ঈদে বাংলাদেশে কি কি কাজ করলেন?
ঈদে তেমন বেশি কিছু করতে পারিনি। শুধু মাছরাঙা টেলিভিশনে ‘ম্যাড ক্যাফে’তে থাকছি ঈদের দ্বিতীয় দিন রাত ৮টায়। এটি উপস্থাপনা করবেন তানভীর হোসেন প্রবাল। এ ছাড়া একাত্তর টিভিতে থাকছি ঈদের দিন বিকাল পাঁচটায়।
কলকাতার নতুন ছবিটির খবর কী?
এই বিষয়ে এখনই কিছু বলতে চাচ্ছি না। কিন্তু ছবিতে আমি অভিনয় করছি এটি প্রায় ৮০ ভাগ সঠিক। কিন্তু ঈদের পর দর্শকদের ধামাকা একটি খবর দিকে পারব। এ ছাড়া হাতে আরও কিছু কাজ আছে, সময় হলে সবাইকে জানাব।
‘ঢাকা ২০৪০’-এর খবর কী?
প্রথম ধাপের কাজ ১ জুলাই থেকে ১২ জুলাই পর্যন্ত করেছি। প্রায় ৪০ ভাগ কাজ শেষ। ঈদের পর থেকে দ্বিতীয় ধাপের কাজ শুরু হবে।
‘বিবাহ অভিযান’ ছবিটি নিয়ে কেমন সাড়া পেয়েছেন?
এই ছবির প্রতি হলমালিক থেকে শুরু করে দর্শকের আলাদা আগ্রহ দেখছি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও ছবিটি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তা ছাড়া কলকাতায় ছবিটির ভালো আলোচনা হয়েছে, সেই প্রভাব এখানেও পড়েছে। অনেকেই ফোন করে ছবিটির প্রশংসা করেছেন।
বর্তমানে আমদানিকৃত ছবির বাজার তেমন ভালো নয় আমাদের দেশে। এই ছবিতে কি তার প্রভাব পড়েছে?
আমার কাছে তা মনে হয়নি। যেহেতু এই ছবিতে বাংলাদেশের নায়িকা আছেন, তাই দর্শকের আলাদা একটি আগ্রহ ছিল। তা ছাড়া অঙ্কুশ-ফারিয়া জুটি নিয়ে দর্শকের আগ্রহ আছে। কারণ, ‘আশিকি’ ছবিতে অঙ্কুশের সঙ্গেই চলচ্চিত্রে অভিষেক হয়েছিল আমার। সেই সময় ছবিটি আলোচিত হয়েছিল। প্রায় সাড়ে তিন বছর পর আমরা দুজন আবার একসঙ্গে অভিনয় করেছি বিবাহ অভিযান ছবিতে।
বিজ্ঞাপনে একটু বেশি ব্যস্ত মনে হচ্ছে?
ঠিক তা নয়। সিনেমার শুটিংয়ের ফাঁকে ফাঁকে বিজ্ঞাপন করছি। এ বছর ‘বিবাহ অভিযান’ করলাম। হাতে আছে ‘শাহেন শাহ’ ও ‘ঢাকা ২০৪০’ নামে দুটি ছবি। তা ছাড়া বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে দর্শকের কাছে পৌঁছানোও গুরুত্বপূর্ণ।