকে মেনে নিতেই হবে। তাই ডিজিটাল ফরম্যাটকে অস্বীকার করার উপায় নেই। আমি তো মনে করি যদি এর অপব্যবহার না হয় তাহলে ভবিষ্যৎ ভালোই হবে।
তাহলে যে গান করেন?
বলতে দ্বিধা নেই, আমি গান শিখেছি প্রকৃতির কাছ থেকে শিক্ষা নিয়ে। গান গাই মনের ক্ষুধা থেকে। সে কারণে আমার অনেক কিছুই অনেকের সঙ্গে মিলবে না।
‘ঘুড়ি তুমি কার আকাশে ওড়ো’ নিজের জনপ্রিয় গানের মূল্যায়ন করুন। বলা হয়ে থাকে সিডি ইন্ডাস্ট্রির সর্বশেষ বাম্পার হিট এটি। গানটির ভিডিও পুনঃনির্মাণের ঘোষণা দিয়েছিলেন...
গানটির ভিডিও আবারও আসবে। এটা আসলে প্রযুক্তির সঙ্গে থাকার ইচ্ছায়। কারণ, আগের ভিডিওটা তেমন পাওয়া যায় না। রেজুলেশন ভালো না। এই সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ভিডিওটি তৈরি হবে। এ বছরেই প্রকাশ পাবে।