শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ আগস্ট, ২০২৪

সাক্ষাৎকার - হাফিজউদ্দিন আহমদ

বিচারের জন্য শেখ হাসিনাকে দ্রুত দেশে ফেরাতে হবে

শফিউল আলম দোলন
বিচারের জন্য শেখ হাসিনাকে দ্রুত দেশে ফেরাতে হবে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজউদ্দিন আহমদ বীরবিক্রম বলেছেন, বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থা সম্পূর্ণ ভেঙে পড়েছে। আওয়ামী লীগ নেতাদের বিচারপতির গাউন পরিয়ে আদালতে বসিয়ে দেওয়া হয়েছে নিরীহ জনগণের ওপর অত্যাচার করার জন্য। বিশেষ করে বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদেও অত্যাচার করার জন্য। আইনসভা যেহেতু নির্বাচিত নয়, তারা প্রধানমন্ত্রীর স্তুতিগান গাওয়া ছাড়া আর কিছুই করতে পারেনি।

গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় ছাত্র-জনতার সাম্প্রতিক আন্দোলনে পতিত সরকারের        গণহত্যা, আওয়ামী লীগ সরকারের যাবতীয় অপকর্মসহ দেশের রাজনীতি, অর্থনীতি, বিচার বিভাগ, বিডিআর হত্যাকান্ডসহ নানা বিষয়ে কথা বলেন বর্ণাঢ্য কর্মময় জীবনের অধিকারী এই রাজনীতিক। সাবেক মন্ত্রী মেজর (অব.) হাফিজউদ্দিন আহমদ বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে দেশের মানুষকে সবচাইতে বেশি কষ্ট দিয়েছে পতিত এই শেখ হাসিনার সরকার। মানুষ এতে ক্ষোভ কিংবা দুঃখটাও পর্যন্ত প্রকাশ করতে পারেনি। চোখ ও মুখ বুজে সবকিছু সহ্য করতে হয়েছে। ঘরের ভিতরে বসে বসে কান্না করতে হয়েছে তাদের। বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর (অব.) হাফিজ বলেন, শনিবার মুক্তিযোদ্ধাদের একটি সভায় আমরা সর্বসম্মতভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছি, এত অপকর্ম এবং অসংখ্য গুম-খুনের নির্দেশদাতা ও রাজপথে ছাত্র-তরুণদের গণহারে হত্যা করার জন্য দায়ী শেখ হাসিনাকে বিচারের জন্য অবিলম্বে দেশে ফিরিয়ে এনে শাস্তি প্রদানের ব্যবস্থা করতে হবে। মেজর (অব.) হাফিজউদ্দিন আহমেদ আরও বলেন, দেশের বিচার বিভাগও আওয়ামী লীগের আজ্ঞাবহ বিভাগে পরিণত হয়েছিল। তারা প্রধানমন্ত্রীকে তৈলমর্দন ছাড়া আর কিছুই শেখেনি। নির্বাহী বিভাগের নির্দেশেই পরিচালিত হয়েছে বিচার বিভাগ। অসংখ্য মিথ্যা মামলায় আমরা জড়িত। আমার বিরুদ্ধেই ১২টি মামলা দেওয়া হয়েছে। নির্বাচনের আগে গায়েবি ও মিথ্যা মামলা দিয়ে আমাদের হাজার হাজার নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে এখন বাংলাদেশের মানুষের সব আশাভরসার স্থান উল্লেখ করে তিনি বলেন, আশা করি তিনি ১৬ বছরের সব জঞ্জাল পরিষ্কার করে দেশকে একটি উন্নত রাষ্ট্রের কাতারে নিয়ে যাবেন।

বিশিষ্ট এই মুক্তিযোদ্ধা বলেন, ড. ইউনূস বাংলাদেশের গৌরব। সারা পৃথিবীতে তিনি একজন সুপরিচিত ব্যক্তিত্ব। সারা বিশ্ব তাঁকে সম্মান করে। কিন্তু পতিত সরকার-পতিত স্বৈরাচার তাঁকে সারা বছরই তুচ্ছতাচ্ছিল্য করেছে। কারাগারে পাঠানোর চেষ্টা করেছে। ছয় তলায় হেঁটে হেঁটে তাঁকে উঠতে হয়েছে। লিফট ব্যবহার করতে দেওয়া হয়নি। যতভাবে একজন মানুষকে হেনস্তা করা যায় ড. ইউনূসকে সেভাবেই নাজেহাল করেছে। এখন বাংলাদেশের প্রধান আশাভরসা ড. ইউনূস। তাঁর নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার দেশের দীর্ঘদিনের জঞ্জাল দূর করবে। সমস্যাগুলো সমাধান করবে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি সাধন করবে। অর্থনীতিতে বলিষ্ঠ পদক্ষেপ নিয়ে জনজীবনে স্বস্তি ফিরিয়ে আনবে বলে আমরা আশা করি। পরিবেশ অনুকূল হলে তারা নিশ্চয়ই আশা করি একটি অবাধ, সুুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করবে। আমরাও দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি দেশের জনপ্রিয়তম রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব বেগম খালেদা জিয়া সে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন। বিএনপির নেতৃত্ব দেবেন এবং দেশবাসীর ব্যাপক সমর্থন নিয়ে ইনশাল্লাহ তিনি আবারও দেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন। সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, দেশবাসী অত্যন্ত উৎফুল্ল। স্বৈরশাসনের অবসান হয়েছে। গণতন্ত্র ফিরে পাওয়ার পথে অগ্রযাত্রা সাধিত হয়েছে। দেশবাসী দ্বিতীয়বারের মতো স্বাধীন হয়েছে বলে মনে করি। গণতন্ত্র ও মানবাধিকার ফিরে পাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের প্রত্যাশা পূরণ হয়েছে। এর প্রধান কারণ হলো বৈষম্যবিরোধী ছাত্রসমাজের বলিষ্ঠ পদক্ষেপ। বুকের তাজা রক্ত দিয়ে এ স্বৈরশাসনের অবসান ঘটিয়ে তারা এ স্বাধীনতা অর্জন করেছে। সব বিরোধী রাজনৈতিক দল এ ১৬ বছর পর্যন্ত যা করতে পারেনি, লড়াকু তরুণ ছাত্রছাত্রীরা এ অসাধ্য সাধন করেছে। আমি তাদের আমার আন্তরিক ধন্যবাদ, কৃতজ্ঞতা ও অভিনন্দন জানাই। বিএনপির এই রাজনীতিবিদ আরও বলেন, রাষ্ট্রীয়ভাবে আমাদের রিজার্ভ লুণ্ঠন করেছে একদল আওয়ামী ব্যবসায়ী। সরকারের আনুকূল্য নিয়েই দেশের সম্পদ বিদেশে পাচার করেছে আওয়ামী লীগের এমপি-মন্ত্রী এবং ব্যবসায়ীরা। যার ফলে গড়ে উঠেছে কানাডার বেগমপাড়া, আমেরিকা/জার্মানির সেকেন্ড হোম, থার্ড হোম। মালয়েশিয়ার সেকেন্ড হোম। এমনকি লন্ডনে সাবেক ভূমিমন্ত্রীর ৩০০ বাড়ি। প্রধানমন্ত্রীর পিয়নের ৪০০ কোটি টাকা, তিনি হেলিকপ্টারে চলাচল করতেন। এতেই প্রমাণিত হয় কী দুঃশাসনের ভিতর দিয়ে মানুষ ১৬টি বছর পার করেছে। এ ১৬ বছরে তারা সৃষ্টি করেছে আয়নাঘর। যেখানে ভিন্নমতাবলম্বী নিরীহ মানুষকে নিয়ে টর্চার করা হয়েছে। অসংখ্য মানুষকে গুম ও খুন করা হয়েছে কেবল আওয়ামী লীগকে সমর্থন না দেওয়ার ফলে। দেশের বুদ্ধিজীবী মানুষেরা মুখে কুলুপ এঁটে বসে ছিলেন। দেশের এ দুর্দিনে তারা কেউ কোনো ভূমিকা রাখেনইনি, বরং শেখ হাসিনাকে তৈলমর্দন করে আরও উৎসাহিত করেছেন ছাত্র-জনতার ওপর স্টিম রোলার চালাবার জন্য। মেজর (অব.) হাফিজ আরও বলেন, শেখ হাসিনার সাহায্য নিয়ে কয়েকজন ব্যবসায়ী বেশ কয়েকটি ব্যাংক লুটপাট করে সেগুলো দেউলিয়া করে দিয়েছেন। রাষ্ট্রকে পরিণত করেছে একটি পুলিশি রাষ্ট্রে। বাংলাদেশের পুলিশ বাহিনী ভয়াবহ এক দানব বাহিনীতে পরিণত হয়েছে। সাধারণ মানুষকে তারা পদতলে পিষ্ট করেছে। এমনকি একজন অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা মেজর সিনহাকে থানার ওসি প্রদীপ কুমার গলায় পা দিয়ে গুলি করে হত্যা করেছে। না সামরিক বাহিনী কোনো ব্যবস্থা নিতে পেরেছে, না পুলিশ বাহিনী কোনো উদ্যোগ নিয়েছে। পুলিশ এবং সেনাবাহিনীর শীর্ষ পদে যারা ছিল তারা ব্যাপক লুটতরাজ করে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই নেতা আরও বলেন, নির্বাচনের নামে গত তিনটি প্রহসন মঞ্চস্থ হয়েছে। পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা নির্বাচনের আগের রাতে ব্যালটে সিল মেরে বাক্স ভরে রেখেছে। সব দিকের বিচারে বাংলাদেশ সব দিক থেকেই একটি ব্যর্থ রাষ্ট্র হিসেবে এগিয়ে চলছিল। এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ ঘটিয়েছে আবু সাঈদের মতো লড়াকু বীর সৈনিকেরা। যারা জীবন দিয়ে বাংলাদেশকে আবার গণতন্ত্রের ট্র্যাকে নিয়ে এসেছে। আমরা অনেক আশা করে প্রফেসর ড. ইউনূসের দিকে তাকিয়ে আছি। তিনি এসব জঞ্জাল পরিষ্কার করে বাংলাদেশকে একটি উন্নত রাষ্ট্রের কাতারে নিয়ে যাবেন। এ আশা পোষণ করি এবং অন্তর্বর্তী সরকারের সার্বিক সাফল্য কামনা করছি। এ সময় তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে বলেন, পতিত সরকারের প্রেতাত্মারা এখনো যার যার জায়গায় বসে আছে। এদের দ্রুত প্রশাসনের বিভিন্ন স্থান থেকে উৎপাটিত করতে হবে। এটা হবে টপ প্রায়োরিটি। এরপর অগ্রাধিকার ভিত্তিতে তাদের ১০০ দিনের কর্মসূচি নিয়ে শর্ট টার্ম এবং মিড টার্ম পরিকল্পনা নিয়ে রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার সংস্কার করে দ্রুততম সময়ের মধ্যে জনগণের ভোটে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে। তিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রীর সর্বশেষ সংবাদ সম্মেলনের উল্লেখ করে বলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী বিদেশ সফর থেকে ফিরে এলে যে সংবাদ সম্মেলনটা হয় সেটি জনগণের জন্য অনেক বিনোদনের খোরাক জুগিয়েছে। সাংবাদিক যে এত নষ্ট হয়ে যেতে পারে এ অনুষ্ঠানটা দেখলেই বোঝা যায়। ইতোমধ্যে তৈলমর্দন করে অনেকে গাড়ি, বাড়ি, নগদ টাকার সুযোগসুবিধা বাগিয়ে নিয়েছে। এ রাষ্ট্রের এ করুণ অবস্থা দেখে দুঃখভারাক্রান্ত হওয়া ছাড়া আর কিছুই করার নেই। আশা করি এবার সাংবাদিকসমাজ মুক্তমনে লিখতে পারবেন এবং তাদের নেতৃত্ব দেবেন প্রকৃত সাংবাদিকরা। কোনো মতলববাজ নয়।

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা
জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা
নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার
নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার
দূষণ
দূষণ
আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ
আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা
লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক
লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক
সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক
সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না
হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব
হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব
জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত
জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত
আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার নিয়ে আলোচনা
আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার নিয়ে আলোচনা
মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক
মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক
সর্বশেষ খবর
বীরগঞ্জে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে র‌্যালি
বীরগঞ্জে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে র‌্যালি

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে সড়কে প্রাণ গেল মা-মেয়ের
কুড়িগ্রামে সড়কে প্রাণ গেল মা-মেয়ের

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন শিক্ষার্থীদের শতভাগ আবাসনের আশ্বাস শেকৃবি উপাচার্যের
নতুন শিক্ষার্থীদের শতভাগ আবাসনের আশ্বাস শেকৃবি উপাচার্যের

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নতুন শিক্ষার্থীদের শতভাগ আবাসনের আশ্বাস শেকৃবি উপাচার্যের
নতুন শিক্ষার্থীদের শতভাগ আবাসনের আশ্বাস শেকৃবি উপাচার্যের

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা
কুড়িগ্রামে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ফেন্সিডিলসহ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বগুড়ায় ফেন্সিডিলসহ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক কর্মসূচি
উখিয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক কর্মসূচি

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আর্মি এভিয়েশন বেসিক কোর্স-১৩ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আর্মি এভিয়েশন বেসিক কোর্স-১৩ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রের ক্ষতি হয়েছে এমন দুর্নীতি তদন্তে অগ্রাধিকার পাবে : দুদক চেয়ারম্যান
রাষ্ট্রের ক্ষতি হয়েছে এমন দুর্নীতি তদন্তে অগ্রাধিকার পাবে : দুদক চেয়ারম্যান

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে অটোরিকশায় ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল মা-মেয়ের
কুড়িগ্রামে অটোরিকশায় ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল মা-মেয়ের

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় মহাসড়কে গরু ডাকাতি
কুষ্টিয়ায় মহাসড়কে গরু ডাকাতি

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাঁজা বিক্রেতার ১ বছরের কারাদণ্ড
গাঁজা বিক্রেতার ১ বছরের কারাদণ্ড

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গজারিয়ায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান
গজারিয়ায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নলকূপের মিটার চুরির প্রতিবাদে কৃষকদের সড়ক অবরোধ
নলকূপের মিটার চুরির প্রতিবাদে কৃষকদের সড়ক অবরোধ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লংমার্চ নিয়ে আখাউড়া পৌঁছেছে বিএনপির তিন সংগঠন
লংমার্চ নিয়ে আখাউড়া পৌঁছেছে বিএনপির তিন সংগঠন

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

পোশাক খাতে এই অস্থিরতা সৃষ্টি করা হয়েছে : এম সাখাওয়াত
পোশাক খাতে এই অস্থিরতা সৃষ্টি করা হয়েছে : এম সাখাওয়াত

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

এক যুগ পর যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
এক যুগ পর যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোলার চরফ্যাসন আদালতের কোর্ট ইন্সপেক্টর ও 
জিআরওর বিরুদ্ধে আইনজীবীদের মানববন্ধন
ভোলার চরফ্যাসন আদালতের কোর্ট ইন্সপেক্টর ও জিআরওর বিরুদ্ধে আইনজীবীদের মানববন্ধন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬ কোটি টাকার ভোজ্যতেল কিনবে সরকার
১৯৬ কোটি টাকার ভোজ্যতেল কিনবে সরকার

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'
প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ৩৪ শতাংশ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ৩৪ শতাংশ ভারতীয়

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘তিন স্তম্ভের ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও মজবুত করবে জাপান’
‌‘তিন স্তম্ভের ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও মজবুত করবে জাপান’

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ফকিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তা পেয়ে খুশি অসহায় দুই নারী
ফকিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তা পেয়ে খুশি অসহায় দুই নারী

১ ঘন্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মাইলফলক অর্জনের ম্যাচে ইনজুরিতে এমবাপ্পে
মাইলফলক অর্জনের ম্যাচে ইনজুরিতে এমবাপ্পে

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে সমন্বয়কদের গাড়িতে ছিনতাই, গ্রেফতার ৩
সোনারগাঁয়ে সমন্বয়কদের গাড়িতে ছিনতাই, গ্রেফতার ৩

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান
যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত
ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত

২২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি
আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ
শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ

২১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা
জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ৩৪ শতাংশ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ৩৪ শতাংশ ভারতীয়

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

১০ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি
সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি

১৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত
ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত

১৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আল-বশির

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবির কর্মীর কবরে মিলল বুলেট, আদালতের নির্দেশে ১১ বছর পর লাশ উত্তোলন
শিবির কর্মীর কবরে মিলল বুলেট, আদালতের নির্দেশে ১১ বছর পর লাশ উত্তোলন

২১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা
ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র
শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহাথিরের হুঁশিয়ারি
মাহাথিরের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর
বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর

নগর জীবন

আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ
আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা
আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রহস্য এখনো কাটল না
রহস্য এখনো কাটল না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা
জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স
ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স

শোবিজ

শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে
শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক
সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার
নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও
স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও

পেছনের পৃষ্ঠা

মংডু এখন আরাকান আর্মির
মংডু এখন আরাকান আর্মির

প্রথম পৃষ্ঠা

থোকায় থোকায় কমলা
থোকায় থোকায় কমলা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে
গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে

শোবিজ

আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ
আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত
জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব
হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক
মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী
৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

দুদক চেয়ারম্যান মোমেন
দুদক চেয়ারম্যান মোমেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির
বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক
লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা