অমিতাভের প্রেমিকাই পরে মা
জনপ্রিয় অভিনেত্রী ওয়াহিদা রেহমান। পর্দায় তিনি অমিতাভ বচ্চনের মায়ের চরিত্রে অভিনয় করেছেন। আবার তাকে তার প্রেমিকা হিসেবেও দেখা গেছে অন্য সিনেমায়। ১৯৭৬ সালে মুক্তি পাওয়া ‘আদালত’ সিনেমায় ওয়াহিদা ‘বিগ-বি’ অমিতাভের প্রেমিকা হয়েছিলেন। দুই বছর পর ১৯৭৮ সালে ‘ত্রিশূল’ ছবিতে আবার এই অভিনেতার মায়ের ভূমিকায় অভিনয় করেন তিনি।
নার্গিসকে দেখে ঘাবড়ে যান সুনীল
অভিনয়ে আসার আগে সুনীল দত্ত রেডিও সিলনে পেশাদার জকি হিসেবে কাজ করতেন। তার প্রিয় অভিনেত্রী নার্গিসের একটি সাক্ষাৎকার নিতে গিয়ে সুনীল দত্ত এতটাই ঘাবড়ে গেলেন যে, মুখ থেকে আর কোনো শব্দই বের হতে চাইছিল না। তাতে অনুষ্ঠান গেল ভেস্তে। এরই কয়েক বছর পর সুনীল ও নার্গিস ‘মাদার ইন্ডিয়া’ ছবিতে একসঙ্গে কাজ করতে গিয়ে দুজন দুজনার প্রেমে পড়েন। ১৯৫৮ সালে বিয়েও করেন তারা।
কারিনার ১৩০ পোশাক বদল
‘হিরোইন’ ছবিটিতে কারিনা কাপুর ১৩০টিরও বেশি পোশাক পরেছিলেন। আর সেই পোশাকগুলোর নকশা করেছিলেন বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় সব ফ্যাশন ডিজাইনার। এখন পর্যন্ত আর কোনো হিন্দি ছবিতে নায়িকার জন্য এত পোশাক নকশা করা হয়নি।
গ্যারেজে থাকতেন অনিল কাপুর
জনপ্রিয় অভিনেতা অনিল কাপুর। তার পরিবার প্রথম যখন মুম্বাইয়ে যান, তখন উঠেছিলেন প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার রাজ কাপুরের বাড়ির গ্যারেজে।
এক ছবির ৯২ পুরস্কার
হৃত্বিক রোশন ও আমিশা প্যাটেলের প্রথম ছবি ‘কহো না পেয়ার হ্যায়’ ২০০২ সালে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নাম উঠিয়েছে। কারণ, মুক্তির পরের বছর ছবিটি বিভিন্ন শাখায় মোট ৯২টি পুরস্কার জিতে নেয়। বিশ্বের আর কোনো ছবি এখন পর্যন্ত এত পুরস্কার পায়নি।
কাজলের কান্না
সিনেমায় যেমন মাঝে মাঝে তাকে কমেডি চরিত্রে দেখা যায় বাস্তবেও অক্ষয় কুমার বেশ কৌতুকপ্রিয়। ‘স্পেশাল ২৬’ সিনেমার শুটিংয়ে কাজল আগরওয়াল যখন অন্য কাজে ব্যস্ত, সেই সুযোগে কাজলের ব্যাগ থেকে ফোন নিয়ে সেখানে কয়েকটি কাটা চামচ রেখে দিয়েছিলেন অক্ষয়। আর এতেই কান্নাকাটি শুরু করে দিয়েছিলেন কাজল। পরে ফোন ফিরে পাওয়ার সময় সেটে ভীষণ লজ্জা পান কাজল।
মিঠুনকে বোকা বানান সালমান
২০০৫ সালে ‘লাকি : নো টাইম ফর লাভ’ সিনেমার শুটিংয়ের সময় এক হোটেলেই ছিলেন তিনি ও স্নেহা উল্লাহ এবং মিঠুন চক্রবর্তী। কিন্তু হোটেলে সালমান খানের বেশ পরে ওঠেন মিঠুন। কিন্তু সালমান বুদ্ধি করে মিঠুনকে তার রুমের চাবি দিতে বলেছিলেন, আর এতেই বোকা বনে গিয়েছিলেন মিঠুন। পরে ঘটনাটা নিয়ে বেশ হাসাহাসিও হয়েছিল।
বিদ্যার আজব কলম
বিদ্যা বালান, ‘দ্য ডার্টি পিকচার’ সিনেমার শুটিংয়ে একবার আজব এক কলম নিয়ে উপস্থিত হয়েছিলেন। সবাইকে কলমটির সুইচে চাপ দিতে বলা হলেও কেউই ভয়ে ধরেননি। কিন্তু তখন তুষার কাপুর সাহস করে এগিয়ে কলমটির সুইচে চাপ দেন এবং ইলেকট্রিক শক খান। আর এতে সবাই বেশ মজা পেলেও তুষার বেশ ভড়কে গিয়েছিলেন।