শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

গণতান্ত্রিক সরকার ছাড়া ব্যবসার উন্নতি হয় না

ঢাকায় ব্যবসায়ীদের সম্মেলন
নিজস্ব প্রতিবেদক
গণতান্ত্রিক সরকার ছাড়া ব্যবসার উন্নতি হয় না

ব্যবসাবাণিজ্যে আস্থার পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে যত দ্রুত সম্ভব একটি নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের উদ্যোগ নেওয়ার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন ব্যবসায়ী নেতারা। তারা বলেছেন, গণতান্ত্রিক সরকার ছাড়া ব্যবসার উন্নতি হয় না। একই সঙ্গে তারা দেশের বাণিজ্য সংগঠনগুলোকে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কার আনা, হয়রানিমুক্ত ব্যবসায়িক পরিবেশ নিশ্চিত করার বিষয়েও জোর দিয়েছেন। ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, বিগত রাজনৈতিক সরকার তাদের সার্বক্ষণিক গ্যাস দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে গ্যাসের দাম দ্বিগুণ করেছে। বিদ্যুতের দাম বাড়িয়েছে। এর পরও গ্যাস ও বিদ্যুতের অভাবে কারখানাগুলো বন্ধ থাকছে। এ পরিস্থিতির দ্রুত সমাধান চান ব্যবসায়ীরা। পাশাপাশি চলমান অস্থিরতার কারণে বিদেশি ক্রেতাদের মধ্যে যে অনাস্থা তৈরি হয়েছে তা কাটিয়ে তুলতে প্রধান উপদেষ্টার বিবৃতি দাবি করেছেন। তাদের সমস্যাগুলোর সমাধানে দেশের সব সেক্টরের ব্যবসায়ীদের নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের সঙ্গে একটি বৈঠক আয়োজনের দাবিও উঠে এসেছে। গতকাল রাজধানীর একটি হোটেলে দেশের বিভিন্ন খাতের ব্যবসায়ী নেতাদের নিয়ে অনুষ্ঠিত ব্যবসায় সম্মেলনে এসব বিষয় উঠে আসে। ব্যবসা-বাণিজ্যের বর্তমান সার্বিক পরিস্থিতি ও ভবিষ্যৎ করণীয় নির্ধারণে অনুষ্ঠিত এ সম্মেলনের আহ্বায়ক ছিলেন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক প্রথম সহসভাপতি কামাল উদ্দিন আহমেদ। আইসিসিবির সভাপতি মাহবুবুর রহমানের সভাপতিত্বে এতে স্বাগত বক্তব্য দেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভাইস চেয়ারম্যান, এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী নেতা আবদুল আউয়াল মিন্টু। ব্যবসায়ী নেতাদের উদ্দেশ করে বক্তব্যের শুরুতে আবদুল আউয়াল মিন্টু বলেন, আমাদের মধ্যে যেন কোনো ধরনের  ভুল বোঝাবুঝি না হয় সে লক্ষ্যে এই সম্মেলন ডাকা হয়েছে। তিনি বলেন, যতদিন বাংলাদেশ থাকবে, ততদিন বিভিন্ন দলের নেতা-কর্মী ও সমর্থক থাকবে। তার মানে এই নয়, যে যখন সুযোগ পাব দল বদলাব। কে আওয়ামী লীগ, কে বিএনপি তা চিহ্নিত করা ব্যবসায়ীদের কাজ নয়। ব্যবসায়ীদের কাজ বাণিজ্য সংগঠন ও ব্যবসার সংকট তুলে ধরে তা সমাধানে সরকারকে চাপ দেওয়া। রাজনৈতিক প্রভাবে যেসব বাণিজ্য সংগঠনে পর্ষদ গঠন হয়েছে, সেসব সংগঠনের নেতাদের উদ্দেশে আবদুল আউয়াল মিন্টু বলেন, যে যে দলেরই নেতা হোন না কেন, কোনো সমস্যা নেই। সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করেন। যদি তা না করতে পারেন, দায়িত্ব ছেড়ে দেন।   বিএনপির এই ভাইস চেয়ারম্যান বলেন, বাংলাদেশ একটা বিরাট রাজনৈতিক সংকটে পড়েছে। অফুরন্ত সমস্যা আমাদের। আমরা চাই অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মধ্য দিয়ে যত দ্রুত সম্ভব গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা হোক। যে দেশে গণতন্ত্র নেই, সে দেশে ব্যবসা-বাণিজ্য ভালো নেই। গণতন্ত্র এবং অর্থনীতি একে অপরের পরিপূরক। একটাকে ছাড়া আরেকটা চলতে পারে না।  অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি সর্বোত সমর্থন জানিয়ে মিন্টু আরও বলেন, কিছু প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারের প্রয়োজন আছে, যা করতে হবে। সেই সংস্কার সম্পন্ন করে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব একটি গণতান্ত্রিক সরকারের মাধ্যমে দেশে সাংবিধানিক অধিকার, মৌলিক অধিকার, ভোটের অধিকার ফেরত আসুক। কারণ, এখানে অনেকে মনে করেন, দীর্ঘদিন থেকে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত রয়েছেন তারা। সেজন্য যত দ্রুত সম্ভব সংস্কার কাজ শেষ করে দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে দেওয়ার উদ্যোগ নিতে হবে।  মিন্টু বলেন, সমাজ এখন রাজনীতি শূন্য, অর্থনীতি এর থেকে খারাপ হতে পারে না। বিগত তিন বছর ধরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি নিচের দিকে। উচ্চমূল্যস্ফীতি আরও বেশি ওপরের দিকে উঠছে। খাদ্য মূল্যস্ফীতি প্রায় ১৬ শতাংশ। এতে করে উচ্চবিত্তের সমস্যা না হলেও খারাপ অবস্থায় রয়েছে দেশের নিম্ন আয়ের সাধারণ মানুষ। তিনি আরও বলেন, দেশের সঞ্চয় কমে যাচ্ছে। বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান নেই। ৩০ লাখ শ্রমিক প্রতি বছর চাকরির বাজারে ঢুকছে। অথচ আমাদের সামাজিক মূলধন গড়ে উঠছে না। এই ব্যবসায়ী নেতা বলেন, বিনিয়োগের ৯৭ শতাংশ আসে নিজের দেশের সঞ্চয় থেকে। যে দেশের মানুষের সঞ্চয় চলে যায় মূল্যস্ফীতির কারণে, সে দেশে সামাজিক মূলধন গড়ে উঠবে না। আর সামাজিক মূলধন ছাড়া বিনিয়োগ করেও লাভবান হবে না। এই সামাজিক মুনাফার জন্য গণতন্ত্র দরকার। জবাবদিহিতা নেই, এমন কোনো সরকার কোনো দেশে কোনোকালে উন্নয়ন করতে পারে না বলেও মন্তব্য করেন বিএনপির এই ভাইস চেয়ারম্যান। সভাপতির বক্তব্যে আইসিসিবির সভাপতি মাহবুবুর রহমান বলেন, কোনো বাণিজ্য সংগঠনের পরিচালনা পর্ষদ গায়েব করে দেওয়া যাবে না। এ ধরনের কিছু করা হলে ভবিষ্যতেও তা ঘটবে। যা কিছু করতে হয়, সিস্টেম অনুযায়ী করতে হবে। আপনার ১৫ বছর অপেক্ষা করতে পারলে পরিচালনা পর্ষদ পরিবর্তনের জন্য আর পনেরো মাস অপেক্ষা করতে পারবেন। নির্বাচনের মধ্য দিয়ে বাণিজ্য সংগঠন পরিবর্তনের ওপর তিনি গুরুত্ব দেন। অন্তর্বর্তী সরকার স্থিতিশীল হলে ব্যবসায়িক সংগঠনগুলোর যাবতীয় সমস্যা সরকারের সামনে তুলে ধরা হবে বলেও জানান তিনি। ব্যবসা-বাণিজ্যের বর্তমান সার্বিক পরিস্থিতি ও ভবিষ্যৎ করণীয় নির্ধারণে দেশের বিভিন্ন খাতের ব্যবসায়ী নেতাদের নিয়ে অনুষ্ঠানটি ডাকা হলেও এতে বাণিজ্য সংগঠনগুলোর বর্তমান পরিচালনা পর্ষদের নেতাদের দেখা যায়নি। ব্যবসায়ী নেতাদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি মীর নাসির হোসেন, একে আজাদ, জসীম উদিন, স্কয়ার গ্রুপের তপন চৌধুরী, বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি কাজী মনিরুজ্জামান, এস এম ফজলুল হক, বারবিডার সাবেক সভাপতি হাবিবুল্লাহ ডন, আবদুল হক, বিটিএমএর সভাপতি শওকত আলী রাসেল, ডিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি সবুর খান, রিজওয়ার রহমান, এফবিসিসিআইয়ের সাবেক পরিচালক আনোয়ার হোসেন, সিলেট চেম্বার্স অব কমার্সের প্রতিনিধি আলিমুর রেজা প্রমুখ। ব্যবসায়ীরা তাদের বক্তব্যে এফবিসিসিআইসহ দেশের বাণিজ্য সংগঠনগুলোর নেতৃত্বের পরিবর্তনের পাশাপাশি রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত বাণিজ্য সংগঠন গড়ে তোলার ওপর জোর দেন। 

মীর নাসির হোসেন বলেন, বিভিন্ন জায়গায় ভাঙচুর হয়েছে। বিপ্লবের পর এটি হয়। কিন্তু পরবর্তীতে যা হয়েছে- চাঁদা, এটা বন্ধ করতে হবে। তিনি রাষ্ট্রীয় সংস্কারের পাশাপাশি এনবিআরসহ আর্থিক খাতের প্রতিষ্ঠানগুলোর সংস্কারের ওপর গুরুত্ব দেন।  এ কে আজাদ বলেন, ব্যবসায়ীদের দুই ধরনের সংস্কার দরকার। বাণিজ্য সংগঠনগুলোর সংস্কারের পাশাপাশি ব্যবসায়িক ইতিবাচক পরিবেশ নিশ্চিত করতে সংস্কার জরুরি। এই মুহূর্তে বাণিজ্য সংগঠনের সংস্কারের তুলনায় ব্যবসার পরিবেশ উন্নয়নে মনোযোগ বেশি দরকার। জসিম উদ্দিন বলেন, এফবিসিসিআই-এ যারা নেতৃত্ব দিচ্ছেন, তাদের মধ্যে বিভেদ থাকতে পারে। একেকজন একেক দল করতে পারি। কিন্তু ব্যবসায়ীদের এখন নিজেদের স্বার্থে সেই বিভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজন করতে হবে। 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের  প্রতিপক্ষ নয়
রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের প্রতিপক্ষ নয়
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
রণাঙ্গনে সংবাদ সংগ্রহকালে নিহত ৬৮ সাংবাদিক
রণাঙ্গনে সংবাদ সংগ্রহকালে নিহত ৬৮ সাংবাদিক
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
তুরস্কের জুরিস্ট ইউনিয়নের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
তুরস্কের জুরিস্ট ইউনিয়নের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
সর্বশেষ খবর
দখল-চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : গণতন্ত্র মঞ্চ
দখল-চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : গণতন্ত্র মঞ্চ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষক দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে নবীউল্লাহ নবীর মতবিনিময়
কৃষক দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে নবীউল্লাহ নবীর মতবিনিময়

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‌‘স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ভারতের দালাল’
‌‘স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ভারতের দালাল’

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশ দেখে দৌঁড়ে পালাল চালক, পিকআপ থেকে উদ্ধার লাখ টাকার চিনি
পুলিশ দেখে দৌঁড়ে পালাল চালক, পিকআপ থেকে উদ্ধার লাখ টাকার চিনি

১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

ফ্যাসিস্ট ও তাদের দেশি-বিদেশি দোসর এখনো তৎপর : জোনায়েদ সাকি
ফ্যাসিস্ট ও তাদের দেশি-বিদেশি দোসর এখনো তৎপর : জোনায়েদ সাকি

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে অটোভ্যানের ধাক্কায় শিশু নিহত
গোপালগঞ্জে অটোভ্যানের ধাক্কায় শিশু নিহত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে কড়াইল বস্তিতে ফায়ার সার্ভিসের গণসংযোগ
অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে কড়াইল বস্তিতে ফায়ার সার্ভিসের গণসংযোগ

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

জন্মদিনেও বিস্ফোরক স্বস্তিকা
জন্মদিনেও বিস্ফোরক স্বস্তিকা

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

'হাসিনা দেশ থেকে পালিয়েছে কিন্তু ষড়যন্ত্র এখনও শেষ হয়নি'
'হাসিনা দেশ থেকে পালিয়েছে কিন্তু ষড়যন্ত্র এখনও শেষ হয়নি'

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে যুবকের লাশ উদ্ধার
সিলেটে যুবকের লাশ উদ্ধার

২ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

ফরিদপুরে ভারতীয় মিডিয়ার অপপ্রচারের প্রতিবাদ যুবদলের
ফরিদপুরে ভারতীয় মিডিয়ার অপপ্রচারের প্রতিবাদ যুবদলের

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে বিভিন্ন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন
চট্টগ্রামে বিভিন্ন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে নানা আয়োজনে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন
চট্টগ্রামে নানা আয়োজনে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌‘খুনি হাসিনা দেশ থেকে পালালেও ষড়যন্ত্র এখনও শেষ হয়নি’
‌‘খুনি হাসিনা দেশ থেকে পালালেও ষড়যন্ত্র এখনও শেষ হয়নি’

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

একযুগ পর দেশে ফিরলেন সাবেক ছাত্রদল নেতা শফিকুল ইসলাম রিবলু
একযুগ পর দেশে ফিরলেন সাবেক ছাত্রদল নেতা শফিকুল ইসলাম রিবলু

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ফুলপুরে পণ্য মজুদদারি ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে অভিযান, জরিমানা
ফুলপুরে পণ্য মজুদদারি ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে অভিযান, জরিমানা

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে পুকুর থেকে বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে পুকুর থেকে বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌‘শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে অবস্থান নিয়েছিল আওয়ামী লীগ’
‌‘শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে অবস্থান নিয়েছিল আওয়ামী লীগ’

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

রাজবাড়ীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনা ভারতের পুতুল, যেভাবে নাচায় সেভাবে নাচে’
‘হাসিনা ভারতের পুতুল, যেভাবে নাচায় সেভাবে নাচে’

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে যুবলীগ নেতাকে পুলিশে দিল জনতা
চট্টগ্রামে যুবলীগ নেতাকে পুলিশে দিল জনতা

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর

২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে সিলেট জেলা প্রেসক্লাবের শ্রদ্ধাঞ্জলি
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে সিলেট জেলা প্রেসক্লাবের শ্রদ্ধাঞ্জলি

২ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

রহমতগঞ্জকে উড়িয়ে দিল দাপুটে বসুন্ধরা কিংস
রহমতগঞ্জকে উড়িয়ে দিল দাপুটে বসুন্ধরা কিংস

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবার আগে বাংলাদেশ’ কনসার্টের থিম সং প্রকাশ
‘সবার আগে বাংলাদেশ’ কনসার্টের থিম সং প্রকাশ

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরিয়ার পুনর্গঠনে ঐক্যবদ্ধ আরব দেশগুলোর আহ্বান
সিরিয়ার পুনর্গঠনে ঐক্যবদ্ধ আরব দেশগুলোর আহ্বান

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?
আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

১৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

১২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’
‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'
'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'

১২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন
নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন

১৫ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি
টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি

১০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের
জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের

১২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

২৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

৯ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল
বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?
ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?

৯ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক
ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির চোখে বর্তমান প্রজন্মের সেরা ফুটবলার যিনি
মেসির চোখে বর্তমান প্রজন্মের সেরা ফুটবলার যিনি

১৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

সাহসী রুনা খান
সাহসী রুনা খান

শোবিজ

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়নের অধিকার দিতে হবে
শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়নের অধিকার দিতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

ইউরোপগামী শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা কাটছে না
ইউরোপগামী শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা কাটছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

অযত্ন অবহেলায় রংপুরের বধ্যভূমি
অযত্ন অবহেলায় রংপুরের বধ্যভূমি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন