বর্তমান সরকারের বাকি সময়ে শান্তিচুক্তির পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন হবে। আর শান্তিচুক্তির পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়নের ফলে পাহাড়ে শান্তির সুবাতাস পাবে পার্বত্যবাসী। গতকাল দুপুরে বান্দরবান সার্কিট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি বলেন, ২০১৮ সালের মধ্যে বান্দরবান ও কক্সবাজারকে ঘিরে একটি পর্যটন ভিলেজ গঠন করার পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া পার্বত্য জেলা বান্দরবানকে শিগগিরই একটি ট্যুরিস্ট জোনে রূপান্তর করা হবে। এ সময় জাতীয় রাজনীতির কথা বলতে গিয়ে মন্ত্রী বলেন, পার্লামেন্টের নিয়মে যথাসময়ে নির্বাচন হবে। মধ্যবর্তী নির্বাচনের নামে মধ্যবর্তী রসিকতা করার কোনো প্রয়োজন নেই। ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বারবার নির্দেশ দিচ্ছেন যে পাহাড়কে কোনোভাবেই উপেক্ষা করা যাবে না। পাহাড়ে আমাদের জাতীয় সম্পদ আছে। পাহাড়িরা আমাদের জাতীয় ধারারই অংশ। পাহাড় কোনো বিচ্ছিন্ন নয়। এ জন্য পাহাড়ের সমস্যা সমাধানে প্রধানমন্ত্রী অত্যন্ত আন্তরিক।’ এ সময় উপস্থিত ছিলেন পার্বত্যবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি, পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ক্য শৈ হ্লা, জেলা প্রশাসক দিলীপ কুমার বণিক, পুলিশ সুপার সঞ্জিত কুমার রায়সহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা।