শুক্রবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২১ ০০:০০ টা

সাভার স্মৃতিসৌধে মানুষের ঢল

নিজস্ব প্রতিবেদক (ঢাকা), সাভার, জাবি ও গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি

‘শাবাশ, বাংলাদেশ, এ পৃথিবী অবাক তাকিয়ে রয়/জ্বলে পুড়ে মরে ছারখার, তবু মাথা নোয়াবার নয়।’ বাংলাদেশ মাথা নোয়ায়নি। বাংলার রক্তস্নাত ইতিহাস মাথা নোয়াবার নয়। বিশ্বের বুকে লাল সবুজের পতাকা দিন দিন যোগ করে চলেছে নতুন নতুন সব সোনালি অর্জন। সময়ের পরিক্রমায় এক এক করে বাংলাদেশ স্পর্শ করেছে গৌরবময় বিজয়ের অর্ধশতকের মাইলফলক। গতকাল ভোরে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানানোর মধ্য দিয়ে শুরু হয় বিজয় দিবসের কর্মসূচি। ভোরের আলো ফুটতে না ফুটতেই ব্যানার, ফেস্টুন নিয়ে রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনসহ সব শ্রেণি-পেশার মানুষ আসতে থাকেন স্মৃতিসৌধ এলাকায়। হুইল চেয়ারে বসে আসেন অনেক যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাও। শীত উপেক্ষা করে ঘর থেকে মানুষ বেরিয়ে আসেন জাতির বীর সন্তানদের শ্রদ্ধা জানাতে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের ঢল নামে স্মৃতিসৌধে। শিশু থেকে বৃদ্ধ অধিকাংশের হাতে লাল-সবুজের পতাকা। ‘জয় বাংলা’ স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো এলাকা। সাভার ছাড়াও রাজধানী ঢাকার রাস্তাঘাট, বাসাবাড়ি, অফিস-আদালত, দোকানপাট সবখানেই ছিল জাতীয় পতাকার লাল-সবুজের উৎসব। লাল সবুজের মাস্ক পরিহিত মানুষের উপস্থিতিও ছিল চোখে পড়ার মতো। পোশাকে ছিল লাল-সবুজের সরব উপস্থিতি। বাতাসে ছিল মুক্তিযুদ্ধ ও দেশাত্মবোধক গানের কথা। অলিগলিতে ছিল বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের সেই কালজয়ী ভাষণ- ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম। এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’ দিনের শুরুতে ভোর সাড়ে ৬টায় জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ফুল দিয়ে জাতির পক্ষে শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর বীর শহীদদের স্মরণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। সেনা, বিমান ও নৌবাহিনীর সুসজ্জিত দল রাষ্ট্রীয় সালাম জানায়। এ সময় বিউগলে বেজে ওঠে করুণ সুর। তাদের পর বীর শহীদদের শ্রদ্ধা জানান জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বি মিয়া ও প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন। রাষ্ট্রীয়ভাবে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে আওয়ামী লীগের সভানেত্রী হিসেবে দলীয় নেতা-কর্মীদের নিয়ে দলের পক্ষ থেকে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় বঙ্গবন্ধুর মেয়ে ও প্রধানমন্ত্রীর ছোট বোন শেখ রেহানা, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু, প্রেসিডিয়াম সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। পরে সাভার স্মৃতিসৌধে রক্ষিত বইয়ে স্মৃতিকথা লেখেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দুই মেয়ে শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রীর নেতৃত্বে উপস্থিত বীরশ্রেষ্ঠ পরিবার, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও বীর মুক্তিযোদ্ধারা স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে জাতির বীর সন্তানদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। শ্রদ্ধা জানান বাংলাদেশে অবস্থানরত বিদেশি কূটনীতিক, মিত্রবাহিনীর সদস্য, বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও পেশাজীবী সংগঠনসহ সর্বস্তরের মানুষ। সকাল সাড়ে ৭টার দিকে সর্ব সাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয় স্মৃতিসৌধ।

স্মৃতিসৌধে বিভিন্ন সংগঠনের শ্রদ্ধা : বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তীতে মুক্তিযুদ্ধে আত্মদান করা জাতির বীর সন্তানদের শ্রদ্ধা জানাতে ফুল হাতে দূর-দূরান্ত থেকে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ছুটে আসেন মানুষ। সাধারণ মানুষের পাশাপাশি শ্রদ্ধা জানায় বিভিন্ন সংগঠন ও প্রতিষ্ঠান। জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছে সংসদে প্রধান বিরোধী দল জাতীয় পার্টি, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ সাম্যবাদী দল (এমএল), বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, জাবি সাংবাদিক সমিতি, জাকের পার্টি, ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ, বাংলাদেশ লোক-প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, পক্ষাঘাতগ্রস্তদের পুনর্বাসন কেন্দ্র (সিআরপি), বঙ্গবন্ধু পেশাজীবী পরিষদ, কৃষক-শ্রমিক জনতা লীগ, জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরাম, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়, জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল, জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর), বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল, গণবিশ্ববিদ্যালয়, জনতা ব্যাংক, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি, গণমুক্তি ইউনিয়ন, বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (ক্রাব), বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্মচারী ইউনিয়ন, জাসদ, নজরুল ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদ, বাংলাদেশ নেভি প্রাক্তন সদস্য কল্যাণ সংস্থা, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন, বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টি, গার্মেন্টস শ্রমিক ঐক্য ফোরাম, ছাত্র ঐক্য ফোরাম, প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক দল, ছাত্র পরিষদ, গণতন্ত্রী পার্টি, বাংলাদেশ নারী মুক্তি কেন্দ্র, নাগরিক ঐক্য, বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট, সমাজতান্ত্রিক দল (মার্কসবাদী), গণফোরাম, ঐক্যবদ্ধ ছাত্র সমাজ, বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী, মানবাধিকার কাউন্সিল, গণমুক্তি ইউনিয়ন, বঙ্গবন্ধু আইনজীবী পরিষদ, আওয়ামী সাংস্কৃতিক ফোরাম, আওয়ামী তৃণমূল লীগ, শেখ রাসেল স্মৃতি সংসদ, বাংলাদেশ মুহাজির যুব সংগঠন, দরিদ্র ও প্রতিবন্ধী বিমোচন সমাজ কল্যাণ সংস্থা, বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল, জাতীয় বিদ্যুৎ শ্রমিক লীগ, লেবার পার্টি, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, সজাগ, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল, বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি, বাংলাদেশ যুব ইউনিয়ন, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টি, বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টি, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট, টেক্সটাইল গার্মেন্টস ওয়ার্কার্স ফেডারেশন, পরমাণু শক্তি গবেষণা প্রতিষ্ঠান, পল্লী দারিদ্র্য বিমোচন ফাউন্ডেশন, জাতীয় পার্টি, প্রশিকা, আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, ন্যাপ, জাতীয় গার্মেন্ট শ্রমিক ফেডারেশন, বাংলাদেশ যুব ইউনিয়ন, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ, গার্মেন্টস শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র, বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগ, বাংলাদেশ গণআজাদী লীগ, বাংলাদেশ ক্ষেত মজুর সমিতি, সাভার উপজেলা ও পৌর আওয়ামী হকার্স লীগ, সাভার উপজেলা ও পৌর ছাত্রলীগ, জাতীয় শ্রমিক লীগ, জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরাম, বাঁধন কেন্দ্রীয় পরিষদ, বাংলাদেশ আশুলিয়া থানা মুক্তিযোদ্ধাগণ, বাংলাদেশ যুবলীগ, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ, জাতীয় পেশাজীবী পরিষদ, বাংলাদেশ বার কাউন্সিল, বাংলাদেশ খ্রিস্টান অ্যাসোসিয়েশন, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ, সড়ক ও জনপথ প্রকৌশলী সমিতি, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ক্যাপিটাল মার্কেট, মুক্তিযুদ্ধ সেক্টর কমান্ডার্স ফোরাম, কৃষক দল, কৃষক সমিতি, ক্ষেত মজুর সমিতি, ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটি, বঙ্গবন্ধু সংসদ, জাসাস, মহিলা পরিষদ, মুক্তিযোদ্ধা সংহতি পরিষদ, ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র, আশুলিয়া প্রেস ক্লাব, বিকল্পধারা বাংলাদেশ, বিনিয়োগ বোর্ড, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, বাংলা একাডেমি, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র, বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা প্রতিষ্ঠান, বাংলাদেশ গণআজাদী লীগ, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, প্রজন্ম ৭১ সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক সামাজিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ এবং সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিলের নেতৃত্বে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানানো হয়।

টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতার সমাধিতে শ্রদ্ধা : মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানিয়েছে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ। গতকাল সকালে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির প্রেসিডিয়াম সদস্য কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান, শাজাহান খান, ইকবাল হোসেন অপুর নেতৃত্বে নেতারা সমাধিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন ও ১৫ আগস্টে নিহত শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া ও মোনাজাতে অংশ নেন।

ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে মানুষের ঢল : জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়ির সামনে স্থাপিত ‘বঙ্গবন্ধুর’ প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাতে গতকাল আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক সংগঠন, পেশাজীবী এবং সাধারণ মানুষের ঢল নামে। সকালে সরকারের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানান। এর পর তিনি কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। পরে দলীয় সভানেত্রী হিসেবে আওয়ামী লীগ নেতাদের নিয়ে জাতির পিতার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানান। এ সময় বঙ্গবন্ধুর ছোট কন্যা ও প্রধানমন্ত্রীর ছোট বোন শেখ রেহানাসহ আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন। কৃষক লীগের সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দ ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট উম্মে কুলসুম স্মৃতি এমপির নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানানো হয়। আল নাহিয়ান খান জয় ও লেখক ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে ছাত্রলীগ, গাজী মেসবাউল হক সাচ্চু ও আফজালুর রহমান বাবুর নেতৃত্বে স্বেচ্ছাসেবক লীগসহ যুব মহিলা লীগ, জাতীয় শ্রমিক লীগ, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট, বাংলাদেশ আওয়ামী তথ্য প্রযুক্তি ফোরামসহ বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনসহ সর্বস্তরের জনগণ বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানান। রাজারবাগ পুলিশলাইন স্মৃতিসৌধে গতকাল ফুল দিয়ে শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, পুলিশের আইজি ড. বেনজীর আহমেদ, ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম, স্পেশাল ব্রাঞ্চের অতিরিক্ত আইজি ও বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মনিরুল ইসলামের নেতৃত্বে বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন এবং বাংলাদেশ পুলিশ উইমেন নেটওয়ার্ক নেতারা।

জাতীয় প্রেস ক্লাবে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা : জাতীয় প্রেস ক্লাবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু  শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন জাতীয় প্রেস ক্লাব সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. মাইনুল আলম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আশ্রাফ আলী, সদস্য রেজানুর রহমান, শাহনাজ সিদ্দিকী সোমা প্রমুখ। সাংবাদিক সংগঠনগুলোর মধ্যে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা জানায় ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে), বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে), বরিশাল বিভাগ সাংবাদিক সমিতি, ঢাকা, মুক্তিযোদ্ধা সাংবাদিক কমান্ড, জাতীয় প্রেস ক্লাব কর্মচারী ইউনিয়ন এবং মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু অধ্যয়ন কেন্দ্র।

ডুজার পতাকা র‌্যালি : বিজয় দিবস উপলক্ষে পতাকা র‌্যালি বের করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি (ডুজা)। সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) থেকে এই র‌্যালি বের করা হয়। উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান এবং প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ কে এম  গোলাম রব্বানী, ডুজার সভাপতি মেহেদী হাসান, সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদুল কবির প্রমুখ।

এই বিভাগের আরও খবর

সর্বশেষ খবর