শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৪

আসিয়ানের সদস্য হতে আগ্রহী বাংলাদেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক
আসিয়ানের সদস্য হতে আগ্রহী বাংলাদেশ

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে তাঁর বাসভবন যমুনায় পৃথক বৈঠক করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূতসহ কানাডা ও মালয়েশিয়ার হাইকমিশনার। বৈঠকে রাষ্ট্র পুনর্গঠনে কানাডাকে বড় বিনিয়োগের জন্য আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। এ সময় দেশটি বাংলাদেশে সার ও নিত্যপণ্য সরবরাহ করার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। এ ছাড়া বাংলাদেশে সোলার পার্ক স্থাপনে আগ্রহ দেখিয়েছে ফ্রান্স। অপরদিকে মালয়েশিয়ার হাইকমিশনারের     সঙ্গে বৈঠকে আসিয়ানের সদস্য হতে দেশটির সমর্থন চান প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, বাংলাদেশ আসিয়ান ও সার্কের মধ্যে সেতু হতে পারে।

গতকাল দুপুরে প্রথমে ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত মারি মাসদুপুই, পরে কানাডার হাইকমিশনার লিলি নিকোলস এবং সবশেষে মালয়েশিয়ার হাইকমিশনার হাজনাহ মোহাম্মদ হাশিম প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠকে তারা দ্বিপক্ষীয় স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা করেন। এ সময় প্রধান উপদেষ্টার টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ উপস্থিত ছিলেন।

কানাডা : বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সংকট থেকে দেশকে পুনর্গঠনে কানাডাকে বড় বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আমাদের প্রথম অগ্রাধিকার হচ্ছে অর্থনীতি ঠিক করা। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাড়াতে তাঁর সরকারের জন্য কানাডার সহায়তা প্রয়োজন। তিনি বলেন, আমাদের বড় বিনিয়োগ দরকার। অন্তর্বর্তী সরকার উত্তরাধিকার সূত্রে এমন একটি অর্থনীতি পেয়েছে, যা বিপুল পরিমাণ ঋণের বোঝাসহ সম্পূর্ণ বিশৃঙ্খল অবস্থায় ছিল। প্রফেসর ইউনূস কানাডার শীর্ষ রাজনীতিবিদ ও উন্নয়ন সংস্থাসহ দেশটির সঙ্গে তাঁর দীর্ঘ সম্পর্কের কথা স্মরণ করে বলেন, পূর্ববর্তী সরকারের দ্বারা ভেঙে পড়া গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানগুলো পুনরুদ্ধার করছে অন্তর্বর্তী সরকার। প্রশাসনে শৃঙ্খলা ও স্বচ্ছতা আনছে।

এ সময় কানাডার হাইকমিশনার বলেন, তাঁর সরকার প্রধান উপদেষ্টা ও অন্তর্বর্তী সরকারকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত। একই সঙ্গে বাংলাদেশের খাদ্যনিরাপত্তা জোরদারে সার ও নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সরবরাহে দেশটির আগ্রহের কথাও জানান তিনি। জিএসপি সুবিধা প্রসঙ্গে হাইকমিশনার বলেন, কানাডা থেকে বাণিজ্য সুবিধা অব্যাহত রাখতে বাংলাদেশকে অবশ্যই কারখানাগুলোতে শ্রম অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। জবাবে ড. ইউনূস বলেন, যেসব ব্র্যান্ড বাংলাদেশ থেকে পোশাক কেনে তাদের উদ্বেগ নিরসনে তাঁর সরকার আইএলওর মানদন্ডের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে শ্রম অধিকার সমুন্নত রাখবে। এ সময় বাংলাদেশে জুলাই-আগস্টে সংঘটিত গণহত্যার ন্যায়বিচার ও জবাবদিহি প্রতিষ্ঠার পদক্ষেপে জাতিসংঘের ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং মিশনকে সমর্থন করতে কানাডার আগ্রহের বিষয়টি তুলে ধরেন লিলি নিকোলস। জবাবে প্রফেসর ইউনূস বলেন, ছাত্রদের নেতৃত্বাধীন বিপ্লব দেশে নতুন আশার সূচনা করেছে। এটি একটি ঐতিহাসিক সুযোগ। এই সুযোগ হয়তো আর কখনোই ফিরে আসবে না। তিনি আরও বলেন, দেশে ভোট অনুষ্ঠানের আগে গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচনি সংস্কার করা হবে। বিগত সরকারের আমলে নির্বাচন কমিশনকে নির্বাচনি কারচুপির কারখানায় পরিণত করা হয়েছিল। কানাডার হাইকমিশনার বাংলাদেশে রোহিঙ্গা শিবিরের নিরাপত্তা পরিস্থিতি এবং মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে বসবাসরত রোহিঙ্গাদের ওপর ক্রমবর্ধমান সহিংসতায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, তাঁর দেশ রোহিঙ্গাদের মানবিক সহায়তায় ৬০০ মিলিয়ন ডলারের বেশি অনুদান দিয়েছে। রোহিঙ্গা জনগণের জীবন-জীবিকার সুযোগ সৃষ্টির আহ্বান জানান তিনি। প্রধান উপদেষ্টা কক্সবাজারের ক্যাম্প থেকে কিছু রোহিঙ্গাকে স্থানান্তর করে রোহিঙ্গা শিবিরে উপচে পড়া ভিড় কমিয়ে আনার কথা বলেন। তিনি বলেন, তার সরকার রোহিঙ্গা তরুণদের মধ্যে আশার আলো দেখাতে যথাসাধ্য চেষ্টা করবে।

ফ্রান্স : প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত মেরি মাসদুপুই বলেন, রাষ্ট্র পুনর্গঠন প্রচেষ্টায়  অন্তর্বর্তী সরকারকে সহায়তা করতে প্রস্তুত রয়েছে তাঁর দেশ। তিনি বলেন, ফ্রান্স বাংলাদেশের বেসামরিক প্রশাসনের সঙ্গে কাজ করছে। দুর্নীতি, মানব পাচার, সাইবার অপরাধ, স্থলবন্দর ও বিমানবন্দরের নিরাপত্তা এবং আর্থিক অপরাধের বিরুদ্ধে যে কার্যক্রম শুরু করেছে অন্তর্বর্তী সরকার, তার দক্ষতা বাড়াতে সহায়তা করতে চায় ফ্রান্স।

ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ প্রধান উপদেষ্টাকে সুবিধাজনক সময়ে ফ্রান্স সফরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন বলেও অবহিত করেন রাষ্ট্রদূত। তিনি জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে নিহত ছাত্র-জনতার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেন।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ছাত্র নেতৃত্বাধীন বিপ্লব অন্তর্বর্তী সরকারকে দেশ পুনর্গঠনের সুযোগ দিয়েছে যা আগে কখনো হয়নি। তিনি বলেন, এটি একটি বড় কাজ। তবে আমরা এটিকে একটি বড় সুযোগ হিসেবে দেখছি। আমরা যদি সুযোগটি কাজে না লাগাই, তাহলে এটি একটি বড় ব্যর্থতা হবে। তিনি বলেন, ‘জনগণ যতদিন চাইবে ততদিন থাকবে’ অন্তর্বর্তী সরকার। তিনি দেশের সব শ্রেণির মানুষকে একটি বড় পরিবারের অংশ হিসেবে দেখার আহ্বান জানিয়ে বলেন, কখনো কখনো আমরা খুব জোড়ালোভাবে একমত নই। কিন্তু তার মানে এই নয় যে আমরা শত্রু। তাঁর সরকার প্রতিটি নাগরিকের অধিকার রক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলেও উল্লেখ করেন প্রধান উপদেষ্টা। 

ফরাসি রাষ্ট্রদূত, অলিয়েস ফ্রাসেস ঢাকায় আগামী অক্টোবরে ৬৫তম বার্ষিকী উদযাপনের বিষয়টি উল্লেখ করে ওই অনুষ্ঠানে ড. ইউনূসকে আমন্ত্রণ জানান। ফ্রান্স ২০২৫ সালের এপ্রিলে প্যারিসে দুই সপ্তাহব্যাপী বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মৌসুম আয়োজনের প্রস্তুতি নিচ্ছে বলেও জানান তিনি।

 

বাংলাদেশে বিনিয়োগের বিষয়ে শুল্ক ও কর্তৃপক্ষের বাধার অভিযোগ করেন ফরাসি রাষ্ট্রদূত। এ সময় দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের এজেন্ডা বাংলাদেশে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়ানোর ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রাখবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি। রাষ্ট্রদূত জানান, ফরাসি প্রতিষ্ঠানগুলো বাংলাদেশে তিনটি সোলার পার্ক স্থাপন এবং দেশের ১৫টি বজ্রপ্রবণ জেলায় ‘লাইটনিং অ্যারেস্টার’ স্থাপনে আগ্রহী।

মালয়েশিয়া : প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহম্মদ ইউনূস বাংলাদেশকে দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় জাতি সংস্থার (আসিয়ান) সদস্য হতে মালয়েশিয়ার সমর্থন চান। জবাবে দেশটির হাইকমিশনার হাজনাহ হাশিম বলেন, কুয়ালালামপুরে আসিয়ানের পরবর্তী চেয়ার অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। তিনি আসিয়ান সদস্যপদ সংক্রান্ত বিষয়ে অধ্যাপক ইউনূসের বার্তা মালয়েশিয়ান কর্তৃপক্ষের কাছে পৌঁছে দেবেন বলেও জানান। হাইকমিশনার বলেন, অধ্যাপক ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত তাঁর দেশ। তিনি বলেন, আমরা আপনার ওপর বিশ্বাস রাখি।

প্রধান উপদেষ্টা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম, সাবেক প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদসহ দেশটির নেতাদের সঙ্গে তার বন্ধুত্বের কথা স্মরণ করে বলেন, মালয়েশিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের খুব ভালো সম্পর্ক রয়েছে। সম্পর্ক বাড়াতে আমরা আমাদের সেরাটা দিই। প্রফেসর ইউনূস মালয়েশিয়ার অন্তত সাতটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘ইউনূস সেন্টার’-এর কার্যক্রম রয়েছে উল্লেখ করে বলেন, ওই সেন্টারগুলো সামাজিক ব্যবসার ধারণা প্রচারের মাধ্যমে তিন শূন্য অর্জনে কাজ করে যাচ্ছে। 

হাইকমিশনার জানান, মালয়েশিয়ার বিভিন্ন কোম্পানি বাংলাদেশে ৫ বিলিয়ন ডলারের বেশি বিনিয়োগ করেছে। তাঁর দেশ বাংলাদেশের শিক্ষাসহ বিভিন্ন খাতে আরও বিনিয়োগ করতে ইচ্ছুক বলেও জানান। এ সময় মালয়েশিয়ার দ্বিতীয় গাড়ি প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের চট্টগ্রামভিত্তিক একটি কোম্পানির সঙ্গে যৌথভাবে গাড়ি বিতরণ ও সংযোজন করার জন্য চুক্তি করেছে বলেও জানান তিনি। এ ছাড়া বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য কুয়ালালামপুর মেডিকেল ট্যুরিজমের জন্য একটি কাক্সিক্ষত গন্তব্য হতে পারে বলেও উল্লেখ করেন হাইকমিশনার। তিনি বলেন, বাংলাদেশিরা সাশ্রয়ী মূল্যে মালয়েশিয়ায় প্রয়োজনীয় চিকিৎসা করতে পারেন।

সংস্কারের জন্য ইউএনডিপির সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

বিচার বিভাগ, পুলিশ, নির্বাচন কমিশন, কর প্রশাসন এবং ভূমি নিবন্ধনের মতো বিস্তৃত ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার করতে জাতিসংঘের উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) সমর্থন চেয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। গতকাল রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ইউএনডিপির আবাসিক প্রতিনিধি স্টেফান লিলা সৌজন্য সাক্ষাতে গেলে এ সহায়তা চান তিনি।

প্রফেসর ইউনূস বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ছাত্র-জনতার বিপ্লবের ফল জনগণ যাতে উপভোগ করতে পারে, সে লক্ষ্যে তিনি দেশের প্রধান প্রধান প্রতিষ্ঠানগুলোতে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার আনতে চান। প্রধান উপদেষ্টা ট্যাক্স এবং ভূমি প্রশাসন ডিজিটালাইজেশনের ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, একজন নাগরিক যেন কোনো ধরনের ঝামেলা ছাড়াই কর দিতে এবং তাদের সম্পত্তি বিক্রয় ও নিবন্ধন করতে পারে। তিনি আরও বলেন, তাঁর সরকার বিচার বিভাগ ও নির্বাচন কমিশনের সংস্কারের জন্য ইউএনডিপির সহায়তা চায়। এ ছাড়া একটি আধুনিক পুলিশ বাহিনী গড়ে তোলা এবং দেশে আইনের শাসন নিশ্চিত করতে বাংলাদেশে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারের প্রয়োজন রয়েছে বলেও উল্লেখ করেন ড. ইউনূস।

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা
জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা
নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার
নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার
দূষণ
দূষণ
আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ
আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা
লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক
লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক
সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক
সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না
হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব
হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব
জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত
জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত
আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার নিয়ে আলোচনা
আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার নিয়ে আলোচনা
মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক
মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধায় ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

কালকিনিতে আগুনে পুড়লো পানবরজ
কালকিনিতে আগুনে পুড়লো পানবরজ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
কিশোরগঞ্জে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাদারীপুরে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাদারীপুরে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

যশোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিজের তৈরি অনুজীব সার ব্যবহারে সফল কৃষক আজহারুল
নিজের তৈরি অনুজীব সার ব্যবহারে সফল কৃষক আজহারুল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইসিসিবিতে শুরু হলো সূতা, বস্ত্র ও আনুষঙ্গিক পণ্যের প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো সূতা, বস্ত্র ও আনুষঙ্গিক পণ্যের প্রদর্শনী

৩৪ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ার সাবেক এমপি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ফারুকের মৃত্যুবার্ষিকী আজ
বগুড়ার সাবেক এমপি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ফারুকের মৃত্যুবার্ষিকী আজ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চৌদ্দগ্রামে ইউনিডো ও পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচ্ছন্নতা অভিযান-গণসচেতনতা সভা
চৌদ্দগ্রামে ইউনিডো ও পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচ্ছন্নতা অভিযান-গণসচেতনতা সভা

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?
এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনের ৩ নেতা গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনের ৩ নেতা গ্রেফতার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অস্ত্র ব্যবহার করতে পারবেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ৫৭৯ কর্মকর্তা
অস্ত্র ব্যবহার করতে পারবেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ৫৭৯ কর্মকর্তা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বাজারে একসঙ্গে সবকিছুর দাম কমে না: অর্থ উপদেষ্টা
বাজারে একসঙ্গে সবকিছুর দাম কমে না: অর্থ উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

হাসিনার পতন মানতে না পেরে নানান ষড়যন্ত্র করছে ভারত : প্রিন্স
হাসিনার পতন মানতে না পেরে নানান ষড়যন্ত্র করছে ভারত : প্রিন্স

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন
গাইবান্ধায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘দেশের এক ইঞ্চি দখলের চেষ্টা করলে হাত ভেঙে দিতে দ্বিধাবোধ করবো না’
‘দেশের এক ইঞ্চি দখলের চেষ্টা করলে হাত ভেঙে দিতে দ্বিধাবোধ করবো না’

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শিববাড়িয়া নদীর দখল-দূষণ বন্ধে সভা
শিববাড়িয়া নদীর দখল-দূষণ বন্ধে সভা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বার্থান্ধতার কারণে দেশের রাজনীতি আজ লক্ষ্যচ্যুত : সেলিম উদ্দিন
স্বার্থান্ধতার কারণে দেশের রাজনীতি আজ লক্ষ্যচ্যুত : সেলিম উদ্দিন

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
বগুড়ায় কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পুষ্পা ২’ শো শেষে সিনেমা হল থেকে মরদেহ উদ্ধার
‘পুষ্পা ২’ শো শেষে সিনেমা হল থেকে মরদেহ উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে দেশের সবাই ঐক্যবদ্ধ’
‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে দেশের সবাই ঐক্যবদ্ধ’

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পিরোজপুরে আরেক মামলায় তারেক রহমানকে অব্যাহতি
পিরোজপুরে আরেক মামলায় তারেক রহমানকে অব্যাহতি

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় পিআইডির সেমিনার অনুষ্ঠিত
নেত্রকোনায় পিআইডির সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ে পুলিশি অভিযান
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ে পুলিশি অভিযান

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়পুরহাটে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
জয়পুরহাটে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় তথ্য ও প্রযুক্তি মেলা
কলাপাড়ায় তথ্য ও প্রযুক্তি মেলা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসা দিতে সতর্ক করল সরকার
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসা দিতে সতর্ক করল সরকার

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান
যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান

১৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

৬ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

৬ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত
ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত

২০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

পশ্চিমবঙ্গের ভ্লগারকে বাংলাদেশি বলে প্রচার করল ভারতীয় মিডিয়া!
পশ্চিমবঙ্গের ভ্লগারকে বাংলাদেশি বলে প্রচার করল ভারতীয় মিডিয়া!

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি
আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি

১৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ
শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ

২০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা
জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

৮ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি
সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি

১২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত
ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

স্ত্রীর বিরুদ্ধে পুরুষ নির্যাতন মামলা, আদালতের সমন জারি
স্ত্রীর বিরুদ্ধে পুরুষ নির্যাতন মামলা, আদালতের সমন জারি

২৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আল-বশির

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবির কর্মীর কবরে মিলল বুলেট, আদালতের নির্দেশে ১১ বছর পর লাশ উত্তোলন
শিবির কর্মীর কবরে মিলল বুলেট, আদালতের নির্দেশে ১১ বছর পর লাশ উত্তোলন

১৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার সিঙ্গেল রেট ভ্যাট ব্যবস্থা চালুর চেষ্টা করবে: এনবিআর চেয়ারম্যান
সরকার সিঙ্গেল রেট ভ্যাট ব্যবস্থা চালুর চেষ্টা করবে: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা
ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র
শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহাথিরের হুঁশিয়ারি
মাহাথিরের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর
বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর

নগর জীবন

আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ
আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা
আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রহস্য এখনো কাটল না
রহস্য এখনো কাটল না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা
জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে
শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক
সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার
নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স
ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স

শোবিজ

স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও
স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও

পেছনের পৃষ্ঠা

মংডু এখন আরাকান আর্মির
মংডু এখন আরাকান আর্মির

প্রথম পৃষ্ঠা

থোকায় থোকায় কমলা
থোকায় থোকায় কমলা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে
গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে

শোবিজ

আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ
আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত
জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব
হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী
৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক
মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

দুদক চেয়ারম্যান মোমেন
দুদক চেয়ারম্যান মোমেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির
বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক
লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা