বৃহস্পতিবার, ৭ এপ্রিল, ২০২২ ০০:০০ টা

বছরজুড়েই সম্মেলনে আওয়ামী লীগ

ডিসেম্বরে মূল দলের । জুন-জুলাইয়ে ছাত্রলীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, যুব মহিলা লীগ, তাঁতী লীগের সম্মেলন

রফিকুল ইসলাম রনি

বছরজুড়েই সম্মেলনে আওয়ামী লীগ

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে চলতি বছর পুরোটাই সম্মেলনে মনোযোগ দেবে আওয়ামী লীগ। আগামী ডিসেম্বরে দলের কেন্দ্রীয় সম্মেলন। সংসদ নির্বাচনের আগমুহূর্তে এ সম্মেলন আওয়ামী লীগের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দেখছে পর্যবেক্ষক মহল। নেতৃত্ব বাছাইয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদসমূহে ব্যাপক পরিবর্তন আসতে পারে। দক্ষ ও অভিজ্ঞ নেতারাই ঠাঁই পাবেন এবারের কমিটিতে। ভোট-উপযোগী কমিটি করার সম্ভাবনা বেশি বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট সূত্র। এ ছাড়া চলতি বছর দলের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন ছাত্রলীগ, সহযোগী সংগঠন মহিলা আওয়ামী লীগ, যুব মহিলা লীগ ও তাঁতী লীগের সম্মেলন হবে। যুবলীগের কর্মকান্ডে দলের নীতিনির্ধারক মহল খুশি নন। বিশেষ করে নানা অভিযোগের পরও কমিটি বাণিজ্য বন্ধ হয়নি যুবলীগে। এ বিষয়টি দলের নীতিনির্ধারকদের বিচলিত করছে। ভোট-উপযোগী কমিটি সহযোগী সংগঠনগুলোয় এবার দেখতে চান আওয়ামী লীগের হাইকমান্ড। জুন-জুলাইয়ের মধ্যেই মেয়াদোত্তীর্ণ সব সহযোগী সংগঠনের সম্মেলন শেষ করা হবে। একইভাবে ঢেলে সাজানো হবে ঢাকা মহানগরী উত্তর-দক্ষিণ আওয়ামী লীগ এবং ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ। দলের নীতিনির্ধারক পর্যায়ের একাধিক নেতা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ২০১৯ সালের ২০-২১ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের ২১তম জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। তিন বছর মেয়াদি এ সম্মেলনের মেয়াদ শেষ হবে এ বছর ডিসেম্বরে। এর আগে জেলা-উপজেলা সম্মেলন শেষ করতে চলছে সাংগঠনিক কর্মযজ্ঞ। দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তিন মাসের ‘আলটিমেটাম’ দেওয়ার পর মাঠে তৎপর দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা। ২২তম জাতীয় সম্মেলন সামনে রেখে দেশব্যাপী তৃণমূলে সংগঠন গুছিয়ে আনার কাজ করছেন তারা।

২ এপ্রিল আওয়ামী লীগের সদস্য সংগ্রহ অভিযান ও সদস্য নবায়ন অনুষ্ঠানে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘আমাদের জাতীয় সম্মেলন আগামী ডিসেম্বরে হওয়ার কথা। তিন বছর পর পর আমাদের সম্মেলন হয়, সে হিসেবে আগামী ডিসেম্বরে আমাদের নির্ধারিত সময়। সে সম্মেলনের প্রস্তুতি আমরা নিচ্ছি।’ দলীয় সূত্র জানিয়েছেন, কেন্দ্রীয় সম্মেলনের আগে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শাখা ঢাকা মহানগরী উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সম্মেলন করা হবে। ২০১৯ সালের ৩০ নভেম্বর ঢাকা মহানগরী উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সে অনুযায়ী আগামী ২৯ নভেম্বর ঢাকা মহানগরী উত্তর ও দক্ষিণের বর্তমান কমিটির মেয়াদ শেষ হবে। আওয়ামী লীগের সবচেয়ে শক্তিশালী ইউনিট হিসেবে ঢাকা মহানগরীকে বিবেচনা করা হয়। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং সরকারবিরোধী জোটের আন্দোলন মোকাবিলার মতো দক্ষ ও শক্তিশালী নেতৃত্ব আনা হবে সম্মেলনের মাধ্যম। দলটির নীতিনির্ধারক ফোরামের একাধিক নেতা এমন তথ্য জানিয়েছেন। একইভাবে ঢেলে সাজানো হবে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব। গুরুত্বপূর্ণ ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ একমাত্র সংগঠন যার নিজস্ব কোনো অফিস নেই। শীর্ষ নেতাদের বাসা-অফিসে চলে দলের কার্যক্রম। কেন্দ্রীয়ভাবে কোনো কর্মসূচিও পালন করা হয় না বলে অভিযোগ কেন্দ্রীয় নেতাদের। সাম্প্রতিক সময়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভায় দলীয় কার্যালয় না থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন কেন্দ্রীয় নেতারা। তাঁরা বলেন, সবচেয়ে বড়লোকদের সংগঠন, সবচেয়ে ধনী এলাকার এমপিদের জেলা ঢাকায় কেন্দ্রীয় কার্যালয় না থাকায় দেউলিয়াত্ব প্রমাণ করে। সূত্রমতে জেলা সভাপতি-সম্পাদকের কেউ ২০ বছর, কেউ ৩০ বছর শীর্ষপদে থাকলেও সংগঠন ঢেলে সাজাতে পারেননি। সে কারণে নতুন নেতৃত্ব আনা হচ্ছে আগামী সম্মেলনে।

জুন-জুলাইয়ে ছাত্রলীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, যুব মহিলা লীগ, তাঁতী লীগের সম্মেলন : আগামী জুন-জুলাইয়ে হবে ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন ছাত্রলীগ, সহযোগী সংগঠন মহিলা আওয়ামী লীগ, যুব মহিলা লীগ, তাঁতী লীগ, বঙ্গবন্ধু আইনজীবী পরিষদের জাতীয় সম্মেলন। আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম ও সহযোগী এ সংগঠনগুলোয় দীর্ঘদিন ধরে মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটি। মূল দল আওয়ামী লীগ টানা তিন মেয়াদে ক্ষমতায় থাকায় সাংগঠনিকভাবে এগিয়ে থাকার কথা থাকলেও নেতৃত্বের দুর্বলতা ও অভ্যন্তরীণ কোন্দলে সেই তেজিভাব আর নেই এসব সংগঠনে। প্রেস রিলিজে কমিটি প্রদান, ‘মাইম্যান’ দিয়ে কমিটি করার প্রবণতায় দুর্বল হয়ে পড়েছে সহযোগী সংগঠনগুলো। সে কারণে আগামী ডিসেম্বরে আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলনের আগেই ঢেলে সাজাতে নির্দেশনা দিয়েছেন দলের হাইকমান্ড।

সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘জাতীয় নির্বাচনের আগে শুধু জাতীয় (আওয়ামী লীগের) সম্মেলন নয়, আমাদের সহযোগী সংগঠন যেগুলো মেয়াদোত্তীর্ণ হয়ে গেছে, সেগুলোরও সম্মেলন অনুষ্ঠান করতে হবে। অনতিবিলম্বে সম্মেলন অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি নিতে নির্দেশ দেওয়া যাচ্ছে।’

আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দেশে নতুন করে করোনার প্রভাব না পড়লে এবং সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী জুন ও জুলাইয়ের মধ্যেই ছাত্রলীগ, যুব মহিলা লীগ, তাঁতী লীগসহ মেয়াদোত্তীর্ণ সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনগুলোর সম্মেলন হবে। সে প্রক্রিয়া ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। নেত্রী সময় দিলেই আমরা তাদের তারিখ জানিয়ে দেব।’

জানা গেছে, গঠনতন্ত্র অনুযায়ী আগামী ডিসেম্বরে কৃষক লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, মৎস্যজীবী লীগ, জাতীয় শ্রমিক লীগ এবং মহিলা শ্রমিক লীগের মেয়াদ শেষ হবে। তিন বছর পর সম্মেলন হওয়ার বিধান থাকায় এসব সংগঠনেরও সম্মেলন হতে পারে। মেয়াদোত্তীর্ণ অন্য চারটি সংগঠন মহিলা আওয়ামী লীগের সম্মেলন হয়েছিল ২০১৭ সালের ৪ মার্চ, যুব মহিলা লীগের সম্মেলন হয়েছিল ২০১৭ সালের ১১ মার্চ, তাঁতী লীগের সম্মেলন হয়েছিল ২০১৭ সালের ১৯ মার্চ, ২০১৮ সালের ১১ ও ১২ মে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ২০১৭ সালের ২১ মে ‘বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ’-এর আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়। গঠনতন্ত্র অনুসারে এসব সংগঠনের মেয়াদ শেষ হয়েছে। সে কারণে এ সংগঠনগুলোর সম্মেলনে জোর দিচ্ছে আওয়ামী লীগ।

চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই ঢাকা মহানগরী উত্তর ও দক্ষিণ যুবলীগের সম্মেলন শেষ করা হবে। দুই ইউনিটের চার পদের তিনজনই ভারপ্রাপ্ত হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘অনেক সহযোগী সংগঠনের সম্মেলন আগেই করা উচিত ছিল, কিন্তু করোনার কারণে পারিনি। করোনা পরিস্থিতি এখন স্বাভাবিক। দ্রুতই সম্মেলনের কাজ শুরু করব।’

কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সম্মেলনের আগেই মেয়াদোত্তীর্ণ সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন ঢেলে সাজানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। সংগঠনগুলোয় দক্ষ, ত্যাগী, জনপ্রিয় ও ক্লিন ইমেজের ব্যক্তিদের ব্যাপারে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। কিছুদিনের মধ্যে এ সম্মেলন শুরু হতে যাচ্ছে বলেও আভাস পাওয়া গেছে।

২০১৭ সালের ৪ মার্চ মহিলা আওয়ামী লীগের সম্মেলন হয়। তিন বছর মেয়াদি এ কমিটির মেয়াদ শেষ হয়েছে আরও দুই বছর আগে। এ প্রসঙ্গে মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদা বেগম বলেন, ‘করোনার কারণে দুই বছর আমরা কোনো কাজ করতে পারিনি। দায়িত্ব গ্রহণের পর ৩০টি জেলা সম্মেলন করেছি। অনেক জেলা কমিটির মেয়াদ এখনো শেষ হয়নি। করোনার বিরতির পর আবার জেলা-উপজেলা সম্মেলন শুরু করেছি।’ কেন্দ্রীয় সম্মেলন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এখনো এ বিষয়ে কোনো নির্দেশনা পাইনি। আমরা আমাদের কাজ করছি। আমাদের যে নির্দেশনা দেবে সেভাবেই কাজ করব।’

২০১৭ সালের ১১ মার্চ যুব মহিলা লীগের সর্বশেষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এতে নাজমা আক্তার সভাপতি ও অপু উকিল সাধারণ সম্পাদক হিসেবে পুনর্নির্বাচিত হন। তাঁদের মেয়াদও শেষ হয়েছে প্রায় দুই বছর আগে। সারা দেশে সংগঠনের জেলা-উপজেলার অনেক কমিটিরই মেয়াদ নেই। এ প্রসঙ্গে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অপু উকিল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আওয়ামী লীগের হাইকমান্ড যখনই নিদের্শনা দেবেন আমরা তখনই সম্মেলন করতে প্রস্তুত।’

২০১৮ সালের ১১ ও ১২ মে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এর দুই মাস পর ৩১ জুলাই কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদ গঠিত হয়। সে হিসেবে দুই বছর মেয়াদি কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের মেয়াদ শেষ হয় গত বছরের ৩১ জুলাই। এর আগে ২৯তম সম্মেলনের মাধ্যমে ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন আর সাধারণ সম্পাদক হন গোলাম রাব্বানী। এক বছর গড়াতেই অনিয়ম ও চাঁদাবাজির অভিযোগে শোভন-রাব্বানীকে ২০১৯ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর অপসারণ করা হয়। পরে গঠনতন্ত্র অনুযায়ী সংগঠনের ১ নম্বর সহসভাপতি আল নাহিয়ান খান জয়কে সভাপতি ও ১ নম্বর যুগ্মসাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্যকে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব দেওয়া হয়। ২০২০ সালের ৪ জানুয়ারি তাঁদের ভারমুক্ত করে পূর্ণাঙ্গ দায়িত্ব দেওয়া হয়। বর্তমানে ছাত্রলীগের সারা দেশের সাংগঠনিক ইউনিটগুলোর বেশির ভাগই মেয়াদোত্তীর্ণ। এ ছাড়া নতুন নেতারা দায়িত্ব পাওয়ার পর বেশ কিছু জেলা, উপজেলার কমিটি দিলেও তাদের বিরুদ্ধে সম্মেলন না করে ঢাকায় বসে ‘প্রেস রিলিজ’ কমিটি করার অভিযোগ রয়েছে। কবে নাগাদ সম্মেলন হবে জানতে চাইলে ছাত্রলীগ সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় বলেন, ‘আমাদের সাংগঠনিক নেত্রী ও একমাত্র অভিভাবক বঙ্গবন্ধুকন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনা যখনই নির্দেশনা দেবেন তখনই আমরা সম্মেলন করতে প্রস্তুত।’ আওয়ামী লীগের আইনজীবীদের দুটি সংগঠন ছিল। ‘আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ’ ও ‘বঙ্গবন্ধু আইনজীবী পরিষদ’ নামে পরিচালিত হতো। ২০১৭ সালের ২১ মে এ দুই সংগঠন ভেঙে একটি সংগঠন করা হয়। আগের দুই সংগঠনকে বিলুপ্ত ঘোষণার পর ঐক্যবদ্ধভাবে ‘বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ’ নামে নতুন একক সংগঠন গঠন করা হয়েছিল। অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন ও ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসকে নিয়ে আহ্বায়ক কমিটি করা হয়। এখনো পূর্ণাঙ্গ কমিটি হয়নি। ২০১২ সালের ৩ জুলাই ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ ও ৮ জুলাই উত্তর যুবলীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এতে উত্তরে মাইনুল হোসেন খান নিখিল সভাপতি ও ইসমাইল হোসেন সাধারণ সম্পাদক এবং দক্ষিণে ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট সভাপতি ও ওয়াহিদুল আলম আরিফ সাধারণ সম্পাদক হয়েছিলেন। যুবলীগ ঢাকা মহানগরীর উত্তরের সভাপতি মাইনুল হোসেন খান নিখিল বর্তমানে কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক। ২০১৯ সালে যুবলীগের কেন্দ্রীয় কংগ্রেস হলেও শক্তিশালী ইউনিট ঢাকা মহানগরী উত্তর ও দক্ষিণের সম্মেলন হয়নি। দুই অংশে শীর্ষ চার পদের তিনটি বর্তমানে চলছে ভারপ্রাপ্ত দিয়ে। শক্তিশালী এ ইউনিটকে ঢেলে সাজাতে ডিসেম্বরের মধ্যেই সম্মেলন করার প্রস্তুতি শুরু হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর

সর্বশেষ খবর