শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০১:১৯, শুক্রবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৫

গাজা নিয়ে নির্মিত যত চলচ্চিত্র

পান্থ আফজাল
প্রিন্ট ভার্সন
গাজা নিয়ে নির্মিত যত চলচ্চিত্র

গাজাকে বুঝতে হলে তার মানুষের গল্পগুলো শোনা জরুরি। ২০১৯ সালের ‘গাজা’ ছবিটি সেই দরজাই খুলে দেয়। গাজার সমুদ্রপাড়ের জেলে, কৃষক, শিশু ও ছাত্রদের চোখে এখানে দেখা যায় টিকে থাকার লড়াই- যুদ্ধের মাঝে জীবনের অদম্য স্পন্দন। পরিচালকের সংবেদনশীল ক্যামেরা গাজাকে ‘সংঘাতের স্থান’ নয়, বরং ‘মানুষের ভূমি’ হিসেবে চিত্রিত করে। ২০০৬ সালের ‘স্ট্রবেরি ফিল্ডস’ আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ।  গাজার কৃষকদের আর্থসামাজিক সংগ্রাম, অবরোধ ও বাণিজ্যিক বঞ্চনার গল্প এটি।

 

গাজা, এ নামটি আজ বিশ্বরাজনীতি ও মানবতার বিবেকের সামনে এক গভীর প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। কিন্তু যুদ্ধ ও সংঘাতের বাইরেও গাজা একটি জীবন্ত ভূখণ্ড, যেখানে প্রতিদিন মানুষ টিকে থাকার সংগ্রামে নতুন ইতিহাস লেখে। সেই বাস্তবতাকেই নানা দৃষ্টিকোণ থেকে তুলে ধরেছে অসংখ্য চলচ্চিত্র ও ডকুমেন্টারি। ২০০৬ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত গাজা ও ইসরায়েল, ফিলিস্তিন সংঘাতের প্রেক্ষাপটে নির্মিত এসব কাজ একদিকে যেমন রাজনৈতিক সত্যকে দৃশ্যমান করেছে, অন্যদিকে মানবিকতার গভীরতম আবেগকেও স্পর্শ করেছে। এ চলচ্চিত্রগুলোকে মোটামুটি চারটি ধাঁচে ভাগ করা যায়, যার প্রতিটি ধাঁচই গাজাকে কেবল যুদ্ধের মাঠ হিসেবে নয়, বরং জীবন, স্মৃতি ও প্রতিরোধের এক ক্যানভাস হিসেবে উপস্থাপন করে।

 

মানবিক জীবনের ফ্রেমে গাজা

গাজাকে বুঝতে হলে তার মানুষের গল্পগুলো শোনা জরুরি। ২০১৯ সালের ‘গাজা’ ছবিটি সেই দরজাই খুলে দেয়। গাজার সমুদ্রপাড়ের জেলে, কৃষক, শিশু ও ছাত্রদের চোখে এখানে দেখা যায় টিকে থাকার লড়াই-যুদ্ধের মাঝে জীবনের অদম্য স্পন্দন। পরিচালকের সংবেদনশীল ক্যামেরা গাজাকে ‘সংঘাতের স্থান’ নয়, বরং ‘মানুষের ভূমি’ হিসেবে চিত্রিত করে।

২০০৬ সালের ‘স্ট্রবেরি ফিল্ডস’ আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ। গাজার কৃষকদের আর্থসামাজিক সংগ্রাম, অবরোধ ও বাণিজ্যিক বঞ্চনার গল্পের মধ্য দিয়ে এটি রাজনৈতিক বাস্তবতার অর্থনৈতিক দিককে উন্মোচন করে। সাম্প্রতিক ২০২৫ সালের ‘পুট ইউর সোল অন ইউর হ্যান্ড অ্যান্ড ওয়ার্ক’ ভারত ও ফ্রান্সের যৌথ প্রযোজনা, যা ভিডিওকলের মাধ্যমে এক তরুণীর ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা তুলে ধরে। প্রযুক্তির ভিতর দিয়ে মানবিক সম্পর্ক ও যুদ্ধের মানসিক প্রভাবকে দেখায় এ চলচ্চিত্র। একই বছরের ‘ওয়ান্স আপন অ্যা টাইম ইন গাজা’ প্রেম, স্মৃতি ও ক্ষতের কাব্যিক বয়ান হিসেবে আলাদা সৌন্দর্য রাখে। আর ‘ইয়াল্লা পার্কুর’ (২০২৪) তরুণ প্রজন্মের শরীরী অভিব্যক্তির মাধ্যমে প্রতিরোধকে রূপ দিয়েছে শিল্পে, যেন প্রতিটি লাফ, প্রতিটি দৌড় হয়ে উঠেছে জীবনের ঘোষণা।

 

যুদ্ধ ও ধ্বংসের দলিল

যুদ্ধের ভয়াবহতা যে কেবল শব্দে নয়, ছবিতে অনূদিত হতে পারে-তা প্রমাণ করে ২০১০ সালের ‘টেয়ারস অব গাজা’। এখানে কোনো ভয়েসওভার নেই, নেই নাটকীয়তা; কেবল ধ্বংসস্তূপ, আহত মানুষ আর কান্নার শব্দ, যা দর্শককে বিবেকের সামনে দাঁড় করায়। ২০১৮ সালের ‘কিলিং গাজা’ এবং ‘বর্ণ ইন গাজা’ (২০১৪) যুদ্ধ-পরবর্তী বাস্তবতাকে ডকুমেন্টারি আকারে তুলে ধরে; ধ্বংসপ্রাপ্ত ঘরবাড়ি, শোকাহত মানুষ আর সাংবাদিকদের চোখে দেখা গাজার নিঃস্ব মুখ। ২০২৫ সালের ‘গাজা : ডক্টরস আন্ডার অ্যাটাক’ চিকিৎসক ও হাসপাতালের ওপর হামলার নির্মম বাস্তবতা দেখায়-যেখানে মানবতার শেষ সীমান্তও বারবার আক্রান্ত। একই সময় ডকুড্রামা ফিল্ম ‘দ্য ভয়েস অব হিন্দ রজব’ (২০২৫), যা কাউথার বেন হানিয়া রচিত এবং পরিচালিত। এটি গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি আক্রমণের সময় ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর হাতে নিহত পাঁচ বছর বয়সি ফিলিস্তিনি মেয়ে হিন্দ রজবের হত্যাকাণ্ডের ওপর ভিত্তি করে তৈরি। এটি এমন এক দৃশ্য রচনা করেছে, যা হৃদয়ের গভীরে নাড়া দেয়। শিশু, যুদ্ধ ও মৃত্যু-এই ত্রিমাত্রিক দুঃখের মধ্য দিয়েই গাজা এক মানবিক প্রতীকে রূপ নেয়।

 

রাজনীতি, ইতিহাস ও কূটনীতির পর্দার আড়ালে

সংঘাতের মূল উৎস বোঝার জন্য প্রয়োজন রাজনৈতিক পাঠ। ‘ইসরায়েল অ্যান্ড গাজা : ইনটু দ্য অ্যাবিস (২০২৪) এ অঞ্চলের সাম্প্রতিক ইতিহাস ও ৭ অক্টোবর ২০২৩-পরবর্তী ঘটনাবলির জটিলতা বিশ্লেষণ করে। একইভাবে ‘পিবিএস- গাজায় যুদ্ধের পথে নেতানিয়াহু, আমেরিকা ও ইসরায়েল’ বা ‘এক বছরের যুদ্ধ : ইসরায়েলি ও ফিলিস্তিনিদের কাহিনি’-এসব ডকুমেন্টারিতে যুদ্ধের পেছনের ক্ষমতার খেলা, আন্তর্জাতিক রাজনীতির ভূমিকা এবং মানবিক দায়বদ্ধতার প্রশ্ন উঠে এসেছে। এ কাজগুলো কেবল তথ্য দেয় না; তারা দর্শককে প্রশ্ন করে, ‘এ যুদ্ধের দায় কার? মানবতার জায়গায় রাজনীতি কতটা জায়গা দখল করেছে?’

 

প্রতিরোধ, সংস্কৃতি ও সৃষ্টিশীল প্রতিক্রিয়া

গাজার গল্প শুধু বেদনার নয়, তা প্রতিরোধেরও। ‘বুদরুস’ ও ‘ফাইভ ব্রোকেন ক্যামেরাস’-দুটি ক্ল্যাসিক ডকুমেন্টারি-অহিংস প্রতিরোধ, ঐক্য ও নাগরিক সাহসিকতার প্রতীক হিসেবে বিশ্বজুড়ে প্রশংসিত। সাম্প্রতিক ‘নো আদার ল্যান্ড’ পশ্চিম তীরের উচ্ছেদবিরোধী আন্দোলনের কথা বলে; দেখায় কীভাবে সাধারণ মানুষও ইতিহাস বদলাতে পারে। ‘উয়ি উয়িল ডান্স এগেইন’ ও ‘দ্য চিলড্রেন অব অক্টোবর সেভেন’ যুদ্ধের পর শিশুমন ও পারিবারিক পুনর্গঠনের গল্পে নতুন আশা ছড়ায়। এসব চলচ্চিত্র দেখায়-বোমা, গুলি ও ধ্বংসের মাঝেও গাজার মানুষ গান গায়, চিত্র আঁকে, নাচে, ক্যামেরা ধরে রাখে, কারণ জীবনকে তারা এখনো হার মানাতে শেখেনি।

 

চলচ্চিত্রের ভিতর গাজার নৈতিক ইতিহাস

গাজা নিয়ে নির্মিত এসব চলচ্চিত্র ও ডকুমেন্টারি শুধু সংবাদ নয়; তারা সময়ের নৈতিক আর্কাইভ। এখানে সাংবাদিকতা, শিল্প ও মানবিকতার মিশ্রণ ঘটে। শিশুদের ভয়, চিকিৎসকদের দায়িত্ব, কৃষকের সংগ্রাম, সাংবাদিকদের ঝুঁকি-সব মিলে এক জটিল অথচ জীবন্ত প্রতিচ্ছবি। এ কাজগুলো দর্শককে কোনো পক্ষ নিতে বলে না, বরং মানুষকে মানুষ হিসেবে দেখতে শেখায়। যুদ্ধের পেছনে লুকিয়ে থাকা ব্যক্তিগত ক্ষত, পরিবার হারানোর ব্যথা এবং বেঁচে থাকার দায়-সবকিছুই এ ছবিগুলোর নীরব শক্তি।

 

গাজার সিনেমা, মানবতার পাঠ

গাজাবিষয়ক চলচ্চিত্রগুলো কেবল যুদ্ধের ছবি নয়, বরং মানবিকতার অধ্যায়। এগুলো স্মৃতি, প্রতিরোধ ও মর্যাদার দলিল-যা ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে বলে যায়, ‘যুদ্ধের আগেও এবং যুদ্ধের পরেও জীবন থাকে।’ চলচ্চিত্র নির্মাতারা তাঁদের ক্যামেরাকে অস্ত্র নয়, সাক্ষী হিসেবে ব্যবহার করেছেন। ফলে প্রতিটি ফ্রেমই হয়ে উঠেছে এক নৈতিক দলিল, এক নীরব প্রতিবাদ। যারা গাজার বাস্তবতা, মানবিক বিপর্যয় ও প্রতিরোধের চেতনা বুঝতে চান, তাঁদের জন্য এই চলচ্চিত্রগুলো নিঃসন্দেহে এক গুরুত্বপূর্ণ পাঠ। গাজার চলচ্চিত্র আসলে মানবতার এক চলমান আখ্যান, যেখানে যুদ্ধের শব্দের মাঝেও শোনা যায় বেঁচে থাকার গান।

এই বিভাগের আরও খবর
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?
দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা
এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
জাফরীর ‘সবাই সুন্দর’
জাফরীর ‘সবাই সুন্দর’
ইকবাল খন্দকারের অতিথি রবি চৌধুরী
ইকবাল খন্দকারের অতিথি রবি চৌধুরী
সর্বশেষ খবর
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৩৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি
অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন সন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুন সন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের
পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের

পূর্ব-পশ্চিম

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

পূর্ব-পশ্চিম

প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

করপোরেট কর্নার
করপোরেট কর্নার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন

সম্পাদকীয়