আমি তখন নবম শ্রেণিতে চট্টগ্রাম গভর্নমেন্ট হাইস্কুলে পড়ি। ভট্টাচার্য নামে আমাদের একজন স্যার ছিলেন। তাঁর কাছে আমরা বিজ্ঞান বিভাগের সব বিষয় বাসায় গিয়ে পড়তাম। স্যারের কাছে আমরা ছাড়া আরও কয়েকজন মেয়ে পড়ত। ফলে স্যারের কাছে পড়তে যাওয়ার আগে বেশ ফিটফাট হয়ে যেতাম। অনেক সময় বাবার সুগন্ধিও ব্যবহার করতাম। আমি মেয়েদের সঙ্গে মিশতাম না। সাইফুল নামে আমার একজন বন্ধু ছিল। সে মেয়েদের সঙ্গে মিশে যেতে পারত। তার বাসায় মেয়েবন্ধুদের যাওয়া-আসার ব্যাপারটি খুব স্বাভাবিক ছিল। এর মধ্যে এক দিন শিল্পী নামে আমাদের এক বান্ধবী সাইফুলকে বলে, আমরা নোবেলের বাসায় যাব। তাৎক্ষণিকভাবে হ্যাঁ বললেও কিন্তু আমার কলিজা শুকিয়ে যাওয়ার মতো অবস্থা। কারণ আমার পরিবার বাসায় মেয়েদের যাওয়ার ব্যাপার নিয়ে রক্ষণশীল ছিল। এক দিন শিল্পীসহ বন্ধুরা আমার বাসায় আসছে। এ খবর পেয়ে আমি ভয়ে বাসা থেকে পালিয়ে যাই।
শিরোনাম
- ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন
- সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা
- মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
- রাজধানীতে র্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার
- মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা
- অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
- বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু
- শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
- সকাল ৯টার মধ্যে হাজিরা না দিলে শাস্তি হবে ওয়াসায় কর্মরতদের
- ‘দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই’
- ট্রিপল মার্ডার মামলায় আওয়ামী লীগের ৪ নেতা ঢাকায় গ্রেফতার
- ‘বিএনপি ক্ষমতায় আসলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে’
- পাহড়ে মাশরুম চাষে সফল উদ্যোক্তা হারুন
- ‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
- বাগেরহাটে সবজি-মাছে স্বস্তি মিললেও চাল-আলুতে অসস্তি
- গত ১৫ বছর একাত্তরের ইতিহাসকে বিকৃত করা হয়েছে : মির্জা ফখরুল
- টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
- দেশের সম্পদ কাজে লাগিয়ে উন্নয়ন করেছেন জিয়াউর রহমান : রুমানা
- স্ত্রীর ইচ্ছে পূরণে বট-পাকুড় গাছের বিয়ে
প্রকাশ:
০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
শোবিজ প্রতিবেদক
শিল্পীর ভয়ে বাসা থেকে পালিয়ে যাই : নোবেল
শোবিজ প্রতিবেদক
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর