মনে হচ্ছে অনেক ব্যস্ততার মধ্যে আছেন?
হ্যাঁ, আমরা চেষ্টা করছি আমাদের মতো করে প্রচারণা করতে। এরই মধ্যে দর্শকদের কাছে যাওয়ার জন্য যা যা করা প্রয়োজন আমরা তা তা করছি।
বড় পর্দায় এই প্রথম অভিনয় করছেন। অভিজ্ঞতা কেমন?
এটা আমার জন্য একটি নতুন চ্যালেঞ্জ। গান করেছি, নাটকে অভিনয় করেছি কিন্তু বড় পর্দায় কাজ করার অভিজ্ঞতাটা ভিন্ন। সময় যত যাচ্ছে প্রতিটা মুহূর্তই অন্য রকম লাগছে। আর সব প্রথমের আবেদনই আলাদা। সেটা আমার প্রথম অ্যালবাম, নাটকে অভিনয় আর সিনেমার বেলায়ও এক।
এই ছবিটি দর্শক কেন দেখবে বলে আপনি মনে করেন?
যারা বলেন আমাদের দেশে পরিবারকে সঙ্গে নিয়ে দেখার মতো সিনেমা নির্মাণ হয় না, তাদের বলব ‘যদি একদিন’ ছবিটি পরিবার নিয়ে দেখার জন্য। আমার ভক্তদের বলতে চাই, তারা আমাকে নতুনরূপে দেখতে পাবেন এই সিনেমায়। দর্শক হলমুখী হলেই দেশের বিভিন্ন জেলা উপজেলায় ভালো সিনেমা হল নির্মাণের উদ্যোগে আগ্রহী হবেন হল মালিকরা।
এই সিনেমার গানগুলো প্রসঙ্গে কিছু বলেন?
আমি তো বলব, হৃদয় খান তাঁর জীবনের শ্রেষ্ঠ গান এই সিনেমায় করে ফেলেছেন। ‘লক্ষ্মীসোনা’ শিরোনামের এই গানের ভিজ্যুয়ালে আমি একাত্ম হয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছি। গানের দৃশ্যে শিশুশিল্পী রাইসার সঙ্গে এতটাই মিশে গিয়েছিলাম, অনেক বাবা আমাকে জানাচ্ছেন, বাসায় গিয়ে তাঁদের ওই গান ছেড়ে দিয়ে নাচতে হয়। আমার ও কোনালের গাওয়া ‘আমি পারব না তোমার হতে’ গানটাও একটা মাইলফলক ছুঁয়েছে। গানটির একটা সারপ্রাইজ আছে সিনেমার মধ্যে, আগে থেকে এসব প্রকাশ করতে চাই না।
বিয়ে করবেন কবে?
এখন এই বিষয় নিয়ে ভাবছি না। ব্যক্তিজীবনের কিছু আমি আর কাউকে জানাতে চাই না। একবার জানিয়ে দেখেছি, মানুষ আমার ব্যক্তিগত জীবনকে তার ব্যক্তিগত জীবন মনে করে। আমি সেটা তো হতে দিতে পারি না।